দিনাজপুর প্রতিনিধি
মাঘের শুরুতে ঘন কুয়াশা আর কনকনে ঠান্ডায় কাবু হয়ে পড়েছে দেশের উত্তরাঞ্চলের জেলা দিনাজপুরের মানুষ। গত কয়েক দিন ধরে এ জেলায় শীতের দাপট বেড়েছে। আজ মঙ্গলবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় দিনাজপুরে, ১০ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
স্থানীয়রা বলেন, এত দিন রাতে কুয়াশাসহ শীতের তীব্রতা বেশি হলেও দিনের বেলায় সূর্যের দেখা মিলত। কিন্তু মাঘের শুরু থেকে হাড়কাঁপানো ঠান্ডা বইছে। শীতের তীব্রতা থেকে রেহাই পেতে গ্রামের নিম্ন আয়ের মানুষগুলো খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে।
ঘন কুয়াশার কারণে সন্ধ্যার পর থেকে বেশ ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। সড়ক-মহাসড়কে সব ধরনের যানবাহন হেডলাইট জ্বালিয়ে ধীরগতিতে চলাচল করছে।
অন্যদিকে আলু, রসুন ও বোরো ধানের বীজতলা নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছে কৃষকেরা। আলুচাষি রফিক মিয়া বলেন, ‘দুঃখের কথা কী কহবো (বলব) ভাই, আজকে খুব শীত, শীতের কারণে মাঠে থাকা যায় না, আলুর গাছও কুঁকড়ে যাচ্ছে, পচনও ধরবার পারে।’
ইজিবাইকচালক সাগর বলেন, ঘন কুয়াশা আর শীতের কারণে মানুষ বাসা থেকে কম বের হচ্ছে। যার ফলে আয় কমে গেছে। সংসার পরিচালনা করতে কষ্ট হচ্ছে। তারপরও পেটের দায়ে শীতকে উপেক্ষা করে বের হতে হচ্ছে।
জেলা তথ্য অফিসের তথ্যমতে, আজ মঙ্গলবার দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটি দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ। বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৫ কিলোমিটার।
দিনাজপুর আঞ্চলিক আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তোফাজ্জল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, হিমালয়ের অগ্রভাগে একটি ঘূর্ণাবর্তের সৃষ্টি হচ্ছে। এর কারণে উত্তরে হিমেল হাওয়া বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। ফলে আগামী ২ থেকে ৩ দিন আবহাওয়ার তাপমাত্রা কিছুটা বাড়বে। তারপর আবারও তাপমাত্রা কমতে পারে।
মাঘের শুরুতে ঘন কুয়াশা আর কনকনে ঠান্ডায় কাবু হয়ে পড়েছে দেশের উত্তরাঞ্চলের জেলা দিনাজপুরের মানুষ। গত কয়েক দিন ধরে এ জেলায় শীতের দাপট বেড়েছে। আজ মঙ্গলবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় দিনাজপুরে, ১০ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
স্থানীয়রা বলেন, এত দিন রাতে কুয়াশাসহ শীতের তীব্রতা বেশি হলেও দিনের বেলায় সূর্যের দেখা মিলত। কিন্তু মাঘের শুরু থেকে হাড়কাঁপানো ঠান্ডা বইছে। শীতের তীব্রতা থেকে রেহাই পেতে গ্রামের নিম্ন আয়ের মানুষগুলো খড়কুটো জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছে।
ঘন কুয়াশার কারণে সন্ধ্যার পর থেকে বেশ ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। সড়ক-মহাসড়কে সব ধরনের যানবাহন হেডলাইট জ্বালিয়ে ধীরগতিতে চলাচল করছে।
অন্যদিকে আলু, রসুন ও বোরো ধানের বীজতলা নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছে কৃষকেরা। আলুচাষি রফিক মিয়া বলেন, ‘দুঃখের কথা কী কহবো (বলব) ভাই, আজকে খুব শীত, শীতের কারণে মাঠে থাকা যায় না, আলুর গাছও কুঁকড়ে যাচ্ছে, পচনও ধরবার পারে।’
ইজিবাইকচালক সাগর বলেন, ঘন কুয়াশা আর শীতের কারণে মানুষ বাসা থেকে কম বের হচ্ছে। যার ফলে আয় কমে গেছে। সংসার পরিচালনা করতে কষ্ট হচ্ছে। তারপরও পেটের দায়ে শীতকে উপেক্ষা করে বের হতে হচ্ছে।
জেলা তথ্য অফিসের তথ্যমতে, আজ মঙ্গলবার দিনাজপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটি দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৯৭ শতাংশ। বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৫ কিলোমিটার।
দিনাজপুর আঞ্চলিক আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তোফাজ্জল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, হিমালয়ের অগ্রভাগে একটি ঘূর্ণাবর্তের সৃষ্টি হচ্ছে। এর কারণে উত্তরে হিমেল হাওয়া বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। ফলে আগামী ২ থেকে ৩ দিন আবহাওয়ার তাপমাত্রা কিছুটা বাড়বে। তারপর আবারও তাপমাত্রা কমতে পারে।
পুলিশি সেবা অতি দ্রুত ও সহজে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ পুলিশ সর্বদা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে এই কার্যক্রম চালু করা হচ্ছে। এতে পুলিশের প্রতি মানুষের আস্থা বাড়বে। যে কেউ ঘরে বসেই অ্যাপসের মাধ্যমে অনলাইন জিডি করতে পারবে। আগে শুধু হারানো জিডি করা যেত।
১৮ মিনিট আগেরাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) উন্নয়নকাজে চরম ধীরগতি ও সেবায় অব্যবস্থাপনার অভিযোগ তুলেছেন ঠিকাদারেরা। তাঁদের অভিযোগ, বিল পরিশোধে দীর্ঘসূত্রতার কারণে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প কার্যত থমকে আছে। কোথাও কোথাও কাজ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। এতে শহরে ট্রাফিক জ্যাম বেড়েছে। নাগরিক সেবায়ও ভোগান্তি চরমে পৌঁছেছে।
৬ ঘণ্টা আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে ৩০০ ফুট সড়কে বিশ্বের অন্যতম বিলাসবহুল ও দামি গাড়ি রোলস রয়েস স্পেকটার দুর্ঘটনার নেপথ্যে কুকুর। হঠাৎ দৌড়ে সড়কে চলে আসা একটি কুকুরকে পাশ কাটাতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়িটি উঠে পড়ে সড়ক বিভাজকে। এতে গাড়ির চার আরোহীই আহত হয়েছেন। গাড়িটিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেআড়াই শ মিটার সড়ক সংস্কারের কাজ ফেলে রেখে ঠিকাদার উধাও হয়েছেন আট মাস আগে। যাতায়াতের কষ্টে গ্রামের চার হাজার মানুষকে পড়তে হচ্ছে অবর্ণনীয় দুর্ভোগে। রাস্তায় বৃষ্টির পানি আর কাদায় একাকার হয়ে পড়ায় গ্রামের মানুষের স্বাভাবিক কার্যক্রম বন্ধ হওয়ার পথে। দুর্ভোগ এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে ওই গ্রামে কোনো অনুষ্ঠানে
৬ ঘণ্টা আগে