নীলফামারী প্রতিনিধি
‘নারায়ে তাকবির’ স্লোগান দিয়ে নীলফামারী সদর উপজেলার একটি স্কুল মাঠে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মঞ্চ ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল রোববার সদর উপজেলার বাবরীঝাড় স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রোববার সন্ধ্যায় ওই স্কুল মাঠে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে স্থানীয় যুবকেরা। এতে স্থানীয় শিল্পী ছাড়াও রংপুরের শিল্পীদের অংশ নেওয়ার কথা ছিল। তবে শুরুর আগেই তোপের মুখে ভন্ডুল হয়ে যায় অনুষ্ঠানটি। এ সময় কয়েকজন যুবক মঞ্চে উঠে ‘নারায়ে তাকবির আল্লাহু আকবার’ স্লোগান দিতে থাকেন।
তবে স্থানীয় কয়েকজন বলেন, ‘ওই মাঠটি বিদ্যালয়ের মাঠ হলেও ঈদগাহ মাঠ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এ ছাড়া মাঠের পাশেই রয়েছে মসজিদ। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের পাশে অনুষ্ঠানটির আয়োজন করায় রুখে দিয়েছি।’
আয়োজক কমিটির সদস্য বাসু ইসলাম বলেন, ‘আমরা পুলিশ প্রশাসন ও স্কুল কর্তৃপক্ষ সবার অনুমতি নিয়ে অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছি। এখানে চেয়ারম্যান ও জামায়াতের লোকজন অনুষ্ঠান পণ্ড করেছে। আমাদের প্রায় ১০ লাখ টাকার মালামাল ভাঙচুর করেছে।’
তিনি বলেন, ‘অনুষ্ঠান নিয়ে স্থানীয়রা কেউ কিছু বলেন নাই, পুরো ইন্ধনটা চেয়ারম্যান দিয়েছেন। তাঁদের এসব করার উদ্দেশ্য কী? এটাই জানতে চাই আমরা। আমাদের এই ক্ষতিপূরণ তাঁদেরই দিতে হবে।’
জানতে চাইলে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মু. জাহাঙ্গীর আলম শাহ্ ফকির বলেন, ‘৫ আগস্টের পর আমার ইউনিয়নে কোনো সংঘাত হোক এটা আমি আশা করি নাই। কাউকে সংঘাতে জড়ানোর সুযোগও দিই নাই, কেউ সংঘাতে জড়িয়ে পড়ুক সেটাও আমি চাইনি। সন্ধ্যায় সংঘাত হবে এটা আমি আশঙ্কা করেছিলাম। পরে আয়োজক ও স্থানীয়দের অনুরোধ করেছিলাম, কেউ সংঘাতে জড়িয়ে পড়বেন না। তাঁরা কেউ কথা রাখেননি, পরে পুলিশ প্রশাসন পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে।’
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এম আর সাঈদ বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। দুই পক্ষকে সমাধানের জন্য বসতে বলা হয়েছে। এখানে মূলত প্রোগ্রামের আগে আয়োজকেরা স্থানীয় চেয়ারম্যানের সঙ্গে যোগাযোগ ঠিকমতো করেননি। এ কারণে এমনটা হতে পারে। সমাধান না হওয়া পর্যন্ত এ প্রোগ্রাম স্থগিত থাকবে। সমাধান হলে প্রোগ্রামটি আবার হতে পারে।
‘নারায়ে তাকবির’ স্লোগান দিয়ে নীলফামারী সদর উপজেলার একটি স্কুল মাঠে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মঞ্চ ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল রোববার সদর উপজেলার বাবরীঝাড় স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রোববার সন্ধ্যায় ওই স্কুল মাঠে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে স্থানীয় যুবকেরা। এতে স্থানীয় শিল্পী ছাড়াও রংপুরের শিল্পীদের অংশ নেওয়ার কথা ছিল। তবে শুরুর আগেই তোপের মুখে ভন্ডুল হয়ে যায় অনুষ্ঠানটি। এ সময় কয়েকজন যুবক মঞ্চে উঠে ‘নারায়ে তাকবির আল্লাহু আকবার’ স্লোগান দিতে থাকেন।
তবে স্থানীয় কয়েকজন বলেন, ‘ওই মাঠটি বিদ্যালয়ের মাঠ হলেও ঈদগাহ মাঠ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এ ছাড়া মাঠের পাশেই রয়েছে মসজিদ। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের পাশে অনুষ্ঠানটির আয়োজন করায় রুখে দিয়েছি।’
আয়োজক কমিটির সদস্য বাসু ইসলাম বলেন, ‘আমরা পুলিশ প্রশাসন ও স্কুল কর্তৃপক্ষ সবার অনুমতি নিয়ে অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছি। এখানে চেয়ারম্যান ও জামায়াতের লোকজন অনুষ্ঠান পণ্ড করেছে। আমাদের প্রায় ১০ লাখ টাকার মালামাল ভাঙচুর করেছে।’
তিনি বলেন, ‘অনুষ্ঠান নিয়ে স্থানীয়রা কেউ কিছু বলেন নাই, পুরো ইন্ধনটা চেয়ারম্যান দিয়েছেন। তাঁদের এসব করার উদ্দেশ্য কী? এটাই জানতে চাই আমরা। আমাদের এই ক্ষতিপূরণ তাঁদেরই দিতে হবে।’
জানতে চাইলে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মু. জাহাঙ্গীর আলম শাহ্ ফকির বলেন, ‘৫ আগস্টের পর আমার ইউনিয়নে কোনো সংঘাত হোক এটা আমি আশা করি নাই। কাউকে সংঘাতে জড়ানোর সুযোগও দিই নাই, কেউ সংঘাতে জড়িয়ে পড়ুক সেটাও আমি চাইনি। সন্ধ্যায় সংঘাত হবে এটা আমি আশঙ্কা করেছিলাম। পরে আয়োজক ও স্থানীয়দের অনুরোধ করেছিলাম, কেউ সংঘাতে জড়িয়ে পড়বেন না। তাঁরা কেউ কথা রাখেননি, পরে পুলিশ প্রশাসন পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে।’
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এম আর সাঈদ বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়। দুই পক্ষকে সমাধানের জন্য বসতে বলা হয়েছে। এখানে মূলত প্রোগ্রামের আগে আয়োজকেরা স্থানীয় চেয়ারম্যানের সঙ্গে যোগাযোগ ঠিকমতো করেননি। এ কারণে এমনটা হতে পারে। সমাধান না হওয়া পর্যন্ত এ প্রোগ্রাম স্থগিত থাকবে। সমাধান হলে প্রোগ্রামটি আবার হতে পারে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে