শিবগঞ্জ (বগুড়া) প্রতিনিধি
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নেতার পক্ষে কাজ না করায় দলীয় পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বগুড়ার শিবগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির এক নেতা। আজ মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলন করে উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ করেছেন বিএনপি নেতা এ বি এম কামরুজ্জামান শাকি। তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক।
গতকাল সোমবার উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওহাব স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে শিবগঞ্জ সদর ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি এ বি এম কামরুজ্জামান শাকিসহ ছয় নেতা-কর্মীকে দলীয় থেকে থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। ওই বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, আসন্ন শিবগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জড়িত থাকা ও সংগঠনের গঠনতন্ত্র লঙ্ঘন করায় ছয়জনকে দলীয় পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
এ বি এম কামরুজ্জামান শাকি ছাড়া অব্যাহতিপ্রাপ্ত অন্য নেতা-কর্মীরা হলেন, মাঝিহট্ট ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আকবর আলী তালুকদার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. রানা, আটমুল ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি তৌহিদুল ইসলাম ঠান্ডা, শিবগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য আব্দুল মান্নান ও জাহিদ মণ্ডল।
এদিকে দলীয় পদ থেকে অব্যাহতির প্রতিবাদে আজ মঙ্গলবার শিবগঞ্জের মাঝপাড়া গ্রামের নিজ বাড়িতে সংবাদ সম্মেলন করেন শিবগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি এ বি এম কামরুজ্জামান শাকি। এ সময় তিনি বলেন, ‘উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক চেয়েছিলেন আমি শিবগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোস্তাফিজার রহমান মোস্তার পক্ষে ভোট করি। কিন্তু আমি তা করিনি। সে জন্যই তাঁরা আমাকে পদ থেকে অব্যাহতি দিয়েছেন। উপজেলা বিএনপি নেতারা দলকে ধ্বংস করতে চাচ্ছেন। অনেক বিএনপি নেতা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোস্তাফিজার রহমান মোস্তার পক্ষে কাজ করছেন।’
শিবগঞ্জ উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওহাব বলেন, ‘আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দল ভোট বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কিন্তু বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী নির্বাচনী কার্যক্রমে অংশ নিয়েছেন। তাই দলীয় পদ থেকে তাঁদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আরও যদি কারও বিরুদ্ধে নির্বাচনী কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়, তাহলে তাঁদের বিষয়ে দলীয় সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আমরা কোনো প্রার্থীর পক্ষে অবস্থান নিইনি।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে শিবগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি মীর শাহে আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দলীয় পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়ায় ওই নেতা এ ধরনের মন্তব্য করেছেন। আমরা সকল পর্যায়ের নেতা-কর্মীকে নির্বাচন বয়কট করার কথা স্পষ্টভাবে বলেছি। যে ছয়জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে, তাঁরা দুই প্রার্থীর প্রচারণায় অংশ নিয়েছিলেন।’
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নেতার পক্ষে কাজ না করায় দলীয় পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বগুড়ার শিবগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির এক নেতা। আজ মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলন করে উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ করেছেন বিএনপি নেতা এ বি এম কামরুজ্জামান শাকি। তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক।
গতকাল সোমবার উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওহাব স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে শিবগঞ্জ সদর ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি এ বি এম কামরুজ্জামান শাকিসহ ছয় নেতা-কর্মীকে দলীয় থেকে থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। ওই বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, আসন্ন শিবগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জড়িত থাকা ও সংগঠনের গঠনতন্ত্র লঙ্ঘন করায় ছয়জনকে দলীয় পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
এ বি এম কামরুজ্জামান শাকি ছাড়া অব্যাহতিপ্রাপ্ত অন্য নেতা-কর্মীরা হলেন, মাঝিহট্ট ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আকবর আলী তালুকদার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. রানা, আটমুল ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি তৌহিদুল ইসলাম ঠান্ডা, শিবগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য আব্দুল মান্নান ও জাহিদ মণ্ডল।
এদিকে দলীয় পদ থেকে অব্যাহতির প্রতিবাদে আজ মঙ্গলবার শিবগঞ্জের মাঝপাড়া গ্রামের নিজ বাড়িতে সংবাদ সম্মেলন করেন শিবগঞ্জ ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি এ বি এম কামরুজ্জামান শাকি। এ সময় তিনি বলেন, ‘উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক চেয়েছিলেন আমি শিবগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোস্তাফিজার রহমান মোস্তার পক্ষে ভোট করি। কিন্তু আমি তা করিনি। সে জন্যই তাঁরা আমাকে পদ থেকে অব্যাহতি দিয়েছেন। উপজেলা বিএনপি নেতারা দলকে ধ্বংস করতে চাচ্ছেন। অনেক বিএনপি নেতা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোস্তাফিজার রহমান মোস্তার পক্ষে কাজ করছেন।’
শিবগঞ্জ উপজেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওহাব বলেন, ‘আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দল ভোট বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কিন্তু বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী নির্বাচনী কার্যক্রমে অংশ নিয়েছেন। তাই দলীয় পদ থেকে তাঁদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আরও যদি কারও বিরুদ্ধে নির্বাচনী কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়, তাহলে তাঁদের বিষয়ে দলীয় সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আমরা কোনো প্রার্থীর পক্ষে অবস্থান নিইনি।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে শিবগঞ্জ উপজেলা বিএনপির সভাপতি মীর শাহে আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দলীয় পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়ায় ওই নেতা এ ধরনের মন্তব্য করেছেন। আমরা সকল পর্যায়ের নেতা-কর্মীকে নির্বাচন বয়কট করার কথা স্পষ্টভাবে বলেছি। যে ছয়জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে, তাঁরা দুই প্রার্থীর প্রচারণায় অংশ নিয়েছিলেন।’
বরিশালের হিজলায় প্রায় দেড় কোটি টাকার হাট-বাজার ইজারা কার্যক্রম প্রস্তুত করতে গিয়ে শিডিউল জমাই দিতে পারেনি ঠিকাদারেরা। স্থানীয় বিএনপির একটি পক্ষ উপজেলার ২০টি হাট-বাজারের শিডিউল প্রস্তুত প্রক্রিয়ায় নামে। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে পারেনি তারা।
২ ঘণ্টা আগেবিভাগীয় শহর রংপুরে গত দেড় দশকে মানুষের পাশাপাশি বেড়েছে যানবাহনের চাপ। কিন্তু ট্রাফিক ব্যবস্থার তেমন উন্নতি হয়নি। এতে তীব্র যানজটে দুর্ভোগে পড়তে হয় নগরবাসীকে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে তিন বছর আগে ৩৪ লাখ টাকা ব্যয়ে নগরীতে ডিজিটাল ট্রাফিক সিগন্যাল স্থাপন করা হলেও তা কাজে আসছে না।
২ ঘণ্টা আগেএককালে ছিলেন ফতুল্লা থানা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি। বিএনপির সমর্থন নিয়ে হয়েছিলেন নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানও। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর ভিড়তে শুরু করেন শামীম ওসমানের সঙ্গে। ২০১৮ সালে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেওয়ায় তাঁকে দল থেকে বহিষ্কার করে বিএনপি।
২ ঘণ্টা আগেবিশাল সমুদ্রসৈকত। তারই এক পাশের মাটি কেটে বানানো হচ্ছে বাড়ি। কেউ আবার বাড়ির আদলে পুকুর কেটে রেখেছে। অনেকে মাটি কেটে নিজেদের সীমানা তৈরি করেছে। গত ৫ আগস্ট রাজনীতির পটপরিবর্তনের পর পর্যটন সম্ভাবনাময় এলাকা নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলার নিঝুম দ্বীপ সৈকতের চিত্র এটি। সেখানে চলছে সৈকতের জায়গা দখলের
২ ঘণ্টা আগে