চারঘাট (রাজশাহী) প্রতিনিধি
সারা দেশের ন্যায় রাজশাহীর চারঘাটেও গত শনিবার থেকে সপ্তাহব্যাপী করোনা সংক্রমণরোধী বুস্টার ডোজ কর্মসূচি শুরু হয়েছে। এ উপজেলায় করোনার প্রথম এবং দ্বিতীয় ডোজের টিকা নিতে মানুষের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ দেখা গিয়েছিল। তখন টিকা নিতে আসা লোকজনের ভিড়ে টিকাকেন্দ্রগুলোতে নিরাপত্তা দিতে হিমশিম খাচ্ছিল উপজেলা প্রশাসন। কিন্তু বুস্টার ডোজ দেওয়া শুরু হলেও সেভাবে সাড়া মিলছে না।
আজ মঙ্গলবার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ইউনিয়নের বিভিন্ন টিকাকেন্দ্র ঘুরে দেখা গেছে, টিকাকেন্দ্রগুলো ফাঁকা পড়ে আছে। সপ্তাহব্যাপী বুস্টার ডোজের কার্যক্রম নিয়ে উপজেলাজুড়ে মাইকিং ও নানা প্রচারণা কার্যক্রম চলছে। তারপরও টিকাকেন্দ্রে নেই মানুষজনের পদচারণা।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট ইপিআই মনিমুল ইসলাম মিলন বলেন, উপজেলায় মোট জনসংখ্যা ২ লাখ ৪০ হাজার ৩৫০ জন। এর মধ্যে ১ লাখ ৭০ হাজার ৭৫১ জন প্রথম ডোজ গ্রহণ করেছেন। দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১ লাখ ৫৪ হাজার ১৭৭ জন। এখন পর্যন্ত ১৬ হাজার ৫৭৪ জন মানুষ দ্বিতীয় ডোজ নেননি। এরই মধ্যে টাকা নেওয়ার জন্য তাঁদের মোবাইলে বার্তা পাঠানো হয়েছে।
অপরদিকে, শুরু থেকে এ পর্যন্ত বুস্টার ডোজ নিয়েছেন ৩৫ হাজার ২৫৪ জন। শতাংশের হিসাবে প্রথম ডোজ নিয়েছেন ৭১ শতাংশ, দ্বিতীয় ডোজ ৬৪ শতাংশ এবং বুস্টার ডোজ নিয়েছেন মাত্র ১৫ শতাংশ। বুস্টার ডোজ নিতে মানুষের মধ্যে তেমন আগ্রহ দেখা যাচ্ছে না।
মনিমুল হক আরও বলেন, গত শনিবার থেকে আগামী শুক্রবার পর্যন্ত সপ্তাহব্যাপী বুস্টার ডোজ কার্যক্রম চলবে। এর মধ্যে শনিবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত চার দিনে ৮ হাজার ২৭৩ জন বুস্টার ডোজ নিয়েছেন।
শুধু তাই নয়, গণ টিকা কার্যক্রমে ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী ২০ হাজার ১৬৮ জন কিশোর-কিশোরী প্রথম ডোজ গ্রহণ করেছে। তাদের মধ্যে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছে ১৯ হাজার ৭৪ জন। ১ হাজার ৯৪ জন কিশোর-কিশোরী দ্বিতীয় ডোজ এখনো গ্রহণ করেনি। মোবাইলে তাদের বার্তা দেওয়ার পরও তারা দ্বিতীয় ডোজ নিতে আগ্রহ দেখাচ্ছে না।
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আশিকুর রহমান বলেন, বর্তমানে দেশে করোনা পরিস্থিতি অনেকটাই ভালো। এক শ্রেণির মানুষের অবহেলা ও অসচেতনতার কারণে বুস্টার ডোজ নিতে আগ্রহ কমছে। প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ নিতে মানুষের মধ্যে যে আগ্রহ ছিল, বুস্টার ডোজে সেটা তৈরি হয়নি। বাড়ি বাড়ি গেলেও অনেকে বুস্টার ডোজ নিচ্ছেন না।
ডা. আশিকুর রহমান আরও বলেন, দেশে করোনায় মৃত্যু না থাকায় জনমনে ভয়ভীতি কম। এ জন্য অনেকেই মনে করছেন, আপাতত টিকা নেওয়ার দরকার নেই। তবে বুস্টার ডোজের জন্য উপজেলা জুড়ে ব্যাপক প্রচারণা চালানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আশা করছি, খুব দ্রুতই অধিকাংশ মানুষ বুস্টার ডোজের আওতায় আসবে।
সারা দেশের ন্যায় রাজশাহীর চারঘাটেও গত শনিবার থেকে সপ্তাহব্যাপী করোনা সংক্রমণরোধী বুস্টার ডোজ কর্মসূচি শুরু হয়েছে। এ উপজেলায় করোনার প্রথম এবং দ্বিতীয় ডোজের টিকা নিতে মানুষের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ দেখা গিয়েছিল। তখন টিকা নিতে আসা লোকজনের ভিড়ে টিকাকেন্দ্রগুলোতে নিরাপত্তা দিতে হিমশিম খাচ্ছিল উপজেলা প্রশাসন। কিন্তু বুস্টার ডোজ দেওয়া শুরু হলেও সেভাবে সাড়া মিলছে না।
আজ মঙ্গলবার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ইউনিয়নের বিভিন্ন টিকাকেন্দ্র ঘুরে দেখা গেছে, টিকাকেন্দ্রগুলো ফাঁকা পড়ে আছে। সপ্তাহব্যাপী বুস্টার ডোজের কার্যক্রম নিয়ে উপজেলাজুড়ে মাইকিং ও নানা প্রচারণা কার্যক্রম চলছে। তারপরও টিকাকেন্দ্রে নেই মানুষজনের পদচারণা।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল টেকনোলজিষ্ট ইপিআই মনিমুল ইসলাম মিলন বলেন, উপজেলায় মোট জনসংখ্যা ২ লাখ ৪০ হাজার ৩৫০ জন। এর মধ্যে ১ লাখ ৭০ হাজার ৭৫১ জন প্রথম ডোজ গ্রহণ করেছেন। দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১ লাখ ৫৪ হাজার ১৭৭ জন। এখন পর্যন্ত ১৬ হাজার ৫৭৪ জন মানুষ দ্বিতীয় ডোজ নেননি। এরই মধ্যে টাকা নেওয়ার জন্য তাঁদের মোবাইলে বার্তা পাঠানো হয়েছে।
অপরদিকে, শুরু থেকে এ পর্যন্ত বুস্টার ডোজ নিয়েছেন ৩৫ হাজার ২৫৪ জন। শতাংশের হিসাবে প্রথম ডোজ নিয়েছেন ৭১ শতাংশ, দ্বিতীয় ডোজ ৬৪ শতাংশ এবং বুস্টার ডোজ নিয়েছেন মাত্র ১৫ শতাংশ। বুস্টার ডোজ নিতে মানুষের মধ্যে তেমন আগ্রহ দেখা যাচ্ছে না।
মনিমুল হক আরও বলেন, গত শনিবার থেকে আগামী শুক্রবার পর্যন্ত সপ্তাহব্যাপী বুস্টার ডোজ কার্যক্রম চলবে। এর মধ্যে শনিবার থেকে মঙ্গলবার পর্যন্ত চার দিনে ৮ হাজার ২৭৩ জন বুস্টার ডোজ নিয়েছেন।
শুধু তাই নয়, গণ টিকা কার্যক্রমে ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী ২০ হাজার ১৬৮ জন কিশোর-কিশোরী প্রথম ডোজ গ্রহণ করেছে। তাদের মধ্যে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছে ১৯ হাজার ৭৪ জন। ১ হাজার ৯৪ জন কিশোর-কিশোরী দ্বিতীয় ডোজ এখনো গ্রহণ করেনি। মোবাইলে তাদের বার্তা দেওয়ার পরও তারা দ্বিতীয় ডোজ নিতে আগ্রহ দেখাচ্ছে না।
এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আশিকুর রহমান বলেন, বর্তমানে দেশে করোনা পরিস্থিতি অনেকটাই ভালো। এক শ্রেণির মানুষের অবহেলা ও অসচেতনতার কারণে বুস্টার ডোজ নিতে আগ্রহ কমছে। প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ নিতে মানুষের মধ্যে যে আগ্রহ ছিল, বুস্টার ডোজে সেটা তৈরি হয়নি। বাড়ি বাড়ি গেলেও অনেকে বুস্টার ডোজ নিচ্ছেন না।
ডা. আশিকুর রহমান আরও বলেন, দেশে করোনায় মৃত্যু না থাকায় জনমনে ভয়ভীতি কম। এ জন্য অনেকেই মনে করছেন, আপাতত টিকা নেওয়ার দরকার নেই। তবে বুস্টার ডোজের জন্য উপজেলা জুড়ে ব্যাপক প্রচারণা চালানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আশা করছি, খুব দ্রুতই অধিকাংশ মানুষ বুস্টার ডোজের আওতায় আসবে।
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৯ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৯ ঘণ্টা আগে