নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের শয্যা সংখ্যা দ্বিগুণ করা হচ্ছে। ১ হাজার ২০০টি শয্যা বাড়ানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। দেশের আটটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের শয্যা বাড়ানোর পরিকল্পনার অংশ হিসেবে এখানেও বাড়ানো হচ্ছে। গত ২ মে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়।
সংশ্লিষ্টরা জানান, দেশের প্রধান আটটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১০ হাজার শয্যা বাড়ানোর পরিকল্পনা সরকারের। এই কাজ শুরু হবে আগামী অর্থবছরে। এর আগেই এ বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর একটি প্রকল্প পরিকল্পনা তৈরি করবে। এতে নতুন শয্যা স্থাপনের জন্য ভবন তৈরি ও সংস্কার করার পরিকল্পনা উল্লেখ থাকবে। আগামী অর্থবছরে এই বাজেট ধরা হবে।
রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম আহমেদ বলেন, ‘আমাদের হাসপাতালে এখন ১ হাজার ২০০টি শয্যা রয়েছে। কিন্তু রোগী থাকেন এর দুই থেকে তিনগুণ। শয্যা বাড়ানো প্রয়োজন। সরকারও এটা মনে করেছে। কিছুদিন আগে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এই হাসপাতাল পরিদর্শন করেছেন। যত দূর শুনছি, এখানকার শয্যা বাড়িয়ে দ্বিগুণ করা হবে।’
উত্তরের সবচেয়ে বড় রামেক হাসপাতালে আগে ৫৫০টি শয্যা ছিল। এরপর শয্যা বাড়িয়ে ১ হাজার ২০০টি করা হয়। রাজশাহী, রংপুর এবং খুলনা বিভাগের রোগীরা এখানে এসে চিকিৎসা নেন। তাই রোগীর চাপ সামলাতে হিমশিম খেতে হয় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে। শয্যা না পেয়ে অনেক রোগী হাসপাতালের মেঝেতে শুয়ে চিকিৎসা নেন। শয্যা সংখ্যা বাড়ানো হলে পরিস্থিতির উন্নতি হবে বলে আশা করছেন হাসপাতালের চিকিৎসক এবং কর্মকর্তারা।
রামেক হাসপাতালের নার্সিং সুপারিনটেনডেন্ট সুফিয়া খাতুন বলেন, ‘আমাদের এখানে রোগীর যে চাপ তাতে জরুরি শয্যা বাড়ানো প্রয়োজন। এখন প্রয়োজনের তুলনায় চিকিৎসক-নার্সসহ বিভিন্ন কর্মচারীও কম। নতুন করে শয্যা বাড়ানো হলে জনবলও দেওয়া হবে। সাধারণ রোগীদের উপকার হবে। আমরাও চাই যেন দ্রুতই শয্যা বাড়ানো হয়।’
রাজশাহী সদর হাসপাতাল বন্ধ থাকায় রোগীর চাপ রামেক হাসপাতালে বেশি বলে জানান রাজশাহীর সিভিল সার্জন আবু সাইদ মোহাম্মদ ফারুক। তিনি বলেন, ‘রামেকে অনেক ভালো চিকিৎসা দেওয়া হয়। হাতেগোনা কিছু বড় পরীক্ষা ছাড়া সব পরীক্ষাও হয় এখানে। আউটডোরে চিকিৎসা নিতে আসা রোগী কিংবা ভর্তি থাকা রোগী-সবাই এই সুবিধা পান। এখন শয্যা বাড়লে আরও সুবিধা বাড়বে। আমি শুনছি যে হাসপাতালে আরও ১ হাজার ২০০টি শয্যা বাড়ানো হবে।’
হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম আহমেদ বলেন, ‘শয্যা বাড়ানোর মতো পর্যাপ্ত জায়গা এবং ভবন তাঁদের রয়েছে। হাসপাতালের মিডল ব্লকের ভবনটি এখন পাঁচতলা। সেটি ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ করে ১০ তলা পর্যন্ত করা সম্ভব। এই ভবনেই অনেক শয্যা বাড়ানো যাবে। এই জন্য ভবনের কাজটা আগে করতে হবে। সব মিলিয়ে বছর দুয়েক সময় লাগতে পারে।’
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের শয্যা সংখ্যা দ্বিগুণ করা হচ্ছে। ১ হাজার ২০০টি শয্যা বাড়ানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। দেশের আটটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের শয্যা বাড়ানোর পরিকল্পনার অংশ হিসেবে এখানেও বাড়ানো হচ্ছে। গত ২ মে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়।
সংশ্লিষ্টরা জানান, দেশের প্রধান আটটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১০ হাজার শয্যা বাড়ানোর পরিকল্পনা সরকারের। এই কাজ শুরু হবে আগামী অর্থবছরে। এর আগেই এ বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর একটি প্রকল্প পরিকল্পনা তৈরি করবে। এতে নতুন শয্যা স্থাপনের জন্য ভবন তৈরি ও সংস্কার করার পরিকল্পনা উল্লেখ থাকবে। আগামী অর্থবছরে এই বাজেট ধরা হবে।
রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম আহমেদ বলেন, ‘আমাদের হাসপাতালে এখন ১ হাজার ২০০টি শয্যা রয়েছে। কিন্তু রোগী থাকেন এর দুই থেকে তিনগুণ। শয্যা বাড়ানো প্রয়োজন। সরকারও এটা মনে করেছে। কিছুদিন আগে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এই হাসপাতাল পরিদর্শন করেছেন। যত দূর শুনছি, এখানকার শয্যা বাড়িয়ে দ্বিগুণ করা হবে।’
উত্তরের সবচেয়ে বড় রামেক হাসপাতালে আগে ৫৫০টি শয্যা ছিল। এরপর শয্যা বাড়িয়ে ১ হাজার ২০০টি করা হয়। রাজশাহী, রংপুর এবং খুলনা বিভাগের রোগীরা এখানে এসে চিকিৎসা নেন। তাই রোগীর চাপ সামলাতে হিমশিম খেতে হয় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে। শয্যা না পেয়ে অনেক রোগী হাসপাতালের মেঝেতে শুয়ে চিকিৎসা নেন। শয্যা সংখ্যা বাড়ানো হলে পরিস্থিতির উন্নতি হবে বলে আশা করছেন হাসপাতালের চিকিৎসক এবং কর্মকর্তারা।
রামেক হাসপাতালের নার্সিং সুপারিনটেনডেন্ট সুফিয়া খাতুন বলেন, ‘আমাদের এখানে রোগীর যে চাপ তাতে জরুরি শয্যা বাড়ানো প্রয়োজন। এখন প্রয়োজনের তুলনায় চিকিৎসক-নার্সসহ বিভিন্ন কর্মচারীও কম। নতুন করে শয্যা বাড়ানো হলে জনবলও দেওয়া হবে। সাধারণ রোগীদের উপকার হবে। আমরাও চাই যেন দ্রুতই শয্যা বাড়ানো হয়।’
রাজশাহী সদর হাসপাতাল বন্ধ থাকায় রোগীর চাপ রামেক হাসপাতালে বেশি বলে জানান রাজশাহীর সিভিল সার্জন আবু সাইদ মোহাম্মদ ফারুক। তিনি বলেন, ‘রামেকে অনেক ভালো চিকিৎসা দেওয়া হয়। হাতেগোনা কিছু বড় পরীক্ষা ছাড়া সব পরীক্ষাও হয় এখানে। আউটডোরে চিকিৎসা নিতে আসা রোগী কিংবা ভর্তি থাকা রোগী-সবাই এই সুবিধা পান। এখন শয্যা বাড়লে আরও সুবিধা বাড়বে। আমি শুনছি যে হাসপাতালে আরও ১ হাজার ২০০টি শয্যা বাড়ানো হবে।’
হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম আহমেদ বলেন, ‘শয্যা বাড়ানোর মতো পর্যাপ্ত জায়গা এবং ভবন তাঁদের রয়েছে। হাসপাতালের মিডল ব্লকের ভবনটি এখন পাঁচতলা। সেটি ঊর্ধ্বমুখী সম্প্রসারণ করে ১০ তলা পর্যন্ত করা সম্ভব। এই ভবনেই অনেক শয্যা বাড়ানো যাবে। এই জন্য ভবনের কাজটা আগে করতে হবে। সব মিলিয়ে বছর দুয়েক সময় লাগতে পারে।’
গুলশানে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল বন্ধের প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছেন চালকেরা। আজ শনিবার গুলশান ও আশপাশের বিভিন্ন সড়কে এই বিক্ষোভ হয়। চালকদের দাবি, ব্যাটারিচালিত রিকশা চালানো প্যাডেলচালিত রিকশার তুলনায় সহজ, জমা কম এবং আয় বেশি। ফলে এটি তাঁদের জীবিকার জন্য বেশি উপযোগী।
৮ মিনিট আগেসাবেক এমপি ও বিএনপি নেতা নাছির উদ্দিন চৌধুরীর দ্বিতীয় স্ত্রী ও দুই মেয়েকে পিটিয়ে রক্তাক্ত করার অভিযোগ উঠেছে তাঁর ভাই বিএনপি নেতা মাসুক চৌধুরী ও মিলন চৌধুরীর বিরুদ্ধে। গতকাল শুক্রবার রাতে সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলা সদরের বাসায় নাছির চৌধুরীর সামনেই এ ঘটনা ঘটে।
১৯ মিনিট আগেশেরপুরের শ্রীবরদীতে মো. আব্দুল মুন্নাফ নামে এক ছাত্রদল নেতা আনুষ্ঠানিকভাবে জামায়াতে যোগদান করেছেন। গতকাল শুক্রবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার পৌরসভার বাহার বাজারে এক সাধারণ সভার মাধ্যমে তিনি জামায়াতে যোগদান করেন। ওই সভায় তিনি জনসম্মুখে সহযোগী সদস্য ফরম পূরণ করে জামায়াতে ইসলামীর শেরপুর জেলা আমিরের কাছে জমা
২৪ মিনিট আগেভোলায় ঘরে ঘরে গ্যাস সংযোগ ও গ্যাসভিত্তিক শিল্পকারখানা স্থাপনের দাবিতে ইন্ট্রাকোর গ্যাস বহনকারী একটি গাড়ি আটকে দিয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। গতকাল শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) ইন্ট্রাকো গ্রুপের এলপিজি গ্যাসভর্তি একটি কাভার্ড ভ্যান ঢাকা যাওয়ার পথে রাত ১১টার দিকে ভোলার বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল বাস টার্মিনা
১ ঘণ্টা আগে