বাগমারা (রাজশাহী) প্রতিনিধি
রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে ব্যঙ্গের ছাতার মতো গড়ে উঠেছে সরকার নিষিদ্ধ ড্রাম চিমনি ইটভাটা। এতে নষ্ট হচ্ছে পরিবেশ। এরই মধ্যে অবৈধ ভাবে গড়ে ওঠা ১৮টি ড্রাম চিমনির ইটভাটা উচ্ছেদ ও ওই সকল ইটভাটার মালিকদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়ে জেলা প্রশাসক, পরিবেশ অধিদপ্তর ও উপজেলা প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেছে এলাকাবাসী। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান অব্যাহত রেখেছে পরিবেশ অধিদপ্তর ও উপজেলা প্রশাসন।
সোমবার রাতে উপজেলার শুভডাঙ্গা ইউনিয়নের শালমারা গ্রামের শফিকুল ইসলাম এবং নরদাশ ইউনিয়নের মাদিলা গ্রামে জাহিদুল ইসলামের ড্রাম চিমনি ইটভাটায় অভিযান চালিয়ে চিমনি ভেঙে দেয় সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহমুদুল হাসান। প্রশাসনের উপস্থিত বুঝতে পেরে ভাটা কর্তৃপক্ষ পালিয়ে যাওয়ায় কাউকে আটক করা যায়নি।
এদিকে আজ মঙ্গলবার সকালে ওই দুই ইটভাটা আবারও চালু করেছেন ভাটা মালিকেরা। রাতে অভিযান চললেও সকালে অবৈধ ইটভাটা চালু হওয়ায় স্থানীয়বাসীর মাঝে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
দীর্ঘদিন যাবৎ পরিবেশ অধিদপ্তর ও প্রশাসন কে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে বাগমারার বিভিন্ন ইউনিয়নে গড়ে উঠেছে ওই সমস্ত ইটভাটা। কিছু কিছু ইটভাটায় বছরে দু–একবার অভিযান চালানো হলেও পরবর্তীতে আবারও ওই ভাটাগুলোতে কার্যক্রম পরিচালিত হতে দেখা যায়। এ সমস্ত ইটভাটায় দেদারসে পোড়ানো হচ্ছে কাঠ। কখনো কখনো সরকারি রাস্তার গাছ রাতের আঁধারে কেটে রেখে তা পোড়ানো হয় বলেও অভিযোগ রয়েছে।
বিভিন্ন সময়ে স্থানীয়রা অবৈধ ইটভাটাগুলোর বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তর, উপজেলা ও জেলা প্রশাসনে অভিযোগ দিলেও রহস্যজনক কারণে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয় না বলেও ইটভাটার আশপাশে বসবাসকারীরা অভিযোগ করেন। ২০১৩ সালে ড্রাম চিমনি ও কাঠের ব্যবহার নিষিদ্ধ করে আইন প্রণয়ন হলেও মাঠ পর্যায়ে তার কোনো প্রতিফলন লক্ষ্য করা যায় না। এ নিয়ে জনমনে ব্যাপক ক্ষোভ রয়েছে। কিছু ইটভাটার মালিক প্রশাসনের নাম ভাঙিয়ে তাদের অবৈধ ইটভাটা পরিচালনা করে আসছে।
এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহমুদুল হাসান বলেন, উপজেলায় যে সমস্ত ড্রাম চিমনির অবৈধ ইটভাটা গড়ে উঠেছে সেগুলো পর্যায়ক্রমে উচ্ছেদসহ মালিকদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে ব্যঙ্গের ছাতার মতো গড়ে উঠেছে সরকার নিষিদ্ধ ড্রাম চিমনি ইটভাটা। এতে নষ্ট হচ্ছে পরিবেশ। এরই মধ্যে অবৈধ ভাবে গড়ে ওঠা ১৮টি ড্রাম চিমনির ইটভাটা উচ্ছেদ ও ওই সকল ইটভাটার মালিকদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়ে জেলা প্রশাসক, পরিবেশ অধিদপ্তর ও উপজেলা প্রশাসনসহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেছে এলাকাবাসী। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান অব্যাহত রেখেছে পরিবেশ অধিদপ্তর ও উপজেলা প্রশাসন।
সোমবার রাতে উপজেলার শুভডাঙ্গা ইউনিয়নের শালমারা গ্রামের শফিকুল ইসলাম এবং নরদাশ ইউনিয়নের মাদিলা গ্রামে জাহিদুল ইসলামের ড্রাম চিমনি ইটভাটায় অভিযান চালিয়ে চিমনি ভেঙে দেয় সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহমুদুল হাসান। প্রশাসনের উপস্থিত বুঝতে পেরে ভাটা কর্তৃপক্ষ পালিয়ে যাওয়ায় কাউকে আটক করা যায়নি।
এদিকে আজ মঙ্গলবার সকালে ওই দুই ইটভাটা আবারও চালু করেছেন ভাটা মালিকেরা। রাতে অভিযান চললেও সকালে অবৈধ ইটভাটা চালু হওয়ায় স্থানীয়বাসীর মাঝে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
দীর্ঘদিন যাবৎ পরিবেশ অধিদপ্তর ও প্রশাসন কে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে বাগমারার বিভিন্ন ইউনিয়নে গড়ে উঠেছে ওই সমস্ত ইটভাটা। কিছু কিছু ইটভাটায় বছরে দু–একবার অভিযান চালানো হলেও পরবর্তীতে আবারও ওই ভাটাগুলোতে কার্যক্রম পরিচালিত হতে দেখা যায়। এ সমস্ত ইটভাটায় দেদারসে পোড়ানো হচ্ছে কাঠ। কখনো কখনো সরকারি রাস্তার গাছ রাতের আঁধারে কেটে রেখে তা পোড়ানো হয় বলেও অভিযোগ রয়েছে।
বিভিন্ন সময়ে স্থানীয়রা অবৈধ ইটভাটাগুলোর বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তর, উপজেলা ও জেলা প্রশাসনে অভিযোগ দিলেও রহস্যজনক কারণে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয় না বলেও ইটভাটার আশপাশে বসবাসকারীরা অভিযোগ করেন। ২০১৩ সালে ড্রাম চিমনি ও কাঠের ব্যবহার নিষিদ্ধ করে আইন প্রণয়ন হলেও মাঠ পর্যায়ে তার কোনো প্রতিফলন লক্ষ্য করা যায় না। এ নিয়ে জনমনে ব্যাপক ক্ষোভ রয়েছে। কিছু ইটভাটার মালিক প্রশাসনের নাম ভাঙিয়ে তাদের অবৈধ ইটভাটা পরিচালনা করে আসছে।
এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাহমুদুল হাসান বলেন, উপজেলায় যে সমস্ত ড্রাম চিমনির অবৈধ ইটভাটা গড়ে উঠেছে সেগুলো পর্যায়ক্রমে উচ্ছেদসহ মালিকদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
চট্টগ্রাম নগরীর বিভিন্ন এলাকায় একের পর এক খুনের ঘটনা ঘটছে। গত আট মাসে গুলি করে পাঁচজনকে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। হত্যার এসব ঘটনায় পর্যালোচনা করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বলছে, এসব হত্যাকাণ্ডে একই গ্যাং জড়িত।
২ ঘণ্টা আগেমেয়াদ শেষের প্রায় দুই বছর হয়ে গেলেও কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীর তিলাই ইউনিয়নের দক্ষিণ ছাট গোপালপুরে দুধকুমার নদের তীর রক্ষা বাঁধ নির্মাণকাজ শেষ হয়নি। এতে দুধকুমারের তীরবর্তী অঞ্চলে ভাঙন-আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। এদিকে প্রকল্পের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের অস্থায়ী ম্যানেজারের বিরুদ্ধে স্থানীয়দের টাকা নিয়ে...
২ ঘণ্টা আগেলালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাঠে বসানো হয়েছে হাট-বাজার। এতে বিঘ্নিত হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষার পরিবেশ। খেলাধুলার চর্চা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে শিক্ষার্থীরা। প্রতিষ্ঠানটিতে যাওয়া-আসা করতেও ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে তাদের।
২ ঘণ্টা আগেবালুমহাল হিসেবে ইজারা নেওয়া হয়নি; তবে দিব্যি নদীতীরের মাটি কেটে বিক্রি করা হচ্ছে। রোজ শতাধিক ট্রাক মাটি উঠছে পাড় থেকে। রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় ঘটছে এমন ঘটনা। বিএনপি ও ছাত্রদলের নেতারা এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। এই মাটি ও বালু উত্তোলনে বাধা দেওয়ায় ইউএনওর বাসায় ককটেল ফোটানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে