প্রতিনিধি
রাজশাহী: রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে মৃত্যুর সংখ্যা আরও বেড়েছে। মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালটিতে ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর আগে গত দুই দিন ১৩ জন করে মারা গেছেন।
এর আগে গত ৩ জুন সকাল ৮টা থেকে ৪ জুন সকাল ৮টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে হাসপাতালটিতে সর্বোচ্চ ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছিল। এরপর ১১ জুন থেকে প্রতিদিন ১০ থেকে ১৩ জন করে মারা গেছেন। মাঝে শুধু ১২ জুন মৃত্যুর সংখ্যা চারে নেমেছিল। ১৯ দিন পর আবার ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যুর সংখ্যা সর্বোচ্চ ১৬ জনে গিয়ে দাঁড়িয়েছে।
নতুন করে মারা যাওয়া ১৬ জনের মধ্যে আটজনেরই বাড়ি রাজশাহী জেলায়। অন্য আটজনের মধ্যে চাঁপাইনবাবগঞ্জের তিনজন, নাটোরের দুজন, নওগাঁর দুজন ও ঝিনাইদহের একজন রোগী ছিলেন। এদের মধ্যে রাজশাহীর পাঁচজন এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ ও নাটোরের একজন করে রোগী করোনা পজিটিভ ছিলেন। রাজশাহীর আরও তিনজন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের দুজন, নাটোরের একজন ও ঝিনাইদহের একজন রোগী মারা গেছেন করোনার উপসর্গ নিয়ে। এছাড়া নওগাঁর একজনের করোনা নেগেটিভ এলেও তিনি উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন।
বুধবার সকালে হাসপাতালের এক প্রতিবেদনে মৃত্যুর এই হিসাব তুলে ধরা হয়েছে। বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ১৬ জনের মধ্যে ১১ জনই পুরুষ। অন্য পাঁচজন নারী। বয়স বিবেচনায় ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে একজন পুরুষ, ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে একজন নারী ও একজন পুরুষ; ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে দুজন পুরুষ, ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে একজন পুরুষ ও দুজন নারী এবং ষাটোর্ধ্ব ছয়জন পুরুষ ও একজন নারী মারা গেছেন।
এদের মধ্যে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) তিনজন, ২৯-৩০ নম্বর ওয়ার্ডে একজন, ২৫ নম্বর ওয়ার্ডে একজন, ২২ নম্বর ওয়ার্ডে একজন, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে পাঁচজন, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে একজন, ১ নম্বর ওয়ার্ডে তিনজন ও ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে দুজন মারা গেছেন।
রামেক হাসপাতালের করোনা ইউনিটে চলতি মাসে মৃত্যুর সংখ্যা ২৩৭–এ দাঁড়াল। সর্বশেষ ১৬ জনের আগে ১, ২ ও ৭ জুন সাতজন করে, ৩ জুন ৯ জন, ৪ জুন ১৬ জন, ৫, ৮, ৯ ও ১০ জুন ৮ জন করে, ৬ জুন ছয়জন, ১১ জুন ১৫ জন, ১২ জুন চারজন, ১৩, ১৬,২০, ২১ ও ২২ জুন ১৩ জন করে, ১৪, ১৫ ও ১৮ জুন ১২ জন করে এবং ১৭, ১৮ ও ১৯ জুন ১০ জন করে মারা গেছেন।
হাসপাতালে করোনা ডেডিকেটেড শয্যার সংখ্যা এখন ৩৫৭। বুধবার সকালে ৪১০ জন রোগী ভর্তি ছিলেন। এর মধ্যে হাসপাতালের আইসিইউর ২০টি শয্যার সব কটিতেই রোগী ছিলেন। বাকি রোগীরা ছিলেন করোনা ইউনিটের বিভিন্ন ওয়ার্ডে। গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালের করোনা ইউনিট থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৪২ জন। আর নতুন করে ভর্তি হয়েছেন ৬০ জন। এর মধ্যে রাজশাহী থেকে ৪৪ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ছয়জন, নাটোর থেকে দুজন, নওগাঁ থেকে পাঁচজন, পাবনা থেকে একজন এবং অন্য এলাকার আরও একজন রোগী ভর্তি হয়েছেন।
হাসপাতালে বর্তমানে রাজশাহীর ২৭৪ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৬০ জন, নাটোরের ২৬ জন, নওগাঁর ৩৪ জন, পাবনার ৯ জন, কুষ্টিয়ার তিনজন, চুয়াডাঙ্গার দুজন এবং অন্য এলাকার আরও দুজন রোগী ভর্তি আছেন। এদের মধ্যে নমুনা পরীক্ষায় ১৮১ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। আর ১৭৪ জন আছেন করোনার উপসর্গ নিয়ে। তাঁদের নমুনা পরীক্ষা করা হবে। এছাড়া করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক নানা জটিলতায় করোনা ইউনিটে আছেন ৫৫ জন।
রাজশাহী: রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে মৃত্যুর সংখ্যা আরও বেড়েছে। মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালটিতে ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর আগে গত দুই দিন ১৩ জন করে মারা গেছেন।
এর আগে গত ৩ জুন সকাল ৮টা থেকে ৪ জুন সকাল ৮টা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে হাসপাতালটিতে সর্বোচ্চ ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছিল। এরপর ১১ জুন থেকে প্রতিদিন ১০ থেকে ১৩ জন করে মারা গেছেন। মাঝে শুধু ১২ জুন মৃত্যুর সংখ্যা চারে নেমেছিল। ১৯ দিন পর আবার ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যুর সংখ্যা সর্বোচ্চ ১৬ জনে গিয়ে দাঁড়িয়েছে।
নতুন করে মারা যাওয়া ১৬ জনের মধ্যে আটজনেরই বাড়ি রাজশাহী জেলায়। অন্য আটজনের মধ্যে চাঁপাইনবাবগঞ্জের তিনজন, নাটোরের দুজন, নওগাঁর দুজন ও ঝিনাইদহের একজন রোগী ছিলেন। এদের মধ্যে রাজশাহীর পাঁচজন এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ ও নাটোরের একজন করে রোগী করোনা পজিটিভ ছিলেন। রাজশাহীর আরও তিনজন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের দুজন, নাটোরের একজন ও ঝিনাইদহের একজন রোগী মারা গেছেন করোনার উপসর্গ নিয়ে। এছাড়া নওগাঁর একজনের করোনা নেগেটিভ এলেও তিনি উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন।
বুধবার সকালে হাসপাতালের এক প্রতিবেদনে মৃত্যুর এই হিসাব তুলে ধরা হয়েছে। বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ১৬ জনের মধ্যে ১১ জনই পুরুষ। অন্য পাঁচজন নারী। বয়স বিবেচনায় ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে একজন পুরুষ, ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে একজন নারী ও একজন পুরুষ; ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে দুজন পুরুষ, ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে একজন পুরুষ ও দুজন নারী এবং ষাটোর্ধ্ব ছয়জন পুরুষ ও একজন নারী মারা গেছেন।
এদের মধ্যে হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) তিনজন, ২৯-৩০ নম্বর ওয়ার্ডে একজন, ২৫ নম্বর ওয়ার্ডে একজন, ২২ নম্বর ওয়ার্ডে একজন, ১৬ নম্বর ওয়ার্ডে পাঁচজন, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে একজন, ১ নম্বর ওয়ার্ডে তিনজন ও ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে দুজন মারা গেছেন।
রামেক হাসপাতালের করোনা ইউনিটে চলতি মাসে মৃত্যুর সংখ্যা ২৩৭–এ দাঁড়াল। সর্বশেষ ১৬ জনের আগে ১, ২ ও ৭ জুন সাতজন করে, ৩ জুন ৯ জন, ৪ জুন ১৬ জন, ৫, ৮, ৯ ও ১০ জুন ৮ জন করে, ৬ জুন ছয়জন, ১১ জুন ১৫ জন, ১২ জুন চারজন, ১৩, ১৬,২০, ২১ ও ২২ জুন ১৩ জন করে, ১৪, ১৫ ও ১৮ জুন ১২ জন করে এবং ১৭, ১৮ ও ১৯ জুন ১০ জন করে মারা গেছেন।
হাসপাতালে করোনা ডেডিকেটেড শয্যার সংখ্যা এখন ৩৫৭। বুধবার সকালে ৪১০ জন রোগী ভর্তি ছিলেন। এর মধ্যে হাসপাতালের আইসিইউর ২০টি শয্যার সব কটিতেই রোগী ছিলেন। বাকি রোগীরা ছিলেন করোনা ইউনিটের বিভিন্ন ওয়ার্ডে। গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালের করোনা ইউনিট থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৪২ জন। আর নতুন করে ভর্তি হয়েছেন ৬০ জন। এর মধ্যে রাজশাহী থেকে ৪৪ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ছয়জন, নাটোর থেকে দুজন, নওগাঁ থেকে পাঁচজন, পাবনা থেকে একজন এবং অন্য এলাকার আরও একজন রোগী ভর্তি হয়েছেন।
হাসপাতালে বর্তমানে রাজশাহীর ২৭৪ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৬০ জন, নাটোরের ২৬ জন, নওগাঁর ৩৪ জন, পাবনার ৯ জন, কুষ্টিয়ার তিনজন, চুয়াডাঙ্গার দুজন এবং অন্য এলাকার আরও দুজন রোগী ভর্তি আছেন। এদের মধ্যে নমুনা পরীক্ষায় ১৮১ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। আর ১৭৪ জন আছেন করোনার উপসর্গ নিয়ে। তাঁদের নমুনা পরীক্ষা করা হবে। এছাড়া করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক নানা জটিলতায় করোনা ইউনিটে আছেন ৫৫ জন।
১৯৯৯ সালে এক নিকটাত্মীয়ের মাধ্যমে কুয়েতপ্রবাসী হন। শুরুতেই কুয়েতের ‘সুয়েব’ শহরে মোটর গ্যারেজে চাকরি নেন। এরপর ধীরে ধীরে কর্মচারী থেকে গ্যারেজের মালিক হন। সুয়েব শহরে প্রতিটি বাড়িতে, রাস্তায় প্রায় সবখানে খেজুরগাছ দেখে উদ্বুদ্ধ হন জাকির। সেটা দেখে নিজের দেশে খেজুরবাগান করার পরিকল্পনা করেন...
৮ মিনিট আগেসিলেটে পৌঁছার পর ঘুম ভাঙলে ওই কিশোরী হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ হয়ে বানিয়াচং যাওয়ার উদ্দেশে সিলেট-নবীগঞ্জ রুটে চলাচলকারী ‘মা এন্টারপ্রাইজ’ নামের একটি বাসে ওঠে। বাসটি বিভিন্ন স্টপেজ থেকে যাত্রী ওঠানো-নামানোর সময় ধীরে ধীরে ফাঁকা হয়ে পড়ে।
১০ মিনিট আগেযশোরে একের পর এক হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটছে। ভাইয়ের হাতে ভাই খুন, বোমা কিংবা নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা আবার ধর্ষণ শেষে হত্যা করে পুকুরে ফেলে দেওয়ার মতো আলোচিত ঘটনাও রয়েছে। গত ১ মে থেকে চলতি মাসের ১৫ জুন পর্যন্ত দেড় মাসে জেলায় শিশুসহ ১৩ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।
২৪ মিনিট আগেইউনিয়ন পরিষদের অপারেটর সজীব চাল বিতরণে অনিয়ম করছিলেন—এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। পরে সভাপতির পক্ষের লোকজন তাঁদের ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। রোববার দুপুরে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে বের হওয়ার সময় সভাপতি আমির হোসেন ব্যাপারী ও তাঁর অনুসারীরা তাঁদের ওপর অতর্কিত হামলা চালান।
৩৩ মিনিট আগে