পুঠিয়া (রাজশাহী) প্রতিনিধি
রাজশাহীর পুঠিয়ার পৌর মেয়র ও সাবেক উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আল মামুন খানের বিরুদ্ধে আরও এক নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী বাদী হয়ে থানায় ধর্ষণ মামলা দায়ের করেছেন।
এদিকে থানা-পুলিশ ভুক্তভোগীর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে সোমবার দুপুরে রামেক হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে পাঠিয়েছেন। ঘটনার পর থেকে মেয়র আল মামুন পলাতক রয়েছেন।
ভুক্তভোগী ওই নারী (২৪) পুঠিয়া সদর এলাকার একজন কাঠ ব্যবসায়ীর মেয়ে। অপরদিকে মেয়র আল মামুন গন্ডগোহালী গ্রামের আলী হোসেনের ছেলে।
থানা সূত্রে জানা গেছে, বর্তমান মেয়র সঙ্গে জোরপূর্বক একাধিকবার শারীরিক সম্পর্ক করেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ওই নারী বাদী হয়ে রোববার ৪ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাতে থানায় ধর্ষণের একটি অভিযোগ দেন। আর সোমবার সকালে অভিযোগটি মামলা ভুক্ত করা হয়েছে।
ভুক্তভোগী ওই নারী বলেন, গত এক বছর আগে পৌরসভায় একটি চাকরির জন্য মেয়রের নিকট গিয়েছিলাম। এরপর তিনি বিভিন্ন প্রলোভনে নিয়মিত ধর্ষণ করত। একপর্যায়ে তাঁর এই অনৈতিক কাজে রাজি না হওয়ায় তিনি আমাকে বিয়ের প্রলোভনে আরও কয়েকবার ধর্ষণ করে। সম্প্রতি মেয়র আর আমাকে চাকরি দেবে না ও বিয়ে করবে না বলে জানিয়ে দেয়। বিষয়টি প্রতিবাদ করায় তাঁর সন্ত্রাসী বাহিনীর লোকজন আমাকে প্রাণনাশের হুমকি দেয়। যার কারণে মেয়রের বিরুদ্ধে থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়।
ওই নারী আরও বলেন, মেয়র একজন চরিত্রহীন ব্যক্তি। তিনি ক্ষমতার প্রভাব খাঁটিয়ে ও বিভিন্ন প্রলোভনে নিয়মিত বিভিন্ন নারীদের সঙ্গে অসামাজিক কাজ করে আসছে। তাঁর বিরুদ্ধে আগেও থানায় ধর্ষণ মামলা হয়েছে।
এ বিষয়ে পৌর মেয়র ও সাবেক উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আল মামুন খানের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।
এ ব্যাপারে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত) আব্দুল বারী মেয়রের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা দায়েরের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, গতকাল রাতে একজন মহিলা বাদী হয়ে থানায় এই অভিযোগটি দায়ের করেন। সোমবার সকালে মামলাভুক্ত করা হয়েছে। ঘটনার পর মেয়রকে আটকের চেষ্টা চলছে। তবে মেয়র পলাতক রয়েছে।
ওসি বলেন, ভুক্তভোগী ওই নারীর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে সোমবার দুপুরে রামেক হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত বছরের শুরুতে দুর্গাপুর উপজেলার একজন হাসপাতালের সেবিকাকে বিয়ের প্রলোভনে একাধিকবার ধর্ষণ করেন। এ ঘটায় ভুক্তভোগী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। পরে ওই সেবিকা সন্তানের পিতৃপরিচয়ের দাবি করেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে গত বছর ১১ এপ্রিল মেয়রের লোকজন তাকে ব্যক্তিগত অফিসে তুলে এনে নির্যাতন করে। খবর পেয়ে পুলিশ ওই সেবিকাকে মেয়রের চেম্বার থেকে উদ্ধার করেন। পরে ওই রাতে ভুক্তভোগী বাদী হয়ে মেয়রকে আসামি করে থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। এ ঘটনার কিছুদিন পর আ. লীগের একজন শীর্ষ নেতার তদবিরে বিষয়টি রফাদফা করা হয়।
রাজশাহীর পুঠিয়ার পৌর মেয়র ও সাবেক উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আল মামুন খানের বিরুদ্ধে আরও এক নারীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী বাদী হয়ে থানায় ধর্ষণ মামলা দায়ের করেছেন।
এদিকে থানা-পুলিশ ভুক্তভোগীর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে সোমবার দুপুরে রামেক হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে পাঠিয়েছেন। ঘটনার পর থেকে মেয়র আল মামুন পলাতক রয়েছেন।
ভুক্তভোগী ওই নারী (২৪) পুঠিয়া সদর এলাকার একজন কাঠ ব্যবসায়ীর মেয়ে। অপরদিকে মেয়র আল মামুন গন্ডগোহালী গ্রামের আলী হোসেনের ছেলে।
থানা সূত্রে জানা গেছে, বর্তমান মেয়র সঙ্গে জোরপূর্বক একাধিকবার শারীরিক সম্পর্ক করেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ওই নারী বাদী হয়ে রোববার ৪ সেপ্টেম্বর দিবাগত রাতে থানায় ধর্ষণের একটি অভিযোগ দেন। আর সোমবার সকালে অভিযোগটি মামলা ভুক্ত করা হয়েছে।
ভুক্তভোগী ওই নারী বলেন, গত এক বছর আগে পৌরসভায় একটি চাকরির জন্য মেয়রের নিকট গিয়েছিলাম। এরপর তিনি বিভিন্ন প্রলোভনে নিয়মিত ধর্ষণ করত। একপর্যায়ে তাঁর এই অনৈতিক কাজে রাজি না হওয়ায় তিনি আমাকে বিয়ের প্রলোভনে আরও কয়েকবার ধর্ষণ করে। সম্প্রতি মেয়র আর আমাকে চাকরি দেবে না ও বিয়ে করবে না বলে জানিয়ে দেয়। বিষয়টি প্রতিবাদ করায় তাঁর সন্ত্রাসী বাহিনীর লোকজন আমাকে প্রাণনাশের হুমকি দেয়। যার কারণে মেয়রের বিরুদ্ধে থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়।
ওই নারী আরও বলেন, মেয়র একজন চরিত্রহীন ব্যক্তি। তিনি ক্ষমতার প্রভাব খাঁটিয়ে ও বিভিন্ন প্রলোভনে নিয়মিত বিভিন্ন নারীদের সঙ্গে অসামাজিক কাজ করে আসছে। তাঁর বিরুদ্ধে আগেও থানায় ধর্ষণ মামলা হয়েছে।
এ বিষয়ে পৌর মেয়র ও সাবেক উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আল মামুন খানের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।
এ ব্যাপারে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত) আব্দুল বারী মেয়রের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা দায়েরের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, গতকাল রাতে একজন মহিলা বাদী হয়ে থানায় এই অভিযোগটি দায়ের করেন। সোমবার সকালে মামলাভুক্ত করা হয়েছে। ঘটনার পর মেয়রকে আটকের চেষ্টা চলছে। তবে মেয়র পলাতক রয়েছে।
ওসি বলেন, ভুক্তভোগী ওই নারীর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে সোমবার দুপুরে রামেক হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত বছরের শুরুতে দুর্গাপুর উপজেলার একজন হাসপাতালের সেবিকাকে বিয়ের প্রলোভনে একাধিকবার ধর্ষণ করেন। এ ঘটায় ভুক্তভোগী অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে। পরে ওই সেবিকা সন্তানের পিতৃপরিচয়ের দাবি করেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে গত বছর ১১ এপ্রিল মেয়রের লোকজন তাকে ব্যক্তিগত অফিসে তুলে এনে নির্যাতন করে। খবর পেয়ে পুলিশ ওই সেবিকাকে মেয়রের চেম্বার থেকে উদ্ধার করেন। পরে ওই রাতে ভুক্তভোগী বাদী হয়ে মেয়রকে আসামি করে থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। এ ঘটনার কিছুদিন পর আ. লীগের একজন শীর্ষ নেতার তদবিরে বিষয়টি রফাদফা করা হয়।
বরগুনার বেতাগী উপজেলার বিষখালী নদীতে অভিযান চালিয়ে পাঁচটি নিষিদ্ধ বেহুন্দি জাল জব্দ করেছে প্রশাসন। জব্দকৃত জালগুলোর বাজারমূল্য প্রায় ৩ লাখ টাকা।
৬ মিনিট আগেকক্সবাজারের টেকনাফের নাফ নদীতে কোস্ট গার্ডের ধাওয়া খেয়ে ইয়াবা বহনকারী ট্রলার থেকে ঝাঁপ দিয়ে পালানোর সময় একজনের মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শাহপরীর দ্বীপে এ ঘটনা ঘটে।
৯ মিনিট আগেচাকরির জন্য দালালের খপ্পরে পড়ে রাশিয়া গিয়ে রুশ-ইউক্রেন যুদ্ধে নিহত হয়েছেন নাটোরের সিংড়ার যুবক হুমায়ুন কবির। হুমায়ুনের দুলাভাই রহমত আলীকেও বাধ্য করা হয়েছে ওই যুদ্ধে অংশ নিতে। স্বজনদের কাছে প্রাণে বাঁচার আকুতি জানিয়েছেন তিনি।
১৭ মিনিট আগেবরগুনার বঙ্গবন্ধু নৌকা জাদুঘর ভেঙে ফেলা হয়েছে। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) বিএনপির নেতা-কর্মীরা এটি ভেঙে ফেলেন বলে জানা গেছে।
৪২ মিনিট আগে