নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহীতে চাঁদা না পেয়ে নুরুল বাসার নামে এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে জখম করার অভিযোগ উঠেছে। এ সময় তাঁর দোকানে ভাঙচুর ও লুটপাট চালায় অভিযুক্তরা। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নগরের চন্দ্রিমা থানার হাজরাপুকুর নতুন কলোনি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহতাবস্থায় তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
নুরুল বাসারের পরিবারের সদস্যদের দাবি, সাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকেই স্থানীয় কিছু যুবক—জয়, রবিউল, কানন, আশরাফুল ছোট সাব্বির, ঢাকাইয়া হৃদয়সহ আরও কয়েকজন একটি রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী সেজে চাঁদা দাবি করছিলেন।
তারা জানান, নুরুল বাসার চাঁদা না দিলে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দোকানে এসে হামলা চালায় কথিত নেতা-কর্মীরা। হামলাকারীরা ব্যবসায়ী নুরুল বাসারকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে। পরে দোকান ভাঙচুর করে। তাঁরা দোকানে থাকা প্রায় ৪০ হাজার টাকা ও কিছু মুরগি লুট করে নিয়ে যায়। আর ডিমগুলো রাস্তায় ফেলে ভেঙে দেওয়া হয়।
খবর পেয়ে নুরুল বাসারের ভাই সেখানে গিয়ে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছিলেন। সেসময় তাঁদের হাসপাতালে যেতে বাধা দিয়ে আবারও মারধর করা হয়। তাদের বাড়িতেও ভাঙচুর করা হয়। পরবর্তীতে স্থানীয়দের সহায়তায় আহত নুরুলকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
নগরের চন্দ্রিমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মতিয়ুর রহমান বলেন, ‘ওই ব্যবসায়ী জখম হয়েছেন এমন ছবি দেখেছি। তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পরিবারকে থানায় অভিযোগ দিতে বলা হয়েছে। তারা চিকিৎসার জন্য ব্যস্ত থাকায় থানায় আসতে পারেননি।’
ওসি আরও বলেন, কে বা কারা কেন এই হামলা চালিয়েছে, তা তিনি নিশ্চিত নন। তদন্তের পর এটা জানা যাবে। তিনি অভিযুক্ত কারও রাজনৈতিক পরিচয় সম্পর্কেও কিছু জানেন না।
রাজশাহীতে চাঁদা না পেয়ে নুরুল বাসার নামে এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে জখম করার অভিযোগ উঠেছে। এ সময় তাঁর দোকানে ভাঙচুর ও লুটপাট চালায় অভিযুক্তরা। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় নগরের চন্দ্রিমা থানার হাজরাপুকুর নতুন কলোনি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আহতাবস্থায় তাঁকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
নুরুল বাসারের পরিবারের সদস্যদের দাবি, সাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকেই স্থানীয় কিছু যুবক—জয়, রবিউল, কানন, আশরাফুল ছোট সাব্বির, ঢাকাইয়া হৃদয়সহ আরও কয়েকজন একটি রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী সেজে চাঁদা দাবি করছিলেন।
তারা জানান, নুরুল বাসার চাঁদা না দিলে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় দোকানে এসে হামলা চালায় কথিত নেতা-কর্মীরা। হামলাকারীরা ব্যবসায়ী নুরুল বাসারকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করে। পরে দোকান ভাঙচুর করে। তাঁরা দোকানে থাকা প্রায় ৪০ হাজার টাকা ও কিছু মুরগি লুট করে নিয়ে যায়। আর ডিমগুলো রাস্তায় ফেলে ভেঙে দেওয়া হয়।
খবর পেয়ে নুরুল বাসারের ভাই সেখানে গিয়ে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছিলেন। সেসময় তাঁদের হাসপাতালে যেতে বাধা দিয়ে আবারও মারধর করা হয়। তাদের বাড়িতেও ভাঙচুর করা হয়। পরবর্তীতে স্থানীয়দের সহায়তায় আহত নুরুলকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
নগরের চন্দ্রিমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মতিয়ুর রহমান বলেন, ‘ওই ব্যবসায়ী জখম হয়েছেন এমন ছবি দেখেছি। তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পরিবারকে থানায় অভিযোগ দিতে বলা হয়েছে। তারা চিকিৎসার জন্য ব্যস্ত থাকায় থানায় আসতে পারেননি।’
ওসি আরও বলেন, কে বা কারা কেন এই হামলা চালিয়েছে, তা তিনি নিশ্চিত নন। তদন্তের পর এটা জানা যাবে। তিনি অভিযুক্ত কারও রাজনৈতিক পরিচয় সম্পর্কেও কিছু জানেন না।
শেখ পরিবারের সবাই চোর-ডাকাত। শেখ মুজিবের ছেলে স্বাধীনতা যুদ্ধের পরবর্তী বাংলাদেশে প্রথম ব্যাংক ডাকাতি করেছে। তার মেয়ে ১৪টি ব্যাংক ডাকাতি করেছে। সারা বাংলাদেশের রাস্তাঘাটের কাজ না করে বিল তুলে নিয়ে দেশ থেকে পালিয়েছে। শুধু পিরোজপুরের রাস্তাঘাটের কাজ না করেই ছাব্বিশ শ’ কোটি টাকা চুরি করে নিয়েছে তারা।
১৫ মিনিট আগেছেলে হারানোর শোক, ক্ষোভ ও অভিমানে আশাদুল ইসলাম আর ঢাকায় ফেরেনি। আশাদুল ইসলাম বলেন, সন্তান হারানোর কষ্ট কেবল বাবা-মা বুঝে। আমার ছেলে মারা যাওয়ার পরে সরকারি সহযোগীতা ছাড়া অনেকেই আমাকে সাহায্য করেছে। কিন্তু কোন কিছুতেই সুখ শান্তি পাচ্ছি না। ভালোভাবে খাওয়া—দাওয়া করতে পারি না। শরীর ফুলে যাচ্ছে।
১৯ মিনিট আগেগুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হয়েছে এক পশলা। আবার দেখা মিলেছে ঝলমলে রোদের। এরইমধ্যে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে ঢাকার মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ ও সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় শুরু হয়েছে দিনব্যাপী ‘জুলাই পুনর্জাগরণ অনুষ্ঠানমালা’র আয়োজন। মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে সাইমুম শিল্পীগোষ্ঠীর পরিবেশনা ‘এদেশ আমার
৩৭ মিনিট আগেআমার কর্মস্থল আজকের পত্রিকা অফিস বনশ্রী এলাকার এক মাথায়। বাসা আরেক মাথায়। অনেকেই হয়তো জানেন, বনশ্রী-রামপুরা ছিল রাজধানীতে হাসিনাবিরোধী আন্দোলনের সেই সময়ের ‘হটস্পটগুলোর’ একটি। প্রতিদিন আমি এই হটস্পট পাড়ি দিয়ে অফিসে যাতায়াত করতাম। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের শেষ কয়েক দিনের নানা ছবি মনের মধ্যে গভীরভাবে গেঁথে
১ ঘণ্টা আগে