নাটোর প্রতিনিধি
নাটোরের গুরুদাসপুরে একসঙ্গে বিষপান পান করেন এক যুবক (১৮) ও কিশোরী (১৫)। এতে মারা যায় ওই কিশোরী। যুবকের বাড়ি থেকে ‘প্রেমের সম্পর্ক’ মেনে না নেওয়ায় তারা বিষপান করে বলে জানান স্থানীয়রা। অসুস্থ যুবককে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আজ সোমবার দুপুরে উপজেলার একটি গ্রামে এ ঘটনা। কিশোরীর বাড়ি গুরুদাসপুরে এবং স্থানীয় একটি স্কুলের ছাত্রী। অন্যদিকে অসুস্থ যুবকের বাড়ি কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলায়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ছয় মাস আগে ফেসবুকের মাধ্যমে যুবকের সঙ্গে কিশোরীর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। গতকাল রোববার যুবক ওই কিশোরীর সঙ্গে দেখা করতে গুরুদাসপুরে আসেন। ওই দিন তারা দুজনে বিয়ের সিদ্ধান্ত নেয়। বিষয়টি দুই পরিবারকে অবহিত করে তারা। কিশোরীর পরিবার বিয়ে দিতে সম্মত হলেও যুবকের পরিবার অস্বীকৃতি জানায়। এতে কিশোরীর পরিবার ওই যুবককে ফিরে যেতে বলে।
সোমবার সকাল থেকে যুবক ও কিশোরী নিখোঁজ হয়। পরিবার তাদের সম্পর্ক মেনে না নেওয়ার অভিমানে দুপুরে বাড়ির অদূরে একটি নির্জন জায়গায় দুজনে এক সঙ্গে বিষপান করে। এ সময় প্রতিবেশিরা দুজনকে উদ্ধার করে গুরুদাসপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। বিকেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক কিশোরীকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে যুবককে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।
গুরুদাসপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক শামীমা আফরোজ বলেন, ‘জরুরি বিভাগে আসার পর বাঁচানোর চেষ্টা করা হলেও মেয়েটির মৃত্যু হয়। ছেলেটির অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে তাকে রামেকে পাঠানো হয়েছে।’
কিশোরীর এক প্রতিবেশী বলেন, ‘যুবকের বিষপানের বিষয়ে মুরাদনগরে তাঁর মাকে জানানো হয়। কিন্তু তিনি বলেন—ছেলের বাবা বাসায় এলে ঘটনাটি জানাবো। এই বলে ফোন রেখে দেন।’
গুরুদাসপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) মো. মশিউর রহমান বলেন, ‘এ ঘটনায় গুরুদাসপুর থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। কিশোরের অবিভাবক না থাকায় গুরুদাসপুর থানা-পুলিশের সহযোগিতায় তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজে পাঠানো হয়েছে।’
নাটোরের গুরুদাসপুরে একসঙ্গে বিষপান পান করেন এক যুবক (১৮) ও কিশোরী (১৫)। এতে মারা যায় ওই কিশোরী। যুবকের বাড়ি থেকে ‘প্রেমের সম্পর্ক’ মেনে না নেওয়ায় তারা বিষপান করে বলে জানান স্থানীয়রা। অসুস্থ যুবককে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আজ সোমবার দুপুরে উপজেলার একটি গ্রামে এ ঘটনা। কিশোরীর বাড়ি গুরুদাসপুরে এবং স্থানীয় একটি স্কুলের ছাত্রী। অন্যদিকে অসুস্থ যুবকের বাড়ি কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলায়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ছয় মাস আগে ফেসবুকের মাধ্যমে যুবকের সঙ্গে কিশোরীর প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। গতকাল রোববার যুবক ওই কিশোরীর সঙ্গে দেখা করতে গুরুদাসপুরে আসেন। ওই দিন তারা দুজনে বিয়ের সিদ্ধান্ত নেয়। বিষয়টি দুই পরিবারকে অবহিত করে তারা। কিশোরীর পরিবার বিয়ে দিতে সম্মত হলেও যুবকের পরিবার অস্বীকৃতি জানায়। এতে কিশোরীর পরিবার ওই যুবককে ফিরে যেতে বলে।
সোমবার সকাল থেকে যুবক ও কিশোরী নিখোঁজ হয়। পরিবার তাদের সম্পর্ক মেনে না নেওয়ার অভিমানে দুপুরে বাড়ির অদূরে একটি নির্জন জায়গায় দুজনে এক সঙ্গে বিষপান করে। এ সময় প্রতিবেশিরা দুজনকে উদ্ধার করে গুরুদাসপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। বিকেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক কিশোরীকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে যুবককে আশঙ্কাজনক অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।
গুরুদাসপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক শামীমা আফরোজ বলেন, ‘জরুরি বিভাগে আসার পর বাঁচানোর চেষ্টা করা হলেও মেয়েটির মৃত্যু হয়। ছেলেটির অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে তাকে রামেকে পাঠানো হয়েছে।’
কিশোরীর এক প্রতিবেশী বলেন, ‘যুবকের বিষপানের বিষয়ে মুরাদনগরে তাঁর মাকে জানানো হয়। কিন্তু তিনি বলেন—ছেলের বাবা বাসায় এলে ঘটনাটি জানাবো। এই বলে ফোন রেখে দেন।’
গুরুদাসপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) মো. মশিউর রহমান বলেন, ‘এ ঘটনায় গুরুদাসপুর থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। কিশোরের অবিভাবক না থাকায় গুরুদাসপুর থানা-পুলিশের সহযোগিতায় তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজে পাঠানো হয়েছে।’
শ্রীপুর পৌরসভার চৌরাস্তা এলাকার দুটি গুরুত্বপূর্ণ সড়কের এক কিলোমিটারজুড়ে পিচ উঠে গেছে, বেরিয়ে এসেছে নিচের পাথর। কোথাও কোথাও তৈরি হয়েছে বড় গর্ত, তাতে জমেছে বৃষ্টির পানি। ছোট গাড়ি থেকে শুরু করে কনটেইনারবাহী ট্রাক পর্যন্ত এসব গর্তের ভেতর দিয়ে হেলেধুলে চলাচল করছে। যানজটও লেগে থাকছে দীর্ঘ সময়।
১৫ মিনিট আগেবিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন এলাকা—বিশেষ করে ক্যাফেটেরিয়া, অদম্য বাংলা, কটকা, লেকসাইড ওয়াকওয়ে, ছাত্রী হল রোড, খাজা গেট এলাকায় দলবদ্ধভাবে ঘোরাফেরা করছে কুকুর। এতে এসব স্থানে চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে বলে জানান শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
২৩ মিনিট আগেঢাকার আশুলিয়ায় উল্টো পথে চলা একটি অটোরিকশা লরির নিচে চাপা পড়ে নারী ও শিশুসহ তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও একজন। নিহতরা হলেন আলতাফ (৫০), নূরজাহান (২৪) ও শিশু আব্দুল্লাহ (৪)। দুর্ঘটনাটি ঘটে রোববার (৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ৯টার দিকে নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের বাইপাইল কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে।
২ ঘণ্টা আগেপৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মধ্যকুল সরদারপাড়ায় সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, বাড়িঘরে পানি ঢুকে পড়েছে, তলিয়ে গেছে চলাচলের একমাত্র পথ। ১ নম্বর ওয়ার্ডের সাহাপাড়া খ্রিষ্টান মিশনের পাশের সড়কেও পানি উঠে এসেছে।
২ ঘণ্টা আগে