দিনাজপুর প্রতিনিধি
গায়ে হলুদের অনুষ্ঠানে যাওয়া হবে না বন্ধুদের, তাই ক্যাম্পাসেই গায়ে হলুদের অনুষ্ঠান করলেন সহপাঠীরা। হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি) ক্যাম্পাসে হয়ে গেল এমনই এক অনুষ্ঠান।
নেপালের মেয়ে সৃজানা বি সি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭ ব্যাচের কৃষি অনুষদের শিক্ষার্থী। গত শুক্রবার ক্যাম্পাসের কৃষি বনায়ন রিসার্চ ফিল্ডের পাশে বাঙালি সংস্কৃতি অনুযায়ী সৃজানার গায়ে হলুদের আয়োজন করেন কৃষি অনুষদের কয়েকজন শিক্ষার্থী।
অনুষ্ঠানে ছিল কনের আইবুড়ো ভাত, কনেকে আলতা দেওয়া এবং সবশেষে গায়ে হলুদ অনুষ্ঠানের।
অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথি ছিলেন—কৃষি অনুষদের সহকারী অধ্যাপক সুব্রত কুমার প্রামাণিক, ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিমেল সায়েন্স অনুষদের সহকারী অধ্যাপক মাসুমা পারভেজ। আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্য নেপালি শিক্ষার্থীরা।
সৃজানার সহপাঠী সিয়াম-উল-হক রাসেল বলেন, ‘নেপালে সাধারণত বাঙালিদের মতো গায়ে হলুদ হয় না। তাই সৃজানার খুব ইচ্ছে ছিল আমাদের দেশীয় সংস্কৃতির মতো করে যেন ওর গায়ে হলুদের আয়োজন করি। ঈদের ছুটিতে আমাদের বান্ধবীর বিয়ে। আমাদের পক্ষে নেপালে যাওয়া সম্ভব নয়। তাই প্রিয় বান্ধবীর গায়ে হলুদের আয়োজন করে ফেলেছি নিজেরাই। নুসরাত নওরীন অর্পা, সুমাইয়া বিন্তি, আফসানা মুবাশ্বেরা সূচনাসহ বন্ধু-বান্ধবীরা মিলে এই আয়োজন করেছি।’
সৃজানার বান্ধবী নুসরাত নওরীন অর্পা বলেন, ‘ক্যাম্পাস জীবন শেষে কে কোথায় থাকব সেটা বলা যায় না। কারও বিয়েতে যাওয়ার সৌভাগ্য হবে কি না ঠিক নেই। সৃজানার বাসায় যাওয়া আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়। তাই বান্ধবীর গায়ে হলুদের দিনটাকে স্মরণীয় করার চেষ্টা করা আরকি। আর সব মিলিয়ে অনেক ভালো লাগছে, যতটুকু আশা করেছি তার চেয়েও ভালো হয়েছে। ক্ষুদ্র পরিসরে আয়োজন হলেও অনেক ভালো একটা দিন কেটেছে।’
কনে সৃজানা উচ্ছ্বসিত কণ্ঠে বলেন, ‘নিজেকে খুবই সৌভাগ্যবান মনে হচ্ছে। আমি কখনোই ভাবিনি যে আমার বন্ধু-বান্ধবীরা আমার গায়ে হলুদের আয়োজন এভাবে করবে। আমাদের নেপালের সংস্কৃতি এমনটা নয়। বাংলাদেশি সংস্কৃতিতে আমার এই গায়ে হলুদ আমার জীবনে বিশেষ স্মৃতি।’
গায়ে হলুদের অনুষ্ঠানে যাওয়া হবে না বন্ধুদের, তাই ক্যাম্পাসেই গায়ে হলুদের অনুষ্ঠান করলেন সহপাঠীরা। হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (হাবিপ্রবি) ক্যাম্পাসে হয়ে গেল এমনই এক অনুষ্ঠান।
নেপালের মেয়ে সৃজানা বি সি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৭ ব্যাচের কৃষি অনুষদের শিক্ষার্থী। গত শুক্রবার ক্যাম্পাসের কৃষি বনায়ন রিসার্চ ফিল্ডের পাশে বাঙালি সংস্কৃতি অনুযায়ী সৃজানার গায়ে হলুদের আয়োজন করেন কৃষি অনুষদের কয়েকজন শিক্ষার্থী।
অনুষ্ঠানে ছিল কনের আইবুড়ো ভাত, কনেকে আলতা দেওয়া এবং সবশেষে গায়ে হলুদ অনুষ্ঠানের।
অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথি ছিলেন—কৃষি অনুষদের সহকারী অধ্যাপক সুব্রত কুমার প্রামাণিক, ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিমেল সায়েন্স অনুষদের সহকারী অধ্যাপক মাসুমা পারভেজ। আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্য নেপালি শিক্ষার্থীরা।
সৃজানার সহপাঠী সিয়াম-উল-হক রাসেল বলেন, ‘নেপালে সাধারণত বাঙালিদের মতো গায়ে হলুদ হয় না। তাই সৃজানার খুব ইচ্ছে ছিল আমাদের দেশীয় সংস্কৃতির মতো করে যেন ওর গায়ে হলুদের আয়োজন করি। ঈদের ছুটিতে আমাদের বান্ধবীর বিয়ে। আমাদের পক্ষে নেপালে যাওয়া সম্ভব নয়। তাই প্রিয় বান্ধবীর গায়ে হলুদের আয়োজন করে ফেলেছি নিজেরাই। নুসরাত নওরীন অর্পা, সুমাইয়া বিন্তি, আফসানা মুবাশ্বেরা সূচনাসহ বন্ধু-বান্ধবীরা মিলে এই আয়োজন করেছি।’
সৃজানার বান্ধবী নুসরাত নওরীন অর্পা বলেন, ‘ক্যাম্পাস জীবন শেষে কে কোথায় থাকব সেটা বলা যায় না। কারও বিয়েতে যাওয়ার সৌভাগ্য হবে কি না ঠিক নেই। সৃজানার বাসায় যাওয়া আমাদের পক্ষে সম্ভব নয়। তাই বান্ধবীর গায়ে হলুদের দিনটাকে স্মরণীয় করার চেষ্টা করা আরকি। আর সব মিলিয়ে অনেক ভালো লাগছে, যতটুকু আশা করেছি তার চেয়েও ভালো হয়েছে। ক্ষুদ্র পরিসরে আয়োজন হলেও অনেক ভালো একটা দিন কেটেছে।’
কনে সৃজানা উচ্ছ্বসিত কণ্ঠে বলেন, ‘নিজেকে খুবই সৌভাগ্যবান মনে হচ্ছে। আমি কখনোই ভাবিনি যে আমার বন্ধু-বান্ধবীরা আমার গায়ে হলুদের আয়োজন এভাবে করবে। আমাদের নেপালের সংস্কৃতি এমনটা নয়। বাংলাদেশি সংস্কৃতিতে আমার এই গায়ে হলুদ আমার জীবনে বিশেষ স্মৃতি।’
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৯ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৯ ঘণ্টা আগে