ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলায় লোকালয়ে ঘুরছে মুখপোড়া হনুমান। এ সময় হনুমানটিকে দেখতে ভিড় করে উৎসুক জনতা। খাবার দিলে সেটি সামনে আসে। আবার খাবার নিয়ে ঘরের কিংবা দোকানের ছাদে বসে খাচ্ছে। এই সময়ে বানরটি যেন ঈদের খুশি বাড়িয়ে দিয়েছে শিশু-কিশোরদের।
আজ রোববার দুপুর ১২টায় ফুলবাড়ী-দিনাজপুর আঞ্চলিক মহাসড়কসংলগ্ন ফুলবাড়ী বিজিবি ক্যাম্প এলাকার ছোয়ানী বাজারের একটি টিনের চালায় দেখা যান হনুমানটিকে।
এদিকে হনুমানটিকে দেখে এর পিছু নেয় শিশু-কিশোর থেকে শুরু করে নানা বয়সী মানুষ। হনুমান দেখতে বনে অথবা চিড়িয়াখানায় যেতে হয়। সেখানে নিজ এলাকায় দেখা মিলছে তার। আর দুরন্ত শিশু-কিশোরেরা হনুমানটিকে দেখে ঢিল ছুড়ছে। এতে অস্বস্তি আর আতঙ্কিত হয়ে কখনো বাজারের দোকানের ছাদে কখনো বাড়ির টিনের চালায় উঠে পড়ছে হুনুমানটি।
স্থানীয় মেহেরাব, শহিদুল, বাবু জানান, হঠাৎ করেই এক সপ্তাহ থেকে হুনুমানটি এই এলাকায় দেখা যাচ্ছে।
ছোয়ানী গ্রামের মো. শাহদাত হোসেন চৌধুরী লালু বলেন, ‘এটি একটি মুখপোড়া হনুমান। উৎসুক মানুষ তাকে বিভিন্ন কাঁচা সবজি, ফলমূলসহ নানা রকমের খাবার খেতে দিচ্ছে। খাবার পেলে সে নিচে নেমে আসে। আবার খাবার নিয়ে সে ওপরে চলে যায়। তবে হনুমান একটি নয়, আরও একটি ছোট হনুমানও আছে। হনুমান দুটি দিনের বেলায় লোকালয়ে এলেও রাতের বেলা বাজারসংলগ্ন একটি বেসরকারি মোবাইল ফোনের টাওয়ারে অবস্থান নেয়।
ছোয়ানী গ্রামের শিশু মনা, সোহান, রুবেল ও ইফতি জানায়, প্রথমবারের মতো এত কাছ থেকে হনুমান দেখেছে তারা। আগে চিড়িয়াখানায় দেখেছিল, কিন্তু আজ কাছ থেকে দেখল। প্রথমে ভয়ে কেউ কাছে যাচ্ছিলাম না, কিন্তু পরে খাবার নিয়ে গেলে হনুমানটি এসে খাবার নিয়ে ওপরে ঘরের চালে চলে যাচ্ছে।
মধ্যপাড়া বন বিভাগের ফুলবাড়ী বিট কর্মকর্তা আব্দুল হাই বলেন, ‘মুখপোড়া এই হনুমানটি দলছুট হয়ে জনপদে ঢুকে পড়েছে। সাধারণত খাবারের অভাবে এরা বন থেকে লোকালয়ে আসে। আবার একসময় ঘুরতে ঘুরতে এরা নিজেদের দলে ঢুকে বনে চলে যায়। এরা আমাদের বন্যসম্পদ। এদের খাবার দিয়ে সহযোগিতা করা উচিত। অহেতুক ঢিল ছুড়ে এদের বিরক্ত করা ঠিক নয়।’
দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলায় লোকালয়ে ঘুরছে মুখপোড়া হনুমান। এ সময় হনুমানটিকে দেখতে ভিড় করে উৎসুক জনতা। খাবার দিলে সেটি সামনে আসে। আবার খাবার নিয়ে ঘরের কিংবা দোকানের ছাদে বসে খাচ্ছে। এই সময়ে বানরটি যেন ঈদের খুশি বাড়িয়ে দিয়েছে শিশু-কিশোরদের।
আজ রোববার দুপুর ১২টায় ফুলবাড়ী-দিনাজপুর আঞ্চলিক মহাসড়কসংলগ্ন ফুলবাড়ী বিজিবি ক্যাম্প এলাকার ছোয়ানী বাজারের একটি টিনের চালায় দেখা যান হনুমানটিকে।
এদিকে হনুমানটিকে দেখে এর পিছু নেয় শিশু-কিশোর থেকে শুরু করে নানা বয়সী মানুষ। হনুমান দেখতে বনে অথবা চিড়িয়াখানায় যেতে হয়। সেখানে নিজ এলাকায় দেখা মিলছে তার। আর দুরন্ত শিশু-কিশোরেরা হনুমানটিকে দেখে ঢিল ছুড়ছে। এতে অস্বস্তি আর আতঙ্কিত হয়ে কখনো বাজারের দোকানের ছাদে কখনো বাড়ির টিনের চালায় উঠে পড়ছে হুনুমানটি।
স্থানীয় মেহেরাব, শহিদুল, বাবু জানান, হঠাৎ করেই এক সপ্তাহ থেকে হুনুমানটি এই এলাকায় দেখা যাচ্ছে।
ছোয়ানী গ্রামের মো. শাহদাত হোসেন চৌধুরী লালু বলেন, ‘এটি একটি মুখপোড়া হনুমান। উৎসুক মানুষ তাকে বিভিন্ন কাঁচা সবজি, ফলমূলসহ নানা রকমের খাবার খেতে দিচ্ছে। খাবার পেলে সে নিচে নেমে আসে। আবার খাবার নিয়ে সে ওপরে চলে যায়। তবে হনুমান একটি নয়, আরও একটি ছোট হনুমানও আছে। হনুমান দুটি দিনের বেলায় লোকালয়ে এলেও রাতের বেলা বাজারসংলগ্ন একটি বেসরকারি মোবাইল ফোনের টাওয়ারে অবস্থান নেয়।
ছোয়ানী গ্রামের শিশু মনা, সোহান, রুবেল ও ইফতি জানায়, প্রথমবারের মতো এত কাছ থেকে হনুমান দেখেছে তারা। আগে চিড়িয়াখানায় দেখেছিল, কিন্তু আজ কাছ থেকে দেখল। প্রথমে ভয়ে কেউ কাছে যাচ্ছিলাম না, কিন্তু পরে খাবার নিয়ে গেলে হনুমানটি এসে খাবার নিয়ে ওপরে ঘরের চালে চলে যাচ্ছে।
মধ্যপাড়া বন বিভাগের ফুলবাড়ী বিট কর্মকর্তা আব্দুল হাই বলেন, ‘মুখপোড়া এই হনুমানটি দলছুট হয়ে জনপদে ঢুকে পড়েছে। সাধারণত খাবারের অভাবে এরা বন থেকে লোকালয়ে আসে। আবার একসময় ঘুরতে ঘুরতে এরা নিজেদের দলে ঢুকে বনে চলে যায়। এরা আমাদের বন্যসম্পদ। এদের খাবার দিয়ে সহযোগিতা করা উচিত। অহেতুক ঢিল ছুড়ে এদের বিরক্ত করা ঠিক নয়।’
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
২ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
২ ঘণ্টা আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
২ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
৩ ঘণ্টা আগে