জয়পুরহাট প্রতিনিধি
বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সাবেক এমপি হারুনুর রশীদ বলেছেন, ‘ক্ষমতায় থেকে সরকারি দল গঠন করলে মানুষ আপনাদের পিঠের চামড়া তুলে নেবে। রাজনৈতিক দল গঠন করতে চাইলে ক্ষমতা ছেড়ে দিয়ে মাঠে আসুন। আমরা অভিনন্দন ও স্বাগত জানাব। আপনার উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা ছাত্রদের নিয়ে যে রাজনৈতিক দল গঠনের পাঁয়তারা করছেন—এ দেশের জনগণ তা কোনোভাবেই মেনে নেবে না। এতে বাংলাদেশে অস্থিরতা বাড়বে। নতুন করে সংকট তৈরি হবে। স্থিতিশীলতা নষ্ট হবে।’
আজ শনিবার জয়পুরহাট শহরের শহীদ ডা. আবুল কাসেম ময়দানে জেলা বিএনপি আয়োজিত সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। হারুনুর রশীদ বলেন, ‘আপনি কিসের সংস্কার করতে চান। শেখ হাসিনার পলায়নের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের শতকরা ৮০ ভাগ সংস্কার হয়ে গেছে। বাংলাদেশে যতবার নির্বাচন হয়েছে, জনগণ যতবার ভোট দিতে পেরেছে; ততবারই বিএনপি ক্ষমতায় এসেছে।’
হারুনুর রশীদ আরও বলেন, ‘আপনি ৮ আগস্টের পরে ক্ষমতায় এসেছেন, আমরা আপনাকে সহযোগিতা করছি। আপনার প্রধান দায়িত্ব এবং কর্তব্য হচ্ছে, বাংলাদেশকে একটি গণতান্ত্রিক যাত্রা পথে নিয়ে যাওয়া। এর বিকল্প অন্য কোনো পথ যদি ধরেন, তাহলে জনগণ আপনাকে ছাড় দেবে না। যে বিতর্ক আপনি ইতিমধ্যে জন্ম দিয়েছেন, ক্ষমতায় আসার ছয় মাস পরে আপনি কেন আয়না ঘর পরিদর্শনে গেলেন? আলামত কে নষ্ট করল? যাঁরা আয়না ঘর তৈরি করে এ দেশের নিরীহ, নিরপরাধ মানুষকে জুলুম করেছে, হত্যা করেছে ওই আয়না ঘরে নিয়ে; তাদের কেন গ্রেপ্তার করা হলো না, আপনাকে সে জবাব দিতে হবে।’
আওয়ামী লীগ প্রসঙ্গে এই বিএনপি নেতা বলেন, শেখ মুজিবুর রহমান যে আওয়ামী লীগের জন্ম দিয়েছিলেন, আজ শেখ হাসিনা সে নৌকাকে ডুবিয়ে দিয়ে গেছে—এই নৌকা আর বাংলাদেশে জাগ্রত হবে না। শেখ মুজিব আর শেখ হাসিনার মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। শেখ মুজিব বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরে ক্ষমতায় এসে রক্ষীবাহিনী গঠন করে বাংলাদেশের নিরীহ, নিরপরাধ মানুষকে হত্যা ও গুম করে বিচারবহির্ভূত শাসনব্যবস্থা কায়েম করেছিল। ভোট চুরির মধ্য দিয়ে সংসদ গঠন করেছিল। বাংলাদেশে একদলীয় শাসন কায়েম করেছিল। তাঁর কন্যা দীর্ঘদিন পর ক্ষমতায় এসে, চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্রের মধ্য দিয়ে ঠিক একই পথে হেঁটেছিল। শেখ হাসিনার শাসন আমলে এ দেশের সব শ্রেণির মানুষ জুলুম এবং নির্যাতনের শিকার হয়েছিল। আল্লাহ জুলুমকারীকে ছেড়ে দেন না, ধ্বংস করেন। শেখ হাসিনা চিরস্থায়ীভাবে বাংলাদেশ থেকে পলায়ন করেছে।’
বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সাবেক এমপি হারুনুর রশীদ বলেছেন, ‘ক্ষমতায় থেকে সরকারি দল গঠন করলে মানুষ আপনাদের পিঠের চামড়া তুলে নেবে। রাজনৈতিক দল গঠন করতে চাইলে ক্ষমতা ছেড়ে দিয়ে মাঠে আসুন। আমরা অভিনন্দন ও স্বাগত জানাব। আপনার উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা ছাত্রদের নিয়ে যে রাজনৈতিক দল গঠনের পাঁয়তারা করছেন—এ দেশের জনগণ তা কোনোভাবেই মেনে নেবে না। এতে বাংলাদেশে অস্থিরতা বাড়বে। নতুন করে সংকট তৈরি হবে। স্থিতিশীলতা নষ্ট হবে।’
আজ শনিবার জয়পুরহাট শহরের শহীদ ডা. আবুল কাসেম ময়দানে জেলা বিএনপি আয়োজিত সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। হারুনুর রশীদ বলেন, ‘আপনি কিসের সংস্কার করতে চান। শেখ হাসিনার পলায়নের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের শতকরা ৮০ ভাগ সংস্কার হয়ে গেছে। বাংলাদেশে যতবার নির্বাচন হয়েছে, জনগণ যতবার ভোট দিতে পেরেছে; ততবারই বিএনপি ক্ষমতায় এসেছে।’
হারুনুর রশীদ আরও বলেন, ‘আপনি ৮ আগস্টের পরে ক্ষমতায় এসেছেন, আমরা আপনাকে সহযোগিতা করছি। আপনার প্রধান দায়িত্ব এবং কর্তব্য হচ্ছে, বাংলাদেশকে একটি গণতান্ত্রিক যাত্রা পথে নিয়ে যাওয়া। এর বিকল্প অন্য কোনো পথ যদি ধরেন, তাহলে জনগণ আপনাকে ছাড় দেবে না। যে বিতর্ক আপনি ইতিমধ্যে জন্ম দিয়েছেন, ক্ষমতায় আসার ছয় মাস পরে আপনি কেন আয়না ঘর পরিদর্শনে গেলেন? আলামত কে নষ্ট করল? যাঁরা আয়না ঘর তৈরি করে এ দেশের নিরীহ, নিরপরাধ মানুষকে জুলুম করেছে, হত্যা করেছে ওই আয়না ঘরে নিয়ে; তাদের কেন গ্রেপ্তার করা হলো না, আপনাকে সে জবাব দিতে হবে।’
আওয়ামী লীগ প্রসঙ্গে এই বিএনপি নেতা বলেন, শেখ মুজিবুর রহমান যে আওয়ামী লীগের জন্ম দিয়েছিলেন, আজ শেখ হাসিনা সে নৌকাকে ডুবিয়ে দিয়ে গেছে—এই নৌকা আর বাংলাদেশে জাগ্রত হবে না। শেখ মুজিব আর শেখ হাসিনার মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। শেখ মুজিব বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরে ক্ষমতায় এসে রক্ষীবাহিনী গঠন করে বাংলাদেশের নিরীহ, নিরপরাধ মানুষকে হত্যা ও গুম করে বিচারবহির্ভূত শাসনব্যবস্থা কায়েম করেছিল। ভোট চুরির মধ্য দিয়ে সংসদ গঠন করেছিল। বাংলাদেশে একদলীয় শাসন কায়েম করেছিল। তাঁর কন্যা দীর্ঘদিন পর ক্ষমতায় এসে, চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্রের মধ্য দিয়ে ঠিক একই পথে হেঁটেছিল। শেখ হাসিনার শাসন আমলে এ দেশের সব শ্রেণির মানুষ জুলুম এবং নির্যাতনের শিকার হয়েছিল। আল্লাহ জুলুমকারীকে ছেড়ে দেন না, ধ্বংস করেন। শেখ হাসিনা চিরস্থায়ীভাবে বাংলাদেশ থেকে পলায়ন করেছে।’
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, এই সড়কটি উল্লাপাড়া, চাটমোহর ও ভাঙ্গুড়া উপজেলার সংযোগস্থলে অবস্থিত। বাগমাড়া, বেদকান্দি, খানপুর, মাদারবাড়িয়া, দাসমরিচসহ একাধিক গ্রামের মানুষ প্রতিদিন এ সড়ক দিয়ে যাতায়াত করে। তবে বর্ষাকালে কাদা ও জলাবদ্ধতার কারণে চলাচল একপ্রকার অসম্ভব হয়ে পড়ে। এতে অটোরিকশা, মোটরসাইকেল ও ভ্যা
৩২ মিনিট আগেপ্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানান, বুধবার সকাল ৭টার দিকে মাধবদী বাজারের সোনার বাংলা সমবায় মার্কেটে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। স্থানীয়রা আগুন নেভানোর চেষ্টার পাশাপাশি ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে ফায়ার সার্ভিসের মাধবদী ও নরসিংদী ইউনিট এসে আগুন নিয়ন্ত্রণ করে।
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির এ কেন্দ্রীয় নেতা আরও বলেন, ’বিএনপি প্রতিহিংসার রাজনীতি করে না। আমরা বিভিন্ন সময় ক্ষমতায় ছিলাম, পরে অন্যরা ক্ষমতায় এসেছে। কিন্তু আমাদের দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে হয়নি। আমরা এমন কোনো কাজ করবো না যাতে আগামীতে আমাদের দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে হয়। দেশের মানুষ যাতে শান্তিতে বসবাস করতে পারে, আমরা সেভাবেই
১ ঘণ্টা আগেমেহেরপুরের গাংনী উপজেলার ধানখোলা সড়কে বোমা ফাটিয়ে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার রাতে এই সড়কে পথচারী ও ব্যবসায়ীদের গতি রোধ করে নগদ টাকা ছিনিয়ে নেয় ডাকাতের দল। পরে পালানোর সময় তারা তিনটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটায়।
২ ঘণ্টা আগে