চাটমোহর (পাবনা) প্রতিনিধি
দুই ভাইয়ের মারামারিতে আহত রক্তাক্ত ছেলেকে দেখে হৃদ্যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা গেলেন বাবা। ছেলে বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে পাবনার চাটমোহর উপজেলার হান্ডিয়াল ইউনিয়নের সিদ্ধিনগর পশ্চিমপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, মোক্তার মণ্ডলের (৭৫) ছেলে শাহাদত মণ্ডল (৩২) ও জলিল মণ্ডলের ছেলে নুরুল ইসলাম আপন চাচাতো ভাই। তাঁরা একসঙ্গে পুকুর কেনা এবং মাছের ব্যবসা করে আসছেন। ব্যবসায়িক লেনদেন নিয়ে দুপুরে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে সংঘর্ষ হলে নুরুল ইসলাম বটি ও দা দিয়ে শাহাদত মণ্ডলকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করেন। খবর পেয়ে আহতের বাবা মোক্তার হোসেন ঘটনাস্থলে গিয়ে ছেলের রক্তাক্ত শরীর দেখে অজ্ঞান হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। তাঁকে স্থানীয় পল্লি চিকিৎসকের কাছে নিয়ে গেলে মৃত ঘোষণা করা হয়।
আহত শাহাদতকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে চাটমোহর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে চিকিৎসক পাবনা জেনারেল হাসপাতালে রেফার করেন। বর্তমানে তিনি সেখানে চিকিৎসাধীন।
স্বজনেরা জানান, মোক্তার হোসেন দীর্ঘদিন ধরে হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিসসহ নানা রোগে ভুগছিলেন।
চাটমোহর থানার ওসি মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘ঘটনার পরপরই জড়িতরা পালিয়ে গেছে। তাদের আটকের চেষ্টা চলছে। পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকায় মৃতের মরদেহ দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।’
সংঘর্ষের ঘটনায় শাহাদতের পরিবারের পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে উল্লেখ করেন ওসি।
দুই ভাইয়ের মারামারিতে আহত রক্তাক্ত ছেলেকে দেখে হৃদ্যন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা গেলেন বাবা। ছেলে বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে পাবনার চাটমোহর উপজেলার হান্ডিয়াল ইউনিয়নের সিদ্ধিনগর পশ্চিমপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, মোক্তার মণ্ডলের (৭৫) ছেলে শাহাদত মণ্ডল (৩২) ও জলিল মণ্ডলের ছেলে নুরুল ইসলাম আপন চাচাতো ভাই। তাঁরা একসঙ্গে পুকুর কেনা এবং মাছের ব্যবসা করে আসছেন। ব্যবসায়িক লেনদেন নিয়ে দুপুরে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে সংঘর্ষ হলে নুরুল ইসলাম বটি ও দা দিয়ে শাহাদত মণ্ডলকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করেন। খবর পেয়ে আহতের বাবা মোক্তার হোসেন ঘটনাস্থলে গিয়ে ছেলের রক্তাক্ত শরীর দেখে অজ্ঞান হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। তাঁকে স্থানীয় পল্লি চিকিৎসকের কাছে নিয়ে গেলে মৃত ঘোষণা করা হয়।
আহত শাহাদতকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে চাটমোহর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে চিকিৎসক পাবনা জেনারেল হাসপাতালে রেফার করেন। বর্তমানে তিনি সেখানে চিকিৎসাধীন।
স্বজনেরা জানান, মোক্তার হোসেন দীর্ঘদিন ধরে হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিসসহ নানা রোগে ভুগছিলেন।
চাটমোহর থানার ওসি মুহাম্মদ আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘ঘটনার পরপরই জড়িতরা পালিয়ে গেছে। তাদের আটকের চেষ্টা চলছে। পরিবারের কোনো অভিযোগ না থাকায় মৃতের মরদেহ দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।’
সংঘর্ষের ঘটনায় শাহাদতের পরিবারের পক্ষ থেকে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে উল্লেখ করেন ওসি।
রংপুর বিভাগের আট জেলার ২ কোটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকারি হাসপাতাল রয়েছে ৬৫টি। এসব হাসপাতালে চিকিৎসকের মোট পদ ১ হাজার ২১৪টি। কিন্তু বর্তমানে কর্মরত ৫৩১ জন, পদ শূন্য ৬৮৩টি। চাহিদার অর্ধেকেরও কম জনবল থাকায় হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কার্যক্রম চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। সেবাপ্রার্থীদের বাধ্য...
১৪ মিনিট আগেঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকার সংকট দেখা দিয়েছে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন রোগীরা। নিরুপায় হয়ে কেউ কেউ চড়া দামে বাইরে থেকে কিনছেন, কেউ আবার টিকা না পাওয়ার ভুগছেন দুশ্চিন্তায়।
২১ মিনিট আগেঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ দিবস আজ শুক্রবার। পদ্মার উজানে ভারতের ফারাক্কা ব্যারাজ তৈরি করে পানি প্রত্যাহারের প্রতিবাদে ১৯৭৬ সালের এই দিনে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের লক্ষাধিক মানুষ রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে জমায়েত হয়েছিলেন। এখান থেকেই সেদিন মরণ বাঁধ ফারাক্কা অভিমুখে...
২৪ মিনিট আগে