ফুলবাড়ী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
উত্তরের জেলা কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। মধ্য রাত থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে শুরু করে। সকাল ৯-১০টা পর্যন্ত কুয়াশায় ঢেকে থাকে চারপাশ। এ সময় হেড লাইট জ্বালিয়ে চলাচল করে যানবাহন। এমন অবস্থায় ভোগান্তি বেড়েছে অটোরিকশাচালক ও খেটে খাওয়া মানুষের।
সকালে দেখা গেছে, ঘন কুয়াশার কারণে যানবাহন দিনের বেলাতেও হেড লাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে। কুয়াশার সঙ্গে শীতের তীব্রতা বাড়ায় বিপাকে পড়েছেন দিনমজুর ও খেটে খাওয়া মানুষ।
ঘন কুয়াশা ও শীতের তীব্রতা বাড়ায় সময় মতো কাজে যেতে পারছেন না অনেকে। এতে বয়স্ক ও শিশুদের মাঝে ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে বলে জানিয়েছে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্তৃপক্ষ।
নাওডাঙ্গা ইউনিয়নের কুরুষাফেরুষা এলাকার হেমন্ত চন্দ্র রায় বলেন, কয়েক দিন থেকে প্রচুর কুয়াশা পড়ছে। সঙ্গে বেড়েছে ঠান্ডা। বর্তমানে যে কুয়াশা দেখছি, পৌষ মাঘ-মাসে বুঝি ঘর হতে বের হওয়া যাবে না।
ওই এলাকার ভ্যানচালক আহাদ মিয়া বলেন, দিন যতই যাচ্ছে কুয়াশা ও ঠান্ডার প্রকোপ বেড়েই চলছে। সকালে ঘন কুয়াশায় গাড়ি নিয়ে বের হলে কুয়াশা পড়ে শরীরের গরম কাপড় ভিজে যায়। এ ছাড়া সকালে রাস্তা দেখা যায় না। মানুষের চলাচল কম থাকলে আয় করি কেমন করে। আমাদের খুব সমস্যা হচ্ছে।
রাবাইতাড়ি এলাকার কৃষক মেহের আলী বলেন, ঘনকুয়াশায় মাঠের জমিতে কাজ করতে বিলম্ব হয়। শীতে গায়ের কাপড় ভিজে যায়। এখনে যে শীত পড়ছে, মনে হয় এ বছর শীত ও ঠান্ডার তীব্রতা অনেক বেশি হবে।
কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, গত এক সপ্তাহ থেকে এ অঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৭-২১ ডিগ্রি সেলসিয়াস ওঠা-নামা করছে। তবে নভেম্বরের শেষে অথবা ডিসেম্বরের শুরুতে ঠান্ডার তীব্রতা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
উত্তরের জেলা কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। মধ্য রাত থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে শুরু করে। সকাল ৯-১০টা পর্যন্ত কুয়াশায় ঢেকে থাকে চারপাশ। এ সময় হেড লাইট জ্বালিয়ে চলাচল করে যানবাহন। এমন অবস্থায় ভোগান্তি বেড়েছে অটোরিকশাচালক ও খেটে খাওয়া মানুষের।
সকালে দেখা গেছে, ঘন কুয়াশার কারণে যানবাহন দিনের বেলাতেও হেড লাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে। কুয়াশার সঙ্গে শীতের তীব্রতা বাড়ায় বিপাকে পড়েছেন দিনমজুর ও খেটে খাওয়া মানুষ।
ঘন কুয়াশা ও শীতের তীব্রতা বাড়ায় সময় মতো কাজে যেতে পারছেন না অনেকে। এতে বয়স্ক ও শিশুদের মাঝে ঠান্ডাজনিত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে বলে জানিয়েছে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্তৃপক্ষ।
নাওডাঙ্গা ইউনিয়নের কুরুষাফেরুষা এলাকার হেমন্ত চন্দ্র রায় বলেন, কয়েক দিন থেকে প্রচুর কুয়াশা পড়ছে। সঙ্গে বেড়েছে ঠান্ডা। বর্তমানে যে কুয়াশা দেখছি, পৌষ মাঘ-মাসে বুঝি ঘর হতে বের হওয়া যাবে না।
ওই এলাকার ভ্যানচালক আহাদ মিয়া বলেন, দিন যতই যাচ্ছে কুয়াশা ও ঠান্ডার প্রকোপ বেড়েই চলছে। সকালে ঘন কুয়াশায় গাড়ি নিয়ে বের হলে কুয়াশা পড়ে শরীরের গরম কাপড় ভিজে যায়। এ ছাড়া সকালে রাস্তা দেখা যায় না। মানুষের চলাচল কম থাকলে আয় করি কেমন করে। আমাদের খুব সমস্যা হচ্ছে।
রাবাইতাড়ি এলাকার কৃষক মেহের আলী বলেন, ঘনকুয়াশায় মাঠের জমিতে কাজ করতে বিলম্ব হয়। শীতে গায়ের কাপড় ভিজে যায়। এখনে যে শীত পড়ছে, মনে হয় এ বছর শীত ও ঠান্ডার তীব্রতা অনেক বেশি হবে।
কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, গত এক সপ্তাহ থেকে এ অঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৭-২১ ডিগ্রি সেলসিয়াস ওঠা-নামা করছে। তবে নভেম্বরের শেষে অথবা ডিসেম্বরের শুরুতে ঠান্ডার তীব্রতা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১২ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে