নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
মাগুরা থেকে মায়ের সঙ্গে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিতে এসে হারিয়ে যাওয়া এক শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করে তাঁর মায়ের কাছে ফিরিয়ে দিয়েছে রাজশাহী মহানগর পুলিশ (আরএমপি)। আজ বুধবার সকালে রাবির শেখ রাসেল মডেল স্কুল কেন্দ্রে ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা দিতে মায়ের সঙ্গে আসেন মহুয়া নামের এই শিক্ষার্থী।
আরএমপির মুখপাত্র পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার জামিরুল ইসলাম বলেন, আজ বুধবার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ভর্তি পরীক্ষা ছিল। মহুয়া তাঁর মোবাইল ফোনটি মায়ের কাছে রেখে পরীক্ষা কেন্দ্রে ঢোকেন। মহুয়ার মা মেয়ের জন্য পরীক্ষা কেন্দ্রের বাইরে অপেক্ষা করতে থাকেন।
জামিরুল ইসলাম বলেন, সকাল ১০টায় পরীক্ষা শেষ হলে হাজারো শিক্ষার্থীর মাঝে গভীর উদ্বেগ নিয়ে মহুয়ার মা মেয়েকে খুঁজতে থাকেন। সময় গড়িয়ে গেলেও মেয়েকে খুঁজে না পেয়ে তিনি চিন্তিত হয়ে পড়েন। অনেক খোঁজাখুঁজির পরও না পেয়ে তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে আরএমপির কন্ট্রোল রুমে হাজির হয়ে মেয়েকে খুঁজে পেতে আকুতি জানান। এমন পরিস্থিতিতে কন্ট্রোল রুমে উপস্থিত উপকমিশনার মধুসূদন রায় তাঁকে সান্ত্বনা দেন এবং মেয়েকে খুঁজে দেওয়ার আশ্বাস দেন।
পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার বলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে আরএমপির কন্ট্রোল রুমে থেকে বেতারযন্ত্রের মাধ্যমে মহুয়াকে খুঁজে বের করার জন্য সব স্টেশনকে জানানো হয়। ডিউটির ফাঁকে মহুয়াকে খুঁজতে থাকে পুলিশ। অনেক খোঁজাখুঁজির পর মহুয়াকে পেয়ে মায়ের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়।
মেয়েকে ফিরে পেয়ে মহুয়ার মা বলেন, ‘আমি অত্যন্ত আনন্দিত। এত মানুষের মাঝে এত দ্রুত সময়ে মেয়েকে পুলিশ খুঁজে দেবে ভাবতে পারিনি। কিন্তু পুলিশ আমার মেয়েকে খুঁজে বের করে দিয়েছে। এ জন্য আমি পুলিশের কাছে কৃতজ্ঞ।’
মাগুরা থেকে মায়ের সঙ্গে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিতে এসে হারিয়ে যাওয়া এক শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করে তাঁর মায়ের কাছে ফিরিয়ে দিয়েছে রাজশাহী মহানগর পুলিশ (আরএমপি)। আজ বুধবার সকালে রাবির শেখ রাসেল মডেল স্কুল কেন্দ্রে ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা দিতে মায়ের সঙ্গে আসেন মহুয়া নামের এই শিক্ষার্থী।
আরএমপির মুখপাত্র পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার জামিরুল ইসলাম বলেন, আজ বুধবার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ভর্তি পরীক্ষা ছিল। মহুয়া তাঁর মোবাইল ফোনটি মায়ের কাছে রেখে পরীক্ষা কেন্দ্রে ঢোকেন। মহুয়ার মা মেয়ের জন্য পরীক্ষা কেন্দ্রের বাইরে অপেক্ষা করতে থাকেন।
জামিরুল ইসলাম বলেন, সকাল ১০টায় পরীক্ষা শেষ হলে হাজারো শিক্ষার্থীর মাঝে গভীর উদ্বেগ নিয়ে মহুয়ার মা মেয়েকে খুঁজতে থাকেন। সময় গড়িয়ে গেলেও মেয়েকে খুঁজে না পেয়ে তিনি চিন্তিত হয়ে পড়েন। অনেক খোঁজাখুঁজির পরও না পেয়ে তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে আরএমপির কন্ট্রোল রুমে হাজির হয়ে মেয়েকে খুঁজে পেতে আকুতি জানান। এমন পরিস্থিতিতে কন্ট্রোল রুমে উপস্থিত উপকমিশনার মধুসূদন রায় তাঁকে সান্ত্বনা দেন এবং মেয়েকে খুঁজে দেওয়ার আশ্বাস দেন।
পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার বলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে আরএমপির কন্ট্রোল রুমে থেকে বেতারযন্ত্রের মাধ্যমে মহুয়াকে খুঁজে বের করার জন্য সব স্টেশনকে জানানো হয়। ডিউটির ফাঁকে মহুয়াকে খুঁজতে থাকে পুলিশ। অনেক খোঁজাখুঁজির পর মহুয়াকে পেয়ে মায়ের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়।
মেয়েকে ফিরে পেয়ে মহুয়ার মা বলেন, ‘আমি অত্যন্ত আনন্দিত। এত মানুষের মাঝে এত দ্রুত সময়ে মেয়েকে পুলিশ খুঁজে দেবে ভাবতে পারিনি। কিন্তু পুলিশ আমার মেয়েকে খুঁজে বের করে দিয়েছে। এ জন্য আমি পুলিশের কাছে কৃতজ্ঞ।’
‘যদি টাহা দিত তাইলে আমার বাবারে গুলি কইর্যা মারত না। আমার ছাওয়ালরে আইন্না দে রে... আমি টাহা চাই না রে...।’ এসব বলতে বলতে বিলাপ করছেন লিবিয়ায় নিহত আকাশ হাওলাদার ওরফে রাসেলের মা লিপিয়া বেগম।
৫ ঘণ্টা আগেবইমেলার দ্বিতীয় দিন ছিল গতকাল। ঝকঝকে নতুন স্টল আর প্যাভিলিয়নগুলো এরই মধ্যে দর্শক-ক্রেতার পদচারণে মুখর। নতুন বইয়ের খোঁজখবর নিচ্ছেন বইপ্রেমীরা। নতুন বই অবশ্য আসা শুরু হয়েছে মাত্র। প্রকাশকদের ভাষ্য, সব বই মেলায়...
৫ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন দাবিতে গতকাল রোববার রাজধানীর চারটি স্থানে সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন শিক্ষার্থী, জুলাই অভ্যুত্থানের আহত ছাত্র-জনতা এবং চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা। এতে মহানগরীর বড় এলাকাজুড়ে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নিয়েছেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহতরা। সুচিকিৎসা, পুনর্বাসন, ক্ষতিপূরণের দাবিতে রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১২টার দিকে পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে যমুনার সামনে তারা অবস্থান নেন। এর কয়েক মিনিট পরই আহতদের সঙ্গে কথা বলতে সেখানে উপস্থিত হন বৈষম্যবিরোধী
৬ ঘণ্টা আগে