বাঘা (রাজশাহী) প্রতিনিধি
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় বিদ্যুতায়িত হয়ে নিহত পল্লী বিদ্যুতের লাইনম্যান আলাউদ্দিনের (৪৭) লাশ দাফন সম্পন্ন করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজশাহীর বাঘা উপজেলার আড়ানী পৌর এলাকায় কেন্দ্রীয় কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়। আলাউদ্দিন বাঘা উপজেলার আড়ানী পৌরসভার চকরপাড়া (খয়েরমিল) গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে ছিলেন।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, আলাউদ্দিন পাবনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর অধীনে পাবনার ভাঙ্গুড়া সাবজোনাল অফিসের সিনিয়র লাইনম্যান হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি গত বৃহস্পতিবার (২৫ মে) বেলা ১১টার দিকে ৩৩ হাজার ভোল্টের ভাঙ্গুড়া সাবজোনাল অফিসে কাজ করছিলেন। এ সময় বিদ্যুতায়িত হয়ে গুরুতর আহত হন তিনি।
আহত অবস্থায় তাকে প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে তাকে শেখ হাসিনা মেডিকেল করেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ওই দিনই রাতে ভর্তি করা হয়। সেখানে ৫ দিন চিকিৎসা চলাকালীন অবস্থায় সোমবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
আলাউদ্দিনের স্ত্রী,২ মেয়ে, বাবা-মা ও ২ ভাই, ২ বোন রয়েছে। তার বড় মেয়ে সুরাইয়া জাহান নিশি সিরাজগঞ্জ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে এমবিবিএস পাশ করেন। বিসিএস (প্রশাসন) এএসপি পদে নাটোরে কর্মরত রয়েছে। ছোট নদী মেয়ে চলতি এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছে।
আলাউদ্দিনের বাবা কর্মজীবনে চামড়া ব্যবসায়ী ছিলেন। বর্তমানে অসুস্থ অবস্থায় রয়েছেন। অন্য দুই ভাই এখন বাবার চামড়া ব্যবসা দেখাশোনা করেন। এদিকে দুর্ঘটনার খবর শোনার পর থেকে মা মর্জিনা বেগম ছেলের জন্য আহাজারি করে যাচ্ছেন। নির্বাক বাবা অবাক হয়ে তাকিয়ে দেখছেন।
এ বিষয়ে আলাউদ্দিনের ভাই জিয়াউর রহমান বলেন, বড় ভাই ১৯৯৪ সালে পল্লী বিদ্যুতের লাইনম্যান হিসেবে চাকরিতে যোগদান করেন। প্রায় ২৮ বছর যাবৎ কর্মজীবনে নওগাঁ, পটুয়াখালী ও পাবনা জেলার বিভিন্ন বিদ্যুৎ অফিসের অধীনে লাইনম্যান হিসেবে চাকরি করেছেন। ভাই অত্যন্ত বিনয়ী ও নম্র প্রকৃতি একজন মানুষ ছিলেন। ভাইয়ের মৃত্যু খবরে আত্মীয়-স্বজনসহ এলাকাবাসীর মাঝে নেমেছে শোকের ছায়া।
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় বিদ্যুতায়িত হয়ে নিহত পল্লী বিদ্যুতের লাইনম্যান আলাউদ্দিনের (৪৭) লাশ দাফন সম্পন্ন করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজশাহীর বাঘা উপজেলার আড়ানী পৌর এলাকায় কেন্দ্রীয় কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়। আলাউদ্দিন বাঘা উপজেলার আড়ানী পৌরসভার চকরপাড়া (খয়েরমিল) গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে ছিলেন।
পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, আলাউদ্দিন পাবনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ এর অধীনে পাবনার ভাঙ্গুড়া সাবজোনাল অফিসের সিনিয়র লাইনম্যান হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি গত বৃহস্পতিবার (২৫ মে) বেলা ১১টার দিকে ৩৩ হাজার ভোল্টের ভাঙ্গুড়া সাবজোনাল অফিসে কাজ করছিলেন। এ সময় বিদ্যুতায়িত হয়ে গুরুতর আহত হন তিনি।
আহত অবস্থায় তাকে প্রথমে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে তাকে শেখ হাসিনা মেডিকেল করেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ওই দিনই রাতে ভর্তি করা হয়। সেখানে ৫ দিন চিকিৎসা চলাকালীন অবস্থায় সোমবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
আলাউদ্দিনের স্ত্রী,২ মেয়ে, বাবা-মা ও ২ ভাই, ২ বোন রয়েছে। তার বড় মেয়ে সুরাইয়া জাহান নিশি সিরাজগঞ্জ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে এমবিবিএস পাশ করেন। বিসিএস (প্রশাসন) এএসপি পদে নাটোরে কর্মরত রয়েছে। ছোট নদী মেয়ে চলতি এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছে।
আলাউদ্দিনের বাবা কর্মজীবনে চামড়া ব্যবসায়ী ছিলেন। বর্তমানে অসুস্থ অবস্থায় রয়েছেন। অন্য দুই ভাই এখন বাবার চামড়া ব্যবসা দেখাশোনা করেন। এদিকে দুর্ঘটনার খবর শোনার পর থেকে মা মর্জিনা বেগম ছেলের জন্য আহাজারি করে যাচ্ছেন। নির্বাক বাবা অবাক হয়ে তাকিয়ে দেখছেন।
এ বিষয়ে আলাউদ্দিনের ভাই জিয়াউর রহমান বলেন, বড় ভাই ১৯৯৪ সালে পল্লী বিদ্যুতের লাইনম্যান হিসেবে চাকরিতে যোগদান করেন। প্রায় ২৮ বছর যাবৎ কর্মজীবনে নওগাঁ, পটুয়াখালী ও পাবনা জেলার বিভিন্ন বিদ্যুৎ অফিসের অধীনে লাইনম্যান হিসেবে চাকরি করেছেন। ভাই অত্যন্ত বিনয়ী ও নম্র প্রকৃতি একজন মানুষ ছিলেন। ভাইয়ের মৃত্যু খবরে আত্মীয়-স্বজনসহ এলাকাবাসীর মাঝে নেমেছে শোকের ছায়া।
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
৫ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
৫ ঘণ্টা আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
৫ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
৫ ঘণ্টা আগে