সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি
নীলফামারীতে রেললাইনে চারটি স্থানে ফাটল দেখা দিয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে সদর উপজেলার একটি ও সৈয়দপুর উপজেলায় তিনটি স্থানে এ ঘটনা ঘটে। এতে রাজশাহী-চিলাহাটি ও খুলনা-চিলাহাটি রুটে সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত ট্রেন চলাচল বিঘ্নিত হওয়ায় চরম দুর্ভোগে পড়েন যাত্রীরা। অন্যদিকে রেললাইন কাটা দেখে নাশকতার আশঙ্কায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েন স্থানীয়রা।
রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, আজ সকালে সদর উপজেলার তরুণীবাড়ি বড় পুল রেলক্রসিংয়ের কাছে, সৈয়দপুর উপজেলার রেলওয়ে স্টেশনের উত্তরদিকে গোলাহাট কবরস্থান এলাকায় একটি স্থানে ও ঢেলাপির এলাকায় দুটি স্থানে ফাটল দেখতে পান স্থানীয়রা। এ ঘটনায় মুহূর্তেই আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
পরে খবর পয়ে রেলওয়ে পুলিশ ও সংশ্লিষ্ট বিভাগের রেলকর্মীরা সেখানে উপস্থিত হন। এতে চিলাহাটি থেকে খুলনাগামী রুপসা এক্সপ্রেস, রাজশাহী থেকে চিলাহাটির উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা তিতুমীর এক্সপ্রেস ও ঢাকা থেকে চিলাহাটির উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেন নির্ধারিত গতির চেয়ে খুব কম গতিতে চলাচল করে। পরে ফেটে যাওয়া লাইনে নতুন লাইন প্রতিস্থাপন করা হলে বিকেলের পর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়।
এ বিষয়ে সৈয়দপুর রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাকিউল আজম জানান, ‘নাশকতার জন্য লাইন কাটেনি, এটা ফেটে গেছে। রেলে নাশকতার কারণে সবার নজর রেললাইনের দিকে। তাই আতঙ্কিত হচ্ছেন সবাই। রেললাইন জুড়ে অতিরিক্ত নিরাপত্তা বলয় তৈরি করা হয়েছে।’
সৈয়দপুর রেলওয়ের উর্ধ্বতন উপ-সহকারী প্রকৌশলী (পথ) সুলতান মৃধা বলেন, ‘রেললাইন কেউ কাটেনি ওইদিন সকালে চার স্থানে ফাটল দেখা দিয়েছে। যা স্বাভাবিক বিষয়। এর কয়েক দিন আগেও চারটি ফাটল ছিল। রেলকর্মীরা, যথারীতি লাইন চেক করে ও এই ফাটলগুলো মেরামত করেন।’
সৈয়দপুর রেলস্টেশন মাস্টার ওবাইদুল ইসলাম রতন বলেন, ‘শীতে কুয়াশারর কারণে ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয় তার ওপর আবার রেললাইনে ফাটল। আজ এ রুটে সবগুলো ট্রেন প্রায় তিনঘন্টা বিলম্বে চলাচল করছে।’
নীলফামারীতে রেললাইনে চারটি স্থানে ফাটল দেখা দিয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে সদর উপজেলার একটি ও সৈয়দপুর উপজেলায় তিনটি স্থানে এ ঘটনা ঘটে। এতে রাজশাহী-চিলাহাটি ও খুলনা-চিলাহাটি রুটে সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত ট্রেন চলাচল বিঘ্নিত হওয়ায় চরম দুর্ভোগে পড়েন যাত্রীরা। অন্যদিকে রেললাইন কাটা দেখে নাশকতার আশঙ্কায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েন স্থানীয়রা।
রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, আজ সকালে সদর উপজেলার তরুণীবাড়ি বড় পুল রেলক্রসিংয়ের কাছে, সৈয়দপুর উপজেলার রেলওয়ে স্টেশনের উত্তরদিকে গোলাহাট কবরস্থান এলাকায় একটি স্থানে ও ঢেলাপির এলাকায় দুটি স্থানে ফাটল দেখতে পান স্থানীয়রা। এ ঘটনায় মুহূর্তেই আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
পরে খবর পয়ে রেলওয়ে পুলিশ ও সংশ্লিষ্ট বিভাগের রেলকর্মীরা সেখানে উপস্থিত হন। এতে চিলাহাটি থেকে খুলনাগামী রুপসা এক্সপ্রেস, রাজশাহী থেকে চিলাহাটির উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা তিতুমীর এক্সপ্রেস ও ঢাকা থেকে চিলাহাটির উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা নীলসাগর এক্সপ্রেস ট্রেন নির্ধারিত গতির চেয়ে খুব কম গতিতে চলাচল করে। পরে ফেটে যাওয়া লাইনে নতুন লাইন প্রতিস্থাপন করা হলে বিকেলের পর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়।
এ বিষয়ে সৈয়দপুর রেলওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাকিউল আজম জানান, ‘নাশকতার জন্য লাইন কাটেনি, এটা ফেটে গেছে। রেলে নাশকতার কারণে সবার নজর রেললাইনের দিকে। তাই আতঙ্কিত হচ্ছেন সবাই। রেললাইন জুড়ে অতিরিক্ত নিরাপত্তা বলয় তৈরি করা হয়েছে।’
সৈয়দপুর রেলওয়ের উর্ধ্বতন উপ-সহকারী প্রকৌশলী (পথ) সুলতান মৃধা বলেন, ‘রেললাইন কেউ কাটেনি ওইদিন সকালে চার স্থানে ফাটল দেখা দিয়েছে। যা স্বাভাবিক বিষয়। এর কয়েক দিন আগেও চারটি ফাটল ছিল। রেলকর্মীরা, যথারীতি লাইন চেক করে ও এই ফাটলগুলো মেরামত করেন।’
সৈয়দপুর রেলস্টেশন মাস্টার ওবাইদুল ইসলাম রতন বলেন, ‘শীতে কুয়াশারর কারণে ট্রেনের শিডিউল বিপর্যয় তার ওপর আবার রেললাইনে ফাটল। আজ এ রুটে সবগুলো ট্রেন প্রায় তিনঘন্টা বিলম্বে চলাচল করছে।’
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
৩ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
৩ ঘণ্টা আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
৩ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
৩ ঘণ্টা আগে