নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) আসন্ন নির্বাচনে একই ওয়ার্ডে কাউন্সিলর প্রার্থী হতে বাবা ও ছেলে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এ ছাড়া একটি ওয়ার্ডে চাচা-ভাতিজা, আরেকটি ওয়ার্ডে দুই ভাই মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। যাচাই-বাছাইয়ে যাতে একজনের মনোনয়নপত্র বাতিল হলেও অন্যজনেরটা বহাল থাকে, সে জন্যই এই কৌশল নেওয়া হয়েছে।
সিটি নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে জানা গেছে, নগরীর ২১ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী থেকে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন রাজশাহী মহানগর যুবলীগের সহসভাপতি ফারুক হোসেন। ফারুকের সঙ্গে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন তাঁর ভাতিজা মহানগর যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রায়হানুর রহমান রয়েল। রয়েলের বাবা রমজান আলী মহানগর যুবলীগের সভাপতি। এই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর নিযাম-উল-আযীম। আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী এই কাউন্সিলর এবারও প্রার্থী হয়েছেন। তবে তাঁকে ছাড় দিতে নারাজ যুবলীগ সভাপতির পরিবার। তাই একজনের মনোনয়ন টেকাতে একই পরিবার থেকে দুজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষ হয়েছে। এতে ২১ নম্বর ওয়ার্ডের এই তিন প্রার্থীর মনোনয়নপত্রই বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। চাচার সঙ্গে প্রার্থী হতে মনোনয়নপত্র তোলার ব্যাপারে জানতে চাইলে রায়হানুর রহমান রয়েল বলেন, ‘আমরা দুজনই শেষ পর্যন্ত প্রার্থী থাকব না। যেকোনো একজন নির্বাচন করব। যেহেতু দুজনেরই মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে, তাই এখন পারিবারিকভাবে বসে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে কে ভোট করবে।’
সিটি করপোরেশনের ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আরমান আলীর মনোনয়নপত্র বৈধ হওয়ার আশা ছিল না। তাই নিজের পাশাপাশি ছেলে আতিকুর রহমানকে দিয়েও মনোনয়নপত্র তুলিয়েছিলেন। যাচাই-বাছাইয়ে অবশ্য দুজনেরই মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে কাউন্সিলর আরমান আলী বলেন, ‘ছেলেকে দিয়ে মনোনয়নপত্র তুলিয়েছিলাম। কিন্তু সে তো নির্বাচন করবে না। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নেবে। নির্বাচন আমিই করব।’ এই ওয়ার্ডে শাখাওয়াত হোসেন ও জাহাঙ্গীর আলম নামে আরও দুজন প্রার্থী হতে মনোনয়নপত্র তুলেছেন। মনোনয়নপত্র তাঁদেরও বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
নগরীর ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর মো. আকতারুজ্জামান। তাঁর মনোনয়নপত্র বাতিলের আশঙ্কা ছিল। হয়েছেও তাই। সে জন্য আকতারুজ্জামানের ভাই সারোয়ার জাহানও মনোনয়নপত্র তুলেছিলেন। যাচাই-বাছাইয়ে আকতারুজ্জামানের প্রার্থিতা বাতিল হলেও টিকে আছেন সারোয়ার জাহান। আকতারুজ্জামান প্রার্থিতা ফিরে না পেলে সারোয়ারই প্রার্থী হবেন।
জানতে চাইলে আকতারুজ্জামান বলেন, ‘আমি একজনের ঋণের গ্যারান্টার ছিলাম। আমার চেক জমা দিয়ে ঋণ নেওয়া হয়েছিল। সেই ঋণ পরিশোধ করা হয়েছে। আমার চেকও ফেরত পেয়েছি। তবে ব্যাংক বলেছে, ওই ঋণগ্রহীতা ঋণখেলাপি হয়েছেন। এ জন্য আমার প্রার্থিতা বাতিল করেছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আমি আপিল করব।’
আকতারুজ্জামান বলেন, ‘আমার ভাইও মনোনয়নপত্র তুলেছে। তারটা বৈধ হয়েছে। তবে আমি প্রার্থিতা ফিরে পেলে সে নির্বাচন করবে না। আমি প্রার্থী হতে না পারলে সে থাকবে।’
এই ওয়ার্ডে আখতার আহম্মেদ বাচ্চু, মখলেসুর রহমান খলিল, মহিউদ্দিন বাবু, মাসুদ রানা ও রবিউল ইসলাম নামে পাঁচজন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ১ জুন পর্যন্ত প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করতে পারবেন। এরপর ২ জুন প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে। তারপর পর শুরু হবে প্রচার-প্রচারণা। ২১ জুন ইভিএমের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ হবে।

রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) আসন্ন নির্বাচনে একই ওয়ার্ডে কাউন্সিলর প্রার্থী হতে বাবা ও ছেলে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এ ছাড়া একটি ওয়ার্ডে চাচা-ভাতিজা, আরেকটি ওয়ার্ডে দুই ভাই মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। যাচাই-বাছাইয়ে যাতে একজনের মনোনয়নপত্র বাতিল হলেও অন্যজনেরটা বহাল থাকে, সে জন্যই এই কৌশল নেওয়া হয়েছে।
সিটি নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে জানা গেছে, নগরীর ২১ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী থেকে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন রাজশাহী মহানগর যুবলীগের সহসভাপতি ফারুক হোসেন। ফারুকের সঙ্গে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন তাঁর ভাতিজা মহানগর যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রায়হানুর রহমান রয়েল। রয়েলের বাবা রমজান আলী মহানগর যুবলীগের সভাপতি। এই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর নিযাম-উল-আযীম। আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী এই কাউন্সিলর এবারও প্রার্থী হয়েছেন। তবে তাঁকে ছাড় দিতে নারাজ যুবলীগ সভাপতির পরিবার। তাই একজনের মনোনয়ন টেকাতে একই পরিবার থেকে দুজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষ হয়েছে। এতে ২১ নম্বর ওয়ার্ডের এই তিন প্রার্থীর মনোনয়নপত্রই বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। চাচার সঙ্গে প্রার্থী হতে মনোনয়নপত্র তোলার ব্যাপারে জানতে চাইলে রায়হানুর রহমান রয়েল বলেন, ‘আমরা দুজনই শেষ পর্যন্ত প্রার্থী থাকব না। যেকোনো একজন নির্বাচন করব। যেহেতু দুজনেরই মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে, তাই এখন পারিবারিকভাবে বসে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে কে ভোট করবে।’
সিটি করপোরেশনের ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আরমান আলীর মনোনয়নপত্র বৈধ হওয়ার আশা ছিল না। তাই নিজের পাশাপাশি ছেলে আতিকুর রহমানকে দিয়েও মনোনয়নপত্র তুলিয়েছিলেন। যাচাই-বাছাইয়ে অবশ্য দুজনেরই মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে কাউন্সিলর আরমান আলী বলেন, ‘ছেলেকে দিয়ে মনোনয়নপত্র তুলিয়েছিলাম। কিন্তু সে তো নির্বাচন করবে না। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নেবে। নির্বাচন আমিই করব।’ এই ওয়ার্ডে শাখাওয়াত হোসেন ও জাহাঙ্গীর আলম নামে আরও দুজন প্রার্থী হতে মনোনয়নপত্র তুলেছেন। মনোনয়নপত্র তাঁদেরও বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
নগরীর ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর মো. আকতারুজ্জামান। তাঁর মনোনয়নপত্র বাতিলের আশঙ্কা ছিল। হয়েছেও তাই। সে জন্য আকতারুজ্জামানের ভাই সারোয়ার জাহানও মনোনয়নপত্র তুলেছিলেন। যাচাই-বাছাইয়ে আকতারুজ্জামানের প্রার্থিতা বাতিল হলেও টিকে আছেন সারোয়ার জাহান। আকতারুজ্জামান প্রার্থিতা ফিরে না পেলে সারোয়ারই প্রার্থী হবেন।
জানতে চাইলে আকতারুজ্জামান বলেন, ‘আমি একজনের ঋণের গ্যারান্টার ছিলাম। আমার চেক জমা দিয়ে ঋণ নেওয়া হয়েছিল। সেই ঋণ পরিশোধ করা হয়েছে। আমার চেকও ফেরত পেয়েছি। তবে ব্যাংক বলেছে, ওই ঋণগ্রহীতা ঋণখেলাপি হয়েছেন। এ জন্য আমার প্রার্থিতা বাতিল করেছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আমি আপিল করব।’
আকতারুজ্জামান বলেন, ‘আমার ভাইও মনোনয়নপত্র তুলেছে। তারটা বৈধ হয়েছে। তবে আমি প্রার্থিতা ফিরে পেলে সে নির্বাচন করবে না। আমি প্রার্থী হতে না পারলে সে থাকবে।’
এই ওয়ার্ডে আখতার আহম্মেদ বাচ্চু, মখলেসুর রহমান খলিল, মহিউদ্দিন বাবু, মাসুদ রানা ও রবিউল ইসলাম নামে পাঁচজন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ১ জুন পর্যন্ত প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করতে পারবেন। এরপর ২ জুন প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে। তারপর পর শুরু হবে প্রচার-প্রচারণা। ২১ জুন ইভিএমের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ হবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) আসন্ন নির্বাচনে একই ওয়ার্ডে কাউন্সিলর প্রার্থী হতে বাবা ও ছেলে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এ ছাড়া একটি ওয়ার্ডে চাচা-ভাতিজা, আরেকটি ওয়ার্ডে দুই ভাই মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। যাচাই-বাছাইয়ে যাতে একজনের মনোনয়নপত্র বাতিল হলেও অন্যজনেরটা বহাল থাকে, সে জন্যই এই কৌশল নেওয়া হয়েছে।
সিটি নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে জানা গেছে, নগরীর ২১ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী থেকে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন রাজশাহী মহানগর যুবলীগের সহসভাপতি ফারুক হোসেন। ফারুকের সঙ্গে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন তাঁর ভাতিজা মহানগর যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রায়হানুর রহমান রয়েল। রয়েলের বাবা রমজান আলী মহানগর যুবলীগের সভাপতি। এই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর নিযাম-উল-আযীম। আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী এই কাউন্সিলর এবারও প্রার্থী হয়েছেন। তবে তাঁকে ছাড় দিতে নারাজ যুবলীগ সভাপতির পরিবার। তাই একজনের মনোনয়ন টেকাতে একই পরিবার থেকে দুজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষ হয়েছে। এতে ২১ নম্বর ওয়ার্ডের এই তিন প্রার্থীর মনোনয়নপত্রই বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। চাচার সঙ্গে প্রার্থী হতে মনোনয়নপত্র তোলার ব্যাপারে জানতে চাইলে রায়হানুর রহমান রয়েল বলেন, ‘আমরা দুজনই শেষ পর্যন্ত প্রার্থী থাকব না। যেকোনো একজন নির্বাচন করব। যেহেতু দুজনেরই মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে, তাই এখন পারিবারিকভাবে বসে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে কে ভোট করবে।’
সিটি করপোরেশনের ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আরমান আলীর মনোনয়নপত্র বৈধ হওয়ার আশা ছিল না। তাই নিজের পাশাপাশি ছেলে আতিকুর রহমানকে দিয়েও মনোনয়নপত্র তুলিয়েছিলেন। যাচাই-বাছাইয়ে অবশ্য দুজনেরই মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে কাউন্সিলর আরমান আলী বলেন, ‘ছেলেকে দিয়ে মনোনয়নপত্র তুলিয়েছিলাম। কিন্তু সে তো নির্বাচন করবে না। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নেবে। নির্বাচন আমিই করব।’ এই ওয়ার্ডে শাখাওয়াত হোসেন ও জাহাঙ্গীর আলম নামে আরও দুজন প্রার্থী হতে মনোনয়নপত্র তুলেছেন। মনোনয়নপত্র তাঁদেরও বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
নগরীর ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর মো. আকতারুজ্জামান। তাঁর মনোনয়নপত্র বাতিলের আশঙ্কা ছিল। হয়েছেও তাই। সে জন্য আকতারুজ্জামানের ভাই সারোয়ার জাহানও মনোনয়নপত্র তুলেছিলেন। যাচাই-বাছাইয়ে আকতারুজ্জামানের প্রার্থিতা বাতিল হলেও টিকে আছেন সারোয়ার জাহান। আকতারুজ্জামান প্রার্থিতা ফিরে না পেলে সারোয়ারই প্রার্থী হবেন।
জানতে চাইলে আকতারুজ্জামান বলেন, ‘আমি একজনের ঋণের গ্যারান্টার ছিলাম। আমার চেক জমা দিয়ে ঋণ নেওয়া হয়েছিল। সেই ঋণ পরিশোধ করা হয়েছে। আমার চেকও ফেরত পেয়েছি। তবে ব্যাংক বলেছে, ওই ঋণগ্রহীতা ঋণখেলাপি হয়েছেন। এ জন্য আমার প্রার্থিতা বাতিল করেছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আমি আপিল করব।’
আকতারুজ্জামান বলেন, ‘আমার ভাইও মনোনয়নপত্র তুলেছে। তারটা বৈধ হয়েছে। তবে আমি প্রার্থিতা ফিরে পেলে সে নির্বাচন করবে না। আমি প্রার্থী হতে না পারলে সে থাকবে।’
এই ওয়ার্ডে আখতার আহম্মেদ বাচ্চু, মখলেসুর রহমান খলিল, মহিউদ্দিন বাবু, মাসুদ রানা ও রবিউল ইসলাম নামে পাঁচজন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ১ জুন পর্যন্ত প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করতে পারবেন। এরপর ২ জুন প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে। তারপর পর শুরু হবে প্রচার-প্রচারণা। ২১ জুন ইভিএমের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ হবে।

রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) আসন্ন নির্বাচনে একই ওয়ার্ডে কাউন্সিলর প্রার্থী হতে বাবা ও ছেলে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এ ছাড়া একটি ওয়ার্ডে চাচা-ভাতিজা, আরেকটি ওয়ার্ডে দুই ভাই মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। যাচাই-বাছাইয়ে যাতে একজনের মনোনয়নপত্র বাতিল হলেও অন্যজনেরটা বহাল থাকে, সে জন্যই এই কৌশল নেওয়া হয়েছে।
সিটি নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে জানা গেছে, নগরীর ২১ নম্বর ওয়ার্ডের প্রার্থী থেকে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন রাজশাহী মহানগর যুবলীগের সহসভাপতি ফারুক হোসেন। ফারুকের সঙ্গে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন তাঁর ভাতিজা মহানগর যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রায়হানুর রহমান রয়েল। রয়েলের বাবা রমজান আলী মহানগর যুবলীগের সভাপতি। এই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর নিযাম-উল-আযীম। আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী এই কাউন্সিলর এবারও প্রার্থী হয়েছেন। তবে তাঁকে ছাড় দিতে নারাজ যুবলীগ সভাপতির পরিবার। তাই একজনের মনোনয়ন টেকাতে একই পরিবার থেকে দুজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শেষ হয়েছে। এতে ২১ নম্বর ওয়ার্ডের এই তিন প্রার্থীর মনোনয়নপত্রই বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। চাচার সঙ্গে প্রার্থী হতে মনোনয়নপত্র তোলার ব্যাপারে জানতে চাইলে রায়হানুর রহমান রয়েল বলেন, ‘আমরা দুজনই শেষ পর্যন্ত প্রার্থী থাকব না। যেকোনো একজন নির্বাচন করব। যেহেতু দুজনেরই মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে, তাই এখন পারিবারিকভাবে বসে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে কে ভোট করবে।’
সিটি করপোরেশনের ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আরমান আলীর মনোনয়নপত্র বৈধ হওয়ার আশা ছিল না। তাই নিজের পাশাপাশি ছেলে আতিকুর রহমানকে দিয়েও মনোনয়নপত্র তুলিয়েছিলেন। যাচাই-বাছাইয়ে অবশ্য দুজনেরই মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে কাউন্সিলর আরমান আলী বলেন, ‘ছেলেকে দিয়ে মনোনয়নপত্র তুলিয়েছিলাম। কিন্তু সে তো নির্বাচন করবে না। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নেবে। নির্বাচন আমিই করব।’ এই ওয়ার্ডে শাখাওয়াত হোসেন ও জাহাঙ্গীর আলম নামে আরও দুজন প্রার্থী হতে মনোনয়নপত্র তুলেছেন। মনোনয়নপত্র তাঁদেরও বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে।
নগরীর ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের বর্তমান কাউন্সিলর মো. আকতারুজ্জামান। তাঁর মনোনয়নপত্র বাতিলের আশঙ্কা ছিল। হয়েছেও তাই। সে জন্য আকতারুজ্জামানের ভাই সারোয়ার জাহানও মনোনয়নপত্র তুলেছিলেন। যাচাই-বাছাইয়ে আকতারুজ্জামানের প্রার্থিতা বাতিল হলেও টিকে আছেন সারোয়ার জাহান। আকতারুজ্জামান প্রার্থিতা ফিরে না পেলে সারোয়ারই প্রার্থী হবেন।
জানতে চাইলে আকতারুজ্জামান বলেন, ‘আমি একজনের ঋণের গ্যারান্টার ছিলাম। আমার চেক জমা দিয়ে ঋণ নেওয়া হয়েছিল। সেই ঋণ পরিশোধ করা হয়েছে। আমার চেকও ফেরত পেয়েছি। তবে ব্যাংক বলেছে, ওই ঋণগ্রহীতা ঋণখেলাপি হয়েছেন। এ জন্য আমার প্রার্থিতা বাতিল করেছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আমি আপিল করব।’
আকতারুজ্জামান বলেন, ‘আমার ভাইও মনোনয়নপত্র তুলেছে। তারটা বৈধ হয়েছে। তবে আমি প্রার্থিতা ফিরে পেলে সে নির্বাচন করবে না। আমি প্রার্থী হতে না পারলে সে থাকবে।’
এই ওয়ার্ডে আখতার আহম্মেদ বাচ্চু, মখলেসুর রহমান খলিল, মহিউদ্দিন বাবু, মাসুদ রানা ও রবিউল ইসলাম নামে পাঁচজন প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ১ জুন পর্যন্ত প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করতে পারবেন। এরপর ২ জুন প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে। তারপর পর শুরু হবে প্রচার-প্রচারণা। ২১ জুন ইভিএমের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ হবে।

পুলিশের ওপর হামলা করে হাতকড়াসহ পালিয়ে যাওয়া আওয়ামী লীগ নেতা রেজ্জাকুল ইসলাম রাজুকে গ্রেপ্তার করেছে বগুড়া র্যাব। বুধবার দিবাগত রাতে ঢাকার আশুলিয়া থানার নবীনগর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। র্যাব-১২ ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার ফিরোজ আহম্মেদ এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
২০ মিনিট আগে
ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে যেন প্রাণ ফিরে পেল ময়মনসিংহের নান্দাইল। পলো, জাল আর মাছ ধরার সরঞ্জাম হাতে নিয়ে বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) ভোরে হাজারো মানুষ জড়ো হলেন সদর ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী বলদা বিলের ধারে।
১ ঘণ্টা আগে
মাদ্রাসার চারতলার ছাদ থেকে একটি কাপড় বাইরে থাকা বিদ্যুতের তারের ওপর পড়ে গিয়েছিল। কাপড়টি আনার জন্য মাদ্রাসার আয়ার দায়িত্বে থাকা আলেয়া (৩০) জানালা দিয়ে একটি স্টিলের লম্বা পাইপ ব্যবহার করেন। পাইপটি বিদ্যুতের তারে লাগার সঙ্গে সঙ্গেই শক লেগে আলেয়ার শরীরে বিদ্যুতায়িত হয়।
১ ঘণ্টা আগে
গাজীপুর মহানগরীর বাসন থানাধীন নাওজোর এলাকায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্যসহ বাবা-ছেলেকে আটক করা হয়েছে। আটক মো. তসলিম সিরাজ (৫৪) নাওজোর এলাকার মৃত সিরাজুল ইসলামের ছেলে। অপরজন তাঁর ছেলে মো. মুশফিক তসলিম (২৭)।
২ ঘণ্টা আগেবগুড়া প্রতিনিধি

পুলিশের ওপর হামলা করে হাতকড়াসহ পালিয়ে যাওয়া আওয়ামী লীগ নেতা রেজ্জাকুল ইসলাম রাজুকে গ্রেপ্তার করেছে বগুড়া র্যাব। বুধবার দিবাগত রাতে ঢাকার আশুলিয়া থানার নবীনগর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। র্যাব-১২ ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার ফিরোজ আহম্মেদ এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তার রাজু শিবগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এবং উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান। তাঁর নামে একাধিক মামলা রয়েছে।
জানা গেছে, ৪ অক্টোবর সন্ধ্যা ৭টার দিকে শিবগঞ্জ উপজেলার চক ভোলাখাঁ গ্রামে তাঁর মামাতো ভাইয়ের বিবাহোত্তর অনুষ্ঠানে যোগ দেন রাজু। এই খবর পেয়ে শিবগঞ্জ থানা-পুলিশ তাঁকে আটক করে হাতকড়া পড়ায়। এ সময় রাজুর চিৎকার শুনে এলাকাবাসী পুলিশের ওপর হামলা করে রাজুকে হাতকড়াসহ ছিনিয়ে নেয়। এই ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে রাজুকে প্রধান আসামি করে দুই শতাধিক নারী-পুরুষের বিরুদ্ধে মামলা করে।
পুলিশ রাজুকে গ্রেপ্তার করতে না পারলেও ওই গ্রামের ১১ নারী এবং ১০ জন পুরুষকে গ্রেপ্তার করে। রাজু দীর্ঘদিন পলাতক থাকার পর গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বুধবার রাতে ঢাকা জেলার আশুলিয়া থানা এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। বৃহস্পতিবার রাজুকে শিবগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

পুলিশের ওপর হামলা করে হাতকড়াসহ পালিয়ে যাওয়া আওয়ামী লীগ নেতা রেজ্জাকুল ইসলাম রাজুকে গ্রেপ্তার করেছে বগুড়া র্যাব। বুধবার দিবাগত রাতে ঢাকার আশুলিয়া থানার নবীনগর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। র্যাব-১২ ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার ফিরোজ আহম্মেদ এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তার রাজু শিবগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এবং উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান। তাঁর নামে একাধিক মামলা রয়েছে।
জানা গেছে, ৪ অক্টোবর সন্ধ্যা ৭টার দিকে শিবগঞ্জ উপজেলার চক ভোলাখাঁ গ্রামে তাঁর মামাতো ভাইয়ের বিবাহোত্তর অনুষ্ঠানে যোগ দেন রাজু। এই খবর পেয়ে শিবগঞ্জ থানা-পুলিশ তাঁকে আটক করে হাতকড়া পড়ায়। এ সময় রাজুর চিৎকার শুনে এলাকাবাসী পুলিশের ওপর হামলা করে রাজুকে হাতকড়াসহ ছিনিয়ে নেয়। এই ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে রাজুকে প্রধান আসামি করে দুই শতাধিক নারী-পুরুষের বিরুদ্ধে মামলা করে।
পুলিশ রাজুকে গ্রেপ্তার করতে না পারলেও ওই গ্রামের ১১ নারী এবং ১০ জন পুরুষকে গ্রেপ্তার করে। রাজু দীর্ঘদিন পলাতক থাকার পর গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বুধবার রাতে ঢাকা জেলার আশুলিয়া থানা এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। বৃহস্পতিবার রাজুকে শিবগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) আসন্ন নির্বাচনে একই ওয়ার্ডে কাউন্সিলর প্রার্থী হতে বাবা ও ছেলে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এ ছাড়া একটি ওয়ার্ডে চাচা-ভাতিজা, আরেকটি ওয়ার্ডে দুই ভাই মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। যাচাই-বাছাইয়ে যাতে একজনের মনোনয়নপত্র বাতিল হলেও অন্যজনেরটা বহাল থাকে, সে জন্যই এই কৌশল নেওয়া হয়েছে।
২৬ মে ২০২৩
ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে যেন প্রাণ ফিরে পেল ময়মনসিংহের নান্দাইল। পলো, জাল আর মাছ ধরার সরঞ্জাম হাতে নিয়ে বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) ভোরে হাজারো মানুষ জড়ো হলেন সদর ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী বলদা বিলের ধারে।
১ ঘণ্টা আগে
মাদ্রাসার চারতলার ছাদ থেকে একটি কাপড় বাইরে থাকা বিদ্যুতের তারের ওপর পড়ে গিয়েছিল। কাপড়টি আনার জন্য মাদ্রাসার আয়ার দায়িত্বে থাকা আলেয়া (৩০) জানালা দিয়ে একটি স্টিলের লম্বা পাইপ ব্যবহার করেন। পাইপটি বিদ্যুতের তারে লাগার সঙ্গে সঙ্গেই শক লেগে আলেয়ার শরীরে বিদ্যুতায়িত হয়।
১ ঘণ্টা আগে
গাজীপুর মহানগরীর বাসন থানাধীন নাওজোর এলাকায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্যসহ বাবা-ছেলেকে আটক করা হয়েছে। আটক মো. তসলিম সিরাজ (৫৪) নাওজোর এলাকার মৃত সিরাজুল ইসলামের ছেলে। অপরজন তাঁর ছেলে মো. মুশফিক তসলিম (২৭)।
২ ঘণ্টা আগেনান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে যেন প্রাণ ফিরে পেল ময়মনসিংহের নান্দাইল। পলো, জাল আর মাছ ধরার সরঞ্জাম হাতে নিয়ে বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) ভোরে হাজারো মানুষ জড়ো হলেন সদর ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী বলদা বিলের ধারে।

গ্রামীণ জীবনের শত বছরের আনন্দ-ঐতিহ্যকে ধারণ করে প্রতিবছরের মতো এবারও বলদা বিলে শুরু হলো ‘হাইত উৎসব’—শৌখিন মৎস্যশিকারিদের এই মিলনমেলা পরিণত হলো এক গণ-উৎসবে।
প্রতিবছর আশ্বিনের শেষে বা কার্তিক মাসের মধ্যে যখন বলদা বিলের খালবিল ও জলাশয়গুলোর পানি কমে হাঁটু বা কোমরসমান হয়, তখনই এলাকার মানুষ দিনক্ষণ ঠিক করে এই হাইত উৎসবের আয়োজন করে থাকে। উৎসবের দিনক্ষণ এক সপ্তাহ আগে থেকে এলাকায় এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকেও ব্যাপকভাবে প্রচার করা হয়।
আয়োজনের খবর পেয়ে মাছশিকারিরা বুধবার রাতেই বলদা বিলের আশপাশের আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে অবস্থান নেন। বৃহস্পতিবার ফজরের নামাজের পর থেকে হাজার হাজার শৌখিন মাছশিকারি তাঁদের পলো, ঠেলা জাল, খড়াজাল, ডুবা ফাঁদ, চাঁইসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম নিয়ে মাছ ধরার এই আনন্দ আয়োজনে অংশ নেন।
বৃহস্পতিবার সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, মাছশিকারিরা হইহুল্লোড় করতে করতে বিলে নেমে পড়েছেন। বিলের দুই পাশে বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা নারী-পুরুষের ভিড়। আশপাশের উপজেলা, যেমন ঈশ্বরগঞ্জ, তাড়াইল, হোসেনপুর, কেন্দুয়া থেকেও মাছশিকারিরা এতে অংশ নেন। তবে এ বছর আগেই নিষিদ্ধ কারেন্ট ও নেট জাল দিয়ে মাছ নিধন করায় মাছশিকারিরা বেশি মাছ শিকার করতে পারেননি।
তাই মাছশিকারিদের মধ্যে কিছুটা আক্ষেপ লক্ষ করা গেছে। পার্শ্ববর্তী ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দা রাকিবুল হাসান শুভ বলেন, ‘হাইত উৎসবে মাছ শিকার করতে এসে তেমন মাছ পাইনি। তবে সবার সঙ্গে বিলে এসে মাছ ধরার আনন্দ উপভোগ করেছি।’
মোয়াজ্জেমপুর গ্রামের বাসিন্দা মো. বিল্লাল মিয়া বলেন, আগের মতো হাইত উৎসবের সেই জৌলুশ নেই। বর্তমানে কিছু কিছু অঞ্চলে গ্রামীণ ঐতিহ্য ধরে রাখতে গ্রামের মুরব্বিরা এই আয়োজন করেন, কিন্তু মাছশিকারিরা তেমন মাছ শিকার করতে পারেননি।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. রিয়াজ উদ্দিন বলেন, ‘প্রায় ১০০ বছর ধরে আমাদের বাপ-দাদারা বলদা বিলে অত্যন্ত সুন্দর পরিবেশে হাইত উৎসবের আয়োজন করে আসছে। তবে এ বছর নিষিদ্ধ কারেন্ট ও নেট জাল দিয়ে মাছ নিধন করায় মাছশিকারিরা প্রত্যাশা অনুযায়ী মাছ শিকার করতে পারেননি।’
বেলা ১১টা পর্যন্ত চলে এই মাছ শিকারের আয়োজন। মাছ কম মিললেও শত বছরের ঐতিহ্যবাহী এই মিলনমেলা গ্রামীণ মানুষের জীবনে অন্যরকম আনন্দ এনে দিয়েছে।

ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে যেন প্রাণ ফিরে পেল ময়মনসিংহের নান্দাইল। পলো, জাল আর মাছ ধরার সরঞ্জাম হাতে নিয়ে বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) ভোরে হাজারো মানুষ জড়ো হলেন সদর ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী বলদা বিলের ধারে।

গ্রামীণ জীবনের শত বছরের আনন্দ-ঐতিহ্যকে ধারণ করে প্রতিবছরের মতো এবারও বলদা বিলে শুরু হলো ‘হাইত উৎসব’—শৌখিন মৎস্যশিকারিদের এই মিলনমেলা পরিণত হলো এক গণ-উৎসবে।
প্রতিবছর আশ্বিনের শেষে বা কার্তিক মাসের মধ্যে যখন বলদা বিলের খালবিল ও জলাশয়গুলোর পানি কমে হাঁটু বা কোমরসমান হয়, তখনই এলাকার মানুষ দিনক্ষণ ঠিক করে এই হাইত উৎসবের আয়োজন করে থাকে। উৎসবের দিনক্ষণ এক সপ্তাহ আগে থেকে এলাকায় এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকেও ব্যাপকভাবে প্রচার করা হয়।
আয়োজনের খবর পেয়ে মাছশিকারিরা বুধবার রাতেই বলদা বিলের আশপাশের আত্মীয়স্বজনের বাড়িতে অবস্থান নেন। বৃহস্পতিবার ফজরের নামাজের পর থেকে হাজার হাজার শৌখিন মাছশিকারি তাঁদের পলো, ঠেলা জাল, খড়াজাল, ডুবা ফাঁদ, চাঁইসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম নিয়ে মাছ ধরার এই আনন্দ আয়োজনে অংশ নেন।
বৃহস্পতিবার সকালে সরেজমিনে দেখা যায়, মাছশিকারিরা হইহুল্লোড় করতে করতে বিলে নেমে পড়েছেন। বিলের দুই পাশে বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা নারী-পুরুষের ভিড়। আশপাশের উপজেলা, যেমন ঈশ্বরগঞ্জ, তাড়াইল, হোসেনপুর, কেন্দুয়া থেকেও মাছশিকারিরা এতে অংশ নেন। তবে এ বছর আগেই নিষিদ্ধ কারেন্ট ও নেট জাল দিয়ে মাছ নিধন করায় মাছশিকারিরা বেশি মাছ শিকার করতে পারেননি।
তাই মাছশিকারিদের মধ্যে কিছুটা আক্ষেপ লক্ষ করা গেছে। পার্শ্ববর্তী ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার বাসিন্দা রাকিবুল হাসান শুভ বলেন, ‘হাইত উৎসবে মাছ শিকার করতে এসে তেমন মাছ পাইনি। তবে সবার সঙ্গে বিলে এসে মাছ ধরার আনন্দ উপভোগ করেছি।’
মোয়াজ্জেমপুর গ্রামের বাসিন্দা মো. বিল্লাল মিয়া বলেন, আগের মতো হাইত উৎসবের সেই জৌলুশ নেই। বর্তমানে কিছু কিছু অঞ্চলে গ্রামীণ ঐতিহ্য ধরে রাখতে গ্রামের মুরব্বিরা এই আয়োজন করেন, কিন্তু মাছশিকারিরা তেমন মাছ শিকার করতে পারেননি।
স্থানীয় বাসিন্দা মো. রিয়াজ উদ্দিন বলেন, ‘প্রায় ১০০ বছর ধরে আমাদের বাপ-দাদারা বলদা বিলে অত্যন্ত সুন্দর পরিবেশে হাইত উৎসবের আয়োজন করে আসছে। তবে এ বছর নিষিদ্ধ কারেন্ট ও নেট জাল দিয়ে মাছ নিধন করায় মাছশিকারিরা প্রত্যাশা অনুযায়ী মাছ শিকার করতে পারেননি।’
বেলা ১১টা পর্যন্ত চলে এই মাছ শিকারের আয়োজন। মাছ কম মিললেও শত বছরের ঐতিহ্যবাহী এই মিলনমেলা গ্রামীণ মানুষের জীবনে অন্যরকম আনন্দ এনে দিয়েছে।

রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) আসন্ন নির্বাচনে একই ওয়ার্ডে কাউন্সিলর প্রার্থী হতে বাবা ও ছেলে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এ ছাড়া একটি ওয়ার্ডে চাচা-ভাতিজা, আরেকটি ওয়ার্ডে দুই ভাই মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। যাচাই-বাছাইয়ে যাতে একজনের মনোনয়নপত্র বাতিল হলেও অন্যজনেরটা বহাল থাকে, সে জন্যই এই কৌশল নেওয়া হয়েছে।
২৬ মে ২০২৩
পুলিশের ওপর হামলা করে হাতকড়াসহ পালিয়ে যাওয়া আওয়ামী লীগ নেতা রেজ্জাকুল ইসলাম রাজুকে গ্রেপ্তার করেছে বগুড়া র্যাব। বুধবার দিবাগত রাতে ঢাকার আশুলিয়া থানার নবীনগর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। র্যাব-১২ ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার ফিরোজ আহম্মেদ এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
২০ মিনিট আগে
মাদ্রাসার চারতলার ছাদ থেকে একটি কাপড় বাইরে থাকা বিদ্যুতের তারের ওপর পড়ে গিয়েছিল। কাপড়টি আনার জন্য মাদ্রাসার আয়ার দায়িত্বে থাকা আলেয়া (৩০) জানালা দিয়ে একটি স্টিলের লম্বা পাইপ ব্যবহার করেন। পাইপটি বিদ্যুতের তারে লাগার সঙ্গে সঙ্গেই শক লেগে আলেয়ার শরীরে বিদ্যুতায়িত হয়।
১ ঘণ্টা আগে
গাজীপুর মহানগরীর বাসন থানাধীন নাওজোর এলাকায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্যসহ বাবা-ছেলেকে আটক করা হয়েছে। আটক মো. তসলিম সিরাজ (৫৪) নাওজোর এলাকার মৃত সিরাজুল ইসলামের ছেলে। অপরজন তাঁর ছেলে মো. মুশফিক তসলিম (২৭)।
২ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ছাদ থেকে নিচে পড়ে যাওয়া কাপড় আনতে গিয়ে ভয়াবহ দুর্ঘটনার শিকার হয়েছে একটি মহিলা মাদ্রাসার সাত শিক্ষার্থী ও একজন আয়া। জানালা দিয়ে বিদ্যুতের লাইনে স্পর্শ লেগে তারা আহত হয়। আহত আটজনের মধ্যে ছয়জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য রাতেই তাদের ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। বুধবার (২৯ অক্টোবর) বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার ভাদুঘর এলাকায় দারুন নাজাত মহিলা মাদ্রাসায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের সূত্রে জানা যায়, মাদ্রাসার চারতলার ছাদ থেকে একটি কাপড় বাইরে থাকা বিদ্যুতের তারের ওপর পড়ে গিয়েছিল। কাপড়টি আনার জন্য মাদ্রাসার আয়ার দায়িত্বে থাকা আলেয়া (৩০) জানালা দিয়ে একটি স্টিলের লম্বা পাইপ ব্যবহার করেন। পাইপটি বিদ্যুতের তারে লাগার সঙ্গে সঙ্গেই শক লেগে আলেয়ার শরীরে বিদ্যুতায়িত হয়। বিদ্যুতের তার থেকে সৃষ্ট আগুন বাষ্পীয় হয়ে দ্রুত রুমের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে এবং কাছাকাছি থাকা ছাত্রীদের শরীরে লাগে।
আহত শিক্ষার্থীরা হলো নবীনগর উপজেলার তালগাটি গ্রামের নুরুল হকের মেয়ে নুসরাত (১০), সিরাজগঞ্জ জেলার আবু সাইদের মেয়ে সাদিয়া খাতুন (৬), ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সাদেকপুর গ্রামের মজনু মিয়ার মেয়ে রওজা আক্তার (১২), ভাদুঘর গ্রামের কবির হোসেনের মেয়ে নুসরাত (১০), একই এলাকার কাবির মিয়ার মেয়ে জান্নাতুল মাওয়া (৮), কসবা উপজেলার শিমরাইল গ্রামের আনোয়ার হোসেনের মেয়ে উম্মে তাইসান (০৫) এবং মাদ্রাসার আয়ার দায়িত্বে থাকা ভাদুঘর এলাকার তুফাজ্জল হোসেনের স্ত্রী আলেয়া (৩০)।
দারুন নাজাত মহিলা মাদ্রাসার কারি মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ বলেন, ‘আমরা আহত শিক্ষার্থীদের সদর হাসপাতালের নিয়ে এসেছি। ছয়জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা পাঠাচ্ছি। বাকি দুজনকেও ঢাকা নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর জেনারেল হাসপাতালের সার্জারি ওয়ার্ডের সিনিয়র স্টাফ নার্স হাসিম খান বলেন, ‘মাদ্রাসার আট ছাত্রী ভর্তি হয়েছে। তারা সবাই বার্নের পেশেন্ট। এর মধ্যে ছয়জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য তাদেরকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। আর দুজন সার্জারি ওয়ার্ডে ভর্তি রয়েছে।
এই ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ওবায়দুর রহমান বলেন, ‘খবর নিচ্ছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।’

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ছাদ থেকে নিচে পড়ে যাওয়া কাপড় আনতে গিয়ে ভয়াবহ দুর্ঘটনার শিকার হয়েছে একটি মহিলা মাদ্রাসার সাত শিক্ষার্থী ও একজন আয়া। জানালা দিয়ে বিদ্যুতের লাইনে স্পর্শ লেগে তারা আহত হয়। আহত আটজনের মধ্যে ছয়জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য রাতেই তাদের ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। বুধবার (২৯ অক্টোবর) বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার ভাদুঘর এলাকায় দারুন নাজাত মহিলা মাদ্রাসায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের সূত্রে জানা যায়, মাদ্রাসার চারতলার ছাদ থেকে একটি কাপড় বাইরে থাকা বিদ্যুতের তারের ওপর পড়ে গিয়েছিল। কাপড়টি আনার জন্য মাদ্রাসার আয়ার দায়িত্বে থাকা আলেয়া (৩০) জানালা দিয়ে একটি স্টিলের লম্বা পাইপ ব্যবহার করেন। পাইপটি বিদ্যুতের তারে লাগার সঙ্গে সঙ্গেই শক লেগে আলেয়ার শরীরে বিদ্যুতায়িত হয়। বিদ্যুতের তার থেকে সৃষ্ট আগুন বাষ্পীয় হয়ে দ্রুত রুমের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে এবং কাছাকাছি থাকা ছাত্রীদের শরীরে লাগে।
আহত শিক্ষার্থীরা হলো নবীনগর উপজেলার তালগাটি গ্রামের নুরুল হকের মেয়ে নুসরাত (১০), সিরাজগঞ্জ জেলার আবু সাইদের মেয়ে সাদিয়া খাতুন (৬), ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সাদেকপুর গ্রামের মজনু মিয়ার মেয়ে রওজা আক্তার (১২), ভাদুঘর গ্রামের কবির হোসেনের মেয়ে নুসরাত (১০), একই এলাকার কাবির মিয়ার মেয়ে জান্নাতুল মাওয়া (৮), কসবা উপজেলার শিমরাইল গ্রামের আনোয়ার হোসেনের মেয়ে উম্মে তাইসান (০৫) এবং মাদ্রাসার আয়ার দায়িত্বে থাকা ভাদুঘর এলাকার তুফাজ্জল হোসেনের স্ত্রী আলেয়া (৩০)।
দারুন নাজাত মহিলা মাদ্রাসার কারি মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ বলেন, ‘আমরা আহত শিক্ষার্থীদের সদর হাসপাতালের নিয়ে এসেছি। ছয়জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা পাঠাচ্ছি। বাকি দুজনকেও ঢাকা নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর জেনারেল হাসপাতালের সার্জারি ওয়ার্ডের সিনিয়র স্টাফ নার্স হাসিম খান বলেন, ‘মাদ্রাসার আট ছাত্রী ভর্তি হয়েছে। তারা সবাই বার্নের পেশেন্ট। এর মধ্যে ছয়জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য তাদেরকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। আর দুজন সার্জারি ওয়ার্ডে ভর্তি রয়েছে।
এই ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ওবায়দুর রহমান বলেন, ‘খবর নিচ্ছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।’

রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) আসন্ন নির্বাচনে একই ওয়ার্ডে কাউন্সিলর প্রার্থী হতে বাবা ও ছেলে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এ ছাড়া একটি ওয়ার্ডে চাচা-ভাতিজা, আরেকটি ওয়ার্ডে দুই ভাই মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। যাচাই-বাছাইয়ে যাতে একজনের মনোনয়নপত্র বাতিল হলেও অন্যজনেরটা বহাল থাকে, সে জন্যই এই কৌশল নেওয়া হয়েছে।
২৬ মে ২০২৩
পুলিশের ওপর হামলা করে হাতকড়াসহ পালিয়ে যাওয়া আওয়ামী লীগ নেতা রেজ্জাকুল ইসলাম রাজুকে গ্রেপ্তার করেছে বগুড়া র্যাব। বুধবার দিবাগত রাতে ঢাকার আশুলিয়া থানার নবীনগর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। র্যাব-১২ ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার ফিরোজ আহম্মেদ এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
২০ মিনিট আগে
ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে যেন প্রাণ ফিরে পেল ময়মনসিংহের নান্দাইল। পলো, জাল আর মাছ ধরার সরঞ্জাম হাতে নিয়ে বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) ভোরে হাজারো মানুষ জড়ো হলেন সদর ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী বলদা বিলের ধারে।
১ ঘণ্টা আগে
গাজীপুর মহানগরীর বাসন থানাধীন নাওজোর এলাকায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্যসহ বাবা-ছেলেকে আটক করা হয়েছে। আটক মো. তসলিম সিরাজ (৫৪) নাওজোর এলাকার মৃত সিরাজুল ইসলামের ছেলে। অপরজন তাঁর ছেলে মো. মুশফিক তসলিম (২৭)।
২ ঘণ্টা আগেগাজীপুর প্রতিনিধি

গাজীপুর মহানগরীর বাসন থানাধীন নাওজোর এলাকায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্যসহ বাবা-ছেলেকে আটক করা হয়েছে। আটক মো. তসলিম সিরাজ (৫৪) নাওজোর এলাকার মৃত সিরাজুল ইসলামের ছেলে। অপরজন তাঁর ছেলে মো. মুশফিক তসলিম (২৭)। তাঁরা দুজনই গাজীপুর মহানগর বিএনপির বাসন থানার সভাপতি তানভীর সিরাজের ভাই ও ভাতিজা।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে গাজীপুর সেনাক্যাম্প (১৪ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারি) থেকে পাঠানো এক সংক্ষিপ্ত বার্তায় এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
সূত্র জানায়, বুধবার দিবাগত রাত পৌনে ৩টা থেকে বৃহস্পতিবার ভোর পৌনে ৫টা পর্যন্ত গাজীপুর সেনাক্যাম্পের নেতৃত্বে যৌথ বাহিনী বাসন থানার ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের নাওজোর এলাকায় মো. তসলিম সিরাজের বাড়িতে অভিযান চালায়। অভিযানে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্যসহ মো. তসলিম সিরাজ (৫৪) ও তাঁর ছেলে মো. মুশফিক তসলিমকে (২৭) আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে উদ্ধার করা দেশীয় অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে ৮টি বড় ছোরা, ১৯টি ছোট ছোরা, ৫টি বড় চাপাতি, ৫টি ছোট চাপাতি, ২টি হাঁসুয়া, ৫টি রামদা, ১টি সোজা রামদা এবং ২৭টি নকল ডায়মন্ড (অস্ত্র ধার করার উপকরণ)। এ ছাড়াও প্রায় ৫০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার ও জব্দ করা হয়।
অভিযান শেষে যৌথ বাহিনী আটক দুজনকে গাজীপুর মহানগর পুলিশের (জিএমপি) বাসন থানায় হস্তান্তর করে।
জিএমপির বাসন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহিন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, যৌথ বাহিনীর অভিযানে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র, গাঁজাসহ বাবা-ছেলেকে আটক করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

গাজীপুর মহানগরীর বাসন থানাধীন নাওজোর এলাকায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্যসহ বাবা-ছেলেকে আটক করা হয়েছে। আটক মো. তসলিম সিরাজ (৫৪) নাওজোর এলাকার মৃত সিরাজুল ইসলামের ছেলে। অপরজন তাঁর ছেলে মো. মুশফিক তসলিম (২৭)। তাঁরা দুজনই গাজীপুর মহানগর বিএনপির বাসন থানার সভাপতি তানভীর সিরাজের ভাই ও ভাতিজা।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে গাজীপুর সেনাক্যাম্প (১৪ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারি) থেকে পাঠানো এক সংক্ষিপ্ত বার্তায় এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
সূত্র জানায়, বুধবার দিবাগত রাত পৌনে ৩টা থেকে বৃহস্পতিবার ভোর পৌনে ৫টা পর্যন্ত গাজীপুর সেনাক্যাম্পের নেতৃত্বে যৌথ বাহিনী বাসন থানার ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের নাওজোর এলাকায় মো. তসলিম সিরাজের বাড়িতে অভিযান চালায়। অভিযানে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্যসহ মো. তসলিম সিরাজ (৫৪) ও তাঁর ছেলে মো. মুশফিক তসলিমকে (২৭) আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে উদ্ধার করা দেশীয় অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে ৮টি বড় ছোরা, ১৯টি ছোট ছোরা, ৫টি বড় চাপাতি, ৫টি ছোট চাপাতি, ২টি হাঁসুয়া, ৫টি রামদা, ১টি সোজা রামদা এবং ২৭টি নকল ডায়মন্ড (অস্ত্র ধার করার উপকরণ)। এ ছাড়াও প্রায় ৫০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার ও জব্দ করা হয়।
অভিযান শেষে যৌথ বাহিনী আটক দুজনকে গাজীপুর মহানগর পুলিশের (জিএমপি) বাসন থানায় হস্তান্তর করে।
জিএমপির বাসন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহিন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, যৌথ বাহিনীর অভিযানে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র, গাঁজাসহ বাবা-ছেলেকে আটক করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) আসন্ন নির্বাচনে একই ওয়ার্ডে কাউন্সিলর প্রার্থী হতে বাবা ও ছেলে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এ ছাড়া একটি ওয়ার্ডে চাচা-ভাতিজা, আরেকটি ওয়ার্ডে দুই ভাই মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। যাচাই-বাছাইয়ে যাতে একজনের মনোনয়নপত্র বাতিল হলেও অন্যজনেরটা বহাল থাকে, সে জন্যই এই কৌশল নেওয়া হয়েছে।
২৬ মে ২০২৩
পুলিশের ওপর হামলা করে হাতকড়াসহ পালিয়ে যাওয়া আওয়ামী লীগ নেতা রেজ্জাকুল ইসলাম রাজুকে গ্রেপ্তার করেছে বগুড়া র্যাব। বুধবার দিবাগত রাতে ঢাকার আশুলিয়া থানার নবীনগর এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। র্যাব-১২ ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার ফিরোজ আহম্মেদ এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
২০ মিনিট আগে
ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে যেন প্রাণ ফিরে পেল ময়মনসিংহের নান্দাইল। পলো, জাল আর মাছ ধরার সরঞ্জাম হাতে নিয়ে বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) ভোরে হাজারো মানুষ জড়ো হলেন সদর ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী বলদা বিলের ধারে।
১ ঘণ্টা আগে
মাদ্রাসার চারতলার ছাদ থেকে একটি কাপড় বাইরে থাকা বিদ্যুতের তারের ওপর পড়ে গিয়েছিল। কাপড়টি আনার জন্য মাদ্রাসার আয়ার দায়িত্বে থাকা আলেয়া (৩০) জানালা দিয়ে একটি স্টিলের লম্বা পাইপ ব্যবহার করেন। পাইপটি বিদ্যুতের তারে লাগার সঙ্গে সঙ্গেই শক লেগে আলেয়ার শরীরে বিদ্যুতায়িত হয়।
১ ঘণ্টা আগে