নাটোর প্রতিনিধি
নাটোরের গুরুদাসপুরে সরকারি বঙ্গবন্ধু টেকনিক্যাল তথ্য ও প্রযুক্তি অ্যান্ড বিএম ইনস্টিটিউটে আসা আমের পার্সেল খুলে সুটকেসের মধ্যে বোমাসহ বিস্ফোরক সরঞ্জাম মিলেছে। এর মধ্যে আছে তিনটি পেট্রোল বোমা, তিন বয়ামভর্তি তরল দাহ্য পদার্থ এবং ককটেল বা হাতবোমা তৈরিতে ব্যবহৃত তিনটি কৌটা।
গতকাল শনিবার (১৭ জুন) বিকেলে র্যাবের স্থানীয় বোমা নিষ্ক্রিয়করণ শাখা পার্সেলটিতে বিস্ফোরক শনাক্ত করলেও উপযুক্ত যন্ত্রপাতি না থাকায় তা নিষ্ক্রিয় করতে পারেনি। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের (সিসিটিসি) সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে রাত সাড়ে ১২টায় বোমাটি নিষ্ক্রিয় করেন।
কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের পরিদর্শক শফিউদ্দিন শেখ সাংবাদিকদের বলেন, ‘ককটেলজাতীয় তিনটি কৌটা, তিনটি পেট্রোল বোমা ও তিনটি বয়ামে কেমিক্যালজাতীয় তরল দাহ্য পদার্থ ছিল পার্সেলটিতে। সতর্কতার সঙ্গে সফলভাবে বোমাটি নিষ্ক্রিয় করা হয়েছে। বিস্ফোরণের পর বিভিন্ন আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে। ল্যাবে পরীক্ষার পর জানা যাবে বোমটি কতটা শক্তিশালী ছিল।’
এর আগের রাত সাড়ে ১০টায় তাঁর নেতৃত্বে বোমা নিষ্ক্রিয়করণ দল গুরুদাসপুরে পৌঁছায়। ডিটেক্টরের সাহায্যে দুই ঘণ্টা ধরে যাচাই-বাছাই শেষে বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। বিকট আওয়াজে প্রকম্পিত হয় পুরো এলাকা।
সিংড়া সার্কেলের (সিংড়া ও গুরুদাসপুর) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আক্তারুজ্জামান বলেন, ‘শুরু থেকেই রহস্যজনক পার্সেলটির ব্যাপারে গুরুত্ব দিয়ে পুলিশ কাজ করেছে। এখন তথ্য ও প্রযুক্তির সহায়তা নিয়ে কারা এই বোমা রেখেছে তা শনাক্তের চেষ্টা করা হচ্ছে।’
তবে কলেজের অধ্যক্ষ সাইদুর রহমান সাঈদ বলছেন, দীর্ঘদিন ধরে একটি পক্ষের সঙ্গে কলেজটি নিয়ে মামলা চলছে। সম্প্রতি প্রতিপক্ষের লোকজন তাঁকে ও কলেজ উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়েছিল।
এই বিরোধের জের ধরে ‘প্রতিপক্ষ তাঁর কার্যালয়ের সামনে বোমা রাখতে পারে’ বলে সন্দেহ করছেন তিনি।
শনিবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ সাইদুর রহমান সাঈদ কলেজে গিয়ে দরজার সামনে একটি প্লাস্টিকের বস্তায় মোড়া পার্সেল পড়ে থাকতে দেখেন। সেখানে লেখা ছিল, ‘আমরুপালী ৩০ কেজি। প্রাপক প্রিন্সিপাল বঙ্গবন্ধু কলেজ, গুরুদাসপুর নাটোর, ফোন নম্বর.....।’ পার্সেল দেখে সন্দেহ হলে অধ্যক্ষ বিষয়টি থানার পুলিশকে জানান।
নাটোরের গুরুদাসপুরে সরকারি বঙ্গবন্ধু টেকনিক্যাল তথ্য ও প্রযুক্তি অ্যান্ড বিএম ইনস্টিটিউটে আসা আমের পার্সেল খুলে সুটকেসের মধ্যে বোমাসহ বিস্ফোরক সরঞ্জাম মিলেছে। এর মধ্যে আছে তিনটি পেট্রোল বোমা, তিন বয়ামভর্তি তরল দাহ্য পদার্থ এবং ককটেল বা হাতবোমা তৈরিতে ব্যবহৃত তিনটি কৌটা।
গতকাল শনিবার (১৭ জুন) বিকেলে র্যাবের স্থানীয় বোমা নিষ্ক্রিয়করণ শাখা পার্সেলটিতে বিস্ফোরক শনাক্ত করলেও উপযুক্ত যন্ত্রপাতি না থাকায় তা নিষ্ক্রিয় করতে পারেনি। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের (সিসিটিসি) সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে রাত সাড়ে ১২টায় বোমাটি নিষ্ক্রিয় করেন।
কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের পরিদর্শক শফিউদ্দিন শেখ সাংবাদিকদের বলেন, ‘ককটেলজাতীয় তিনটি কৌটা, তিনটি পেট্রোল বোমা ও তিনটি বয়ামে কেমিক্যালজাতীয় তরল দাহ্য পদার্থ ছিল পার্সেলটিতে। সতর্কতার সঙ্গে সফলভাবে বোমাটি নিষ্ক্রিয় করা হয়েছে। বিস্ফোরণের পর বিভিন্ন আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে। ল্যাবে পরীক্ষার পর জানা যাবে বোমটি কতটা শক্তিশালী ছিল।’
এর আগের রাত সাড়ে ১০টায় তাঁর নেতৃত্বে বোমা নিষ্ক্রিয়করণ দল গুরুদাসপুরে পৌঁছায়। ডিটেক্টরের সাহায্যে দুই ঘণ্টা ধরে যাচাই-বাছাই শেষে বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। বিকট আওয়াজে প্রকম্পিত হয় পুরো এলাকা।
সিংড়া সার্কেলের (সিংড়া ও গুরুদাসপুর) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আক্তারুজ্জামান বলেন, ‘শুরু থেকেই রহস্যজনক পার্সেলটির ব্যাপারে গুরুত্ব দিয়ে পুলিশ কাজ করেছে। এখন তথ্য ও প্রযুক্তির সহায়তা নিয়ে কারা এই বোমা রেখেছে তা শনাক্তের চেষ্টা করা হচ্ছে।’
তবে কলেজের অধ্যক্ষ সাইদুর রহমান সাঈদ বলছেন, দীর্ঘদিন ধরে একটি পক্ষের সঙ্গে কলেজটি নিয়ে মামলা চলছে। সম্প্রতি প্রতিপক্ষের লোকজন তাঁকে ও কলেজ উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়েছিল।
এই বিরোধের জের ধরে ‘প্রতিপক্ষ তাঁর কার্যালয়ের সামনে বোমা রাখতে পারে’ বলে সন্দেহ করছেন তিনি।
শনিবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ সাইদুর রহমান সাঈদ কলেজে গিয়ে দরজার সামনে একটি প্লাস্টিকের বস্তায় মোড়া পার্সেল পড়ে থাকতে দেখেন। সেখানে লেখা ছিল, ‘আমরুপালী ৩০ কেজি। প্রাপক প্রিন্সিপাল বঙ্গবন্ধু কলেজ, গুরুদাসপুর নাটোর, ফোন নম্বর.....।’ পার্সেল দেখে সন্দেহ হলে অধ্যক্ষ বিষয়টি থানার পুলিশকে জানান।
শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করলে সুস্থ হবে, তা না হলে অসুস্থই থেকে যাবে, এমন ভয়ভীতি দেখিয়ে এক প্রতিবন্ধী নারীকে একাধিকবার ধর্ষণ করেন কবিরাজ মিন্টু মিয়া। ওই নারী মামলা করলে আত্মগোপনে যান কবিরাজ। অবশেষে র্যাবের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছেন মিন্টু মিয়া।
৪৩ মিনিট আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) চট্টগ্রাম নগরের যুগ্ম সমন্বয়কারী নিজাম উদ্দিনের বিরুদ্ধে এবার ৫ লাখ টাকার চাঁদা চাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। চট্টগ্রাম বন্দরের আন্দোলন দমাতে তিনি এই টাকা দাবি করেছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া এক ব্যক্তির সঙ্গে কথোপকথনের ভিডিওতে নিজামকে আন্দোলন বন্ধে টাকা চাইতে
১ ঘণ্টা আগেবৈঠকে ঢাবির অধিকাংশ ছাত্রসংগঠন হলভিত্তিক রাজনীতি বজায় রাখার পক্ষে মত দেয়। বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ এবং বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ ছাড়া বাকি সব সংগঠন এ প্রস্তাব সমর্থন করে। এই আলোচনায় অংশ নেয় ১৬টি রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠন, যদিও আমন্ত্রিত ছিল ২৩টি।
১ ঘণ্টা আগে‘বাবা, তোর নানার সাথে দেখা হইছে। রাতে এখানে থাকব। কাল দেখা হইবে, ভালো থাকিস।’ বাবা প্রদীপ লালের সঙ্গে হওয়া শেষ কথা বলতে বারবার থমকে যাচ্ছিলেন দুলাল কুমার (২৪)। তাঁর চোখের কোণে জমে থাকা জল যেন আটকে ছিল বুকের ভেতরের হাহাকারে।
১ ঘণ্টা আগে