রাজশাহী প্রতিনিধি
ভোক্তা পর্যায়ে লিকুইফাইড পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম কমিয়েছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। গত শুক্রবার থেকেই ওই দাম কার্যকরের কথা ছিল। কিন্তু রাজশাহীর বাজারে এখনো দাম কমানো হয়নি। অনেকটা আগের দামেই গ্যাস বিক্রি হচ্ছে।
জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার ভোক্তা পর্যায়ে ১২ কেজির এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ৮৫ টাকা কমানোর সিদ্ধান্ত নেয় বিইআরসি। পরদিন শুক্রবার থেকেই এ দাম কার্যকরের কথা ছিল। দাম কমানোর পর ১২ কেজির সিলিন্ডারের দাম হয় ১ হাজার ২২৮ টাকা। এই দামেই ভোক্তাদের কাছে সিলিন্ডার বিক্রির কথা। কিন্তু পরিবেশকেরা খুচরা বিক্রেতাদের কাছে এই দামে গ্যাস বিক্রি করছেন। পরে খুচরা বিক্রেতারা নিজেদের কিছু লাভ যোগ করে ভোক্তাদের কাছে বিক্রি করছেন। গ্যাসের দাম এখনো ভোক্তা পর্যায়ে না কমায় বাজার মনিটরিংয়ের দাবি জানাচ্ছেন ভোক্তারা।
নগরীর কয়েকটি খুচরা দোকান ঘুরে দেখা গেছে, ভোক্তা পর্যায়ে বসুন্ধরা এবং ওমেরা এলপি গ্যাসের ১২ কেজির সিলিন্ডার ১ হাজার ২৬০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। এ ছাড়া বিএম ১ হাজার ২৩০ টাকা এবং যমুনা, লাফস ও বেক্সিমকো ১ হাজার ২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
ব্যবসায়ীদের দাবি, যে দামে ভোক্তা পর্যায়ে গ্যাস বিক্রির কথা, সেই দামেই তাঁদের কিনে আনতে হচ্ছে। তাই নতুন দামে ভোক্তাদের কাছে গ্যাস বিক্রি করা সম্ভব হচ্ছে না।
গতকাল শনিবার সকালে ১ হাজার ২৬০ টাকায় রাজশাহীর বেঙ্গল হার্ডওয়্যার থেকে এলপিজি গ্যাস কেনার সময় যুবায়ের হোসেন বলেন, দাম কমানোর খবর আমার জানা নেই। আগের দামেই গ্যাস কিনেছি।
বেঙ্গল হার্ডওয়্যারের স্বত্বাধিকারী মো. মামুন বলেন, ডিলারদের কাছ থেকেই আমরা ১ হাজার ২২৮ টাকায় গ্যাস কিনছি। সেগুলো নিয়ে আসতে পরিবহন ভাড়াসহ অন্যান্য খরচ আছে। ফলে একই দামে তো আমরা গ্যাস বিক্রি করতে পারব না। কিছুটা লাভ আর খরচ ধরে ১ হাজার ২৬০ টাকায় বিক্রি করছি।
দাম না কমানোর বিষয়ে জানতে চাইলে ওমেরা গ্যাসের পরিবেশক মেসার্স আনন্দ কুমার সাহার স্বত্বাধিকারী আকাশ সাহা বলেন, কোম্পানি এখনো আমাদের কাছে বেশি দাম ধরছে। তাই আমাদেরও সেই হিসাবে বেচতে হচ্ছে। কোম্পানি দাম কমিয়ে দিলে আমরাও খুচরা বিক্রেতাদের কাছে কম দাম ধরব। তখন খুচরা বিক্রেতাদের কাছ থেকে ভোক্তারা কম দামে পাবেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের রাজশাহী বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক হাসান আল মারুফ বলেন, বেশি দামে গ্যাস বিক্রির সুযোগ নেই। দ্রুতই বিষয়টি মনিটরিংয়ে মাঠে নামা হবে। তা ছাড়া কোনো ক্রেতা যদি লিখিত অভিযোগ করেন, তাহলে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
ভোক্তা পর্যায়ে লিকুইফাইড পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম কমিয়েছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি)। গত শুক্রবার থেকেই ওই দাম কার্যকরের কথা ছিল। কিন্তু রাজশাহীর বাজারে এখনো দাম কমানো হয়নি। অনেকটা আগের দামেই গ্যাস বিক্রি হচ্ছে।
জানা যায়, গত বৃহস্পতিবার ভোক্তা পর্যায়ে ১২ কেজির এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ৮৫ টাকা কমানোর সিদ্ধান্ত নেয় বিইআরসি। পরদিন শুক্রবার থেকেই এ দাম কার্যকরের কথা ছিল। দাম কমানোর পর ১২ কেজির সিলিন্ডারের দাম হয় ১ হাজার ২২৮ টাকা। এই দামেই ভোক্তাদের কাছে সিলিন্ডার বিক্রির কথা। কিন্তু পরিবেশকেরা খুচরা বিক্রেতাদের কাছে এই দামে গ্যাস বিক্রি করছেন। পরে খুচরা বিক্রেতারা নিজেদের কিছু লাভ যোগ করে ভোক্তাদের কাছে বিক্রি করছেন। গ্যাসের দাম এখনো ভোক্তা পর্যায়ে না কমায় বাজার মনিটরিংয়ের দাবি জানাচ্ছেন ভোক্তারা।
নগরীর কয়েকটি খুচরা দোকান ঘুরে দেখা গেছে, ভোক্তা পর্যায়ে বসুন্ধরা এবং ওমেরা এলপি গ্যাসের ১২ কেজির সিলিন্ডার ১ হাজার ২৬০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। এ ছাড়া বিএম ১ হাজার ২৩০ টাকা এবং যমুনা, লাফস ও বেক্সিমকো ১ হাজার ২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
ব্যবসায়ীদের দাবি, যে দামে ভোক্তা পর্যায়ে গ্যাস বিক্রির কথা, সেই দামেই তাঁদের কিনে আনতে হচ্ছে। তাই নতুন দামে ভোক্তাদের কাছে গ্যাস বিক্রি করা সম্ভব হচ্ছে না।
গতকাল শনিবার সকালে ১ হাজার ২৬০ টাকায় রাজশাহীর বেঙ্গল হার্ডওয়্যার থেকে এলপিজি গ্যাস কেনার সময় যুবায়ের হোসেন বলেন, দাম কমানোর খবর আমার জানা নেই। আগের দামেই গ্যাস কিনেছি।
বেঙ্গল হার্ডওয়্যারের স্বত্বাধিকারী মো. মামুন বলেন, ডিলারদের কাছ থেকেই আমরা ১ হাজার ২২৮ টাকায় গ্যাস কিনছি। সেগুলো নিয়ে আসতে পরিবহন ভাড়াসহ অন্যান্য খরচ আছে। ফলে একই দামে তো আমরা গ্যাস বিক্রি করতে পারব না। কিছুটা লাভ আর খরচ ধরে ১ হাজার ২৬০ টাকায় বিক্রি করছি।
দাম না কমানোর বিষয়ে জানতে চাইলে ওমেরা গ্যাসের পরিবেশক মেসার্স আনন্দ কুমার সাহার স্বত্বাধিকারী আকাশ সাহা বলেন, কোম্পানি এখনো আমাদের কাছে বেশি দাম ধরছে। তাই আমাদেরও সেই হিসাবে বেচতে হচ্ছে। কোম্পানি দাম কমিয়ে দিলে আমরাও খুচরা বিক্রেতাদের কাছে কম দাম ধরব। তখন খুচরা বিক্রেতাদের কাছ থেকে ভোক্তারা কম দামে পাবেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের রাজশাহী বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক হাসান আল মারুফ বলেন, বেশি দামে গ্যাস বিক্রির সুযোগ নেই। দ্রুতই বিষয়টি মনিটরিংয়ে মাঠে নামা হবে। তা ছাড়া কোনো ক্রেতা যদি লিখিত অভিযোগ করেন, তাহলে তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
মাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগেটঙ্গীতে প্রথম ধাপের বিশ্ব ইজতেমায় ইয়াকুব আলী (৬০) নামের আরেক মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে ইজতেমা ময়দানে তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। পরে গভীর রাতে তাঁর মৃত্যু হয়। ইয়াকুব আলী হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার রাধবপুর গ্রামের নওয়াব উল্লাহ ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর আদাবরে গত বৃহস্পতিবার দিনদুপুরে ছিনতাইকারীদের চাপাতির কোপে সুমন শেখ (২৬) নামে এক যুবকের হাতের কবজি বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। তাঁর কাছ থেকে টাকা ও মোবাইল ফোন ছিনিয়ে নেয় ছিনতাইকারীরা। ভুক্তভোগী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
১ ঘণ্টা আগেঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
২ ঘণ্টা আগে