বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়ার খুচরা বাজারে এক সপ্তাহের ব্যবধানে চালের দাম বেড়েছে কেজি প্রতি দুই থেকে চার টাকা। বিক্রেতারা বলছেন, চালের প্রকার ভেদে দাম আরও বাড়বে। খুচরা বিক্রেতারা বলছেন, আড়তে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে দাম বাড়ানো হয়েছে। অন্যদিকে চালকল মালিকেরা বলছেন, আড়তে চালের কোন সংকট নেই, দামও বাড়ানো হয়নি।
রোববার শহরের ফতেহ আলী বাজার ঘুরে দেখা গেছে, স্থানীয় কাটারি চাল ৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এক সপ্তাহ আগে বিক্রি হয়েছে ৬৬ টাকা কেজি। পাইজাম চাল বিক্রি হচ্ছে ৭২ টাকা কেজি। এক সপ্তাহ আগে ছিল ৭০ টাকা কেজি। বিআর-২৮ বিক্রি হচ্ছে ৫৮ থেকে ৬০ টাকা কেজি। এক সপ্তাহ আগে ছিল ৫৫ থেকে ৫৭ টাকা কেজি। বিআর ৪৯ বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা। এক সপ্তাহ আগে ছিল ৫৭ টাকা। স্বর্ণা বিক্রি হচ্ছে ৫৮ টাকা কেজি। এক সপ্তাহ আগে ছিল ৫৫ টাকা। মিনিকেট বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা কেজি, এক সপ্তাহ আগে ছিল ৬৮ টাকা। নাজির শাইল বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা কেজি। এক সপ্তাহ আগে ছিল ৭৭ টাকা কেজি।
ফতেহ আলী বাজারে চাল কিনতে আসা নির্মল বসাক ও মাজেদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত সপ্তাহের চেয়ে কেজি প্রতি দুই থেকে তিন টাকা বেশি দরে চাল কিনতে হলো।’ তারা বলেন, ‘এভাবে চালের দাম বাড়তে থাকলে আমাদের মত নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য সংসার চালানো কষ্টকর।’
চাল বিক্রেতা সোহেল শেখ বলেন, ‘খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে মজুত না থাকার কারণে চালের মূল্য নির্ধারণ করে দিচ্ছে করপোরেট ব্যবসায়ীরা। আর এ কারণেই চালের বাজার ঊর্ধ্বমুখী।’ একই বাজারের চাল বিক্রেতা অখিল চন্দ্র এবং জুয়েল হাসান বলেন, ‘নতুন ধান বাজারে না আসা পর্যন্ত চালের দাম বাড়তে থাকবে। মৌসুম শেষ এ কারণে বাজারেও ধানের সংকট রয়েছে।’
তবে বগুড়া চাল কল মালিক সমিতির সভাপতি আব্দুল হামিদ বলেন, ‘ধান চালের কোন সংকট নেই, আড়তেও দাম বাড়ানো হয়নি। খুচরা বিক্রেতারা তাদের ইচ্ছে মত দাম বাড়াচ্ছে বলে তিনি দাবি করেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘কাটারি এবং বিআর-২৯ ধানের চালের চাহিদা বাজারে বেশি। রোববারেও পাইকারি বাজারে কাটারি ৫৬ টাকা এবং বিআর-২৯ চাল ৪৮ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে।’
এ বিষয়ে সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক হারুন-উর রশিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতি বছর এ সময় চালের দাম বাড়তে থাকে। নতুন ধান বাজারে না আসা পর্যন্ত দাম বাড়বে। তবে চালকলগুলোতে খাদ্য বিভাগের অভিযান চলমান। কোথাও অতিরিক্ত ধান চাল মজুত পাওয়া যায়নি।’
বগুড়ার খুচরা বাজারে এক সপ্তাহের ব্যবধানে চালের দাম বেড়েছে কেজি প্রতি দুই থেকে চার টাকা। বিক্রেতারা বলছেন, চালের প্রকার ভেদে দাম আরও বাড়বে। খুচরা বিক্রেতারা বলছেন, আড়তে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে দাম বাড়ানো হয়েছে। অন্যদিকে চালকল মালিকেরা বলছেন, আড়তে চালের কোন সংকট নেই, দামও বাড়ানো হয়নি।
রোববার শহরের ফতেহ আলী বাজার ঘুরে দেখা গেছে, স্থানীয় কাটারি চাল ৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। এক সপ্তাহ আগে বিক্রি হয়েছে ৬৬ টাকা কেজি। পাইজাম চাল বিক্রি হচ্ছে ৭২ টাকা কেজি। এক সপ্তাহ আগে ছিল ৭০ টাকা কেজি। বিআর-২৮ বিক্রি হচ্ছে ৫৮ থেকে ৬০ টাকা কেজি। এক সপ্তাহ আগে ছিল ৫৫ থেকে ৫৭ টাকা কেজি। বিআর ৪৯ বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকা। এক সপ্তাহ আগে ছিল ৫৭ টাকা। স্বর্ণা বিক্রি হচ্ছে ৫৮ টাকা কেজি। এক সপ্তাহ আগে ছিল ৫৫ টাকা। মিনিকেট বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা কেজি, এক সপ্তাহ আগে ছিল ৬৮ টাকা। নাজির শাইল বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা কেজি। এক সপ্তাহ আগে ছিল ৭৭ টাকা কেজি।
ফতেহ আলী বাজারে চাল কিনতে আসা নির্মল বসাক ও মাজেদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত সপ্তাহের চেয়ে কেজি প্রতি দুই থেকে তিন টাকা বেশি দরে চাল কিনতে হলো।’ তারা বলেন, ‘এভাবে চালের দাম বাড়তে থাকলে আমাদের মত নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য সংসার চালানো কষ্টকর।’
চাল বিক্রেতা সোহেল শেখ বলেন, ‘খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে মজুত না থাকার কারণে চালের মূল্য নির্ধারণ করে দিচ্ছে করপোরেট ব্যবসায়ীরা। আর এ কারণেই চালের বাজার ঊর্ধ্বমুখী।’ একই বাজারের চাল বিক্রেতা অখিল চন্দ্র এবং জুয়েল হাসান বলেন, ‘নতুন ধান বাজারে না আসা পর্যন্ত চালের দাম বাড়তে থাকবে। মৌসুম শেষ এ কারণে বাজারেও ধানের সংকট রয়েছে।’
তবে বগুড়া চাল কল মালিক সমিতির সভাপতি আব্দুল হামিদ বলেন, ‘ধান চালের কোন সংকট নেই, আড়তেও দাম বাড়ানো হয়নি। খুচরা বিক্রেতারা তাদের ইচ্ছে মত দাম বাড়াচ্ছে বলে তিনি দাবি করেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘কাটারি এবং বিআর-২৯ ধানের চালের চাহিদা বাজারে বেশি। রোববারেও পাইকারি বাজারে কাটারি ৫৬ টাকা এবং বিআর-২৯ চাল ৪৮ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে।’
এ বিষয়ে সদর উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক হারুন-উর রশিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতি বছর এ সময় চালের দাম বাড়তে থাকে। নতুন ধান বাজারে না আসা পর্যন্ত দাম বাড়বে। তবে চালকলগুলোতে খাদ্য বিভাগের অভিযান চলমান। কোথাও অতিরিক্ত ধান চাল মজুত পাওয়া যায়নি।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) খাল খননের প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগে বলা হয়েছে, কার্যাদেশ অনুযায়ী মাটি না কেটে কাজ শেষ করেছেন ঠিকাদার। এ ব্যাপারে সংস্থার চেয়ারম্যান ড. এম আসাদুজ্জামানের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
১৯ মিনিট আগেকিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে মৃত্যু আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে ৷ গত ২৩ দিনে জেলায় শিক্ষার্থী, কৃষকসহ বজ্রপাতে ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের মধ্যে কৃষকের সংখ্যা বেশি। আবহাওয়াবিদেরা বলছেন, খোলা স্থানে কাজ করা মানুষ বজ্রপাতে বেশি মারা যাচ্ছে; বিশেষ করে হাওরাঞ্চলে খোলা জায়গায় মানুষজন কাজ করার কারণে সেখানে হতাহতের...
২৩ মিনিট আগেপিরোজপুরে ২৫০ শয্যার জেলা হাসপাতাল চালু করতে ৯ তলা ভবনের নির্মাণকাজ শেষ হয় প্রায় দেড় বছর আগে। কিন্তু বিদ্যুতের সংযোগ এখনো দেওয়া হয়নি এবং বসেনি লিফট। এতে করে পুরোনো ভবনে ১০০ শয্যা নিয়ে চলছে সেবা কার্যক্রম। সেখানে অধিকাংশ সময় রোগী ভর্তি থাকে ধারণক্ষমতার দ্বিগুণ। শয্যা না পেয়ে রোগীদের থাকতে হচ্ছে...
২৮ মিনিট আগেবাংলাদেশের আধুনিক ভাস্কর্য শিল্পের অন্যতম পথিকৃৎ নভেরা আহমেদ। গত শতকের ষাটের দশকে তখনকার পূর্ববঙ্গে ভাস্কর্য শিল্পকে পরিচিত করে তোলার কাজটি শুরু করেছিলেন নিজের ভিন্নধর্মী কাজ দিয়ে। নিভৃতচারী এ শিল্পী একপর্যায়ে স্থায়ীভাবে পাড়ি জমান অন্যতম শিল্পতীর্থ ফ্রান্সে। নারী এই ভাস্করকে নিয়ে বেঙ্গল ফাউন্ডেশন...
৩২ মিনিট আগে