শিবগঞ্জ (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার শিবগঞ্জে মহাস্থানগড়ে অবস্থিত শাহ সুলতান মাহমুদ বলখীর (রহ.) মাজারের দানবাক্সে মিলেছে স্বর্ণ ও বৈদেশিক মুদ্রাসহ লাখ লাখ টাকা। গত বুধ ও গতকাল বৃহস্পতিবার মাজারের নয়টি দানবাক্সের টাকা গণনার কাজ চলে।
দুদিন গণনা শেষে ২৩ লাখ ৮২ হাজার ২৯৬ টাকা ছাড়াও ১৮টি স্বর্ণের নাকফুল, স্বর্ণালংকার ও বৈদেশিক মুদ্রা পাওয়া যায়। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন মহাস্থান মাজারের প্রশাসনিক কর্মকর্তা জাহিদুর রহমান।
মহাস্থান মাজার কমিটির সভাপতি ও বগুড়া জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক শিবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাহমিনা আক্তারের নির্দেশে দানবাক্সের টাকা বস্তায় ভরে গণনার জন্য মহাস্থান মাজার মসজিদ কার্যালয়ে নেওয়া হয়। এ কাজের তত্ত্বাবধানে ছিলেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাদমান আকিব।
প্রথম দিনে নয়টি দানবাক্সের মধ্যে ছোট আকৃতির সাতটি দানবাক্স খোলা হয়। এই সাতটি দানবাক্সে ৮ লাখ ২৪ হাজার ৬১৫ টাকা পাওয়া যায়। পর দিন গতকাল বৃহস্পতিবার খোলা হয় বড় দুটি দান বাক্স। সেখানে মেলে ১৫ লাখ ৫৭ হাজার ৬৮১ টাকা।
এ টাকা গণনার কাজে অংশ নেন মহাস্থান উচ্চবিদ্যালয়ের ২০ জন ছাত্র এবং মহাস্থান অগ্রণী ব্যাংক শাখার ১২ জন কর্মকর্তা ও মাজারে কর্মরত ১০ জন কর্মচারী। গণনা শেষে ২৩ লাখ ৮২ হাজার ২৯৬ টাকা ছাড়াও ১৮টি স্বর্ণের নাকফুল, স্বর্ণালংকার ও বৈদেশিক মুদ্রা পাওয়া যায়।
মহাস্থান মাজারের প্রশাসনিক কর্মকর্তা জাহিদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মাজার কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তিন মাস পর পর দানবাক্স খোলার কথা থাকলেও, এবার সাড়ে চার মাস পর খোলা হলো। সর্বশেষ গত ১৬ জুলাই সিন্দুকগুলো খুলে দুদিন ব্যাপী গণনা শেষে ৩৪ লাখ ৮৯ হাজার টাকা পাওয়া যায়। এর আগে, গত মার্চ মাসে সিন্দুক খুলে ২৮ লাখ ৮৪ হাজার টাকা পাওয়া যায়।
তিনি আরও জানান, এসব টাকা মহাস্থান মাজার মসজিদের অ্যাকাউন্টে অগ্রণী ব্যাংক মহাস্থান শাখায় জমা রাখা হয়। দানের টাকাগুলো মহাস্থান মাজার উন্নয়ন প্রকল্পে ব্যয় করা হয়।
বগুড়ার শিবগঞ্জে মহাস্থানগড়ে অবস্থিত শাহ সুলতান মাহমুদ বলখীর (রহ.) মাজারের দানবাক্সে মিলেছে স্বর্ণ ও বৈদেশিক মুদ্রাসহ লাখ লাখ টাকা। গত বুধ ও গতকাল বৃহস্পতিবার মাজারের নয়টি দানবাক্সের টাকা গণনার কাজ চলে।
দুদিন গণনা শেষে ২৩ লাখ ৮২ হাজার ২৯৬ টাকা ছাড়াও ১৮টি স্বর্ণের নাকফুল, স্বর্ণালংকার ও বৈদেশিক মুদ্রা পাওয়া যায়। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন মহাস্থান মাজারের প্রশাসনিক কর্মকর্তা জাহিদুর রহমান।
মহাস্থান মাজার কমিটির সভাপতি ও বগুড়া জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক শিবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তাহমিনা আক্তারের নির্দেশে দানবাক্সের টাকা বস্তায় ভরে গণনার জন্য মহাস্থান মাজার মসজিদ কার্যালয়ে নেওয়া হয়। এ কাজের তত্ত্বাবধানে ছিলেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সাদমান আকিব।
প্রথম দিনে নয়টি দানবাক্সের মধ্যে ছোট আকৃতির সাতটি দানবাক্স খোলা হয়। এই সাতটি দানবাক্সে ৮ লাখ ২৪ হাজার ৬১৫ টাকা পাওয়া যায়। পর দিন গতকাল বৃহস্পতিবার খোলা হয় বড় দুটি দান বাক্স। সেখানে মেলে ১৫ লাখ ৫৭ হাজার ৬৮১ টাকা।
এ টাকা গণনার কাজে অংশ নেন মহাস্থান উচ্চবিদ্যালয়ের ২০ জন ছাত্র এবং মহাস্থান অগ্রণী ব্যাংক শাখার ১২ জন কর্মকর্তা ও মাজারে কর্মরত ১০ জন কর্মচারী। গণনা শেষে ২৩ লাখ ৮২ হাজার ২৯৬ টাকা ছাড়াও ১৮টি স্বর্ণের নাকফুল, স্বর্ণালংকার ও বৈদেশিক মুদ্রা পাওয়া যায়।
মহাস্থান মাজারের প্রশাসনিক কর্মকর্তা জাহিদুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, মাজার কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী তিন মাস পর পর দানবাক্স খোলার কথা থাকলেও, এবার সাড়ে চার মাস পর খোলা হলো। সর্বশেষ গত ১৬ জুলাই সিন্দুকগুলো খুলে দুদিন ব্যাপী গণনা শেষে ৩৪ লাখ ৮৯ হাজার টাকা পাওয়া যায়। এর আগে, গত মার্চ মাসে সিন্দুক খুলে ২৮ লাখ ৮৪ হাজার টাকা পাওয়া যায়।
তিনি আরও জানান, এসব টাকা মহাস্থান মাজার মসজিদের অ্যাকাউন্টে অগ্রণী ব্যাংক মহাস্থান শাখায় জমা রাখা হয়। দানের টাকাগুলো মহাস্থান মাজার উন্নয়ন প্রকল্পে ব্যয় করা হয়।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
৪ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে