শিপুল ইসলাম, রংপুর প্রতিনিধি
‘মোর কুমড়া বিদেশ যাওছে। ভাবিয়া মনটাত অন্য রকম শান্তি নাগোছে। এত দিনে রাইতোত পোড়া কষ্ট মোর সফল হইল। কৃষক হয়্যা মোর গর্বে বুকটা ভরি উঠিল। আর কি চাও।’ এক গাল হেসে তিস্তার ছালাপাক চরে নিজের খেত থেকে কুমড়া ছিঁড়তে গিয়ে কথাগুলো বলছিলেন কৃষক মজিবর রহমান (৫০)।
মজিবরের মতোই রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার তিস্তার চরের মিষ্টি কুমড়া চাষিরা শত বিষাদ লুকিয়ে এখন হাসছেন। কারণ তাদের উৎপাদিত কুমড়া দেশের গণ্ডি পেরিয়ে সুদূর মালয়েশিয়া আর সিঙ্গাপুরে যাচ্ছে। এতে যেমন তারা তাদের ফসলের ন্যায্য দাম পাচ্ছেন তেমনি মিলছে তৃপ্তিও।
আজ বুধবার কৃষক মজিবর রহমানের সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার। তিনি জানান, চরে ৮০ শতক জমিতে মিষ্টি কুমড়া চাষে তাঁর খরচ হয়েছে ২০ হাজার টাকা। ইতিমধ্যে রপ্তানিকারকেরা খেত থেকে ১৯ টাকা কেজি মূল্যে ২০ বস্তা মিষ্টি কুমড়া কিনে নিয়েছেন। যা এমনি বাজারে বিক্রি করলে ৯-১০ টাকায় বিক্রি হতো। গত বছর বিক্রি করেছি ৫ টাকা করে। রপ্তানি হওয়ায় এবার আমার ৮০ শতকে ৫০ হাজার টাকার বেশি লাভ হবে।
জেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে গঙ্গাচড়ার তিস্তার চরের ১১০ হেক্টরে মিষ্টি কুমড়ার চাষ হয়েছে। ২০১৬ সালে প্রথম বিদেশে রপ্তানি হয় এখানকার চরের মিষ্টি কুমড়া। এতে বেসরকারি উন্নয়নমূলক সংস্থা প্র্যাকটিক্যাল অ্যাকশন বাংলাদেশের সহযোগিতা করেছিল। এরপর তা বন্ধ হয়ে যায়। এবার তিস্তা নদীর দুর্গম চরাঞ্চলে উৎপাদিত হাইব্রিড জাতের মিষ্টি কুমড়া রপ্তানি হচ্ছে মালয়েশিয়া আর সিঙ্গাপুরে। কৃষি বিভাগের দিক নির্দেশনা ও এমফোরসি প্রকল্পের সহায়তায় দুটি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান কৃষকদের খেত থেকে সরাসরি মিষ্টি কুমড়া কিনে নিয়ে মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরে পাঠাচ্ছেন।
রপ্তানিকারকেরা জানান, তাঁরা এবার ২০ কোটি টাকার মিষ্টি কুমড়ার অর্ডার পেয়েছেন। এ কারণে চাষিদের কাছ থেকে তারা সরাসরি মিষ্টি কুমড়া কিনে প্যাকেজজাত করতে ব্যস্ত সময় পার করছেন।
মিষ্টি কুমড়া রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান রংপুর এগ্রোর কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুর ছাড়াও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে চরের মিষ্টি কুমড়ার চাহিদা রয়েছে। দুই দেশে প্রায় ২০ কোটি টাকার মিষ্টি কুমড়া পাঠানো হবে। এ জন্য চরের চাষিদের কাছ থেকে সরাসরি ১৬-১৯ টাকা কেজি দরে খেত থেকে কুমড়া কিনেছি। এগুলো প্রক্রিয়াজাত করে ঢাকায় নেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে গঙ্গাচড়ার চর থেকে তিন কোটি টাকার মিষ্টি কুমড়া পাঠানো হয়েছে।’
সম্প্রতি তিস্তা নদী বেষ্টিত গজঘণ্টা ইউনিয়নের ছালাপাক ও পূর্ব ইছলির চরাঞ্চল ঘুরে দেখা গেছে ধু-ধু বালুচরে বিস্তীর্ণ সবুজের সমারোহ। নানা প্রতিকূলতার মধ্যে চরাঞ্চলের একসময়ের পতিত জমিগুলোতে সবুজের বিপ্লব ঘটেছে। ভূমিহীন, গৃহহীন ও নিম্নআয়ের এসব পরিবার এখন চরজুড়ে মিষ্টি কুমড়া, আলু, ভুট্টা, বাদাম, পেঁয়াজ, ধান চাষাবাদ করছেন।
স্থানীয় চাষিরা বলছে, চরাঞ্চলের ভূমিহীন ও কৃষিনির্ভর পরিবারের স্বপ্ন পূরণে এগিয়ে এসেছে বেসরকারি উন্নয়নমূলক সংস্থা এমজেএসকেএস, পাম্পকিং প্লাস, এমফোরসি ও বগুড়ার পল্লী উন্নয়ন একাডেমি। বিশেষ করে এমফোরসি তিস্তার চরে মিষ্টি কুমড়া চাষে উন্নত প্রযুক্তি ছড়িয়ে দেওয়ার পাশাপাশি কৃষকদের প্রয়োজনীয় কারিগরি পরামর্শ ও উপকরণ সরবরাহ করে যাচ্ছে। একই সঙ্গে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে কৃষকদের ফসল সংগ্রহ, পরিচর্যা, ফসলের মান নির্ধারণ, সংরক্ষণ, বাজার সংযোগ বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন তাঁরা। এতে করে উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্য দাম নিশ্চিত হওয়ার পাশাপাশি রপ্তানিকারকদের সঙ্গে কৃষকদের যোগসূত্রও তৈরি হচ্ছে।
গজঘণ্টা ইউনিয়নের পূর্ব ইছলি গ্রামের বাসিন্দা ইউপি সদস্য দুলাল মিয়া আজকের পত্রিকাকে জানান, গঙ্গাচড়ার ৯০ ভাগ এলাকা তিস্তা নদী বেষ্টিত। ছোট বড় মিলে এখানে দেড় শতাধিক চর আছে। তার মধ্যে ২২টি চরে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে বিভিন্ন জাতের মিষ্টি কুমড়ার চাষাবাদ হচ্ছে। মূলত শুষ্ক মৌসুমে মিষ্টি কুমড়া চাষ করা হয়।
ছালাপাক চরের আরেক কৃষক এনামুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভাই, নদীর ভাঙা ডোবা খেলাত নিঃস্ব হছি। তিন মাসের ফসল দিয়া হামার নয় মাস চলির নাগে। হামার কষ্টের শ্যাষ নাই। সউগ কষ্ট এবার মুছি গেইছে যখন শুনছি হামার কুমড়া জাহাজ বিমানোত বিদেশ যাইবে। কুমড়া বিদেশ যাওয়া এবার গত ৭ বছরের থাকি ভালোই দাম পাওছি।’
রংপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক কৃষিবিদ ওবায়দুর রহমান মণ্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এবার দেশের সীমানা পেরিয়ে মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরে যাচ্ছে আমাদের চাষিদের মিষ্টি কুমড়া। এটা গর্বের বিষয়, নিঃসন্দেহে সুখবর। এতে কৃষকেরা ন্যায্য দাম পাওয়ায় লাভবান হচ্ছে। দেশের মিষ্টি কুমড়া রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রায় আয় হবে সেদিন আর বেশি দূরে নেই।’
‘মোর কুমড়া বিদেশ যাওছে। ভাবিয়া মনটাত অন্য রকম শান্তি নাগোছে। এত দিনে রাইতোত পোড়া কষ্ট মোর সফল হইল। কৃষক হয়্যা মোর গর্বে বুকটা ভরি উঠিল। আর কি চাও।’ এক গাল হেসে তিস্তার ছালাপাক চরে নিজের খেত থেকে কুমড়া ছিঁড়তে গিয়ে কথাগুলো বলছিলেন কৃষক মজিবর রহমান (৫০)।
মজিবরের মতোই রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার তিস্তার চরের মিষ্টি কুমড়া চাষিরা শত বিষাদ লুকিয়ে এখন হাসছেন। কারণ তাদের উৎপাদিত কুমড়া দেশের গণ্ডি পেরিয়ে সুদূর মালয়েশিয়া আর সিঙ্গাপুরে যাচ্ছে। এতে যেমন তারা তাদের ফসলের ন্যায্য দাম পাচ্ছেন তেমনি মিলছে তৃপ্তিও।
আজ বুধবার কৃষক মজিবর রহমানের সঙ্গে কথা হয় আজকের পত্রিকার। তিনি জানান, চরে ৮০ শতক জমিতে মিষ্টি কুমড়া চাষে তাঁর খরচ হয়েছে ২০ হাজার টাকা। ইতিমধ্যে রপ্তানিকারকেরা খেত থেকে ১৯ টাকা কেজি মূল্যে ২০ বস্তা মিষ্টি কুমড়া কিনে নিয়েছেন। যা এমনি বাজারে বিক্রি করলে ৯-১০ টাকায় বিক্রি হতো। গত বছর বিক্রি করেছি ৫ টাকা করে। রপ্তানি হওয়ায় এবার আমার ৮০ শতকে ৫০ হাজার টাকার বেশি লাভ হবে।
জেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে গঙ্গাচড়ার তিস্তার চরের ১১০ হেক্টরে মিষ্টি কুমড়ার চাষ হয়েছে। ২০১৬ সালে প্রথম বিদেশে রপ্তানি হয় এখানকার চরের মিষ্টি কুমড়া। এতে বেসরকারি উন্নয়নমূলক সংস্থা প্র্যাকটিক্যাল অ্যাকশন বাংলাদেশের সহযোগিতা করেছিল। এরপর তা বন্ধ হয়ে যায়। এবার তিস্তা নদীর দুর্গম চরাঞ্চলে উৎপাদিত হাইব্রিড জাতের মিষ্টি কুমড়া রপ্তানি হচ্ছে মালয়েশিয়া আর সিঙ্গাপুরে। কৃষি বিভাগের দিক নির্দেশনা ও এমফোরসি প্রকল্পের সহায়তায় দুটি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান কৃষকদের খেত থেকে সরাসরি মিষ্টি কুমড়া কিনে নিয়ে মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরে পাঠাচ্ছেন।
রপ্তানিকারকেরা জানান, তাঁরা এবার ২০ কোটি টাকার মিষ্টি কুমড়ার অর্ডার পেয়েছেন। এ কারণে চাষিদের কাছ থেকে তারা সরাসরি মিষ্টি কুমড়া কিনে প্যাকেজজাত করতে ব্যস্ত সময় পার করছেন।
মিষ্টি কুমড়া রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান রংপুর এগ্রোর কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুর ছাড়াও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে চরের মিষ্টি কুমড়ার চাহিদা রয়েছে। দুই দেশে প্রায় ২০ কোটি টাকার মিষ্টি কুমড়া পাঠানো হবে। এ জন্য চরের চাষিদের কাছ থেকে সরাসরি ১৬-১৯ টাকা কেজি দরে খেত থেকে কুমড়া কিনেছি। এগুলো প্রক্রিয়াজাত করে ঢাকায় নেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে গঙ্গাচড়ার চর থেকে তিন কোটি টাকার মিষ্টি কুমড়া পাঠানো হয়েছে।’
সম্প্রতি তিস্তা নদী বেষ্টিত গজঘণ্টা ইউনিয়নের ছালাপাক ও পূর্ব ইছলির চরাঞ্চল ঘুরে দেখা গেছে ধু-ধু বালুচরে বিস্তীর্ণ সবুজের সমারোহ। নানা প্রতিকূলতার মধ্যে চরাঞ্চলের একসময়ের পতিত জমিগুলোতে সবুজের বিপ্লব ঘটেছে। ভূমিহীন, গৃহহীন ও নিম্নআয়ের এসব পরিবার এখন চরজুড়ে মিষ্টি কুমড়া, আলু, ভুট্টা, বাদাম, পেঁয়াজ, ধান চাষাবাদ করছেন।
স্থানীয় চাষিরা বলছে, চরাঞ্চলের ভূমিহীন ও কৃষিনির্ভর পরিবারের স্বপ্ন পূরণে এগিয়ে এসেছে বেসরকারি উন্নয়নমূলক সংস্থা এমজেএসকেএস, পাম্পকিং প্লাস, এমফোরসি ও বগুড়ার পল্লী উন্নয়ন একাডেমি। বিশেষ করে এমফোরসি তিস্তার চরে মিষ্টি কুমড়া চাষে উন্নত প্রযুক্তি ছড়িয়ে দেওয়ার পাশাপাশি কৃষকদের প্রয়োজনীয় কারিগরি পরামর্শ ও উপকরণ সরবরাহ করে যাচ্ছে। একই সঙ্গে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে কৃষকদের ফসল সংগ্রহ, পরিচর্যা, ফসলের মান নির্ধারণ, সংরক্ষণ, বাজার সংযোগ বিষয়ে প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন তাঁরা। এতে করে উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্য দাম নিশ্চিত হওয়ার পাশাপাশি রপ্তানিকারকদের সঙ্গে কৃষকদের যোগসূত্রও তৈরি হচ্ছে।
গজঘণ্টা ইউনিয়নের পূর্ব ইছলি গ্রামের বাসিন্দা ইউপি সদস্য দুলাল মিয়া আজকের পত্রিকাকে জানান, গঙ্গাচড়ার ৯০ ভাগ এলাকা তিস্তা নদী বেষ্টিত। ছোট বড় মিলে এখানে দেড় শতাধিক চর আছে। তার মধ্যে ২২টি চরে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে বিভিন্ন জাতের মিষ্টি কুমড়ার চাষাবাদ হচ্ছে। মূলত শুষ্ক মৌসুমে মিষ্টি কুমড়া চাষ করা হয়।
ছালাপাক চরের আরেক কৃষক এনামুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভাই, নদীর ভাঙা ডোবা খেলাত নিঃস্ব হছি। তিন মাসের ফসল দিয়া হামার নয় মাস চলির নাগে। হামার কষ্টের শ্যাষ নাই। সউগ কষ্ট এবার মুছি গেইছে যখন শুনছি হামার কুমড়া জাহাজ বিমানোত বিদেশ যাইবে। কুমড়া বিদেশ যাওয়া এবার গত ৭ বছরের থাকি ভালোই দাম পাওছি।’
রংপুর কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক কৃষিবিদ ওবায়দুর রহমান মণ্ডল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এবার দেশের সীমানা পেরিয়ে মালয়েশিয়া ও সিঙ্গাপুরে যাচ্ছে আমাদের চাষিদের মিষ্টি কুমড়া। এটা গর্বের বিষয়, নিঃসন্দেহে সুখবর। এতে কৃষকেরা ন্যায্য দাম পাওয়ায় লাভবান হচ্ছে। দেশের মিষ্টি কুমড়া রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রায় আয় হবে সেদিন আর বেশি দূরে নেই।’
সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ডাইরেক্টরেট জেনারেল অব ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্সের (ডিজিএফআই) সাবেক মহাপরিচালক ও ময়মনসিংহ ক্যান্টনমেন্টের সাবেক জিওসি (জেনারেল অফিসার কমান্ডিং) অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল হামিদুল হক ও তাঁর স্ত্রী নুছরাত জাহান মুক্তার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।
১ সেকেন্ড আগেবরিশালের মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও বর্তমান কমিটির ১ নম্বর সদস্য রফিকুল ইসলাম লাবু পদত্যাগ করেছেন। কারণ হিসেবে লাবু পদত্যাগপত্রে কমিটির নেতাদের শৃঙ্খলাবর্জিত কর্মকাণ্ড, সমন্বয়হীনতা, অবাঞ্ছিত কার্যক্রম ও ব্যাপক অনিয়মের কথা বলেছেন। পাশাপাশি তিনি এক খোলা চিঠিতে উপজেলা নেতাদের বিরুদ্ধে
৪ মিনিট আগেহাইওয়ে পুলিশের বিরুদ্ধে চাঁদা দাবির অভিযোগে বগুড়ার কুন্দারহাটে এক ঘণ্টা সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন সিএনজিচালিত অটোরিকশাচালকেরা। আজ সোমবার কুন্দারহাট হাইওয়ে থানার সামনে বগুড়া-নাটোর মহাসড়কে এ ঘটনা ঘটে।
৭ মিনিট আগেনকশার ব্যত্যয় ঘটিয়ে ঢাকায় নির্মাণাধীন ৩ হাজার ৩৮২টি ভবনের অবৈধ অংশ চিহ্নিত করেছে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক)। সেগুলো ভেঙে সঠিক জায়গায় নেওয়ার কাজও শুরু করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন রাজউক চেয়ারম্যান মো. রিয়াজুল ইসলাম। আজ সোমবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় অবস্থিত ডিআরইউ মিলনায়তনে আয়োজিত ‘সমস্যার..
১৪ মিনিট আগে