রংপুর ও বদরগঞ্জ প্রতিনিধি
রংপুরে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশনের (বিআরটিসি) কার্যালয়ে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এ সময় দুদক হাসানুর রহমান (৪৮) ও দেলোয়ার হোসেন (৫০) নামে দুজনকে আটক করে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দেওয়া হয়।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে এ অভিযান চালানো হয়। অভিযানের নেতৃত্ব দেন দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) রংপুর সম্বলিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক হোসাইন শরীফ।
আটকেরা দালাল বলে জানায় দুদক। পরে সেখানে আদালত বসিয়ে রংপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঝন্টু আলী প্রত্যেকের ৫ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে ৩ মাসের জেল দেন। তাৎক্ষণিক জরিমানার টাকা পরিশোধ করে তাঁরা জেলের হাত থেকে রক্ষা পান।
আটক হাসানুর রহমান তারাগঞ্জ উপজেলার মৃত মোসলেম উদ্দিনের ছেলে এবং দেলোয়ার হোসেন রংপুর নগরীর লালপুর গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে।
জানা গেছে, হাসানুর রহমান জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের নাইটগার্ড এবং দেলোয়ার হোসেন মাস্টার রোলে ঝাড়ুদারের কাজ করেন।
দুদকের সহকারী পরিচালক হোসাইন শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিআরটিএ কার্যালয়ে কেউ ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে আসলে ইচ্ছাকৃতভাবে ফেল করে দেওয়া হয়। পরে দালাল ধরে ১০-২০ হাজার টাকা দিলে পাশ করে দেওয়া হয়। এমন অভিযোগের ভিত্তিতে আমরা সকালে ওই কার্যালয়ে অবস্থান নেই। সেবা নিতে আসা লোকজনের সঙ্গে দালালদের কথা ও গতিবিধি লক্ষ্য করতে থাকি। পরে ওই দুই দালালকে আটক করে ভ্রাম্যমাণ আদালতের হাতে তুলে দেই।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিআরটিএ কার্যালয়ে অভিযানে বেশ কিছু তথ্য পেয়েছি। আমরা তদন্ত করে দেখব এ ঘটনায় অফিসের কেউ জড়িত আছে কিনা, থাকলে অবশ্যই তাদেরও আইনের আওতায় আনা হবে।’
দুদকের অভিযানকে স্বাগত জানিয়ে রংপুরের বিআরটিএ কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. শফিকুল আলম সরকার বলেন, ‘আমার এখানে এসেছি বেশি দিন হয়নি। আমিও চাই বিআরটিএ কার্যালয় দালাল মুক্ত হোক। সেই লক্ষ্যে কাজ করছি। এতে সবার সহযোগিতা কামনা করছি।’
রংপুরে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশনের (বিআরটিসি) কার্যালয়ে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এ সময় দুদক হাসানুর রহমান (৪৮) ও দেলোয়ার হোসেন (৫০) নামে দুজনকে আটক করে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দেওয়া হয়।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে এ অভিযান চালানো হয়। অভিযানের নেতৃত্ব দেন দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) রংপুর সম্বলিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক হোসাইন শরীফ।
আটকেরা দালাল বলে জানায় দুদক। পরে সেখানে আদালত বসিয়ে রংপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঝন্টু আলী প্রত্যেকের ৫ হাজার টাকা জরিমানা ও অনাদায়ে ৩ মাসের জেল দেন। তাৎক্ষণিক জরিমানার টাকা পরিশোধ করে তাঁরা জেলের হাত থেকে রক্ষা পান।
আটক হাসানুর রহমান তারাগঞ্জ উপজেলার মৃত মোসলেম উদ্দিনের ছেলে এবং দেলোয়ার হোসেন রংপুর নগরীর লালপুর গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে।
জানা গেছে, হাসানুর রহমান জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের নাইটগার্ড এবং দেলোয়ার হোসেন মাস্টার রোলে ঝাড়ুদারের কাজ করেন।
দুদকের সহকারী পরিচালক হোসাইন শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিআরটিএ কার্যালয়ে কেউ ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে আসলে ইচ্ছাকৃতভাবে ফেল করে দেওয়া হয়। পরে দালাল ধরে ১০-২০ হাজার টাকা দিলে পাশ করে দেওয়া হয়। এমন অভিযোগের ভিত্তিতে আমরা সকালে ওই কার্যালয়ে অবস্থান নেই। সেবা নিতে আসা লোকজনের সঙ্গে দালালদের কথা ও গতিবিধি লক্ষ্য করতে থাকি। পরে ওই দুই দালালকে আটক করে ভ্রাম্যমাণ আদালতের হাতে তুলে দেই।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিআরটিএ কার্যালয়ে অভিযানে বেশ কিছু তথ্য পেয়েছি। আমরা তদন্ত করে দেখব এ ঘটনায় অফিসের কেউ জড়িত আছে কিনা, থাকলে অবশ্যই তাদেরও আইনের আওতায় আনা হবে।’
দুদকের অভিযানকে স্বাগত জানিয়ে রংপুরের বিআরটিএ কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. শফিকুল আলম সরকার বলেন, ‘আমার এখানে এসেছি বেশি দিন হয়নি। আমিও চাই বিআরটিএ কার্যালয় দালাল মুক্ত হোক। সেই লক্ষ্যে কাজ করছি। এতে সবার সহযোগিতা কামনা করছি।’
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে