খানসামা (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের খানসামা উপজেলায় খাদ্য বান্ধব কর্মসূচির চাল নিতে এসে না পেয়ে ফিরে গেছেন ১৮৬ জন কার্ডধারী। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির এমন সময় চাল না পাওয়ায় ক্ষুব্ধ ভুক্তভোগীরা। উপজেলা খাদ্য বিভাগের দাবি, অনলাইনে সমস্যার কারণে কার্ডধারীদের নাম চলতি মাসের তালিকা থেকে বাদ পড়েছে।
উপজেলা খাদ্য অফিস সূত্রে জানা যায়, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় তালিকাভুক্ত কার্ডধারীদের বছরে ৫ মাস ১৫ টাকা দরে ৩০ কেজি চাল ভর্তুকির মাধ্যমে দেওয়া হয়। গত সেপ্টেম্বর মাসে উপজেলার ৬টি ইউনিয়নে ৮ হাজার ৮৭৭ জন সুবিধাভোগী চাল পেলেও চলতি মাসে চাল পেয়েছেন ৮ হাজার ৬৯১ জন।
তবে এবার আলোকঝাড়ী ইউনিয়নে ১২ জন, ভেড়ভেড়ী ইউনিয়নে ৩ জন, আঙ্গারপাড়া ইউনিয়নে ৩৬ জন, খামারপাড়া ইউনিয়নে ৪১ জন, ভাবকী ইউনিয়নে ৪৩ জন ও গোয়ালডিহি ইউনিয়নে ৫১ জন সুবিধাভোগী এবার চাল পাননি।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার আঙ্গারপাড়া ও গোয়ালডিহি ইউনিয়ন পরিষদ ঘুরে দেখা যায়, ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে চাল বিতরণ কার্যক্রম চলছে। এ সময় কিছু কার্ডধারী চাল নিতে এসে অনলাইনের তালিকায় তাদের নাম না পেয়ে খালি হাতে ফেরত চলে যান। যাদের এই মাসের তালিকায় নাম নেই, তাদের কার্ডের ফটোকপি জমা নিচ্ছে ইউনিয়ন পরিষদের দায়িত্বরত ব্যক্তিরা।
আঙ্গারপাড়া ইউনিয়নের কার্ডধারী সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘আমার দরিদ্র পরিবার। ১৫ টাকা দামে ৩০ কেজি চাল পেয়ে সংসারের অনেক উপকার হয়। কিন্তু ইউনিয়ন পরিষদে গিয়ে এক মাসের চাল তুলতে গিয়ে শুনি আমার নাম নেই। এতে আর্থিকভাবে কষ্টে পড়তে হবে।’
ছাতিয়ানগড় গ্রামের কার্ডধারী নারায়ণ চন্দ্র রায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভাবের সংসারে ৬ জন নিয়ে কষ্টে জীবনযাপন করি। তার ওপর দিনমজুরের কাজ রেখে চাল নিতে এসে ঘুরে যেতে হচ্ছে এতে। এতে কষ্ট আরও বেশি।’
গোয়ালডিহি ইউপি চেয়ারম্যান সাখাওয়াত হোসেন লিটন আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত মাসে চাল পেলেও এই মাসে চাল নিতে এসে অনেকে ফেরত গেছেন। এ ঘটনায় তাঁরা সবাই ক্ষুব্ধ। তবে যারা ফেরত যাচ্ছে তাদের কার্ডের ফটোকপি নেওয়া হচ্ছে। পরবর্তী সময়ে উপজেলা খাদ্য বিভাগের সঙ্গে তাদের বিষয়ে কথা বলা হবে।
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. মাসুদ রানা মোবাইল ফোনে বলেন, অনলাইনে সমস্যার কারণে কিছু কার্ডধারী চলতি মাসে চাল পাননি। খাদ্য মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে দ্রুত যেন এই সমস্যা সমাধান হয়। আগামীতে যেন এমন সমস্যা না হয় সেই জন্য উপজেলা খাদ্য বিভাগ সজাগ ও তৎপর আছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. তাজ উদ্দিন বলেন, চাল না পেয়ে কার্ডধারী ব্যক্তির ফেরত যাওয়ার বিষয়টি খুবই দুঃখজনক। এই সমস্যার সমাধানে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
দিনাজপুরের খানসামা উপজেলায় খাদ্য বান্ধব কর্মসূচির চাল নিতে এসে না পেয়ে ফিরে গেছেন ১৮৬ জন কার্ডধারী। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির এমন সময় চাল না পাওয়ায় ক্ষুব্ধ ভুক্তভোগীরা। উপজেলা খাদ্য বিভাগের দাবি, অনলাইনে সমস্যার কারণে কার্ডধারীদের নাম চলতি মাসের তালিকা থেকে বাদ পড়েছে।
উপজেলা খাদ্য অফিস সূত্রে জানা যায়, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় তালিকাভুক্ত কার্ডধারীদের বছরে ৫ মাস ১৫ টাকা দরে ৩০ কেজি চাল ভর্তুকির মাধ্যমে দেওয়া হয়। গত সেপ্টেম্বর মাসে উপজেলার ৬টি ইউনিয়নে ৮ হাজার ৮৭৭ জন সুবিধাভোগী চাল পেলেও চলতি মাসে চাল পেয়েছেন ৮ হাজার ৬৯১ জন।
তবে এবার আলোকঝাড়ী ইউনিয়নে ১২ জন, ভেড়ভেড়ী ইউনিয়নে ৩ জন, আঙ্গারপাড়া ইউনিয়নে ৩৬ জন, খামারপাড়া ইউনিয়নে ৪১ জন, ভাবকী ইউনিয়নে ৪৩ জন ও গোয়ালডিহি ইউনিয়নে ৫১ জন সুবিধাভোগী এবার চাল পাননি।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার আঙ্গারপাড়া ও গোয়ালডিহি ইউনিয়ন পরিষদ ঘুরে দেখা যায়, ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে চাল বিতরণ কার্যক্রম চলছে। এ সময় কিছু কার্ডধারী চাল নিতে এসে অনলাইনের তালিকায় তাদের নাম না পেয়ে খালি হাতে ফেরত চলে যান। যাদের এই মাসের তালিকায় নাম নেই, তাদের কার্ডের ফটোকপি জমা নিচ্ছে ইউনিয়ন পরিষদের দায়িত্বরত ব্যক্তিরা।
আঙ্গারপাড়া ইউনিয়নের কার্ডধারী সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘আমার দরিদ্র পরিবার। ১৫ টাকা দামে ৩০ কেজি চাল পেয়ে সংসারের অনেক উপকার হয়। কিন্তু ইউনিয়ন পরিষদে গিয়ে এক মাসের চাল তুলতে গিয়ে শুনি আমার নাম নেই। এতে আর্থিকভাবে কষ্টে পড়তে হবে।’
ছাতিয়ানগড় গ্রামের কার্ডধারী নারায়ণ চন্দ্র রায় আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভাবের সংসারে ৬ জন নিয়ে কষ্টে জীবনযাপন করি। তার ওপর দিনমজুরের কাজ রেখে চাল নিতে এসে ঘুরে যেতে হচ্ছে এতে। এতে কষ্ট আরও বেশি।’
গোয়ালডিহি ইউপি চেয়ারম্যান সাখাওয়াত হোসেন লিটন আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত মাসে চাল পেলেও এই মাসে চাল নিতে এসে অনেকে ফেরত গেছেন। এ ঘটনায় তাঁরা সবাই ক্ষুব্ধ। তবে যারা ফেরত যাচ্ছে তাদের কার্ডের ফটোকপি নেওয়া হচ্ছে। পরবর্তী সময়ে উপজেলা খাদ্য বিভাগের সঙ্গে তাদের বিষয়ে কথা বলা হবে।
উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মো. মাসুদ রানা মোবাইল ফোনে বলেন, অনলাইনে সমস্যার কারণে কিছু কার্ডধারী চলতি মাসে চাল পাননি। খাদ্য মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে দ্রুত যেন এই সমস্যা সমাধান হয়। আগামীতে যেন এমন সমস্যা না হয় সেই জন্য উপজেলা খাদ্য বিভাগ সজাগ ও তৎপর আছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. তাজ উদ্দিন বলেন, চাল না পেয়ে কার্ডধারী ব্যক্তির ফেরত যাওয়ার বিষয়টি খুবই দুঃখজনক। এই সমস্যার সমাধানে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
২ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৩ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৪ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৪ ঘণ্টা আগে