সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে কৃষক সাইফুল ইসলাম হত্যা মামলায় তিন আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ৫ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সিরাজগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিচারক কানিজ ফাতিমা এ রায় দেন।
অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বেঞ্চ সহকারী মোহাম্মদ আলী এই তথ্য জানিয়েছেন। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় আসামি অন্তিম দাসকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, রায়গঞ্জ উপজেলার জয়ানপুর গ্রামের আবু বক্কার সিদ্দিকের ছেলে শাকিল শেখ (১৯), একই গ্রামের আমজাদ আলীর ছেলে নায়েব আলী (৪০) ও সলঙ্গা থানার ঘুরকা গ্রামের হযরত আলীর ছেলে আব্দুর রাজ্জাক (৪২)।
মামলার অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়, ২০২২ সালের ১০ অক্টোবর রাতে কৃষক সাইফুল ইসলাম তাঁর স্ত্রী আলেয়া খাতুনকে সঙ্গে নিয়ে চা খেতে বাড়ির পাশের বজলুর রহমানের দোকানে যান। এ সময় অন্তিম দাস নামের এক যুবক সাইফুলকে ডেকে নিয়ে যান। এরপর থেকে তিনি আর বাড়ি ফেরেননি। তাঁর ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটিও বন্ধ পাওয়া যায়। পরিবারের সদস্যরা অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তাঁকে না পেয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।
জিডির তদন্তে নেমে পুলিশ শাকিল শেখ নামের এক যুবককে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করে। তখন তিনি জানান, আসামি আব্দুর রাজ্জাক, নায়েব আলী, অন্তিম দাসসহ অজ্ঞাতপরিচয় ছয়-সাতজন সলঙ্গা থানার ফরিদপুর এলাকায় নৌকায় করে তাস খেলা শেষে পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী সাইফুল ইসলামকে শ্বাসরোধে হত্যা করে ঘুরকা খালের কচুরিপানার মধ্যে ঢেকে রাখেন। পরে ১৩ অক্টোবর সকালে পুলিশ তাঁর লাশ উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে চারজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতপরিচয় ছয়-সাতজনকে আসামি করে থানায় মামলা করেন।
সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে কৃষক সাইফুল ইসলাম হত্যা মামলায় তিন আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ৫ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে সিরাজগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিচারক কানিজ ফাতিমা এ রায় দেন।
অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বেঞ্চ সহকারী মোহাম্মদ আলী এই তথ্য জানিয়েছেন। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় আসামি অন্তিম দাসকে বেকসুর খালাস দিয়েছেন আদালত।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন, রায়গঞ্জ উপজেলার জয়ানপুর গ্রামের আবু বক্কার সিদ্দিকের ছেলে শাকিল শেখ (১৯), একই গ্রামের আমজাদ আলীর ছেলে নায়েব আলী (৪০) ও সলঙ্গা থানার ঘুরকা গ্রামের হযরত আলীর ছেলে আব্দুর রাজ্জাক (৪২)।
মামলার অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়, ২০২২ সালের ১০ অক্টোবর রাতে কৃষক সাইফুল ইসলাম তাঁর স্ত্রী আলেয়া খাতুনকে সঙ্গে নিয়ে চা খেতে বাড়ির পাশের বজলুর রহমানের দোকানে যান। এ সময় অন্তিম দাস নামের এক যুবক সাইফুলকে ডেকে নিয়ে যান। এরপর থেকে তিনি আর বাড়ি ফেরেননি। তাঁর ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটিও বন্ধ পাওয়া যায়। পরিবারের সদস্যরা অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তাঁকে না পেয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন।
জিডির তদন্তে নেমে পুলিশ শাকিল শেখ নামের এক যুবককে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করে। তখন তিনি জানান, আসামি আব্দুর রাজ্জাক, নায়েব আলী, অন্তিম দাসসহ অজ্ঞাতপরিচয় ছয়-সাতজন সলঙ্গা থানার ফরিদপুর এলাকায় নৌকায় করে তাস খেলা শেষে পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী সাইফুল ইসলামকে শ্বাসরোধে হত্যা করে ঘুরকা খালের কচুরিপানার মধ্যে ঢেকে রাখেন। পরে ১৩ অক্টোবর সকালে পুলিশ তাঁর লাশ উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে চারজনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতপরিচয় ছয়-সাতজনকে আসামি করে থানায় মামলা করেন।
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
৬ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
৬ ঘণ্টা আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
৬ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
৬ ঘণ্টা আগে