নিয়ামতপুর (নওগাঁ) প্রতিনিধি
সরকারি প্রণোদনা প্রকৃত কৃষকের হাতে পৌঁছে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। আজ বৃহস্পতিবার জেলা পরিষদ মিলনায়তনে উফশী আউশ উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ২ হাজার ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মধ্যে বিনা মূল্যে সার ও বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
এ সময় খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমান সরকার কৃষকের দোরগোড়ায় সার, বীজ ও বিদ্যুৎসেবা পৌঁছে দিচ্ছে। দেশে সার, বীজ ও বিদ্যুতের অভাব নেই। সেচের অভাবে জমি অনাবাদি থাকছে না। অথচ বিএনপির আমলে সার চাওয়ায় কৃষককে গুলি করে মারা হয়েছে। বিদ্যুতের অভাবে কৃষক জমিতে সেচ দিতে পারেননি।’
প্রকৃত কৃষকের হাতে প্রণোদনা পৌঁছে দিতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘কৃষক নন কিংবা চাষের জমি নাই এমন কেউ যেন প্রণোদনার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত না হন, তা নিশ্চিত করতে হবে।’ এ সময় তিনি প্রণোদনা নিয়ে তা উৎপাদন বৃদ্ধির কাজে লাগাতে কৃষকদের প্রতি আহ্বান জানান।
মন্ত্রী আরও বলেন, কৃষক প্রণোদনা নিয়ে ধানের উৎপাদন বৃদ্ধি করলে খাদ্যঘাটতি থাকবে না, বিদেশ থেকে চাল আমদানি করতে হবে না। আর চাল আমদানি না হলে কৃষকের ধানের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত হবে। কৃষক বাঁচলে দেশ বাঁচবে—এই নীতির ভিত্তিতেই সরকার সব সময় কৃষকের পাশে থাকবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) মঞ্জুরুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা চেয়ারম্যান ফরিদ আহম্মেদ, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাদিরা বেগম ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আমির আব্দুল্লাহ মো. ওয়াহিদুজ্জামান অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন।
কৃষকদের উফশী আউশ চাষে আগ্রহী করে তোলার জন্য এ বছর (২০২১-২০২২ অর্থবছরে) নিয়ামতপুর উপজেলার ৮টি ইউনিয়নে ২ হাজার জন কৃষকের মধ্যে বিনা মূল্যে সার ও বীজ বিতরণ করা হয়। পরে মন্ত্রী ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ৮০ জন শিক্ষার্থীর মাঝে বাইসাইকেল ও ৬০ জন শিক্ষার্থীর মাঝে শিক্ষাবৃত্তি বিতরণ করেন।
সরকারি প্রণোদনা প্রকৃত কৃষকের হাতে পৌঁছে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার। আজ বৃহস্পতিবার জেলা পরিষদ মিলনায়তনে উফশী আউশ উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ২ হাজার ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের মধ্যে বিনা মূল্যে সার ও বীজ বিতরণ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
এ সময় খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমান সরকার কৃষকের দোরগোড়ায় সার, বীজ ও বিদ্যুৎসেবা পৌঁছে দিচ্ছে। দেশে সার, বীজ ও বিদ্যুতের অভাব নেই। সেচের অভাবে জমি অনাবাদি থাকছে না। অথচ বিএনপির আমলে সার চাওয়ায় কৃষককে গুলি করে মারা হয়েছে। বিদ্যুতের অভাবে কৃষক জমিতে সেচ দিতে পারেননি।’
প্রকৃত কৃষকের হাতে প্রণোদনা পৌঁছে দিতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, ‘কৃষক নন কিংবা চাষের জমি নাই এমন কেউ যেন প্রণোদনার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত না হন, তা নিশ্চিত করতে হবে।’ এ সময় তিনি প্রণোদনা নিয়ে তা উৎপাদন বৃদ্ধির কাজে লাগাতে কৃষকদের প্রতি আহ্বান জানান।
মন্ত্রী আরও বলেন, কৃষক প্রণোদনা নিয়ে ধানের উৎপাদন বৃদ্ধি করলে খাদ্যঘাটতি থাকবে না, বিদেশ থেকে চাল আমদানি করতে হবে না। আর চাল আমদানি না হলে কৃষকের ধানের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত হবে। কৃষক বাঁচলে দেশ বাঁচবে—এই নীতির ভিত্তিতেই সরকার সব সময় কৃষকের পাশে থাকবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) মঞ্জুরুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা চেয়ারম্যান ফরিদ আহম্মেদ, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাদিরা বেগম ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আমির আব্দুল্লাহ মো. ওয়াহিদুজ্জামান অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন।
কৃষকদের উফশী আউশ চাষে আগ্রহী করে তোলার জন্য এ বছর (২০২১-২০২২ অর্থবছরে) নিয়ামতপুর উপজেলার ৮টি ইউনিয়নে ২ হাজার জন কৃষকের মধ্যে বিনা মূল্যে সার ও বীজ বিতরণ করা হয়। পরে মন্ত্রী ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর ৮০ জন শিক্ষার্থীর মাঝে বাইসাইকেল ও ৬০ জন শিক্ষার্থীর মাঝে শিক্ষাবৃত্তি বিতরণ করেন।
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
৩৪ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে