পাবনা প্রতিনিধি
পাবনা জেনারেল হাসপাতালের এক ইন্টার্ন নার্সকে মারধরের প্রতিবাদে তৃতীয় দিনের মতো হাসপাতালে কর্মবিরতি চলছে। আট দফা দাবি বাস্তবায়ন না হওয়ায় আজ বৃহস্পতিবারও কর্মবিরতি অব্যাহত রেখেছেন তাঁরা।
আজ সকাল ১০টার দিকে তৃতীয় দিনের মতো হাসপাতাল চত্বরে অবস্থান নেন ইন্টার্ন নার্সরা। তাঁদের আট দফা দাবি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত কর্মবিরতি পালন করবেন বলে জানিয়েছেন তাঁরা। পরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে গিয়ে বিক্ষোভ করেন। জেলা প্রশাসক না থাকায় পরে পুলিশ সুপার কার্যালয়ে গিয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলমের সঙ্গে দেখা করে নিজেদের সমস্যার কথা তুলে ধরে প্রতিকার দাবি করেন। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার।
ইন্টার্ন নার্সদের অভিযোগ, পাবনার ইছামতি নার্সিং কলেজের ডিপ্লোমা ইন সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারির দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী রাজা হোসেন গত মঙ্গলবার দুপুরে মেডিসিন ওয়ার্ডের মহিলা ইউনিটে দায়িত্বরত ছিলেন। ওই সময় বেশি দামে ইসিজি করা নিয়ে রোগীর এক আত্মীয়ের সঙ্গে হাসপাতালের ‘দালাল’ সাদ্দাম হোসেনের কথা-কাটাকাটি হয়। এ সময় নার্স রাজা হোসেন ওই ‘দালাল’কে উত্তেজিত না হয়ে রোগীর সঙ্গে হাসপাতালের বাইরে গিয়ে কথা বলতে বলেন।
এ সময় ‘দালাল’ সাদ্দাম হোসেন ওই নার্সকে মারধর শুরু করেন। অন্য নার্সরা বাধা দিতে এলে তাঁদেরও মারধর করা হয়। এরপর রোগী হয়রানি বন্ধ, নার্সদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাসহ আট দফা দাবিতে ওই দিন বিকেল থেকে কর্মবিরতি পালন শুরু করেন তাঁরা। তবে আজ দুপুর পর্যন্ত তাঁদের দাবি বাস্তবায়নে পদক্ষেপ নেয়নি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ ডিপ্লোমা স্টুডেন্ট নার্সেস ইউনিয়ন পাবনা শাখার সভাপতি জাহিদ হাসান বলেন, ‘হাসপাতালে দালালদের দৌরাত্ম্য দীর্ঘদিনের। আগেও এ রকম ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু বারবারই তারা পার পেয়ে যায়। কিন্তু স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ উদাসীন ভূমিকা পালন করে। তাই আমাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত কর্মবিরতি চলবে।’
হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. ওমর ফারুক মীর বলেন, আন্দোলনরত ইন্টার্ন নার্সদের সঙ্গে কথা বলে কীভাবে এ সমস্যা সমাধান করা যায়, সে বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে। দালালদের দৌরাত্ম্য বন্ধে ইতিমধ্যে পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে কথা হয়েছে। ইন্টার্ন নার্সদের কর্মস্থলে ফেরানোর চেষ্টা চলছে।
পাবনা জেনারেল হাসপাতালের এক ইন্টার্ন নার্সকে মারধরের প্রতিবাদে তৃতীয় দিনের মতো হাসপাতালে কর্মবিরতি চলছে। আট দফা দাবি বাস্তবায়ন না হওয়ায় আজ বৃহস্পতিবারও কর্মবিরতি অব্যাহত রেখেছেন তাঁরা।
আজ সকাল ১০টার দিকে তৃতীয় দিনের মতো হাসপাতাল চত্বরে অবস্থান নেন ইন্টার্ন নার্সরা। তাঁদের আট দফা দাবি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত কর্মবিরতি পালন করবেন বলে জানিয়েছেন তাঁরা। পরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে গিয়ে বিক্ষোভ করেন। জেলা প্রশাসক না থাকায় পরে পুলিশ সুপার কার্যালয়ে গিয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলমের সঙ্গে দেখা করে নিজেদের সমস্যার কথা তুলে ধরে প্রতিকার দাবি করেন। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার।
ইন্টার্ন নার্সদের অভিযোগ, পাবনার ইছামতি নার্সিং কলেজের ডিপ্লোমা ইন সায়েন্স অ্যান্ড মিডওয়াইফারির দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী রাজা হোসেন গত মঙ্গলবার দুপুরে মেডিসিন ওয়ার্ডের মহিলা ইউনিটে দায়িত্বরত ছিলেন। ওই সময় বেশি দামে ইসিজি করা নিয়ে রোগীর এক আত্মীয়ের সঙ্গে হাসপাতালের ‘দালাল’ সাদ্দাম হোসেনের কথা-কাটাকাটি হয়। এ সময় নার্স রাজা হোসেন ওই ‘দালাল’কে উত্তেজিত না হয়ে রোগীর সঙ্গে হাসপাতালের বাইরে গিয়ে কথা বলতে বলেন।
এ সময় ‘দালাল’ সাদ্দাম হোসেন ওই নার্সকে মারধর শুরু করেন। অন্য নার্সরা বাধা দিতে এলে তাঁদেরও মারধর করা হয়। এরপর রোগী হয়রানি বন্ধ, নার্সদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাসহ আট দফা দাবিতে ওই দিন বিকেল থেকে কর্মবিরতি পালন শুরু করেন তাঁরা। তবে আজ দুপুর পর্যন্ত তাঁদের দাবি বাস্তবায়নে পদক্ষেপ নেয়নি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ ডিপ্লোমা স্টুডেন্ট নার্সেস ইউনিয়ন পাবনা শাখার সভাপতি জাহিদ হাসান বলেন, ‘হাসপাতালে দালালদের দৌরাত্ম্য দীর্ঘদিনের। আগেও এ রকম ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু বারবারই তারা পার পেয়ে যায়। কিন্তু স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ উদাসীন ভূমিকা পালন করে। তাই আমাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত কর্মবিরতি চলবে।’
হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. ওমর ফারুক মীর বলেন, আন্দোলনরত ইন্টার্ন নার্সদের সঙ্গে কথা বলে কীভাবে এ সমস্যা সমাধান করা যায়, সে বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে। দালালদের দৌরাত্ম্য বন্ধে ইতিমধ্যে পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে কথা হয়েছে। ইন্টার্ন নার্সদের কর্মস্থলে ফেরানোর চেষ্টা চলছে।
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
৩৭ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে