রাজশাহী প্রতিনিধি
আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে রাজশাহী ওয়াসার পানির দাম বাড়ছে। আবাসিক ও বাণিজ্যিক উভয় ক্ষেত্রেই পানির দাম পুরোপুরি তিনগুণ বাড়ানো হয়েছে। তবে এক লাফে পানির তিনগুণ মূল্যবৃদ্ধির ঘোষণা দেওয়া হলেও দীর্ঘ এক মাসে গ্রাহকদের তেমন কোনো প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যায়নি।
জানা যায়, সিটি করপোরেশনের পানি সরবরাহ শাখাকে আলাদা করে ২০১০ সালের ১ আগস্ট প্রতিষ্ঠা হয় রাজশাহী ওয়াসা। এখন ১০৩টি গভীর নলকূপের মাধ্যমে পানি উত্তোলন করে তা পাইপলাইনের মাধ্যমে সরবরাহ করছে ওয়াসা। নগরীতে পানির চাহিদা প্রতিদিন ১১ কোটি ৩২ লাখ লিটার। তবে ওয়াসা ৯ কোটি লিটার পানি সরবরাহ করতে পারে। ৭১২ কিলোমিটার পাইপলাইনের মাধ্যমে এই পানি নগরীতে সরবরাহ করা হয়।
রাজশাহী ওয়াসা কর্তৃপক্ষ বলছে, বিদ্যমান অবস্থায় পানির মূল্য তিনগুণ বাড়ানোর পরও উৎপাদন ব্যয়ের চেয়ে পানির মূল্য কম থাকবে। অর্থাৎ, এক হাজার লিটার পানির উৎপাদন ব্যয় যেখানে ৮ টাকা ৯০ পয়সা, সেখানে মূল্যবৃদ্ধির পরও সমপরিমাণ পানির জন্য আবাসিক গ্রাহকেরা দেবেন ৬ টাকা ৮১ পয়সা। তবে বাণিজ্যিক সংযোগের ক্ষেত্রে প্রতি হাজার লিটার পানির মূল্য ধরা হবে ১৩ টাকা ৬২ পয়সা।
এদিকে এক মাস আগে রাজশাহী ওয়াসা পানির মূল্য বৃদ্ধির ঘোষণা দিলেও এ বিষয়ে গ্রাহকদের কোনো অভিযোগ কিংবা প্রতিবাদ কর্মসূচি লক্ষ্য করা যায়নি। শুরুর দিকে তিনগুণ মূল্য বৃদ্ধি অযৌক্তিক, অনৈতিক ও অগ্রহণযোগ্য বলে দাবি করে বিভিন্ন ব্যক্তি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতিবাদ জানালেও পরবর্তীতে সামাজিক সংগঠনগুলো কোনো কর্মসূচি গ্রহণ করেনি।
পানির মূল্য বৃদ্ধি ও সামাজিক পর্যায়ে এর প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানতে চাইলে সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) রাজশাহী জেলার সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল আলম বলেন, গ্রাহকেরা পানির হঠাৎ এতটা মূল্য বৃদ্ধি মেনে নিতে পারেনি। তবে গ্রাহক ও সামাজিক সংগঠনগুলো জানে প্রতিবাদ কিংবা কোনো কর্মসূচি পালন করে লাভ হবে না। সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো যে সিদ্ধান্ত নেয় দিন শেষে সেটাই বাস্তবায়ন হয়। নেসকোর প্রিপেইড মিটার নিয়ে দিনের পর দিন আন্দোলন করে সেটা নগরবাসী বুঝেছে। এ জন্য শুধু শুধু সময় নষ্ট ভেবে ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও কেউ কোনো প্রতিবাদ জানায়নি।
মঙ্গলবার থেকে নতুন মূল্য কার্যকর করার বিষয়ে রাজশাহী ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাকীর হোসেন বলেন, ওয়াসার আয়ের প্রধান উৎস পানির বিল বাবদ অর্থ। উৎপাদন খরচের চেয়ে অনেক কম দামে গ্রাহকদের পানি সরবরাহ দিচ্ছে ওয়াসা। এটা গ্রাহকেরাও অবগত হয়েছেন। এ জন্য পানির মূল্য বৃদ্ধি নিয়ে আমাদের কাছে কেউ কোনো ধরনের প্রতিবাদ কিংবা অভিযোগ জানায়নি।
এ সময় রাজশাহী ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক নতুন মূল্য বাস্তবায়নে সহযোগিতা করায় নগরবাসীকে ধন্যবাদ জানান।
আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে রাজশাহী ওয়াসার পানির দাম বাড়ছে। আবাসিক ও বাণিজ্যিক উভয় ক্ষেত্রেই পানির দাম পুরোপুরি তিনগুণ বাড়ানো হয়েছে। তবে এক লাফে পানির তিনগুণ মূল্যবৃদ্ধির ঘোষণা দেওয়া হলেও দীর্ঘ এক মাসে গ্রাহকদের তেমন কোনো প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যায়নি।
জানা যায়, সিটি করপোরেশনের পানি সরবরাহ শাখাকে আলাদা করে ২০১০ সালের ১ আগস্ট প্রতিষ্ঠা হয় রাজশাহী ওয়াসা। এখন ১০৩টি গভীর নলকূপের মাধ্যমে পানি উত্তোলন করে তা পাইপলাইনের মাধ্যমে সরবরাহ করছে ওয়াসা। নগরীতে পানির চাহিদা প্রতিদিন ১১ কোটি ৩২ লাখ লিটার। তবে ওয়াসা ৯ কোটি লিটার পানি সরবরাহ করতে পারে। ৭১২ কিলোমিটার পাইপলাইনের মাধ্যমে এই পানি নগরীতে সরবরাহ করা হয়।
রাজশাহী ওয়াসা কর্তৃপক্ষ বলছে, বিদ্যমান অবস্থায় পানির মূল্য তিনগুণ বাড়ানোর পরও উৎপাদন ব্যয়ের চেয়ে পানির মূল্য কম থাকবে। অর্থাৎ, এক হাজার লিটার পানির উৎপাদন ব্যয় যেখানে ৮ টাকা ৯০ পয়সা, সেখানে মূল্যবৃদ্ধির পরও সমপরিমাণ পানির জন্য আবাসিক গ্রাহকেরা দেবেন ৬ টাকা ৮১ পয়সা। তবে বাণিজ্যিক সংযোগের ক্ষেত্রে প্রতি হাজার লিটার পানির মূল্য ধরা হবে ১৩ টাকা ৬২ পয়সা।
এদিকে এক মাস আগে রাজশাহী ওয়াসা পানির মূল্য বৃদ্ধির ঘোষণা দিলেও এ বিষয়ে গ্রাহকদের কোনো অভিযোগ কিংবা প্রতিবাদ কর্মসূচি লক্ষ্য করা যায়নি। শুরুর দিকে তিনগুণ মূল্য বৃদ্ধি অযৌক্তিক, অনৈতিক ও অগ্রহণযোগ্য বলে দাবি করে বিভিন্ন ব্যক্তি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতিবাদ জানালেও পরবর্তীতে সামাজিক সংগঠনগুলো কোনো কর্মসূচি গ্রহণ করেনি।
পানির মূল্য বৃদ্ধি ও সামাজিক পর্যায়ে এর প্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানতে চাইলে সুশাসনের জন্য নাগরিকের (সুজন) রাজশাহী জেলার সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল আলম বলেন, গ্রাহকেরা পানির হঠাৎ এতটা মূল্য বৃদ্ধি মেনে নিতে পারেনি। তবে গ্রাহক ও সামাজিক সংগঠনগুলো জানে প্রতিবাদ কিংবা কোনো কর্মসূচি পালন করে লাভ হবে না। সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো যে সিদ্ধান্ত নেয় দিন শেষে সেটাই বাস্তবায়ন হয়। নেসকোর প্রিপেইড মিটার নিয়ে দিনের পর দিন আন্দোলন করে সেটা নগরবাসী বুঝেছে। এ জন্য শুধু শুধু সময় নষ্ট ভেবে ইচ্ছে থাকা সত্ত্বেও কেউ কোনো প্রতিবাদ জানায়নি।
মঙ্গলবার থেকে নতুন মূল্য কার্যকর করার বিষয়ে রাজশাহী ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাকীর হোসেন বলেন, ওয়াসার আয়ের প্রধান উৎস পানির বিল বাবদ অর্থ। উৎপাদন খরচের চেয়ে অনেক কম দামে গ্রাহকদের পানি সরবরাহ দিচ্ছে ওয়াসা। এটা গ্রাহকেরাও অবগত হয়েছেন। এ জন্য পানির মূল্য বৃদ্ধি নিয়ে আমাদের কাছে কেউ কোনো ধরনের প্রতিবাদ কিংবা অভিযোগ জানায়নি।
এ সময় রাজশাহী ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক নতুন মূল্য বাস্তবায়নে সহযোগিতা করায় নগরবাসীকে ধন্যবাদ জানান।
বরিশাল নগরের প্রায় সাড়ে ৪ লাখ মানুষের পানির চাহিদা মেটাতে স্থাপন করা হয়েছিল দুটি সারফেস ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট; যাতে ব্যয় হয়েছিল ৫০ কোটি টাকা। তবে ৯ বছর আগে স্থাপন করা প্ল্যান্ট দুটি থেকে এখনো পানি সরবরাহ শুরু হয়নি। প্ল্যান্টগুলোর অনেক যন্ত্রাংশ নষ্ট হয়ে গেছে। এদিকে পানির স্তর নেমে যাওয়ায় সংকটে
৫ মিনিট আগেবিদ্যুৎ কেন্দ্রটির ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মাহমুদ হাসান মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) রাত ১১টা ১০ মিনিটে এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, রাত সাড়ে ১০টা থেকে জলকপাটগুলো ৬ ইঞ্চি থেকে বাড়িয়ে দেড় ফুট (১৮ ইঞ্চি) পর্যন্ত খোলা হয়েছে। এতে প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ২৯ হাজার কিউসেক পানি কাপ্তাই হ্রদ থেকে কর্ণফুলী নদীতে নিস্কাশন
১১ মিনিট আগেবরিশাল, ঝালকাঠি ও পিরোজপুর জেলার সীমান্তবর্তী ২৬টি গ্রামে প্রায় ৩১ হাজার একর জমিতে বিস্তৃতি পেয়েছে পেয়ারাবাগান। এই পেয়ারা উৎপাদনের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত প্রায় ২০ হাজার পরিবার। বরিশালের বানারীপাড়া পেয়ারা চাষে প্রসিদ্ধ হলেও ঝালকাঠির ভিমরুলী গ্রামে ঐতিহ্যবাহী ভাসমান হাট এই অঞ্চলের কৃষি, ব্যবসা...
৭ ঘণ্টা আগেরাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) বোর্ড সভায় অংশ নিলেই কর্মকর্তারা সম্মানী পাবেন ১২ হাজার টাকা। ৩ হাজার টাকা থেকে একলাফে চার গুণ বাড়িয়ে সম্মানীর এই অঙ্ক নির্ধারণ করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংস্থাটি। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, মাসে বর্তমানে একটি সভার ব্যবস্থা থাকলেও তা একাধিকবার হতে পারবে।
৮ ঘণ্টা আগে