প্রতিনিধি
রাজশাহী: রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে আজ শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে তাঁরা মারা যান। এর আগের ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে সর্বোচ্চ ১৮ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
নতুন করে মারা যাওয়া ১৪ জনের মধ্যে ছয়জনের বাড়ি রাজশাহী জেলায়। বাকি আটজনের মধ্যে চারজনের বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জে, তিনজনের বাড়ি নওগাঁয় এবং একজনের বাড়ি নাটোরে। এদের মধ্যে পাঁচজন করোনা পজিটিভ ছিলেন। অন্য নয়জন মারা গেছেন উপসর্গ নিয়ে।
নওগাঁর একজন এবং রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের দুজন করে করোনা পজিটিভ ছিলেন। আর রাজশাহীর বাকি চারজন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের দুজন, নওগাঁর দুজন ও নাটোরের একজন করোনার উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন।
আজ শুক্রবার সকালে হাসপাতালের এক প্রতিবেদনে মৃত্যুর এই হিসাব তুলে ধরা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ১৪ জনের মধ্যে সাতজন পুরুষ ও সাতজন নারী। বয়স বিবেচনায় ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে একজন পুরুষ, ৪১-৫০ বছরের মধ্যে একজন পুরুষ ও চারজন নারী, ৫১-৬০ বছরের মধ্যে দুজন পুরুষ ও তিনজন নারী এবং ষাটোর্ধ্ব তিনজন পুরুষ ও একজন নারী মারা গেছেন।
রামেক হাসপাতালের করোনা ইউনিটে চলতি মাসে মৃত্যুর সংখ্যা ২৭১–এ দাঁড়াল। সর্বশেষ ১৬ জনের আগে ১, ২ ও ৭ জুন সাতজন করে, ৩ জুন ৯ জন, ৪ ও ২৩ জুন ১৬ জন, ৫, ৮, ৯ ও ১০ জুন আটজন করে, ৬ জুন ছয়জন, ১১ জুন ১৫ জন, ১২ জুন চারজন, ১৩, ১৬, ২০, ২১ ও ২২ জুন ১৩ জন করে, ১৪, ১৫ ও ১৮ জুন ১২ জন করে এবং ১৭,১৮ ও ১৯ জুন ১০ জন করে মারা গেছেন। সর্বোচ্চ ১৮ জন মারা গেছেন ২৩ থেকে ২৪ জুন ২৪ ঘণ্টায়।
হাসপাতালে করোনা ডেডিকেটেড শয্যার সংখ্যা এখন ৩৫৭। আজ সকালে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত সর্বোচ্চ ৪২৩ জন রোগী ভর্তি ছিলেন। গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালের করোনা ইউনিট থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৪৩ জন। আর নতুন করে ভর্তি হয়েছেন ৬৫ জন। এর মধ্যে রাজশাহী থেকে ৪৪ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে আটজন, নাটোর থেকে পাঁচজন, নওগাঁ থেকে ছয়জন এবং পাবনা ও কুষ্টিয়া থেকে একজন করে রোগী ভর্তি হয়েছেন।
হাসপাতালে বর্তমানে রাজশাহীর ২৮৩ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৬৪ জন, নাটোরের ৩১ জন, নওগাঁর ২৯ জন, পাবনার আটজন, কুষ্টিয়ার তিনজন, চুয়াডাঙ্গার দুজন এবং ঢাকা, দিনাজপুর ও অন্য এলাকার আরও একজন করে রোগী ভর্তি আছেন। এদের মধ্যে নমুনা পরীক্ষায় ১৭০ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। আর ২০৭ জন আছেন করোনার উপসর্গ নিয়ে। এ ছাড়া করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক নানা জটিলতায় করোনা ইউনিটে আছেন ৪৬ জন।
রাজশাহী: রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে আজ শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে তাঁরা মারা যান। এর আগের ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে সর্বোচ্চ ১৮ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
নতুন করে মারা যাওয়া ১৪ জনের মধ্যে ছয়জনের বাড়ি রাজশাহী জেলায়। বাকি আটজনের মধ্যে চারজনের বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জে, তিনজনের বাড়ি নওগাঁয় এবং একজনের বাড়ি নাটোরে। এদের মধ্যে পাঁচজন করোনা পজিটিভ ছিলেন। অন্য নয়জন মারা গেছেন উপসর্গ নিয়ে।
নওগাঁর একজন এবং রাজশাহী ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের দুজন করে করোনা পজিটিভ ছিলেন। আর রাজশাহীর বাকি চারজন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের দুজন, নওগাঁর দুজন ও নাটোরের একজন করোনার উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন।
আজ শুক্রবার সকালে হাসপাতালের এক প্রতিবেদনে মৃত্যুর এই হিসাব তুলে ধরা হয়েছে। এতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ১৪ জনের মধ্যে সাতজন পুরুষ ও সাতজন নারী। বয়স বিবেচনায় ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে একজন পুরুষ, ৪১-৫০ বছরের মধ্যে একজন পুরুষ ও চারজন নারী, ৫১-৬০ বছরের মধ্যে দুজন পুরুষ ও তিনজন নারী এবং ষাটোর্ধ্ব তিনজন পুরুষ ও একজন নারী মারা গেছেন।
রামেক হাসপাতালের করোনা ইউনিটে চলতি মাসে মৃত্যুর সংখ্যা ২৭১–এ দাঁড়াল। সর্বশেষ ১৬ জনের আগে ১, ২ ও ৭ জুন সাতজন করে, ৩ জুন ৯ জন, ৪ ও ২৩ জুন ১৬ জন, ৫, ৮, ৯ ও ১০ জুন আটজন করে, ৬ জুন ছয়জন, ১১ জুন ১৫ জন, ১২ জুন চারজন, ১৩, ১৬, ২০, ২১ ও ২২ জুন ১৩ জন করে, ১৪, ১৫ ও ১৮ জুন ১২ জন করে এবং ১৭,১৮ ও ১৯ জুন ১০ জন করে মারা গেছেন। সর্বোচ্চ ১৮ জন মারা গেছেন ২৩ থেকে ২৪ জুন ২৪ ঘণ্টায়।
হাসপাতালে করোনা ডেডিকেটেড শয্যার সংখ্যা এখন ৩৫৭। আজ সকালে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত সর্বোচ্চ ৪২৩ জন রোগী ভর্তি ছিলেন। গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালের করোনা ইউনিট থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৪৩ জন। আর নতুন করে ভর্তি হয়েছেন ৬৫ জন। এর মধ্যে রাজশাহী থেকে ৪৪ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে আটজন, নাটোর থেকে পাঁচজন, নওগাঁ থেকে ছয়জন এবং পাবনা ও কুষ্টিয়া থেকে একজন করে রোগী ভর্তি হয়েছেন।
হাসপাতালে বর্তমানে রাজশাহীর ২৮৩ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৬৪ জন, নাটোরের ৩১ জন, নওগাঁর ২৯ জন, পাবনার আটজন, কুষ্টিয়ার তিনজন, চুয়াডাঙ্গার দুজন এবং ঢাকা, দিনাজপুর ও অন্য এলাকার আরও একজন করে রোগী ভর্তি আছেন। এদের মধ্যে নমুনা পরীক্ষায় ১৭০ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। আর ২০৭ জন আছেন করোনার উপসর্গ নিয়ে। এ ছাড়া করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক নানা জটিলতায় করোনা ইউনিটে আছেন ৪৬ জন।
রাজধানী ঢাকায় গত পাঁচ (জানুয়ারি থেকে মে) মাসে ১৬৮ জন খুন হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে এক-তৃতীয়াংশ (৫৬ জন) হত্যাকাণ্ডই ঘটেছে চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি, ডিশ-ইন্টারনেটসহ বিভিন্ন ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে অপরাধী চক্রের দ্বন্দ্বের জেরে। বেশির ভাগ হত্যা ছিল পূর্বপরিকল্পিত। কয়েকটি হত্যার সঙ্গে পলাতক সন্ত্রাসীদের
২ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর রাজধানীর রমনা পার্কের ভেতরে থাকা গণপূর্ত কর্তৃপক্ষের রেস্তোরাঁটির বৈধ ইজারাদারকে উৎখাত করে দখল করে নিয়েছেন বিএনপির সঙ্গে যুক্ত এক প্রভাবশালী ব্যক্তি। নিজেকে তিনি রাজধানীর কোতোয়ালি থানার বিএনপির সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী বলে দাবি করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের আমলে বরিশালে বিএনপির যেসব নেতা নানান সুবিধা নিয়েছেন, তাঁরা এখন মাঠে তৎপর হচ্ছেন। তৃণমূলের অভিযোগ, দলের পদ থাকলেও গত ১৭ বছরে বিএনপির কর্মসূচিতে এই নেতাদের পাওয়া যায়নি। এখন সম্ভাব্য এমপি প্রার্থীরা দল ভারী করতে এ ধরনের মৌসুমি নেতাদের সুযোগ করে দিচ্ছেন।
৩ ঘণ্টা আগেনাটোরের নলডাঙ্গা উপজেলার প্রায় ৩ লাখ মানুষকে চিকিৎসাসেবা দিতে তৈরি করা হয়েছে ৫০ শয্যার আধুনিক হাসপাতাল। উদ্বোধন করা হয় ২০২১ সালে। কিন্তু চিকিৎসক, নার্সসহ প্রয়োজনীয় জনবল নিয়োগ দেওয়া হয়নি উদ্বোধনের প্রায় চার বছরেও। উপজেলার বাসিন্দাদের চিকিৎসাসেবা পেতে এখনো ছুটতে হচ্ছে জেলা সদর কিংবা পাশের জেলায়।
৩ ঘণ্টা আগে