দিনাজপুর প্রতিনিধি
অগ্রহায়ণ মাসের শেষ। শুরু হতে যাচ্ছে পৌষের শীতকাল। তবে পৌষের দিন গণনা কেবল শুরু হলেও দিনাজপুরসহ উত্তরাঞ্চলে শীত জেঁকে বসেছে। সকাল ৯টা পর্যন্ত ঘনকুয়াশায় ঢেকে থাকছে চারপাশ। ফলে দূরপাল্লার যানবাহনগুলো চলাচল করছে হেডলাইট জ্বালিয়ে। সকাল ১০টার দিকে সূর্যে দেখা গেলেও বিকেল ৪টা বাজতে না বাজতেই তা ফের হারিয়ে যাচ্ছে।
দিনাজপুর আবহাওয়া অফিস থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, বৃহস্পতিবার (১৫ ডিসেম্বর) দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আর বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৯৭ ভাগ। গত বুধবার (১৪ ডিসেম্বর) দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৯৬ ভাগ। জেলায় চলতি শীত মৌসুমে সর্বনিম্ন ১৩ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। জেলায় চলতি সপ্তাহে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত হতে পারে। বৃষ্টি হলে তাপমাত্রা দ্রুত কমতে শুরু করবে। এ ছাড়া চলতি মাসে এই জেলার ওপর দিয়ে দুটি মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে বলে জানা গেছে।
দিনের তাপমাত্রা কমে যাওয়ায়, শীতের কারণে রাস্তায় কমে গেছে মানুষের চলাচল। উষ্ণতার আশায় কেউবা আগুন জ্বালিয়ে শরীর গরম করে নিচ্ছেন আবার কেউ ভিড় জমাচ্ছেন চায়ের দোকানে। দূরপাল্লার গাড়িগুলো চলাচল করছে হেডলাইট জ্বালিয়ে। দিনের তাপমাত্রা কমে যাওয়ায়, বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া ও নিম্ন আয়ের মানুষ। একদিকে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি অপরদিকে শীতের কাপড় কেনার ধাক্কা। ফলে স্বল্প আয়ের মানুষেরা ছুটছেন ফুটপাত ও দিনাজপুর বড় ময়দানে কমদামি কাপড়ের মার্কেটে।
শহরের রামনগর এলাকার হরেক মালের ফেরিওয়ালা কলিন্স জানান, জিনিসপত্রের দাম ভয়ানকভাবে বেড়ে যাওয়ায় এমনিতেই বেচাবিক্রি খুব কম। যা বেচা কেনা হয় তা দিয়ে সংসারের বাজার খরচই হয় না। তারপরও শীতের জন্য বাচ্চাদের কাপড় যে কোথা থেকে কিনব এই নিয়ে চিন্তায় আছি।
ইজিবাইক চালক সাজেদুর রহমান জানান, শীতের কারণে শহরে লোকজনের চলাচল অনেক কমে গেছে। আগে যেখানে দিনে ৭ / ৮ শ টাকা আয় হতো এখন ৫ শ টাকাই হয় না। জমা দেওয়ার পর বাজারের টাকাই থাকে না।
এদিকে, ঠান্ডা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শীতজনিত রোগে আক্রান্তের হার বেড়েছে। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্ক মানুষেরা বেশি পরিমাণে আক্রান্ত হচ্ছেন।হাসপাতালগুলোতে শীতজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর চাপ বেড়েছে।
জেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান বলেন, আজ বৃহস্পতিবার দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৯৭ ভাগ। জেলায় চলতি ডিসেম্বরে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত হতে পারে। বৃষ্টি হলে তাপমাত্রা দ্রুত কমতে শুরু করবে।
এদিকে, জেলা সিভিল সার্জন এএইচএম বোরহানুল ইসলাম সিদ্দিকী আজকের পত্রিকাকে বলেন, হিমালয়ের কাছাকাছি হওয়ায় দিনাজপুরে শীতের তীব্রতা অনেক বেশি। হঠাৎ করেই দিনের তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় শীতজনিত রোগে আক্রান্তের পরিমাণ অনেক বেড়ে গেছে। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্করা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। এ জন্য শিশু ও বয়স্কদের ঠান্ডা থেকে দূরে রাখাসহ সতর্কতা অবলম্বন বিশেষভাবে প্রয়োজন। পাশাপাশি কোনো শিশু আক্রান্ত হলে তাকে অন্য শিশুদের থেকে আলাদা রেখে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
অগ্রহায়ণ মাসের শেষ। শুরু হতে যাচ্ছে পৌষের শীতকাল। তবে পৌষের দিন গণনা কেবল শুরু হলেও দিনাজপুরসহ উত্তরাঞ্চলে শীত জেঁকে বসেছে। সকাল ৯টা পর্যন্ত ঘনকুয়াশায় ঢেকে থাকছে চারপাশ। ফলে দূরপাল্লার যানবাহনগুলো চলাচল করছে হেডলাইট জ্বালিয়ে। সকাল ১০টার দিকে সূর্যে দেখা গেলেও বিকেল ৪টা বাজতে না বাজতেই তা ফের হারিয়ে যাচ্ছে।
দিনাজপুর আবহাওয়া অফিস থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, বৃহস্পতিবার (১৫ ডিসেম্বর) দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, আর বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৯৭ ভাগ। গত বুধবার (১৪ ডিসেম্বর) দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৯৬ ভাগ। জেলায় চলতি শীত মৌসুমে সর্বনিম্ন ১৩ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। জেলায় চলতি সপ্তাহে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত হতে পারে। বৃষ্টি হলে তাপমাত্রা দ্রুত কমতে শুরু করবে। এ ছাড়া চলতি মাসে এই জেলার ওপর দিয়ে দুটি মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে বলে জানা গেছে।
দিনের তাপমাত্রা কমে যাওয়ায়, শীতের কারণে রাস্তায় কমে গেছে মানুষের চলাচল। উষ্ণতার আশায় কেউবা আগুন জ্বালিয়ে শরীর গরম করে নিচ্ছেন আবার কেউ ভিড় জমাচ্ছেন চায়ের দোকানে। দূরপাল্লার গাড়িগুলো চলাচল করছে হেডলাইট জ্বালিয়ে। দিনের তাপমাত্রা কমে যাওয়ায়, বিপাকে পড়েছেন খেটে খাওয়া ও নিম্ন আয়ের মানুষ। একদিকে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি অপরদিকে শীতের কাপড় কেনার ধাক্কা। ফলে স্বল্প আয়ের মানুষেরা ছুটছেন ফুটপাত ও দিনাজপুর বড় ময়দানে কমদামি কাপড়ের মার্কেটে।
শহরের রামনগর এলাকার হরেক মালের ফেরিওয়ালা কলিন্স জানান, জিনিসপত্রের দাম ভয়ানকভাবে বেড়ে যাওয়ায় এমনিতেই বেচাবিক্রি খুব কম। যা বেচা কেনা হয় তা দিয়ে সংসারের বাজার খরচই হয় না। তারপরও শীতের জন্য বাচ্চাদের কাপড় যে কোথা থেকে কিনব এই নিয়ে চিন্তায় আছি।
ইজিবাইক চালক সাজেদুর রহমান জানান, শীতের কারণে শহরে লোকজনের চলাচল অনেক কমে গেছে। আগে যেখানে দিনে ৭ / ৮ শ টাকা আয় হতো এখন ৫ শ টাকাই হয় না। জমা দেওয়ার পর বাজারের টাকাই থাকে না।
এদিকে, ঠান্ডা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শীতজনিত রোগে আক্রান্তের হার বেড়েছে। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্ক মানুষেরা বেশি পরিমাণে আক্রান্ত হচ্ছেন।হাসপাতালগুলোতে শীতজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর চাপ বেড়েছে।
জেলা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আসাদুজ্জামান বলেন, আজ বৃহস্পতিবার দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতা ছিল ৯৭ ভাগ। জেলায় চলতি ডিসেম্বরে স্বাভাবিক বৃষ্টিপাত হতে পারে। বৃষ্টি হলে তাপমাত্রা দ্রুত কমতে শুরু করবে।
এদিকে, জেলা সিভিল সার্জন এএইচএম বোরহানুল ইসলাম সিদ্দিকী আজকের পত্রিকাকে বলেন, হিমালয়ের কাছাকাছি হওয়ায় দিনাজপুরে শীতের তীব্রতা অনেক বেশি। হঠাৎ করেই দিনের তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় শীতজনিত রোগে আক্রান্তের পরিমাণ অনেক বেড়ে গেছে। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্করা বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। এ জন্য শিশু ও বয়স্কদের ঠান্ডা থেকে দূরে রাখাসহ সতর্কতা অবলম্বন বিশেষভাবে প্রয়োজন। পাশাপাশি কোনো শিশু আক্রান্ত হলে তাকে অন্য শিশুদের থেকে আলাদা রেখে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে ভারী বৃষ্টির কারণে নোয়াখালীর আটটি উপজেলার বেশির ভাগ এলাকায় দেখা দেয় জলাবদ্ধতা। অব্যাহত বৃষ্টি ও পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকায় ডুবে যায় জেলার বিভিন্ন সড়ক, মহল্লা ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। জেলার ১৭৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সেই জলাবদ্ধতা এখনো রয়ে গেছে। এক মাসের বেশি এই জলাবদ্ধতায়
২ ঘণ্টা আগেসরকারি কেনাকাটার ক্ষেত্রে যে ঠিকাদার সর্বনিম্ন দরে মালপত্র সরবরাহ করবেন, তাকেই কাজ দেওয়ার কথা। তবে উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে রাজশাহী আঞ্চলিক দুগ্ধ ও গবাদি উন্নয়ন খামারে। এখানে সর্বনিম্ন নয়, যাঁরা সর্বোচ্চ দর দিয়েছেন—তাঁদেরই কাজ দেওয়া হয়েছে। এতে সরকারের প্রায় ৯২ লাখ টাকা বাড়তি খরচ হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেবিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (যবিপ্রবি) নিয়োগ-বাণিজ্যসহ নানা অনিয়মের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় সম্প্রতি কারাগারে যেতে হয়েছে সাবেক উপাচার্য আব্দুস সাত্তারকে। তবে এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন গঠিত তদন্ত কমিটি গত পাঁচ মাসেও কাজ
২ ঘণ্টা আগেউড়োজাহাজের অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে দেশের অন্যতম প্ল্যাটফর্ম ফ্লাইট এক্সপার্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সালমান বিন রশিদ শাহ সাইমের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুরের কচুয়ার মুরাদপুর গ্রামে। এই গ্রাম, উপজেলা, এমনকি পাশের ফরিদগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও তাঁরা টাকাপয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন ব্যবসার নামে।
৩ ঘণ্টা আগে