প্রতিনিধি, (কালাই) জয়পুরহাট
সেই ছোটবেলা থেকেই পশুপালনের প্রতি শখ। বয়স ৩৩ বছর, পড়াশোনা করেছেন এইচএসসি পর্যন্ত। সেই শখ থেকেই মাত্র ১টি গরু দিয়ে বাড়িতে পশুপালন শুরু করেই আজ সফল খামারি জয়পুরহাটের কালাইয়ের এরশাদ হোসেন। বর্তমানে তাঁর খামারে ক্রস হলিস্টিন ফ্রিজিয়ান জাতের গরুর সংখ্যা ৩২ টি। এর মধ্যে কিছুদিন আগে ১২টি গরু বিক্রি করেছেন তিনি।
সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, উপজেলার বাখড়া গ্রামের নিজের বাড়িতে এরশাদ হোসেন গড়ে তুলেছেন গরুর খামার। তিনি মাত্র ১টি ক্রস হলিস্টিন ফ্রিজিয়ান জাতের গরু দিয়ে পশুপালন শুরু করেন। সেই গরু থেকে ১টি বাছুর হয়। এরপর একসঙ্গে ২টি গরুকে ৩ লাখ টাকায় বিক্রি করেন। সেই টাকায় আবার ৪টি গরু কেনেন। সেগুলো বিক্রি করে ২০০৮ সালে এক সঙ্গে ৭টি গরু কেনেন। ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে তাঁর খামারে গরুর সংখ্যা, সেই সাথে বাড়তে থাকে মুনাফা।
গরুগুলো ঢাকা, পাবনা, বগুড়ার নামুজা, ধাপের হাট, জয়পুরহাটের পাঁচবিবি থেকে ৯০ হাজার থেকে দেড় লাখ টাকায় কিনে এবং সেই গরু পালন করে ৩ লাখ থেকে সাড়ে ৩ লাখ টাকায় বিক্রি করেন। এতে মুনাফাও আসে বেশি। প্রতিবছর খামার থেকে দেশের বিভিন্ন জেলায় গরু বিক্রি করেন তিনি। মাঝে মাঝে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, কুয়াকাটা, পাবনা, গাইবান্ধা, বগুড়া, টাঙ্গাইল হাঁটুভাঙ্গা থেকেও গরু কেনেন তিনি।
এরশাদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাবা আশরাফ সরদার গরুর ব্যবসার সঙ্গে জড়িত হওয়ার সুবাদে স্থানীয় হাট থেকে মাত্র ১২ হাজার টাকায় ২০০২ সালে হলিস্টিন ফ্রিজিয়ান জাতের ১টি গরু কিনে দেন। এরপর থেকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। এই গরুর খামার করে ২ একর জায়গা কিনেছি। দুই বছর আগে ১২ লাখ টাকা খরচ করে ৪৭টি গরুর ধারণক্ষমতা বিশিষ্ট শেড নির্মাণ করেছি। শুধু তাই নয়, ২০১৫ সালে প্রায় ১০ লাখ টাকায় মোলামগাড়ীহাটে পোল্ট্রি ব্যবসার জন্য দোকান দিয়েছি।
এরশাদ হোসেন আরও বলেন, প্রতিটি গরু ৩ লাখ থেকে সাড়ে ৩ লাখ টাকায় বিক্রি করি। আমার খামার দেখে এলাকার অনেকেই গরুর খামার করতে উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন। তবে গ্রামের রাস্তা খারাপ হওয়ায় গরু কিনতে আসা মানুষদের ভোগান্তিতে পড়তে হয়। বাড়ি পর্যন্ত কোন বড় যানবাহন আনা যায় না।
গরুর খাবার সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার খামারে গরুগুলোকে প্রাকৃতিক ঘাস, খড়, গমের ভুষি, লবণ, খৈল, বুটের ভুষি খাওয়ানো হয়। প্রতিটি গরুর পেছনে বছরে ৩৫ হাজার থেকে ৪০ হাজার টাকা খরচ হয়। এ ছাড়া আমার খামারে ৫ জনের কর্মসংস্থান হয়েছে।
কালাই উপজেলার ভেটেরিনারি সার্জন মো. নুরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, এরশাদ হোসেন একজন সফল খামারি। উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর থেকে তাঁকে খামার পরিদর্শন ও পরামর্শ প্রদান করা হয়। তাঁকে দেখে উপজেলার অনেক বেকার যুবকেরা গরুর খামার করতে উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন।
সেই ছোটবেলা থেকেই পশুপালনের প্রতি শখ। বয়স ৩৩ বছর, পড়াশোনা করেছেন এইচএসসি পর্যন্ত। সেই শখ থেকেই মাত্র ১টি গরু দিয়ে বাড়িতে পশুপালন শুরু করেই আজ সফল খামারি জয়পুরহাটের কালাইয়ের এরশাদ হোসেন। বর্তমানে তাঁর খামারে ক্রস হলিস্টিন ফ্রিজিয়ান জাতের গরুর সংখ্যা ৩২ টি। এর মধ্যে কিছুদিন আগে ১২টি গরু বিক্রি করেছেন তিনি।
সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, উপজেলার বাখড়া গ্রামের নিজের বাড়িতে এরশাদ হোসেন গড়ে তুলেছেন গরুর খামার। তিনি মাত্র ১টি ক্রস হলিস্টিন ফ্রিজিয়ান জাতের গরু দিয়ে পশুপালন শুরু করেন। সেই গরু থেকে ১টি বাছুর হয়। এরপর একসঙ্গে ২টি গরুকে ৩ লাখ টাকায় বিক্রি করেন। সেই টাকায় আবার ৪টি গরু কেনেন। সেগুলো বিক্রি করে ২০০৮ সালে এক সঙ্গে ৭টি গরু কেনেন। ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে তাঁর খামারে গরুর সংখ্যা, সেই সাথে বাড়তে থাকে মুনাফা।
গরুগুলো ঢাকা, পাবনা, বগুড়ার নামুজা, ধাপের হাট, জয়পুরহাটের পাঁচবিবি থেকে ৯০ হাজার থেকে দেড় লাখ টাকায় কিনে এবং সেই গরু পালন করে ৩ লাখ থেকে সাড়ে ৩ লাখ টাকায় বিক্রি করেন। এতে মুনাফাও আসে বেশি। প্রতিবছর খামার থেকে দেশের বিভিন্ন জেলায় গরু বিক্রি করেন তিনি। মাঝে মাঝে ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, কুয়াকাটা, পাবনা, গাইবান্ধা, বগুড়া, টাঙ্গাইল হাঁটুভাঙ্গা থেকেও গরু কেনেন তিনি।
এরশাদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাবা আশরাফ সরদার গরুর ব্যবসার সঙ্গে জড়িত হওয়ার সুবাদে স্থানীয় হাট থেকে মাত্র ১২ হাজার টাকায় ২০০২ সালে হলিস্টিন ফ্রিজিয়ান জাতের ১টি গরু কিনে দেন। এরপর থেকে আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। এই গরুর খামার করে ২ একর জায়গা কিনেছি। দুই বছর আগে ১২ লাখ টাকা খরচ করে ৪৭টি গরুর ধারণক্ষমতা বিশিষ্ট শেড নির্মাণ করেছি। শুধু তাই নয়, ২০১৫ সালে প্রায় ১০ লাখ টাকায় মোলামগাড়ীহাটে পোল্ট্রি ব্যবসার জন্য দোকান দিয়েছি।
এরশাদ হোসেন আরও বলেন, প্রতিটি গরু ৩ লাখ থেকে সাড়ে ৩ লাখ টাকায় বিক্রি করি। আমার খামার দেখে এলাকার অনেকেই গরুর খামার করতে উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন। তবে গ্রামের রাস্তা খারাপ হওয়ায় গরু কিনতে আসা মানুষদের ভোগান্তিতে পড়তে হয়। বাড়ি পর্যন্ত কোন বড় যানবাহন আনা যায় না।
গরুর খাবার সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার খামারে গরুগুলোকে প্রাকৃতিক ঘাস, খড়, গমের ভুষি, লবণ, খৈল, বুটের ভুষি খাওয়ানো হয়। প্রতিটি গরুর পেছনে বছরে ৩৫ হাজার থেকে ৪০ হাজার টাকা খরচ হয়। এ ছাড়া আমার খামারে ৫ জনের কর্মসংস্থান হয়েছে।
কালাই উপজেলার ভেটেরিনারি সার্জন মো. নুরুজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, এরশাদ হোসেন একজন সফল খামারি। উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর থেকে তাঁকে খামার পরিদর্শন ও পরামর্শ প্রদান করা হয়। তাঁকে দেখে উপজেলার অনেক বেকার যুবকেরা গরুর খামার করতে উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন।
নেত্রকোনার আটপাড়ায় সহকারী শিক্ষিকাকে শোকজ করায় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষককে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় যুবদল ও ছাত্রদলের দুই নেতার বিরুদ্ধে। গতকাল বুধবার (২৩ জুলাই) দুপুরে উপজেলার অভয়পাশা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। ভুক্তভোগী শিক্ষক জাহাঙ্গীর আলম বর্তমানে নেত্রকোনা সদর হাসপাতালে...
৪ মিনিট আগেনড়াইল সদর উপজেলার বাগডাঙ্গা গ্রামে নিজ ঘর থেকে দুই সন্তানের মা মাধবী বিশ্বাস (৩৫) নামের এক গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। বুধবার (২৩ জুলাই) সন্ধ্যায় মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। ঘটনার পর ওই নারীর স্বামী হীরামণ বিশ্বাস ও তার দ্বিতীয় স্ত্রী সুদেবী পলাতক রয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেউপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা বলছেন, অপরিকল্পিতভাবে ২০২১-২২ অর্থবছরে নদী খননের কারণে মাটি সরে গিয়ে এমন অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। অপরদিকে পানি উন্নয়ন বোর্ডের ভাষ্য, বক্স কালভার্ট নির্মাণের পূর্বে তাদের অনুমতি না নিয়ে অপরিকল্পিতভাবে করায় মাটি সরে গেছে। চলাচলে ঝুঁকি বাড়ায় ফুঁসে উঠেছেন স্থানীয়রা।
১ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার চিত্রকোট ইউনিয়নের মরিচা এলাকায় ইছামতী নদীর ওপর এবং তুলসীখালী এলাকায় ধলেশ্বরী নদীর ওপর নির্মিত দুটি গুরুত্বপূর্ণ সেতুর একটি আংশিক, আরেকটি পুরোপুরি অন্ধকারে থাকে। দীর্ঘদিন ধরে এসব সেতুর ল্যাম্পপোস্টে বাতি থাকলেও কোনো আলো জ্বলছে না। ফলে সন্ধ্যার পর এলাকা দুটি ডুবে যায়
২ ঘণ্টা আগে