বালিয়াডাঙ্গী (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মিটার রিডার ও এক গ্রাহকের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার দুজনই আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। এদিকে এ ঘটনায় তারা উভয়ের বিরুদ্ধে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ করছেন।
আজ শুক্রবার সকালে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার দুওসুও ইউনিয়নের জিয়াখোর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শুক্রবার সকালে বৈদ্যুতিক মিটার রিডিং লিখতে জিয়াখোর গ্রামে যান বালিয়াডাঙ্গী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে কর্মরত মিটার রিডার ফজল। ওই গ্রামের গ্রাহক মোজাম্মেল হকের ছেলে আনসারুলের বাড়ির মিটারের রিডিং লিখে ফিরছিলেন তিনি। এ সময় গ্রাহক আনসারুল রিডার ফজলকে মিটারে অতিরিক্ত বিল আসার কথা জানিয়ে মিটার পরিবর্তন করে দিতে বলে। গ্রাহক আনসারুলকে বালিয়াডাঙ্গী জোনাল অফিসে গিয়ে আবেদনের পরামর্শ দেন ফজল। এ নিয়ে তাদের দুজনের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়। এরপরে হাতাহাতি, একপর্যায়ে দুজনের শার্ট ছিঁড়ে যায়।
এ ঘটনার পর বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি রয়েছেন গ্রাহক আনসারুল। তিনি শুক্রবার বিকেলে বলেন, ‘আমি মিটার পরিবর্তন করে চাইলাম, আমাকে অফিসে আসতে বলল। অন্যজনে ১০০ টাকা দিলেই মিটার পরিবর্তন করে দেয়। আমি এ কথা বলতেই মিটার রিডার আমাকে মেরেছে। আমি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছি এবং স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানকে লিখিতভাবে জানিয়েছি।’
এ অভিযোগের বিষয়ে মিটার রিডার ফজলের কাছে জানতে চান আজকের পত্রিকার এ প্রতিবেদক। মোবাইলে ফজল বলেন, ‘তুচ্ছ ঘটনায় আমার ওপর চড়াও হয়ে মারধর করেছে। আমার এক কান দিয়ে শুনতে পারছি না। আমি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। তাঁরা আইনি পদক্ষেপ নেবেন বলে জানিয়েছে।’
দুওসুও ইউপি চেয়ারম্যান প্রভাষক সোহেল রানা বলেন, ‘বিষয়টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সহকারী মহাব্যবস্থাপককে মোবাইলে জানিয়েছি।’
বালিয়াডাঙ্গী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) কামরুল হাসান বলেন, ‘সরকারি কাজে বাধা সৃষ্টির অভিযোগে ওই গ্রাহকের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে মিটার খুলে আনা হয়েছে। মিটার রিডারকে প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান করা হয়েছে। আমরা আগামীকাল আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করব। এর আগেও ওই গ্রাহকের বিরুদ্ধে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি মামলা করেছিল।’
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির মিটার রিডার ও এক গ্রাহকের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার দুজনই আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। এদিকে এ ঘটনায় তারা উভয়ের বিরুদ্ধে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ করছেন।
আজ শুক্রবার সকালে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার দুওসুও ইউনিয়নের জিয়াখোর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শুক্রবার সকালে বৈদ্যুতিক মিটার রিডিং লিখতে জিয়াখোর গ্রামে যান বালিয়াডাঙ্গী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে কর্মরত মিটার রিডার ফজল। ওই গ্রামের গ্রাহক মোজাম্মেল হকের ছেলে আনসারুলের বাড়ির মিটারের রিডিং লিখে ফিরছিলেন তিনি। এ সময় গ্রাহক আনসারুল রিডার ফজলকে মিটারে অতিরিক্ত বিল আসার কথা জানিয়ে মিটার পরিবর্তন করে দিতে বলে। গ্রাহক আনসারুলকে বালিয়াডাঙ্গী জোনাল অফিসে গিয়ে আবেদনের পরামর্শ দেন ফজল। এ নিয়ে তাদের দুজনের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়। এরপরে হাতাহাতি, একপর্যায়ে দুজনের শার্ট ছিঁড়ে যায়।
এ ঘটনার পর বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি রয়েছেন গ্রাহক আনসারুল। তিনি শুক্রবার বিকেলে বলেন, ‘আমি মিটার পরিবর্তন করে চাইলাম, আমাকে অফিসে আসতে বলল। অন্যজনে ১০০ টাকা দিলেই মিটার পরিবর্তন করে দেয়। আমি এ কথা বলতেই মিটার রিডার আমাকে মেরেছে। আমি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছি এবং স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানকে লিখিতভাবে জানিয়েছি।’
এ অভিযোগের বিষয়ে মিটার রিডার ফজলের কাছে জানতে চান আজকের পত্রিকার এ প্রতিবেদক। মোবাইলে ফজল বলেন, ‘তুচ্ছ ঘটনায় আমার ওপর চড়াও হয়ে মারধর করেছে। আমার এক কান দিয়ে শুনতে পারছি না। আমি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। তাঁরা আইনি পদক্ষেপ নেবেন বলে জানিয়েছে।’
দুওসুও ইউপি চেয়ারম্যান প্রভাষক সোহেল রানা বলেন, ‘বিষয়টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সহকারী মহাব্যবস্থাপককে মোবাইলে জানিয়েছি।’
বালিয়াডাঙ্গী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) কামরুল হাসান বলেন, ‘সরকারি কাজে বাধা সৃষ্টির অভিযোগে ওই গ্রাহকের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে মিটার খুলে আনা হয়েছে। মিটার রিডারকে প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদান করা হয়েছে। আমরা আগামীকাল আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করব। এর আগেও ওই গ্রাহকের বিরুদ্ধে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি মামলা করেছিল।’
মাগুরার চাঞ্চল্যকর শিশু ধর্ষণ ও হত্যা মামলার রায় দিয়েছেন আদালত। এই মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন বিচারক। এ ছাড়া বাকি তিন আসামিকে খালাস দেওয়া হয়েছে। শনিবার (১৭ মে) মাগুরার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এম জাহিদ হাসান এ মামলার রায় ঘোষণা করেন।
১৫ মিনিট আগেসকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্ত মঞ্চে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে উৎসব শুরু হয়। এরপর শুরু হয় এক ঘণ্টার এমসিকিউ পরীক্ষা। জুনিয়র ক্যাটাগরিতে (৬ষ্ঠ থেকে অষ্টম) ২১০ জন, মাধ্যমিক ক্যাটাগরিতে (নবম ও দশম) ১৭০ জন এবং উচ্চ মাধ্যমিক ক্যাটাগরিতে (একাদশ ও দ্বাদশ) ৭০ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়।
১ ঘণ্টা আগেঝগড়ার বিষয়টি নিয়ে আজকে আমরা সালিশ করি। সালিশে উপস্থিত সকলের মতামতের ভিত্তিতে সিএনজি চালকের চিকিৎসাবাবদ মোটরসাইকেল চালককে সাত হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। তাখন বিচার মেনে একহাজার টাকা জমা দেন মোটরসাইকেল চালক। দু’দিন পর বাকি টাকা পরিশোধ করবেন বলে কথা দেন। সালিশ দরবার শেষ করে সন্ধ্যায় আমরা চলে...
১ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন সময় তারা নিজেদের মতো বিভিন্ন কীটনাশক ব্যবহার করেন, কারণ কৃষি অফিস থেকে কোন পরামর্শ বা সহায়তা পান না। অনেক ফসল নষ্ট হওয়ার পরও কৃষি কর্মকর্তারা চোখে পড়ে না। চাষিরা দাবি করেছেন, কৃষি অফিস শুধুমাত্র কয়েকজন চাষীর জন্য নয়, সবার জন্য কাজ করুক।
১ ঘণ্টা আগে