পীরগঞ্জ (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি
চলতি বছরে আমের মৌসুম শেষ হয়েছে অনেক আগেই। অসময়ে বাগানে এখনো ঝুলছে আম। গাছের ডালে থোকায় থোকায় ঝুলছে কাটিমন জাতের বারোমাসি আম। সুস্বাদু এই আমের চাহিদাও ব্যাপক। অসময়ে বিক্রি হওয়ায় লাভও পাওয়া যায় অনেক।
ঠাকুরগাঁওয়ের দৌলতপুর ইউনিয়নের কাস্তোর গ্রামের বাসিন্দা বিপ্লব কুমার ও এমি রানী দম্পতির বাগানে থোকায় থোকায় ঝুলছে হলুদ ও সবুজ বর্ণের কাটিমন জাতের আম।
কৃষি বিভাগ বলছে, এই বারোমাসি কাটিমন আমে নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। সারা বছর আমটি থাকায় দ্বিগুণ দামে বিক্রি হচ্ছে। তাদের এই সাফল্যে অনুপ্রাণিত হয়ে এলাকার অনেকেই এমন আমবাগান করার পরিকল্পনা করছেন। এমন উদ্যোগ ছড়িয়ে পড়লে এলাকার কৃষি অর্থনীতির চিত্র পাল্টে যাবে।
বিপ্লব কুমার ও তাঁর স্ত্রী এমি রানী রায় দুই বছর আগে বাড়ির পাশে দুই বিঘা জমিতে থাই কাটিমন জাতের বারোমাসি আমের বাগান করেন। বাগানে ৪৫০টি আমগাছ আছে। বাগান করতে খরচ হয়েছে প্রায় ৩ লাখ টাকা। পরের বছরই বাগানে ফল আসতে শুরু করে। বছরে তিনবার ফল দেয় গাছগুলো। আমের মৌসুম শেষ হলেও আশ্বিন মাসের শেষের দিকে তাঁর বাগানের গাছে গাছে ঝুলছে থোকা থোকা আম। বাগান থেকে এখন পর্যন্ত ১ লাখ টাকার আম বিক্রি করেছেন। এবার আম বিক্রি করে বেশি লাভবান হবেন বলে আশা করছেন তাঁরা।
বাগানচাষি বিপ্লব জানান, প্রথমে শখের বসেই বারোমাসি আমের বাগান করেন। এখন দেখছেন এটি বেশ লাভজনক। বর্তমানে তাঁর বাগানে আমের ফলন ভালো হয়েছে। ভালো দামে আম বিক্রিও করেছেন।
এমি রানী রায় জানান, তাঁরা নিজেরাই বাগান পরিচর্যা করেন। অসময়ে বাগানের গাছে গাছে থোকা থোকা আম দেখে তাঁর বেশ ভালো লাগছে। বাগান দেখার জন্য অনেকে আসছেন। অনেকেই বারোমাসি জাতের আমের বাগান করার আগ্রহ প্রকাশ করছেন।
একই গ্রামের স্বপন রায় নামে এক কৃষক বলেন, ‘অসময়ে আম। এটা অত্যন্ত ভালো উদ্যোগ। আমাদের এলাকায় এর ফলনও ভালো হচ্ছে দেখে তারও ইচ্ছা জাগছে, ভবিষ্যতে তিনিও এ ধরনের একটি আমের বাগান করবেন।’
ওই এলাকার বাসিন্দা রমানাথ রায় বলেন, গাছ থেকে সারা বছর আম পাওয়া যাবে। হিমাগার বা অন্য প্রক্রিয়ায় রেখে আম আর খেতে হবে না। এ জন্য সবারই উচিত বাড়িতে এমন জাতের আমগাছ লাগানো।
উপজেলা উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা পঙ্কজ রায় বলেন, বর্তমানে পাঁচ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছে। আস্তে আস্তে চাষ বাড়ছে। গত কয়েক বছরে মৌসুমি আমে চাষিরা লোকসান করে বারোমাসি আম চাষে ঝুঁকছেন। এতে লাভবানও হচ্ছেন অনেকে। এ ধরনের বাগানের ফল পারিবারিক চাহিদা মেটানোর সঙ্গে দেশের সামগ্রিক খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে এবং পুষ্টির চাহিদা মেটানো সম্ভব হবে। এটি সম্প্রসারিত করতে কাজ করছে কৃষি বিভাগ।
চলতি বছরে আমের মৌসুম শেষ হয়েছে অনেক আগেই। অসময়ে বাগানে এখনো ঝুলছে আম। গাছের ডালে থোকায় থোকায় ঝুলছে কাটিমন জাতের বারোমাসি আম। সুস্বাদু এই আমের চাহিদাও ব্যাপক। অসময়ে বিক্রি হওয়ায় লাভও পাওয়া যায় অনেক।
ঠাকুরগাঁওয়ের দৌলতপুর ইউনিয়নের কাস্তোর গ্রামের বাসিন্দা বিপ্লব কুমার ও এমি রানী দম্পতির বাগানে থোকায় থোকায় ঝুলছে হলুদ ও সবুজ বর্ণের কাটিমন জাতের আম।
কৃষি বিভাগ বলছে, এই বারোমাসি কাটিমন আমে নতুন সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। সারা বছর আমটি থাকায় দ্বিগুণ দামে বিক্রি হচ্ছে। তাদের এই সাফল্যে অনুপ্রাণিত হয়ে এলাকার অনেকেই এমন আমবাগান করার পরিকল্পনা করছেন। এমন উদ্যোগ ছড়িয়ে পড়লে এলাকার কৃষি অর্থনীতির চিত্র পাল্টে যাবে।
বিপ্লব কুমার ও তাঁর স্ত্রী এমি রানী রায় দুই বছর আগে বাড়ির পাশে দুই বিঘা জমিতে থাই কাটিমন জাতের বারোমাসি আমের বাগান করেন। বাগানে ৪৫০টি আমগাছ আছে। বাগান করতে খরচ হয়েছে প্রায় ৩ লাখ টাকা। পরের বছরই বাগানে ফল আসতে শুরু করে। বছরে তিনবার ফল দেয় গাছগুলো। আমের মৌসুম শেষ হলেও আশ্বিন মাসের শেষের দিকে তাঁর বাগানের গাছে গাছে ঝুলছে থোকা থোকা আম। বাগান থেকে এখন পর্যন্ত ১ লাখ টাকার আম বিক্রি করেছেন। এবার আম বিক্রি করে বেশি লাভবান হবেন বলে আশা করছেন তাঁরা।
বাগানচাষি বিপ্লব জানান, প্রথমে শখের বসেই বারোমাসি আমের বাগান করেন। এখন দেখছেন এটি বেশ লাভজনক। বর্তমানে তাঁর বাগানে আমের ফলন ভালো হয়েছে। ভালো দামে আম বিক্রিও করেছেন।
এমি রানী রায় জানান, তাঁরা নিজেরাই বাগান পরিচর্যা করেন। অসময়ে বাগানের গাছে গাছে থোকা থোকা আম দেখে তাঁর বেশ ভালো লাগছে। বাগান দেখার জন্য অনেকে আসছেন। অনেকেই বারোমাসি জাতের আমের বাগান করার আগ্রহ প্রকাশ করছেন।
একই গ্রামের স্বপন রায় নামে এক কৃষক বলেন, ‘অসময়ে আম। এটা অত্যন্ত ভালো উদ্যোগ। আমাদের এলাকায় এর ফলনও ভালো হচ্ছে দেখে তারও ইচ্ছা জাগছে, ভবিষ্যতে তিনিও এ ধরনের একটি আমের বাগান করবেন।’
ওই এলাকার বাসিন্দা রমানাথ রায় বলেন, গাছ থেকে সারা বছর আম পাওয়া যাবে। হিমাগার বা অন্য প্রক্রিয়ায় রেখে আম আর খেতে হবে না। এ জন্য সবারই উচিত বাড়িতে এমন জাতের আমগাছ লাগানো।
উপজেলা উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা পঙ্কজ রায় বলেন, বর্তমানে পাঁচ হেক্টর জমিতে চাষ হয়েছে। আস্তে আস্তে চাষ বাড়ছে। গত কয়েক বছরে মৌসুমি আমে চাষিরা লোকসান করে বারোমাসি আম চাষে ঝুঁকছেন। এতে লাভবানও হচ্ছেন অনেকে। এ ধরনের বাগানের ফল পারিবারিক চাহিদা মেটানোর সঙ্গে দেশের সামগ্রিক খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে এবং পুষ্টির চাহিদা মেটানো সম্ভব হবে। এটি সম্প্রসারিত করতে কাজ করছে কৃষি বিভাগ।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৩ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৪ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৫ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৫ ঘণ্টা আগে