পলাশবাড়ী (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বোরোবি) অন্যতম সমন্বয়ক আবু সাঈদের (২৪) দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ সকাল ৯টায় রংপুরে পীরগঞ্জ উপজেলার মদনখালী ইউনিয়নের বাবনপুর গ্রামে জাফরপাড়া মাদ্রাসা মাঠে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে মানুষের ঢল নামে।
জানাজায় ইমামতি করেন, আবু সাঈদের আত্মীয় মো. সিয়াম মিয়া। পরে পারিবারিক কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত হোন আবু সাঈদ।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ২টার দিকে আবু সাঈদের মরদেহ তার গ্রামে এসে পৌঁছায়। এলাকার শত শত মানুষ আবু সাঈদের লাশ একনজর দেখার জন্য বাড়িতে অপেক্ষমাণ ছিল। মরদেহ গ্রামে পৌঁছালে সেখানে এক হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়। স্বজনদের কান্নায় ভারী হয়ে যায় এলাকার পরিবেশ।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ৯ ভাই-বোনের মধ্যে সবার ছোট ছিলেন সাঈদ। তাঁকে ঘিরে অনেক স্বপ্ন ছিল দরিদ্র মা-বাবার। তাকে হারিয়ে মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পড়েছে পরিবারটির।
মেধাবী হওয়ায় এবং মধুর আচার-ব্যবহারের কারণে গ্রামে সবার প্রিয় ছিলেন সাঈদ। তাইতো আজ পুরো গ্রামে শুধুই হাহাকার।
আবু সাঈদের বাবা মকবুল হোসেন পেশায় একজন দিনমজুর। তিনি বলেন, অর্থাভাবে কোনো ছেলে-মেয়েকে লেখাপড়া করাতে পারিনি। আবু সাঈদ ছোট থেকেই ছিল অত্যন্ত মেধাবী। সে নিজ চেষ্টায় লেখাপড়া করে এত দূর পর্যন্ত গিয়েছিল।
ছেলেকে হারিয়ে কাঁদতে-কাঁদতে শোকে যেন পাথর হয়ে গেছেন মা মনোয়ারা বেগম।
এলাকাবাসী জানান, ছোট থেকেই আবু সাঈদ ছিলেন অত্যন্ত মেধাবী। অসাধারণ ব্যবহারে তাঁর প্রতি সবাই মুগ্ধ ছিল। তিনি স্থানীয় জুনুদেরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে পঞ্চম শ্রেণিতে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি লাভ করেন। পরে এলাকার খালাশপীর দ্বিমুখী উচ্চবিদ্যালয় থেকে গোল্ডেন জিপিএ-৫ পেয়ে এসএসসি পাস করেন। এরপর রংপুর সরকারি কলেজ থেকে এইচএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়ে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি বিভাগে ভর্তি হন। বেঁচে থাকলে আবু সাঈদ জীবনে অনেক বড় হতেন এবং পরিবারসহ এলাকার জন্য যথেষ্ট অবদান রাখতেন বলে মনে করেন এলাকাবাসী।
উল্লেখ্য, গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান কোটাবিরোধী আন্দোলনে পুলিশের সাঙ্গে সংঘর্ষে তিনি নিহত হন। বেরোবির কোটা আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে রংপুর শহরের লালবাগ এলাকায় থেকে ক্যাম্পাসের দিকে যান। এরপর ক্যাম্পাসে প্রবেশের চেষ্টা করলে পুলিশ তাঁদের বাধা দেয়। একপর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে তাঁদের সংঘর্ষ হয়। তখন পুলিশ শিক্ষার্থীদের লক্ষ্য করে রাবার বুলেট ছোড়ে। এ সময় নিহত হন আবু সাঈদ।
কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বোরোবি) অন্যতম সমন্বয়ক আবু সাঈদের (২৪) দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ সকাল ৯টায় রংপুরে পীরগঞ্জ উপজেলার মদনখালী ইউনিয়নের বাবনপুর গ্রামে জাফরপাড়া মাদ্রাসা মাঠে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে মানুষের ঢল নামে।
জানাজায় ইমামতি করেন, আবু সাঈদের আত্মীয় মো. সিয়াম মিয়া। পরে পারিবারিক কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত হোন আবু সাঈদ।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ২টার দিকে আবু সাঈদের মরদেহ তার গ্রামে এসে পৌঁছায়। এলাকার শত শত মানুষ আবু সাঈদের লাশ একনজর দেখার জন্য বাড়িতে অপেক্ষমাণ ছিল। মরদেহ গ্রামে পৌঁছালে সেখানে এক হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়। স্বজনদের কান্নায় ভারী হয়ে যায় এলাকার পরিবেশ।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ৯ ভাই-বোনের মধ্যে সবার ছোট ছিলেন সাঈদ। তাঁকে ঘিরে অনেক স্বপ্ন ছিল দরিদ্র মা-বাবার। তাকে হারিয়ে মাথায় যেন আকাশ ভেঙে পড়েছে পরিবারটির।
মেধাবী হওয়ায় এবং মধুর আচার-ব্যবহারের কারণে গ্রামে সবার প্রিয় ছিলেন সাঈদ। তাইতো আজ পুরো গ্রামে শুধুই হাহাকার।
আবু সাঈদের বাবা মকবুল হোসেন পেশায় একজন দিনমজুর। তিনি বলেন, অর্থাভাবে কোনো ছেলে-মেয়েকে লেখাপড়া করাতে পারিনি। আবু সাঈদ ছোট থেকেই ছিল অত্যন্ত মেধাবী। সে নিজ চেষ্টায় লেখাপড়া করে এত দূর পর্যন্ত গিয়েছিল।
ছেলেকে হারিয়ে কাঁদতে-কাঁদতে শোকে যেন পাথর হয়ে গেছেন মা মনোয়ারা বেগম।
এলাকাবাসী জানান, ছোট থেকেই আবু সাঈদ ছিলেন অত্যন্ত মেধাবী। অসাধারণ ব্যবহারে তাঁর প্রতি সবাই মুগ্ধ ছিল। তিনি স্থানীয় জুনুদেরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে পঞ্চম শ্রেণিতে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি লাভ করেন। পরে এলাকার খালাশপীর দ্বিমুখী উচ্চবিদ্যালয় থেকে গোল্ডেন জিপিএ-৫ পেয়ে এসএসসি পাস করেন। এরপর রংপুর সরকারি কলেজ থেকে এইচএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়ে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি বিভাগে ভর্তি হন। বেঁচে থাকলে আবু সাঈদ জীবনে অনেক বড় হতেন এবং পরিবারসহ এলাকার জন্য যথেষ্ট অবদান রাখতেন বলে মনে করেন এলাকাবাসী।
উল্লেখ্য, গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে চলমান কোটাবিরোধী আন্দোলনে পুলিশের সাঙ্গে সংঘর্ষে তিনি নিহত হন। বেরোবির কোটা আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে রংপুর শহরের লালবাগ এলাকায় থেকে ক্যাম্পাসের দিকে যান। এরপর ক্যাম্পাসে প্রবেশের চেষ্টা করলে পুলিশ তাঁদের বাধা দেয়। একপর্যায়ে পুলিশের সঙ্গে তাঁদের সংঘর্ষ হয়। তখন পুলিশ শিক্ষার্থীদের লক্ষ্য করে রাবার বুলেট ছোড়ে। এ সময় নিহত হন আবু সাঈদ।
শাকিব খান অভিনীত তাণ্ডব সিনেমা চলাকালীন সময়ে কারিগরি ত্রুটি দেখা দিলে ময়মনসিংহের ছায়াবাণী সিনেমা হলে ভাঙচুর ও লুটপাট চালিয়েছে দর্শকেরা। আজ ঈদের দিন শনিবার বিকেলে নগরীর সিকে ঘোষ রোড এলাকায় প্রতিষ্ঠিত সিনেমা হলটি এ হামলার পর এক শো বন্ধ থাকে। পরে পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করলে পুনরায় ছবি চালু হয়।
১০ মিনিট আগেঈদুল আজহায় জমে উঠেছে ঢাকা ও আশেপাশের পর্যটন কেন্দ্রগুলো। আজ মঙ্গলবার বিকেল ৪টার পর থেকে ধীরে ধীরে পর্যটন কেন্দ্রে দর্শনার্থীরা আশা শুরু করে দিয়েছে। কোরবানি ঈদের দিনেই দর্শনার্থীদের সংখ্যাটা কম থাকলেও সন্ধ্যার পরে লোকসমাগম বেশি হবে বলে প্রত্যাশা সংশ্লিষ্টদের। বন্ধুবান্ধব, পরিবার-পরিজন
২২ মিনিট আগেচট্টগ্রাম নগরীকে কোরবানির বর্জ্যমুক্ত এবং একই সঙ্গে কোরবানির বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রমের সমাপ্তির ঘোষণা করা হয়েছে। আজ শনিবার সন্ধ্যা নগরীর দামপাড়া চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) কন্ট্রোল রুমে মেয়র ডা. শাহাদাত হোসেন এই ঘোষণার কথা জানান।
২৮ মিনিট আগেশেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলায় ডোবায় পড়ে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বিকেলে উপজেলার কাকিলাকুড়া ইউনিয়নের মলামারি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৩০ মিনিট আগে