কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলায় খালের পানি তীব্র স্রোতে একটি সেতু ধসে পড়েছে। বালু ভর্তি জিও ব্যাগ ও ভারী যান চলাচল বন্ধ করেও সেতুটি রক্ষা করা সম্ভব হয়নি। আজ বৃহস্পতিবার সকালে সেতুটি খালে ধসে পড়ে। এতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ভোগান্তিতে পড়েছে এলাকাবাসী।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলার পান্ডুল ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের কাগজিপাড়া গ্রামের গিদারি নদী নামক খালের ওপর সেতুটি অর্ধশত বছর আগে নির্মাণ করা হয়েছিল। ইউনিয়নের ছয় গ্রামের প্রায় ১৫ হাজার মানুষের যাতায়াতে এটি ব্যবহৃত হচ্ছিল।
চলতি অর্থ বছর খালটি খনন কাজ শুরু হয়। এর একপর্যায়ে গত ৭ অক্টোবর সেতুর পিলারের কিছু অংশ ধসে পড়ে। এরপর থেকে পুরো সেতুটি ধসে যাওয়ার শঙ্কা ছিল।
তবে পাউবো বলছে, খাল খননের কারণে নয়। স্থানীয়রা মাছ ধরার জন্য সেতুর দুটি ফটকের একটি বন্ধ করে পানি প্রবাহে বাধাগ্রস্ত করেছিল। ফলে আরেকটি ফটক দিয়ে তীব্র বেগে পানি প্রবাহিত হয়ে সেতুর অ্যাবাটমেন্ট ও পায়ারের নিচের মাটি সরে গিয়ে সেতুটি ভেঙে পড়েছে।
চাকলির পাড় গ্রামের বাসিন্দা মোকছেদ আলী বলেন, ‘সেতুটি ভেঙে পড়ায় আমাদের এলাকার অনেক বড় সমস্যা সৃষ্টি হলো। যাতায়াত ও মালামাল পরিবহনে এলাকাবাসীকে বিড়ম্বনা পোহাতে হবে। কবে নতুন সেতু হবে, এই বিড়ম্বনার শেষ হবে তা বলা মুশকিল।’ মানুষের চলাচলের স্বার্থে দ্রুত একটি নতুন সেতু নির্মাণের দাবি জানান তিনি।
আরেক বাসিন্দা রহিম মিয়া বলেন, ‘অনেক চেষ্টা করেও সেতুটি রক্ষা করা গেল না। সরকার যেন দ্রুত একটা সেতু করি দেয়। না হইলে আমাদের ভোগান্তির শ্যাষ থাকবার নয়।’
পাউবো, কুড়িগ্রামের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘খাল খননের জন্য নয় বরং এর নিচের একটি অংশ দিয়ে পানি প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করা হয়েছিল। ফলে পানির উচ্চতা বেড়ে গিয়ে তীব্র স্রোতের কারণে পিলারের নিচের মাটি সরে গিয়ে সেতুটি ঝুঁকিতে পড়েছিল। তারপরও আমরা জিও ব্যাগ ফেলে এটি রক্ষার চেষ্টা করেছিলাম।’
উলিপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহমুদুর রহমান বলেন, ‘সেতুটি অনেক পুরোনো। ঝুঁকিতে পড়ার পর আমরা যাতায়াত নিয়ন্ত্রণসহ কিছু সাবধানতা অবলম্বন করেছিলাম। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেতুটি ধসে পড়েছে। উপজেলা প্রকৌশলী ওই স্থানে নতুন সেতু নির্মাণে প্রাক্কলন তৈরি করে কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হবে। অনুমোদন হয়ে আসলে নতুন ব্রিজ নির্মাণ করা হবে।’
এলাকাবাসীর যাতায়াতের সুবিধার্থে আপাতত একটি কাঠের সাঁকো নির্মাণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) ও ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানকে সাঁকো নির্মাণ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলায় খালের পানি তীব্র স্রোতে একটি সেতু ধসে পড়েছে। বালু ভর্তি জিও ব্যাগ ও ভারী যান চলাচল বন্ধ করেও সেতুটি রক্ষা করা সম্ভব হয়নি। আজ বৃহস্পতিবার সকালে সেতুটি খালে ধসে পড়ে। এতে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ভোগান্তিতে পড়েছে এলাকাবাসী।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলার পান্ডুল ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের কাগজিপাড়া গ্রামের গিদারি নদী নামক খালের ওপর সেতুটি অর্ধশত বছর আগে নির্মাণ করা হয়েছিল। ইউনিয়নের ছয় গ্রামের প্রায় ১৫ হাজার মানুষের যাতায়াতে এটি ব্যবহৃত হচ্ছিল।
চলতি অর্থ বছর খালটি খনন কাজ শুরু হয়। এর একপর্যায়ে গত ৭ অক্টোবর সেতুর পিলারের কিছু অংশ ধসে পড়ে। এরপর থেকে পুরো সেতুটি ধসে যাওয়ার শঙ্কা ছিল।
তবে পাউবো বলছে, খাল খননের কারণে নয়। স্থানীয়রা মাছ ধরার জন্য সেতুর দুটি ফটকের একটি বন্ধ করে পানি প্রবাহে বাধাগ্রস্ত করেছিল। ফলে আরেকটি ফটক দিয়ে তীব্র বেগে পানি প্রবাহিত হয়ে সেতুর অ্যাবাটমেন্ট ও পায়ারের নিচের মাটি সরে গিয়ে সেতুটি ভেঙে পড়েছে।
চাকলির পাড় গ্রামের বাসিন্দা মোকছেদ আলী বলেন, ‘সেতুটি ভেঙে পড়ায় আমাদের এলাকার অনেক বড় সমস্যা সৃষ্টি হলো। যাতায়াত ও মালামাল পরিবহনে এলাকাবাসীকে বিড়ম্বনা পোহাতে হবে। কবে নতুন সেতু হবে, এই বিড়ম্বনার শেষ হবে তা বলা মুশকিল।’ মানুষের চলাচলের স্বার্থে দ্রুত একটি নতুন সেতু নির্মাণের দাবি জানান তিনি।
আরেক বাসিন্দা রহিম মিয়া বলেন, ‘অনেক চেষ্টা করেও সেতুটি রক্ষা করা গেল না। সরকার যেন দ্রুত একটা সেতু করি দেয়। না হইলে আমাদের ভোগান্তির শ্যাষ থাকবার নয়।’
পাউবো, কুড়িগ্রামের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘খাল খননের জন্য নয় বরং এর নিচের একটি অংশ দিয়ে পানি প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করা হয়েছিল। ফলে পানির উচ্চতা বেড়ে গিয়ে তীব্র স্রোতের কারণে পিলারের নিচের মাটি সরে গিয়ে সেতুটি ঝুঁকিতে পড়েছিল। তারপরও আমরা জিও ব্যাগ ফেলে এটি রক্ষার চেষ্টা করেছিলাম।’
উলিপুর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মাহমুদুর রহমান বলেন, ‘সেতুটি অনেক পুরোনো। ঝুঁকিতে পড়ার পর আমরা যাতায়াত নিয়ন্ত্রণসহ কিছু সাবধানতা অবলম্বন করেছিলাম। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেতুটি ধসে পড়েছে। উপজেলা প্রকৌশলী ওই স্থানে নতুন সেতু নির্মাণে প্রাক্কলন তৈরি করে কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হবে। অনুমোদন হয়ে আসলে নতুন ব্রিজ নির্মাণ করা হবে।’
এলাকাবাসীর যাতায়াতের সুবিধার্থে আপাতত একটি কাঠের সাঁকো নির্মাণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) ও ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানকে সাঁকো নির্মাণ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর জাতীয় সমাবেশকে কেন্দ্র করে গতকাল শনিবার রাজধানীর প্রবেশমুখগুলোতে দিনভর ছিল স্থবিরতা। এর প্রভাব পড়েছে নগরের অন্যান্য অংশে। প্রবেশমুখ-সংলগ্ন সড়কগুলোতে তীব্র যানজট থাকলেও অন্যত্র ছিল গণপরিবহনের সংকট। এতে ভোগান্তিতে পড়েন মানুষ।
৩ ঘণ্টা আগেকুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশনস কোম্পানি লিমিটেডের (বিটিসিএল) টেলিফোন এক্সচেঞ্জটি এখন গ্রাহকের বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখান থেকে একসময় নেওয়া ফোন সংযোগ এখন অধিকাংশ গ্রাহকের না থাকলেও প্রতি মাসে গুনতে হচ্ছে বিল। অন্যদিকে অল্প কয়েকটি ইন্টারনেট সংযোগেও সেবার...
৩ ঘণ্টা আগেজয়পুরহাটের কালাই উপজেলার এলজিইডির সড়ক প্রশস্তকরণ ও দৃঢ়ীকরণ প্রকল্পে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। সরকারি এ প্রকল্পের কাজে নিম্নমানের উপকরণ, সঠিকভাবে সেতু (সাঁকো) নির্মাণ না করা, এমনকি তিন ফসলি জমির মাটি খননযন্ত্র দিয়ে কেটে রাস্তার সাইড ফিলিং করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
৩ ঘণ্টা আগে৫০০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ৩ ফুট প্রস্থের র্যাটহোল (পরিত্যক্ত সুড়ঙ্গ)। কখনো হামাগুড়ি, কখনো নুয়ে হেঁটে র্যাটহোলে ঢুকে গাঁইতি, শাবল, বেলচা দিয়ে টুকরো টুকরো কয়লা তুলে বস্তায় ভরে নিয়ে আসেন শ্রমিকেরা। ঝুঁকি নিয়ে এভাবে কয়লা সংগ্রহের সময় ঘটে দুর্ঘটনা। সীমান্তের ওপার থেকে কয়লা আনতে গিয়ে সরকারি হিসাবেই...
৪ ঘণ্টা আগে