দিনাজপুর প্রতিনিধি
দিনাজপুর থেকে ঢাকার আর্মি স্টেডিয়ামে সাইকেল প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে গিয়েছিলেন মাশরাফি হোসেন মারুফ (২২)। এতে দুটি রৌপ্য ও একটি ব্রোঞ্জ পান তিনি। সেই প্রাপ্তির খবরে পরিবারের সবাই খুব খুশি। তাঁর ফিরে আসার অপেক্ষায় ছিল পরিবার ও এলাকাবাসী। ফিরলেন ঠিকই, কিন্তু লাশ হয়ে। এ নিয়ে জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত এই খেলোয়াড়ের এলাকায় নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
আজ মঙ্গলবার ঢাকা থেকে বাড়ি ফেরার পথে সকাল ৯টার দিকে ট্রেন থেকে পড়ে গিয়ে নিহত হন তিনি। বিকেলে আসরের নামাজের পর গ্রামের বাড়িতে জানাজা শেষে পারিবারিক গোরস্থানে তাঁর দাফন সম্পন্ন করা হয়। মাশরাফির চাচা মো. আলাউদ্দিন তাঁর জানাজা ও দাফনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে মাশরাফির নিহতের খবরে তাঁর গ্রামের বাড়ি ও ক্যাম্পাসে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। নিহত মাশরাফির মরদেহ তাঁর গ্রামের বাড়িতে গেলে সেখানে এক হৃদয় বিদারক দৃশ্যের সৃষ্টি হয়। শোকে মূর্ছা যান তাঁর মা মিনু বেগম। তাঁর মায়ের আহাজারিতে উপস্থিত সকলে শোকে বিহ্বল হয়ে পড়েন। এলাকাবাসী ও তাঁর সহপাঠীরা জানান, মাশরাফি অত্যন্ত মিশুক ও শান্ত স্বভাবের ছেলে ছিলেন। পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধুলায় পারদর্শী ছিলেন।
মারুফের চাচা আলাউদ্দিন বলেন, ‘তিন ভাইয়ের মধ্যে মারুফ ছিল দ্বিতীয়। সে পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধুলায়ও সমান পারদর্শী ছিল। ঢাকায় সাইকেল প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে পুরস্কার জেতার খবরে আমরা খুব খুশি ছিলাম। কিন্তু তার মৃত্যুর খবরে সবাই ভেঙে পড়েছে।’
নিহত মারুফের কোচ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমরা দিনাজপুর থেকে একটি টিম নিয়ে ২য় শেখ কামাল বাংলাদেশ যুব গেমস অনূর্ধ্ব-১৭ তে বিভাগীয় পর্যায়ে অংশ নিয়েছিলাম। ঢাকার আর্মি স্টেডিয়ামে প্রতিযোগিতাটি অনুষ্ঠিত হয়। মারুফ তিনটি ইভেন্টে অংশ নিয়ে পুরস্কার জেতে। সে অত্যন্ত মিশুক এবং একজন ভালো মানের খেলোয়াড় ছিল। তাকে হারিয়ে আমরা শোকে মুহ্যমান হয়ে পড়েছি।’
উল্লেখ্য, ঢাকা থেকে ফেরার পথে আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টায় দিনাজপুরের চিরিরবন্দর রেলস্টেশন অতিক্রম করছিলেন। এ সময় ট্রেনের দরজা দিয়ে নিজের বাড়ি সতীর্থদের দেখিয়ে দেওয়ার সময় অতিরিক্ত ঝুঁকে গেলে সিগন্যালবারে মাথায় আঘাত পান। পরে চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান মাশরাফি। পরে তাঁকে স্থানীয় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
মাশরাফি চিরিরবন্দর উপজেলার বড়বাউল গ্রামের আনিছুর রহমানের ছেলে ও দিনাজপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের সিভিল বিভাগের ষষ্ঠ সেমিস্টারের ছাত্র।
দিনাজপুর জিআরপি থানার উপপরিদর্শক জেসমিন আক্তার বলেন, এ ব্যাপারে একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে। পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকায় লাশ পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।
দিনাজপুর থেকে ঢাকার আর্মি স্টেডিয়ামে সাইকেল প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে গিয়েছিলেন মাশরাফি হোসেন মারুফ (২২)। এতে দুটি রৌপ্য ও একটি ব্রোঞ্জ পান তিনি। সেই প্রাপ্তির খবরে পরিবারের সবাই খুব খুশি। তাঁর ফিরে আসার অপেক্ষায় ছিল পরিবার ও এলাকাবাসী। ফিরলেন ঠিকই, কিন্তু লাশ হয়ে। এ নিয়ে জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত এই খেলোয়াড়ের এলাকায় নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
আজ মঙ্গলবার ঢাকা থেকে বাড়ি ফেরার পথে সকাল ৯টার দিকে ট্রেন থেকে পড়ে গিয়ে নিহত হন তিনি। বিকেলে আসরের নামাজের পর গ্রামের বাড়িতে জানাজা শেষে পারিবারিক গোরস্থানে তাঁর দাফন সম্পন্ন করা হয়। মাশরাফির চাচা মো. আলাউদ্দিন তাঁর জানাজা ও দাফনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এদিকে মাশরাফির নিহতের খবরে তাঁর গ্রামের বাড়ি ও ক্যাম্পাসে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। নিহত মাশরাফির মরদেহ তাঁর গ্রামের বাড়িতে গেলে সেখানে এক হৃদয় বিদারক দৃশ্যের সৃষ্টি হয়। শোকে মূর্ছা যান তাঁর মা মিনু বেগম। তাঁর মায়ের আহাজারিতে উপস্থিত সকলে শোকে বিহ্বল হয়ে পড়েন। এলাকাবাসী ও তাঁর সহপাঠীরা জানান, মাশরাফি অত্যন্ত মিশুক ও শান্ত স্বভাবের ছেলে ছিলেন। পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধুলায় পারদর্শী ছিলেন।
মারুফের চাচা আলাউদ্দিন বলেন, ‘তিন ভাইয়ের মধ্যে মারুফ ছিল দ্বিতীয়। সে পড়াশোনার পাশাপাশি খেলাধুলায়ও সমান পারদর্শী ছিল। ঢাকায় সাইকেল প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে পুরস্কার জেতার খবরে আমরা খুব খুশি ছিলাম। কিন্তু তার মৃত্যুর খবরে সবাই ভেঙে পড়েছে।’
নিহত মারুফের কোচ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমরা দিনাজপুর থেকে একটি টিম নিয়ে ২য় শেখ কামাল বাংলাদেশ যুব গেমস অনূর্ধ্ব-১৭ তে বিভাগীয় পর্যায়ে অংশ নিয়েছিলাম। ঢাকার আর্মি স্টেডিয়ামে প্রতিযোগিতাটি অনুষ্ঠিত হয়। মারুফ তিনটি ইভেন্টে অংশ নিয়ে পুরস্কার জেতে। সে অত্যন্ত মিশুক এবং একজন ভালো মানের খেলোয়াড় ছিল। তাকে হারিয়ে আমরা শোকে মুহ্যমান হয়ে পড়েছি।’
উল্লেখ্য, ঢাকা থেকে ফেরার পথে আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টায় দিনাজপুরের চিরিরবন্দর রেলস্টেশন অতিক্রম করছিলেন। এ সময় ট্রেনের দরজা দিয়ে নিজের বাড়ি সতীর্থদের দেখিয়ে দেওয়ার সময় অতিরিক্ত ঝুঁকে গেলে সিগন্যালবারে মাথায় আঘাত পান। পরে চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান মাশরাফি। পরে তাঁকে স্থানীয় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
মাশরাফি চিরিরবন্দর উপজেলার বড়বাউল গ্রামের আনিছুর রহমানের ছেলে ও দিনাজপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের সিভিল বিভাগের ষষ্ঠ সেমিস্টারের ছাত্র।
দিনাজপুর জিআরপি থানার উপপরিদর্শক জেসমিন আক্তার বলেন, এ ব্যাপারে একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে। পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকায় লাশ পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।
রাজধানীর দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের হায়দার আলী ভবনটির কাঠামোই দৃশ্যত সোমবারের বিপর্যয়কে এতটা প্রাণঘাতী করে তুলেছে। সরেজমিন ঘুরে এবং ভুক্তভোগী অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে এমন ধারণাই পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি শহরের কিফাইতনগর এলাকায় দেড় কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে নির্মিত আরসিসি সড়ক উদ্বোধনের মাত্র দুই মাসের মাথায় ধসে পড়েছে। খালের পাড়ঘেঁষা গাইড ওয়াল ভেঙে পড়ায় সড়কের একটি বড় অংশ এখন কার্যত শূন্যে ঝুলছে। ভারী যানবাহন চলাচলের ফলে পুরো রাস্তা ধসে পড়তে পারে, এমন আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
২ ঘণ্টা আগেস্বপ্নের দেশ ইতালি। সেখানে গিয়ে নিজেরসহ পরিবারের সব স্বপ্ন পূরণ করবেন। এই আশায় লিবিয়া হয়ে অবৈধভাবে ইউরোপের দেশটিতে যাওয়ার জন্য বের হয়ে নিখোঁজ আছেন মাদারীপুরের রাজৈরের ১৪ যুবক। পাঁচ মাস ধরে তাঁদের কোনো খোঁজ পাচ্ছেন না স্বজনেরা।
২ ঘণ্টা আগেবাবার কপালে চুমু দিয়ে স্কুলে গিয়েছিল সারিয়া আক্তার। আর মাকে সালাম করে বিদায় নিয়েছিল জুনায়েত হাসান। হাসিমুখে স্কুলে যাওয়া এই দুই শিশু দিনশেষে ঘরে ফেরে লাশ হয়ে। সম্পর্কে তারা চাচাতো ভাই-বোন। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ‘সেকশন ক্লাউডের’ শিক্ষার্থী ছিল তারা। বাংলা মাধ্যমের তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ত এই দুই ভ
২ ঘণ্টা আগে