সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে বেতন ও ঈদ বোনাসের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন আর আর স্পিনিং অ্যান্ড কটন মিল কারখানার শ্রমিকেরা। খবর পেয়ে সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে মালিক-শ্রমিকদের সঙ্গে আলোচনা করেন। পরে সেনাবাহিনীর আশ্বাসে মহাসড়ক থেকে অবরোধ তুলে নেন শ্রমিকেরা।
শনিবার (২৯ মার্চ) বেলা আড়াইটার দিকে সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলার ভূইয়াগাঁতী এলাকায় আর আর স্পিনিং অ্যান্ড কটন মিল কারখানার সামনে ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কে এই কর্মসূচি পালন করেন শ্রমিকেরা।
বগুড়া সেনানিবাসের ১১ পদাতিক ডিভিশনের লেফটেন্যান্ট কর্নেল জুনায়েদ বিন কবির বলেন, মহাসড়কে নিরাপত্তা ও যানজট নিরসনে কাজ করছে সেনাবাহিনী। ঈদে ঘরমুখী মানুষ যেন দুর্ভোগে না পড়ে, এ জন্য সব চেষ্টা করে যাচ্ছে। শ্রমিকেরা সড়ক অবরোধ করেছেন এমন খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক ক্যাপ্টেন সুদীপ্তের নেতৃত্বে সেনাবাহিনীর একটি টিম ঘটনাস্থলে যায়। সেনাবাহিনী মিলমালিক ও শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলেন। মালিকপক্ষ বেতন পরিশোধ করবে বলে সেনাবাহিনীকে আশ্বস্ত করে।
পরে বিষয়টি নিয়ে শ্রমিকদের সঙ্গে আলোচনা করা হয়। শ্রমিকেরা আশ্বস্ত হয়ে মহাসড়ক থেকে সরে যান। বিষয়টি শান্তিপূর্ণভাবে সমাধান করা হয়েছে।
হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রউফ জানান, আর আর স্পিনিং অ্যান্ড কটন মিলের শ্রমিকেরা বেতন ও ঈদ বোনাস না পেয়ে মহাসড়কে অবস্থান নিয়েছিলেন। এরপর হাইওয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে শ্রমিকদের বুঝিয়ে সড়ক থেকে সরিয়ে নিয়েছে। এখন যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।
আর আর স্পিনিং অ্যান্ড কটন মিলের উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) আব্দুল মান্নান বলেন, ‘কারখানায় চার শতাধিক শ্রমিক কাজ করেন। তাঁদের কারও বেতন বকেয়া নেই। কিন্তু চলতি মাসের বেতন না দেওয়ায় শ্রমিকেরা মহাসড়ক অবরোধ করেছিলেন। পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ তাঁদের বুঝিয়ে সরিয়ে দিয়েছে। এখন আমরা তাঁদের বেতন পরিশোধের চেষ্টা করছি।’
সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে বেতন ও ঈদ বোনাসের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন আর আর স্পিনিং অ্যান্ড কটন মিল কারখানার শ্রমিকেরা। খবর পেয়ে সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে মালিক-শ্রমিকদের সঙ্গে আলোচনা করেন। পরে সেনাবাহিনীর আশ্বাসে মহাসড়ক থেকে অবরোধ তুলে নেন শ্রমিকেরা।
শনিবার (২৯ মার্চ) বেলা আড়াইটার দিকে সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলার ভূইয়াগাঁতী এলাকায় আর আর স্পিনিং অ্যান্ড কটন মিল কারখানার সামনে ঢাকা-বগুড়া মহাসড়কে এই কর্মসূচি পালন করেন শ্রমিকেরা।
বগুড়া সেনানিবাসের ১১ পদাতিক ডিভিশনের লেফটেন্যান্ট কর্নেল জুনায়েদ বিন কবির বলেন, মহাসড়কে নিরাপত্তা ও যানজট নিরসনে কাজ করছে সেনাবাহিনী। ঈদে ঘরমুখী মানুষ যেন দুর্ভোগে না পড়ে, এ জন্য সব চেষ্টা করে যাচ্ছে। শ্রমিকেরা সড়ক অবরোধ করেছেন এমন খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক ক্যাপ্টেন সুদীপ্তের নেতৃত্বে সেনাবাহিনীর একটি টিম ঘটনাস্থলে যায়। সেনাবাহিনী মিলমালিক ও শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলেন। মালিকপক্ষ বেতন পরিশোধ করবে বলে সেনাবাহিনীকে আশ্বস্ত করে।
পরে বিষয়টি নিয়ে শ্রমিকদের সঙ্গে আলোচনা করা হয়। শ্রমিকেরা আশ্বস্ত হয়ে মহাসড়ক থেকে সরে যান। বিষয়টি শান্তিপূর্ণভাবে সমাধান করা হয়েছে।
হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রউফ জানান, আর আর স্পিনিং অ্যান্ড কটন মিলের শ্রমিকেরা বেতন ও ঈদ বোনাস না পেয়ে মহাসড়কে অবস্থান নিয়েছিলেন। এরপর হাইওয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে শ্রমিকদের বুঝিয়ে সড়ক থেকে সরিয়ে নিয়েছে। এখন যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।
আর আর স্পিনিং অ্যান্ড কটন মিলের উপমহাব্যবস্থাপক (ডিজিএম) আব্দুল মান্নান বলেন, ‘কারখানায় চার শতাধিক শ্রমিক কাজ করেন। তাঁদের কারও বেতন বকেয়া নেই। কিন্তু চলতি মাসের বেতন না দেওয়ায় শ্রমিকেরা মহাসড়ক অবরোধ করেছিলেন। পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ তাঁদের বুঝিয়ে সরিয়ে দিয়েছে। এখন আমরা তাঁদের বেতন পরিশোধের চেষ্টা করছি।’
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
৬ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
৬ ঘণ্টা আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
৬ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
৬ ঘণ্টা আগে