প্রতিনিধি, পীরগাছা (রংপুর)
রংপুরের পীরগাছায় গত কয়েক দিনের বৃষ্টি ও চলমান লকডাউনের কারণে কাঁচা মরিচের বাজারে ধস নেমেছে। প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ ১০ থেকে ১২ টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হচ্ছে। এদিকে দাম না পেয়ে চরম লোকসানের মুখে পড়ছে মরিচ চাষিরা। আজ মঙ্গলবার পীরগাছা সদর, চৌধুরাণী ও পাওটানাহাট ঘুরে এমন চিত্রই দেখা যায়।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বাজারে বস্তায় বস্তায় কাঁচা মরিচ নিয়ে বসে আছেন চাষিরা। কিন্তু ক্রেতার দেখা মিলছে না। ক্রেতা মিললেও দাম বলছে পানির মতো। ফলে প্রতি মণ কাঁচা মরিচ ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা দরে বিক্রি করছেন চাষিরা।
পাওটানা বাজারে মরিচ বিক্রি করতে আসা জয়নাল হক নামে এক চাষি বলেন, গত কয়েক দিনের বৃষ্টিতে জমিতে পানি উঠেছে। তাই গাছগুলো অল্পদিনেই মরে যাবে। এখন মরিচ না তুলতে সেগুলো জমিতেই পচে যাবে। তাই বাধ্য হয়ে তুলতে হয়েছে। কিন্তু এখন দেখছি বাজারেও দাম নেই। এই দামে বিক্রি করলে যে খরচ হয়েছে সেটি উঠবে না।
মেখেছ মিয়া নামে আরেক চাষি বলেন, একদিকে লকডাউন অন্যদিকে বৃষ্টি। এতে মরিচ তুলতে না পেরে পেকে জমিতেই নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। তাই পানির দামে বিক্রি করছি। লাভ তো দূরের কথা, মরিচ চাষে যে টাকা খরচ হয়েছে তাই উঠবে না।
উপজেলার চণ্ডীপুর গ্রামের মরিচ চাষি বেলাল মিয়া বলেন, মানুষ বাজারে আসতে পারছে না। তাই মরিচের এ অবস্থা। তবে উঁচু জমির মরিচ চাষিরা এখন দাম না পেলেও পরে ভালো দাম পাবে। আর আমাদের জমি থেকে মরিচ তোলা ও বাজারে নিয়ে আসার খরচ এবং খাজনা দিয়ে কিছুই থাকছে না।
এ বিষয়ে পীরগাছা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল আলো বলেন, এ উপজেলায় ৬৫ হেক্টর জমিতে মরিচ চাষ করা হয়েছে। যা ১ হাজার ৬২৫ টন মরিচ উৎপাদনের আশা করা হচ্ছে। তবে চলমান পরিস্থিতির কারণে মরিচের বাজারে ধস নেমেছে।
রংপুরের পীরগাছায় গত কয়েক দিনের বৃষ্টি ও চলমান লকডাউনের কারণে কাঁচা মরিচের বাজারে ধস নেমেছে। প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ ১০ থেকে ১২ টাকা কেজি দরে বিক্রি করা হচ্ছে। এদিকে দাম না পেয়ে চরম লোকসানের মুখে পড়ছে মরিচ চাষিরা। আজ মঙ্গলবার পীরগাছা সদর, চৌধুরাণী ও পাওটানাহাট ঘুরে এমন চিত্রই দেখা যায়।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বাজারে বস্তায় বস্তায় কাঁচা মরিচ নিয়ে বসে আছেন চাষিরা। কিন্তু ক্রেতার দেখা মিলছে না। ক্রেতা মিললেও দাম বলছে পানির মতো। ফলে প্রতি মণ কাঁচা মরিচ ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা দরে বিক্রি করছেন চাষিরা।
পাওটানা বাজারে মরিচ বিক্রি করতে আসা জয়নাল হক নামে এক চাষি বলেন, গত কয়েক দিনের বৃষ্টিতে জমিতে পানি উঠেছে। তাই গাছগুলো অল্পদিনেই মরে যাবে। এখন মরিচ না তুলতে সেগুলো জমিতেই পচে যাবে। তাই বাধ্য হয়ে তুলতে হয়েছে। কিন্তু এখন দেখছি বাজারেও দাম নেই। এই দামে বিক্রি করলে যে খরচ হয়েছে সেটি উঠবে না।
মেখেছ মিয়া নামে আরেক চাষি বলেন, একদিকে লকডাউন অন্যদিকে বৃষ্টি। এতে মরিচ তুলতে না পেরে পেকে জমিতেই নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। তাই পানির দামে বিক্রি করছি। লাভ তো দূরের কথা, মরিচ চাষে যে টাকা খরচ হয়েছে তাই উঠবে না।
উপজেলার চণ্ডীপুর গ্রামের মরিচ চাষি বেলাল মিয়া বলেন, মানুষ বাজারে আসতে পারছে না। তাই মরিচের এ অবস্থা। তবে উঁচু জমির মরিচ চাষিরা এখন দাম না পেলেও পরে ভালো দাম পাবে। আর আমাদের জমি থেকে মরিচ তোলা ও বাজারে নিয়ে আসার খরচ এবং খাজনা দিয়ে কিছুই থাকছে না।
এ বিষয়ে পীরগাছা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল আলো বলেন, এ উপজেলায় ৬৫ হেক্টর জমিতে মরিচ চাষ করা হয়েছে। যা ১ হাজার ৬২৫ টন মরিচ উৎপাদনের আশা করা হচ্ছে। তবে চলমান পরিস্থিতির কারণে মরিচের বাজারে ধস নেমেছে।
জবানবন্দিতে রিয়াদ বলেছেন, ‘পুলিশের উদ্ধার করা পুরো টাকাটাই শাম্মী আহমেদের বাসা থেকে নেওয়া চাঁদার টাকা।’ রিয়াদ জবানবন্দিতে আরও বলেন, তারা শাম্মী আহমেদের স্বামীকে আওয়ামী লীগ ট্যাগ দিয়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে ৫০ লাখ টাকা আদায়ের চেষ্টা করে। কিন্তু তিনি ১০ লাখ টাকা দেন।
৯ মিনিট আগেটানা ভারী বর্ষণে খাগড়াছড়ি-রাঙামাটি ও রাঙামাটির বাঘাইছড়ি-দীঘিনালা উপজেলা সড়কের ৯ মাইলসহ বিভিন্ন স্থানে পাহাড়ধস হয়েছে। আজ রোববার সকাল থেকে সেনাবাহিনী, সড়ক বিভাগ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা সড়ক থেকে ধসে পড়া মাটি সরানোর কাজ শুরু করেন। বিকেলের দিকে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। এদিকে পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসকা
১৮ মিনিট আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার সেই তরুণীর বাড়ি ভোলা জেলায়। তিনি কলেজছাত্রী। বর্তমানে ভোলা সদর উপজেলার ধনিয়া ইউনিয়নে নিজ বাড়িতে চিকিৎসা নিচ্ছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাঁর বাবা মো. ফিরোজ হোসেন।
১ ঘণ্টা আগেচাঁদাবাজির দায় স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের (বাগছাস) বহিষ্কৃত আহ্বায়ক সদস্য আব্দুর রাজ্জাক বিন সুলাইমান ওরফে রিয়াদ। আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাত উল্লাহর কাছে তিনি ফৌজদার কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন।
১ ঘণ্টা আগে