রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
কুড়িগ্রামের রৌমারীতে ভূমিহীন হরিজন সম্প্রদায়ের আবাসনের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন হয়েছে। আজ সোমবার বেলা ২টার দিকে থানা মোড় থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। পরে উপজেলা পরিষদের সামনে রৌমারী-ঢাকা মহাসড়কের পাশে মানববন্ধন করা হয়।
কর্মসূচিতে বক্তব্য দেন হরিজন সম্প্রদায়ের রাম বাসফোর, মিনতি রাণী বাসফোর, জ্যোতি রাণী বাসফোর, জোনাকি রাণী বাসফোর, কালাচান বাসফোর প্রমুখ। তাঁরা বলেন, বর্তমান সরকার সারা দেশে সবকিছুতে উন্নয়ন করলেও হরিজন সদস্যরা কোনো ধরনের উন্নয়ন তো দূরে থাক, সরকারি সব সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত। তাঁদের সন্তানদের স্কুলে ভর্তি নেয় না। এনজিও এবং ব্যাংক থেকে কোনো ধরনের ঋণ দেওয়া হয় না।
নিজেরা বাংলাদেশের নাগরিক কি না, সেই প্রশ্ন তুলে আন্দোলনকারীরা জানান, তাঁদের থাকার মতো ঘরবাড়ি নেই। বৃষ্টির পানি ঘরের এক দিক দিয়ে ঢুকে অন্য দিক দিয়ে বের হয়। রৌমারী সদরের ৩৫টি হরিজন পরিবার দীর্ঘদিন ধরে থানার পাশে ও যাদুরচর ইউনিয়ন পরিষদের রাস্তার ধারে অসহায়ভাবে মানবেতর জীবনযাপন করেছে।
হরিজনদের অভিযোগ, সরকারি ঘর বরাদ্দ এলেও টাকার বিনিময়ে তা অন্যের নামে দেওয়া হয়। তাঁরা টাকা দিতে পারেন না, তাই ঘরও পান না। চিলমারী উপজেলার হরিজনদের মতো তাঁরাও সরকারিভাবে ঘরসহ প্রধানমন্ত্রীর কাছে অন্য সব সুযোগ-সুবিধার দাবি জানান।
এ বিষয়ে কথা হলে রৌমারী সদর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘মাসিক সমন্বয় সভায় হরিজন সম্প্রদায়ের বাসস্থানের বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছিলাম। কিন্তু তাঁরা (প্রশাসনের কর্মকর্তা) শুধু আশ্বাস দেন, ব্যবস্থা নেওয়া হয় না।’
ইউনিয়ন পরিষদের ২ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য রবিউল ইসলাম রানা জানান, এখানে যেসব হরিজন সম্প্রদায়ের লোকজন বসবাস করেন তাঁরা স্থানীয় বাসিন্দা ও ভোটার।
যোগাযোগ করা হলে উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাহিদ হাসান খান বলেন, ‘ঘরের জন্য হরিজন সম্প্রদায়ের লোকজন আমার কাছে এসেছিলেন। তাঁদের লিখিত আবেদন দিতে বলা হয়েছে। ঘর পেতে হলে এখানকার ভোটার হতে হবে। তাহলে সরকারি খাসজমি বের করে তাঁদের বাসস্থানের ব্যবস্থা করা হবে।’
কুড়িগ্রামের রৌমারীতে ভূমিহীন হরিজন সম্প্রদায়ের আবাসনের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন হয়েছে। আজ সোমবার বেলা ২টার দিকে থানা মোড় থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। পরে উপজেলা পরিষদের সামনে রৌমারী-ঢাকা মহাসড়কের পাশে মানববন্ধন করা হয়।
কর্মসূচিতে বক্তব্য দেন হরিজন সম্প্রদায়ের রাম বাসফোর, মিনতি রাণী বাসফোর, জ্যোতি রাণী বাসফোর, জোনাকি রাণী বাসফোর, কালাচান বাসফোর প্রমুখ। তাঁরা বলেন, বর্তমান সরকার সারা দেশে সবকিছুতে উন্নয়ন করলেও হরিজন সদস্যরা কোনো ধরনের উন্নয়ন তো দূরে থাক, সরকারি সব সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত। তাঁদের সন্তানদের স্কুলে ভর্তি নেয় না। এনজিও এবং ব্যাংক থেকে কোনো ধরনের ঋণ দেওয়া হয় না।
নিজেরা বাংলাদেশের নাগরিক কি না, সেই প্রশ্ন তুলে আন্দোলনকারীরা জানান, তাঁদের থাকার মতো ঘরবাড়ি নেই। বৃষ্টির পানি ঘরের এক দিক দিয়ে ঢুকে অন্য দিক দিয়ে বের হয়। রৌমারী সদরের ৩৫টি হরিজন পরিবার দীর্ঘদিন ধরে থানার পাশে ও যাদুরচর ইউনিয়ন পরিষদের রাস্তার ধারে অসহায়ভাবে মানবেতর জীবনযাপন করেছে।
হরিজনদের অভিযোগ, সরকারি ঘর বরাদ্দ এলেও টাকার বিনিময়ে তা অন্যের নামে দেওয়া হয়। তাঁরা টাকা দিতে পারেন না, তাই ঘরও পান না। চিলমারী উপজেলার হরিজনদের মতো তাঁরাও সরকারিভাবে ঘরসহ প্রধানমন্ত্রীর কাছে অন্য সব সুযোগ-সুবিধার দাবি জানান।
এ বিষয়ে কথা হলে রৌমারী সদর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘মাসিক সমন্বয় সভায় হরিজন সম্প্রদায়ের বাসস্থানের বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছিলাম। কিন্তু তাঁরা (প্রশাসনের কর্মকর্তা) শুধু আশ্বাস দেন, ব্যবস্থা নেওয়া হয় না।’
ইউনিয়ন পরিষদের ২ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য রবিউল ইসলাম রানা জানান, এখানে যেসব হরিজন সম্প্রদায়ের লোকজন বসবাস করেন তাঁরা স্থানীয় বাসিন্দা ও ভোটার।
যোগাযোগ করা হলে উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাহিদ হাসান খান বলেন, ‘ঘরের জন্য হরিজন সম্প্রদায়ের লোকজন আমার কাছে এসেছিলেন। তাঁদের লিখিত আবেদন দিতে বলা হয়েছে। ঘর পেতে হলে এখানকার ভোটার হতে হবে। তাহলে সরকারি খাসজমি বের করে তাঁদের বাসস্থানের ব্যবস্থা করা হবে।’
মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
৪২ মিনিট আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৭ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৯ ঘণ্টা আগে