হাতীবান্ধা (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি
উজানের পাহাড়ি ঢল ও ভারী বর্ষণের কারণে তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ৭০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আজ বুধবার বেলা ১২টায় ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের সহকারী প্রকৌশলী মামুন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
ফলে তিস্তা ব্যারাজ এলাকার ফ্ল্যাট বাইপাস সড়কটি ভেঙে হাতীবান্ধা উপজেলা শহরের দিকে হু-হু করে পানি ঢুকছে। এতে করে লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার সানিয়াজান, গড্ডিমারী, সিন্দুর্না, পাটিকাপাড়া, সিংগিমারী ও ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়নের অনেক মানুষ পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়ে। তলিয়ে গেছে আবাদি জমি।
জানা গেছে, কয়েক দিনের বর্ষণে ও উজানের পাহাড়ি ঢলে মঙ্গলবার রাত থেকে তিস্তার পানি বৃদ্ধি পেতে থাকে। বুধবার সকাল ৯টায় ৬০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলেও বেলা ১২টার দিকে বিপৎসীমার ৭০ সেন্টিমিটার অতিবাহিত করে। ব্যারাজের ৪৪টি গেট খুলে দিয়ে পানি নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। এদিকে ভেঙে গেছে ব্যারাজের ফ্লাড বাইপাস সড়কটিও। এতে করে হাতীবান্ধা উপজেলার সানিয়াজান, গড্ডিমারী, সিন্দুর্না, পাটিকাপাড়া, সিংগিমারী ও ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়নের অনেক মানুষ পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়ে। তলিয়ে গেছে আবাদি জমি।
এ বিষয়ে ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের সহকারী প্রকৌশলী মামুন বলেন, ভারী বর্ষণে পানি বৃদ্ধি পাওয়া তিস্তার পানি বিপৎসীমার ৭০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে করে ব্যারাজের সব কটি গেট খুলে দেওয়া হয়েছে। ভেঙে গেছে ফ্লাড বাইপাস সড়কটিও।
এ বিষয়ে হাতীবান্ধা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সামিউল আমিন বলেন, পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় হাতীবান্ধা উপজেলা বেশ কয়েকটি ইউনিয়নের দেখা দিয়েছে বন্যার। তলিয়ে গেছে ঘর বাড়িসহ আবাদি জমি। পানিবন্দী পরিবারের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে খাদ্য সহায়তা রয়েছে।
উজানের পাহাড়ি ঢল ও ভারী বর্ষণের কারণে তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার ৭০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আজ বুধবার বেলা ১২টায় ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের সহকারী প্রকৌশলী মামুন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
ফলে তিস্তা ব্যারাজ এলাকার ফ্ল্যাট বাইপাস সড়কটি ভেঙে হাতীবান্ধা উপজেলা শহরের দিকে হু-হু করে পানি ঢুকছে। এতে করে লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার সানিয়াজান, গড্ডিমারী, সিন্দুর্না, পাটিকাপাড়া, সিংগিমারী ও ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়নের অনেক মানুষ পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়ে। তলিয়ে গেছে আবাদি জমি।
জানা গেছে, কয়েক দিনের বর্ষণে ও উজানের পাহাড়ি ঢলে মঙ্গলবার রাত থেকে তিস্তার পানি বৃদ্ধি পেতে থাকে। বুধবার সকাল ৯টায় ৬০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলেও বেলা ১২টার দিকে বিপৎসীমার ৭০ সেন্টিমিটার অতিবাহিত করে। ব্যারাজের ৪৪টি গেট খুলে দিয়ে পানি নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। এদিকে ভেঙে গেছে ব্যারাজের ফ্লাড বাইপাস সড়কটিও। এতে করে হাতীবান্ধা উপজেলার সানিয়াজান, গড্ডিমারী, সিন্দুর্না, পাটিকাপাড়া, সিংগিমারী ও ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়নের অনেক মানুষ পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়ে। তলিয়ে গেছে আবাদি জমি।
এ বিষয়ে ডালিয়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের সহকারী প্রকৌশলী মামুন বলেন, ভারী বর্ষণে পানি বৃদ্ধি পাওয়া তিস্তার পানি বিপৎসীমার ৭০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে করে ব্যারাজের সব কটি গেট খুলে দেওয়া হয়েছে। ভেঙে গেছে ফ্লাড বাইপাস সড়কটিও।
এ বিষয়ে হাতীবান্ধা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সামিউল আমিন বলেন, পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় হাতীবান্ধা উপজেলা বেশ কয়েকটি ইউনিয়নের দেখা দিয়েছে বন্যার। তলিয়ে গেছে ঘর বাড়িসহ আবাদি জমি। পানিবন্দী পরিবারের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে খাদ্য সহায়তা রয়েছে।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
১৪ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
১৬ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩১ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে