জয়পুরহাট প্রতিনিধি
জয়পুরহাটে নবম শ্রেণির ছাত্র মোয়াজ্জেম হত্যা মামলায় ১১ জনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। আজ বুধবার অতিরিক্ত দায়রা জজ-২ আদালতের বিচারক আব্বাস উদ্দীন এ রায় দেন।
মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্তরা হলেন-বেদারুল ইসলাম বেদিন, সরোয়ার হোসেন সুমন, মশিউর রহমান এরশাদ, মনোয়ার হোসেন মনছুর, নজরুল ইসলাম, রানা, শাহী, টুটুল, সুজন, রহিম ও ডাবলু। তাঁরা সকলেই জয়পুরহাট জেলার বিভিন্ন গ্রাম-মহল্লার বাসিন্দা। রায় ঘোষণার সময় আদালতের কাঠগড়ায় পাঁচ আসামি উপস্থিত ছিলেন। বাকি ছয়জন এখনো পলাতক।
জয়পুরহাট জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০০২ সালের ২৮ জুন বিকেলে জয়পুরহাট শহরের প্রামাণিক পাড়া নিজ বাড়ি থেকে বের হয়ে যান স্কুলছাত্র মোয়াজ্জেম হোসেন। তার বাবার নাম ফজলুর রহমান। ওই দিন আসামিরা মোয়াজ্জেম হোসেনকে শহরের চিত্রা সিনেমা হল এলাকা থেকে তুলে নিয়ে যায়। এরপর জেলার ভিটি এলাকার একটি কবরস্থানের পাশে আসামিরা মোয়াজ্জেম হোসেনকে ধারালো অস্ত্র ও লাঠি দিয়ে মারধর করেন। এতে সে গুরুতর আহত হয়।
তখন আসামিরা মোয়াজ্জেম হোসেনকে জামালগঞ্জ রোডের একটি আম গাছের নিচে অচেতন অবস্থায় ফেলে রেখে পালিয়ে যান। এরপর ঘটনার দিন রাতেই মোয়াজ্জেম হোসেনকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে তার মৃত্যু হয়।
পরে নিহত স্কুলছাত্রের বাবা বাদী হয়ে জয়পুরহাট সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার পর তদন্তকারী কর্মকর্তা মাহবুব আলম ২০০৩ সালের ২৯ অক্টোবর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এরপর মামলার দীর্ঘ শুনানি ও যাবতীয় আইনগত প্রক্রিয়া শেষে আদালত আজ (বুধবার) দুপুরে এ রায় ঘোষণা করেন।
জয়পুরহাটে নবম শ্রেণির ছাত্র মোয়াজ্জেম হত্যা মামলায় ১১ জনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। আজ বুধবার অতিরিক্ত দায়রা জজ-২ আদালতের বিচারক আব্বাস উদ্দীন এ রায় দেন।
মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্তরা হলেন-বেদারুল ইসলাম বেদিন, সরোয়ার হোসেন সুমন, মশিউর রহমান এরশাদ, মনোয়ার হোসেন মনছুর, নজরুল ইসলাম, রানা, শাহী, টুটুল, সুজন, রহিম ও ডাবলু। তাঁরা সকলেই জয়পুরহাট জেলার বিভিন্ন গ্রাম-মহল্লার বাসিন্দা। রায় ঘোষণার সময় আদালতের কাঠগড়ায় পাঁচ আসামি উপস্থিত ছিলেন। বাকি ছয়জন এখনো পলাতক।
জয়পুরহাট জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০০২ সালের ২৮ জুন বিকেলে জয়পুরহাট শহরের প্রামাণিক পাড়া নিজ বাড়ি থেকে বের হয়ে যান স্কুলছাত্র মোয়াজ্জেম হোসেন। তার বাবার নাম ফজলুর রহমান। ওই দিন আসামিরা মোয়াজ্জেম হোসেনকে শহরের চিত্রা সিনেমা হল এলাকা থেকে তুলে নিয়ে যায়। এরপর জেলার ভিটি এলাকার একটি কবরস্থানের পাশে আসামিরা মোয়াজ্জেম হোসেনকে ধারালো অস্ত্র ও লাঠি দিয়ে মারধর করেন। এতে সে গুরুতর আহত হয়।
তখন আসামিরা মোয়াজ্জেম হোসেনকে জামালগঞ্জ রোডের একটি আম গাছের নিচে অচেতন অবস্থায় ফেলে রেখে পালিয়ে যান। এরপর ঘটনার দিন রাতেই মোয়াজ্জেম হোসেনকে হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে তার মৃত্যু হয়।
পরে নিহত স্কুলছাত্রের বাবা বাদী হয়ে জয়পুরহাট সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার পর তদন্তকারী কর্মকর্তা মাহবুব আলম ২০০৩ সালের ২৯ অক্টোবর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এরপর মামলার দীর্ঘ শুনানি ও যাবতীয় আইনগত প্রক্রিয়া শেষে আদালত আজ (বুধবার) দুপুরে এ রায় ঘোষণা করেন।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
২১ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
২২ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩৮ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে