বাঘা (রাজশাহী) প্রতিনিধি
রাজশাহীর বাঘা উপজেলার পীরগাছায় বৈশাখী মেলায় হাজারো মানুষ সমবেত হয়েছেন। উপজেলার নওটিকা ও পীরগাছা গ্রামের বাসিন্দাদের আয়োজনে প্রতিবছর বাংলা নববর্ষে এই মেলা অনুষ্ঠিত হয়। মেলাটি ঐতিহ্য রক্ষার বিনোদনই নয়, সাংস্কৃতিক একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবেও বিবেচিত হয়ে থাকে।
মেলাকে ঘিরে সকাল ৮টায় পীরগাছা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে পতাকা উত্তোলন, জাতীয় সংগীত শেষে আনন্দ শোভাযাত্রা, পান্তা পরিবেশন, বাচ্চাদের খেলাধুলা, লাঠিখেলা অনুষ্ঠিত হয়। বিকেলে জারি-সারি গান, নাটক ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। মেলায় নাটোরের চলন নাটুয়া নাট্যগোষ্ঠীর নাটক ‘নবাবের দরবারে কপিলা’ প্রদর্শিত হবে।
এবারের মেলার নিরাপত্তায় স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন ও স্বেচ্ছাসেবকদের রয়েছে কঠোর তদারকি। মেলাকে ঘিরে শুধু পীরগাছাই নয়, আশপাশের এলাকার মানুষও অপেক্ষায় থাকেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, বৈশাখী মেলার মাধ্যমে তাঁরা ফিরে পান হারিয়ে যাওয়া শিকড়ের টান। প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম ধরে চলে আসা এই মেলা গ্রামবাসীর মধ্যে উৎসবের আমেজ ছড়িয়ে দেয়।
প্রভাষক নবাব আলী বলেন, ‘বাবা–দাদার মুখে এই মেলার গল্প শুনে এসেছি। মেলার বয়স নাকি ১৫০ বছরেরও বেশি। মেলাটি প্রতিবারের ন্যায় দল–মত–নির্বিশেষে একত্রিত হয়ে উদ্যাপন করে থাকি। এই ঐতিহ্যকে ধরে নতুন প্রজন্মের কাছে জীবন্ত চিত্র তুলে ধরতে এই মেলা।’
অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক নূরুজ্জামান বলেন, এই মেলার সঙ্গে জড়িয়ে আছে তাঁদের শৈশবের স্মৃতি, পরিবার-পরিজনের মিলনমেলা, আর হারিয়ে যাওয়া গ্রামীণ সংস্কৃতি। বিশেষ করে, নতুন প্রজন্মের কাছে গ্রামীণ জীবনের এক জীবন্ত চিত্র তুলে ধরে এই মেলা।
মেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক তোহাজ্জত হোসেন বলেন, ‘বৈশাখী মেলা শুধু বিনোদনের নয়, এটা পীরগাছার শতবর্ষী ঐতিহ্য। প্রায় ১৫০ বছরের এই মেলা। এই মেলার ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে প্রজন্মের পর প্রজন্ম আয়োজন করে আসছি।’
মেলা কমিটির সভাপতি প্রভাষক সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘নিজেরা চেষ্টা করেছি মেলাপ্রাঙ্গণে নিরাপদ ও আনন্দঘন পরিবেশ ধরে রাখতে। প্রশাসন, স্থানীয় বাসিন্দা, মেলা কমিটি সবার সহযোগিতায় মেলার মাঠের নিরাপত্তাব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এই মেলাকে আরও সুন্দর ও উপভোগ্য করে তোলার চেষ্টা করছি।’
আনন্দ শোভাযাত্রায় উপস্থিত ছিলেন মেলা কমিটির সভাপতি প্রভাষক সাইফুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক তোহাজ্জত হোসেন, অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক নুরুজ্জামান সরকার, শিক্ষক এজাহুরুল হক, প্রভাষক নবাব আলী, সাবেক ইউপি সদস্য চাঁন মিয়া, মেলা কমিটির কোষাধ্যক্ষ মুনসুর আলী, সহকারী কোষাধ্যক্ষ নাসির, সাইদুল ইসলাম, প্রধান শিক্ষক ঝরনা খাতুন, শিক্ষক মহিরুল, সালাউদ্দিন, আতিকুর রহমান আতিক প্রমুখ।
রাজশাহীর বাঘা উপজেলার পীরগাছায় বৈশাখী মেলায় হাজারো মানুষ সমবেত হয়েছেন। উপজেলার নওটিকা ও পীরগাছা গ্রামের বাসিন্দাদের আয়োজনে প্রতিবছর বাংলা নববর্ষে এই মেলা অনুষ্ঠিত হয়। মেলাটি ঐতিহ্য রক্ষার বিনোদনই নয়, সাংস্কৃতিক একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবেও বিবেচিত হয়ে থাকে।
মেলাকে ঘিরে সকাল ৮টায় পীরগাছা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে পতাকা উত্তোলন, জাতীয় সংগীত শেষে আনন্দ শোভাযাত্রা, পান্তা পরিবেশন, বাচ্চাদের খেলাধুলা, লাঠিখেলা অনুষ্ঠিত হয়। বিকেলে জারি-সারি গান, নাটক ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। মেলায় নাটোরের চলন নাটুয়া নাট্যগোষ্ঠীর নাটক ‘নবাবের দরবারে কপিলা’ প্রদর্শিত হবে।
এবারের মেলার নিরাপত্তায় স্থানীয় পুলিশ প্রশাসন ও স্বেচ্ছাসেবকদের রয়েছে কঠোর তদারকি। মেলাকে ঘিরে শুধু পীরগাছাই নয়, আশপাশের এলাকার মানুষও অপেক্ষায় থাকেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, বৈশাখী মেলার মাধ্যমে তাঁরা ফিরে পান হারিয়ে যাওয়া শিকড়ের টান। প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম ধরে চলে আসা এই মেলা গ্রামবাসীর মধ্যে উৎসবের আমেজ ছড়িয়ে দেয়।
প্রভাষক নবাব আলী বলেন, ‘বাবা–দাদার মুখে এই মেলার গল্প শুনে এসেছি। মেলার বয়স নাকি ১৫০ বছরেরও বেশি। মেলাটি প্রতিবারের ন্যায় দল–মত–নির্বিশেষে একত্রিত হয়ে উদ্যাপন করে থাকি। এই ঐতিহ্যকে ধরে নতুন প্রজন্মের কাছে জীবন্ত চিত্র তুলে ধরতে এই মেলা।’
অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক নূরুজ্জামান বলেন, এই মেলার সঙ্গে জড়িয়ে আছে তাঁদের শৈশবের স্মৃতি, পরিবার-পরিজনের মিলনমেলা, আর হারিয়ে যাওয়া গ্রামীণ সংস্কৃতি। বিশেষ করে, নতুন প্রজন্মের কাছে গ্রামীণ জীবনের এক জীবন্ত চিত্র তুলে ধরে এই মেলা।
মেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক তোহাজ্জত হোসেন বলেন, ‘বৈশাখী মেলা শুধু বিনোদনের নয়, এটা পীরগাছার শতবর্ষী ঐতিহ্য। প্রায় ১৫০ বছরের এই মেলা। এই মেলার ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে প্রজন্মের পর প্রজন্ম আয়োজন করে আসছি।’
মেলা কমিটির সভাপতি প্রভাষক সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘নিজেরা চেষ্টা করেছি মেলাপ্রাঙ্গণে নিরাপদ ও আনন্দঘন পরিবেশ ধরে রাখতে। প্রশাসন, স্থানীয় বাসিন্দা, মেলা কমিটি সবার সহযোগিতায় মেলার মাঠের নিরাপত্তাব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এই মেলাকে আরও সুন্দর ও উপভোগ্য করে তোলার চেষ্টা করছি।’
আনন্দ শোভাযাত্রায় উপস্থিত ছিলেন মেলা কমিটির সভাপতি প্রভাষক সাইফুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক তোহাজ্জত হোসেন, অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক নুরুজ্জামান সরকার, শিক্ষক এজাহুরুল হক, প্রভাষক নবাব আলী, সাবেক ইউপি সদস্য চাঁন মিয়া, মেলা কমিটির কোষাধ্যক্ষ মুনসুর আলী, সহকারী কোষাধ্যক্ষ নাসির, সাইদুল ইসলাম, প্রধান শিক্ষক ঝরনা খাতুন, শিক্ষক মহিরুল, সালাউদ্দিন, আতিকুর রহমান আতিক প্রমুখ।
বরিশালের উজিরপুর ও বানারীপাড়া উপজেলা বিএনপির সম্মেলন নিয়ে পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ করেছেন দলটির একাংশের নেতাকর্মীরা। উপজেলর আহ্বায়ক সরদার সরফুদ্দিন সান্টুর বাড়ির অদুরে তার মালিকাধীন কমিউনিটি সেন্টারে আজ রোববার বানারীপাড়া এবং সোমবার উজিরপুরের সম্মেলন হবে।
৩০ মিনিট আগেপুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে শরীফুল আলম ও জুবায়ের তাদের প্রাইভেটকার নিয়ে পালানোর চেষ্টা করলে তাদের আটক করা হয়। এ সময় গাড়িটি তল্লাশি করে শরীফুল ও জুবায়েরের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী দুজনের সিটের মাঝখানে থাকা গাড়ির টুলবক্স থেকে স্বর্ণ উদ্ধার করা হয়। কফি রঙের ছোট ব্যাগে থাকা ১৩টি স্বর্ণবারের ওজন ১ কেজি...
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের উদ্দেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, ‘আপনি কথা দিয়েছেন, ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দেবেন, নির্বাচনের আয়োজন করুন। কেউ যদি চাপ দেয় বা বাধা দেয়, বিএনপি আপনার পাশে থাকবে।’ শনিবার (১৯ জুলাই) বিকেলে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণ এবং...
১ ঘণ্টা আগেমুক্তিযুদ্ধের প্রশ্নে আমাদের বা আমার কোনো আপস নেই। জামায়াত যে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতাসংগ্রামকে অস্বীকার করে, এর বিরুদ্ধে আমাদের লড়াই চলবে। কারণ, আমি মুক্তিযোদ্ধা, আমি একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধে কমান্ডার ছিলাম। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানও একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা।’
১ ঘণ্টা আগে