ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে বড়দিনের উৎসবে একই পরিবারের চারজনসহ মোট ১১ জন সনাতন ধর্ম থেকে খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করেছেন। গতকাল শনিবার সকালে তাঁরা খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করেন বলে নিশ্চিত করেছেন কোদবীর ক্যাথলিক চার্চের ইনচার্জ ফাদার জসিম ফিলিপ মুর্মু।
খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণকারীরা হলেন—উপজেলার পারইল কোদবীর মিশনপাড়া এলাকার মৃত ইলিয়াস হেম্ব্রমের স্ত্রী মালতি আনারেখা কিস্কু (৩২) ও তাঁর ছেলে শুভ হেম্ব্রম (৯), স্যামুয়েল হেম্ব্রম (৬) ও সুব্রত হেম্ব্রম (৩) ; একই গ্রামের মৃত পাটোয়ারী মার্ডীর ছেলে অনিল মার্ডী (৫০), ইলিসন মার্ডীর দেড় বছরের মেয়ে ঈশিতা, উইনাল মার্ডীর স্ত্রী সঙ্গীতা হাঁসদা (১৯) ও তাঁর ছেলে উইলসন মার্ডী (১৪), বিশ্বনাথ টুডুর ছেলে রোহাল টুডু (১১)। তারা সবাই একই গ্রামের বাসিন্দা। ওই আচজন ছাড়া ঢাকার আরও তিনজন খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করেন।
জানা যায়, গতকাল সকালে ফুলবাড়ী উপজেলার ৩ নম্বর কাজিহাল ইউনিয়নের পারইল কোদবীর ক্যাথলিক চার্চের ইনচার্জ ফাদার জসিম ফিলিপ মুর্মু ওই ১১ জনকে সনাতন ধর্ম থেকে খ্রিষ্টধর্মে দীক্ষিত করে ধর্মান্তরিত করেন।
এ বিষয়ে মালতি আনারেখা কিস্কু, অনিল মার্ডী ও সঙ্গীতা হাঁসদা বলেন, ‘সনাতন রীতিনীতিতে বিয়ে হওয়ার কারণে আমাদের বিয়ের কোনো কাগজপত্র নেই। এতে মিশন স্কুলগুলোতে ছেলেমেয়েদের ভর্তি করতে গিয়ে বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছে। এ ছাড়া গ্রামের কেউ সনাতন আবার কেউ খ্রিষ্টান ধর্ম পালন করছেন। এ কারণে ছেলেমেয়েদের বিয়ে নিয়েও বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। এসব বিড়ম্বনা থেকে মুক্ত হতেই সনাতন ধর্ম ত্যাগ করে খ্রিষ্টান ধর্ম গ্রহণ করেছি।’
ইনচার্জ ফাদার জসিম ফিলিপ মুর্মু বলেন, ‘খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণকারীরা স্বেচ্ছায় শুভ বড়দিনে চার্চে এসে খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করেছেন। আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণের জন্য ধর্মীয় দীক্ষা দান করেছি।’
ওই আটজনের খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণের সময় চার্চে স্থানীয় খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীরা উপস্থিত ছিলেন।
দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে বড়দিনের উৎসবে একই পরিবারের চারজনসহ মোট ১১ জন সনাতন ধর্ম থেকে খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করেছেন। গতকাল শনিবার সকালে তাঁরা খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করেন বলে নিশ্চিত করেছেন কোদবীর ক্যাথলিক চার্চের ইনচার্জ ফাদার জসিম ফিলিপ মুর্মু।
খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণকারীরা হলেন—উপজেলার পারইল কোদবীর মিশনপাড়া এলাকার মৃত ইলিয়াস হেম্ব্রমের স্ত্রী মালতি আনারেখা কিস্কু (৩২) ও তাঁর ছেলে শুভ হেম্ব্রম (৯), স্যামুয়েল হেম্ব্রম (৬) ও সুব্রত হেম্ব্রম (৩) ; একই গ্রামের মৃত পাটোয়ারী মার্ডীর ছেলে অনিল মার্ডী (৫০), ইলিসন মার্ডীর দেড় বছরের মেয়ে ঈশিতা, উইনাল মার্ডীর স্ত্রী সঙ্গীতা হাঁসদা (১৯) ও তাঁর ছেলে উইলসন মার্ডী (১৪), বিশ্বনাথ টুডুর ছেলে রোহাল টুডু (১১)। তারা সবাই একই গ্রামের বাসিন্দা। ওই আচজন ছাড়া ঢাকার আরও তিনজন খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করেন।
জানা যায়, গতকাল সকালে ফুলবাড়ী উপজেলার ৩ নম্বর কাজিহাল ইউনিয়নের পারইল কোদবীর ক্যাথলিক চার্চের ইনচার্জ ফাদার জসিম ফিলিপ মুর্মু ওই ১১ জনকে সনাতন ধর্ম থেকে খ্রিষ্টধর্মে দীক্ষিত করে ধর্মান্তরিত করেন।
এ বিষয়ে মালতি আনারেখা কিস্কু, অনিল মার্ডী ও সঙ্গীতা হাঁসদা বলেন, ‘সনাতন রীতিনীতিতে বিয়ে হওয়ার কারণে আমাদের বিয়ের কোনো কাগজপত্র নেই। এতে মিশন স্কুলগুলোতে ছেলেমেয়েদের ভর্তি করতে গিয়ে বিড়ম্বনায় পড়তে হচ্ছে। এ ছাড়া গ্রামের কেউ সনাতন আবার কেউ খ্রিষ্টান ধর্ম পালন করছেন। এ কারণে ছেলেমেয়েদের বিয়ে নিয়েও বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। এসব বিড়ম্বনা থেকে মুক্ত হতেই সনাতন ধর্ম ত্যাগ করে খ্রিষ্টান ধর্ম গ্রহণ করেছি।’
ইনচার্জ ফাদার জসিম ফিলিপ মুর্মু বলেন, ‘খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণকারীরা স্বেচ্ছায় শুভ বড়দিনে চার্চে এসে খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করেছেন। আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁদের খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণের জন্য ধর্মীয় দীক্ষা দান করেছি।’
ওই আটজনের খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণের সময় চার্চে স্থানীয় খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীরা উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, জাতীয় নাগরিক পার্টি পাহাড়ের সব জনগোষ্ঠীকে নিয়ে কাজ করবে। এখানে কোনো বৈষম্য রাখা হবে না। অতীতে বৈষম্যের কারণে পাহাড়ে সমস্যা তৈরি করা হয়েছে।
৫ মিনিট আগেচট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) সোহরাওয়ার্দী হল শাখা ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতি আবরার ফারাবীর নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগে যুক্ত থাকার বিষয়টি সামনে এসেছে। ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকার সময়ে তাঁর ফেসবুকে দেওয়া জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবিরবিরোধী বেশ কয়েকটি পোস্ট ছড়িয়ে পড়েছে।
১৩ মিনিট আগেকক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলায় মহাসড়কের দুটি পয়েন্টে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করেছেন যুবলীগ ও নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। বিক্ষোভের দুটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক ছড়িয়ে পড়েছে।
২০ মিনিট আগেখুলনা নগরীর পর এবার ডুমুরিয়া উপজেলায় বিষাক্ত মদ পানে দুজনের মৃত্যুর খবর জানা গেছে। তাঁদের একজন গত শুক্রবার রাতে এবং অপরজন গতকাল শনিবার রাতে মারা গেছেন। এ ছাড়া আরও কয়েকজন খুলনার বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
২৪ মিনিট আগে