নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) বাম নেতাদের মশাল মিছিলে ছাত্রশিবিরের হামলার প্রতিবাদ ও নিরাপদ ক্যাম্পাসের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে শাখা ছাত্রদল। মঙ্গলবার (২৭ মে) রাত ১০টার দিকে মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন মার্কেট থেকে শুরু হয়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রশাসনিক ভবনের সামনে শেষ হয়। পরে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হন নেতা-কর্মীরা।
এ সময় ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা, ‘ক্যাম্পাসে হামলা কেন প্রশাসন জবাব চাই’, ‘পরিবহনে হামলা কেন, প্রশাসন জবাব চাই’, ‘মশাল মিছিলে হামলা কেন, প্রশাসন জবাব চাই’, ‘শিবিরের বিরুদ্ধে, ডাইরেক্ট অ্যাকশন’, ‘সন্ত্রাসীদের ঠিকানা এই ক্যাম্পাসে হবে না’, ‘মৌলবাদের ঠিকানা, এই ক্যাম্পাসে হবে না’, ‘জঙ্গিবাদের ঠিকানা, এই ক্যাম্পাসে হবে না’, ‘ছাত্রদলের অঙ্গীকার, নিরাপদ ক্যাম্পাস’, ‘লড়াই লড়াই লড়াই চাই, লড়াই করে বাঁচতে চাই’, ‘গুপ্ত সন্ত্রাস যেখানে, লড়াই হবে সেখানে’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।
বিক্ষোভ সমাবেশে শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক সুলতান আহমেদ রাহী বলেন, আজকে ছাত্রশিবির কর্তৃক বাম সংগঠনের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে যে হামলা করা হয়েছে, আমরা তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যা, কুয়েটে হামলা ও আজকের এই হামলা সবই এক সুতায় গাঁথা। চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান পরে আমরা চেয়েছিলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ের শান্তিপূর্ণ রাজনীতি। আজকের এই হামলা প্রমাণ করল ছাত্রশিবির শান্তিপূর্ণ রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না। তারা সন্ত্রাসী রাজনীতিতে বিশ্বাস করে।
তিনি আরও বলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে সন্ত্রাসবাদের রাজনীতি ছাত্রদল কায়েম করতে দেবে না। আমরা কোনো ছাত্র রাজনীতির শত্রু নই। যেকোনো ছাত্র সংগঠনের যেকোনো শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি ছাত্রদল স্বাগত জানায়।
এদিকে হামলার ঘটনায় প্রক্টর অধ্যাপক মাহবুবর রহমানের পদত্যাগ চেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রশাসন ভবনের ভেতরে অবস্থান নিয়েছেন বাম সংগঠনের আহত নেতা-কর্মীরা। এই হামলার ঘটনায় কয়েক ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি বলে অভিযোগ তাঁদের।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) বাম নেতাদের মশাল মিছিলে ছাত্রশিবিরের হামলার প্রতিবাদ ও নিরাপদ ক্যাম্পাসের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে শাখা ছাত্রদল। মঙ্গলবার (২৭ মে) রাত ১০টার দিকে মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন মার্কেট থেকে শুরু হয়ে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে প্রশাসনিক ভবনের সামনে শেষ হয়। পরে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হন নেতা-কর্মীরা।
এ সময় ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা, ‘ক্যাম্পাসে হামলা কেন প্রশাসন জবাব চাই’, ‘পরিবহনে হামলা কেন, প্রশাসন জবাব চাই’, ‘মশাল মিছিলে হামলা কেন, প্রশাসন জবাব চাই’, ‘শিবিরের বিরুদ্ধে, ডাইরেক্ট অ্যাকশন’, ‘সন্ত্রাসীদের ঠিকানা এই ক্যাম্পাসে হবে না’, ‘মৌলবাদের ঠিকানা, এই ক্যাম্পাসে হবে না’, ‘জঙ্গিবাদের ঠিকানা, এই ক্যাম্পাসে হবে না’, ‘ছাত্রদলের অঙ্গীকার, নিরাপদ ক্যাম্পাস’, ‘লড়াই লড়াই লড়াই চাই, লড়াই করে বাঁচতে চাই’, ‘গুপ্ত সন্ত্রাস যেখানে, লড়াই হবে সেখানে’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।
বিক্ষোভ সমাবেশে শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক সুলতান আহমেদ রাহী বলেন, আজকে ছাত্রশিবির কর্তৃক বাম সংগঠনের শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে যে হামলা করা হয়েছে, আমরা তার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। এর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যা, কুয়েটে হামলা ও আজকের এই হামলা সবই এক সুতায় গাঁথা। চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান পরে আমরা চেয়েছিলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ের শান্তিপূর্ণ রাজনীতি। আজকের এই হামলা প্রমাণ করল ছাত্রশিবির শান্তিপূর্ণ রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না। তারা সন্ত্রাসী রাজনীতিতে বিশ্বাস করে।
তিনি আরও বলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে সন্ত্রাসবাদের রাজনীতি ছাত্রদল কায়েম করতে দেবে না। আমরা কোনো ছাত্র রাজনীতির শত্রু নই। যেকোনো ছাত্র সংগঠনের যেকোনো শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি ছাত্রদল স্বাগত জানায়।
এদিকে হামলার ঘটনায় প্রক্টর অধ্যাপক মাহবুবর রহমানের পদত্যাগ চেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রশাসন ভবনের ভেতরে অবস্থান নিয়েছেন বাম সংগঠনের আহত নেতা-কর্মীরা। এই হামলার ঘটনায় কয়েক ঘণ্টা পেরিয়ে গেলেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি বলে অভিযোগ তাঁদের।
বগুড়ায় আদালতে সঠিক সাক্ষ্য না দেওয়া, সাক্ষ্য দিতে হাজির না হওয়া এবং সরকারি আইন কর্মকর্তাদের দুর্বলতার কারণে গত এক বছরে ৬ শতাধিক মাদক মামলায় প্রায় ১ হাজার আসামি খালাস পেয়েছেন। এর মধ্যে ২২টি মামলায় ৪৪ জন পুলিশ ও র্যাব কর্মকর্তা আদালতে সাক্ষ্য দিতে হাজির হননি। এ কারণে ৪৪ পুলিশ কর্মকর্তার ...
৫ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের দুলাল হোসেন পেশায় রংমিস্ত্রি। কাজের সন্ধানে তিনি ঢাকায় গিয়েছিলেন। জুটেছিল কাজও। তবে গত বছরের জুলাই আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন তিনি। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের দিন রাজধানীর উত্তরায় মিছিলে অংশ নিয়ে গুলিবিদ্ধ হন তিনি। এখন ক্রাচে ভর দিয়ে হাঁটেন। তবে যে স্বপ্ন নিয়ে ঢাকা এসেছিলেন, তা এখন ফিকে...
৫ ঘণ্টা আগে২০২০ সালে রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এবং প্রতিমন্ত্রী ওমর ফারুক চৌধুরীর হাত ধরে রাজনীতিতে আসেন আবুল বাশার সুজন। এর আগে ছিলেন পশুর হাটের ইজারাদার। অল্প সময়ের মধ্যেই ফারুকের ডান হাত হন। কিছুদিন পর তানোর পৌরসভার মেয়র হওয়ারও স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন সুজন। সেখানে বাড়ি করেন...
৫ ঘণ্টা আগেদরিদ্র পরিবারের সন্তান নুর আলী (৪৭)। করতেন রাজমিস্ত্রির কাজ। জমিজমা তেমন ছিল না, বাবাও ছিলেন দিনমজুর। বাড়ি বলতে ছিল আধা পাকা টিনের ঘর। অথচ ১০ বছরের ব্যবধানে সেই ব্যক্তি কোটিপতি বনে গেছেন। শুধু তা-ই নয়। আধা পাকা টিনের ঘরের জায়গায় এখন বিশাল তিনতলা আলিশান বাড়ি। যার মূল্য কোটি টাকা।
৫ ঘণ্টা আগে