রাঙামাটি প্রতিনিধি
রাঙামাটিতে টানা চার দিনের ভারী বৃষ্টি কমলেও এখনো জনজীবন স্বাভাবিক হয়নি। নিচু এলাকা থেকে পানি নামতে শুরু করলেও অনেক স্থানে এখনো দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে স্থানীয়দের।
আজ সোমবার সকাল থেকে কিছুটা রোদ দেখা গেলেও দুপুরের পর আবারও গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি শুরু হয়। এর আগে বৃহস্পতিবার থেকে রোববার সন্ধ্যা পর্যন্ত টানা বৃষ্টিতে পাহাড় ধসের ঝুঁকি বেড়ে যায় এবং জেলার বিভিন্ন উপজেলার নিম্নাঞ্চল পাহাড়ি ঢলে প্লাবিত হয়।
টানা বৃষ্টিতে জেলার বিভিন্ন স্থানে ছোট আকারে পাহাড় ধস ও সড়ক ধসের ঘটনা ঘটে। কিছু এলাকায় সড়কের ওপর ধসের কারণে সাময়িকভাবে যান চলাচল বন্ধ হলেও সড়ক বিভাগ দ্রুত মাটি সরিয়ে চলাচল স্বাভাবিক করে। তবে কাউখালী ও জুরাছড়ি উপজেলায় দুটি সড়ক সম্পূর্ণ ধসে পড়ায় সেখানে এখনো যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।
বিশেষ করে কাউখালী-ঘিলাছড়ি সংযোগ সড়ক ধসে পড়ায় ওই এলাকায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। একইভাবে, জুরাছড়ি উপজেলার যক্ষা বাজার এলাকায় সড়ক ধসে পড়ায় উপজেলা সদরের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।
ভারী বর্ষণে কাপ্তাই হ্রদে পাহাড়ি ঢল নেমে জুরাছড়ি, বাঘাইছড়ি, বরকল ও বিলাইছড়ির কিছু অংশ প্লাবিত হয়। তবে বৃষ্টি কমে আসায় এসব এলাকার পানি নামতে শুরু করেছে।
রাঙামাটি জেলা প্রশাসনের তথ্য অনুযায়ী, জেলায় এখন পর্যন্ত ২৪৬টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। বৃষ্টিতে ৫৩টি বসতঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ক্ষতি হয়েছে ৬ হাজার ২৮০ হেক্টর জমির। দুর্যোগ মোকাবিলায় ৫৪০ টন খাদ্যশস্য বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
রাঙামাটি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের সিনিয়র পর্যবেক্ষক কেচিনু মারসা জানান, গতকাল সকাল ৬টা থেকে আজ সকাল ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ৯১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
জুরাছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রুহুল আমিন বলেন, ‘পাহাড়ি ঢলে কিছু এলাকা প্লাবিত হয়েছিল, তবে পানি নামতে শুরু করেছে। যক্ষা বাজার এলাকায় সড়ক ধসে পড়ায় যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। ঢলের কারণে এখনই মেরামতের কাজ শুরু করা যাচ্ছে না।’
রাঙামাটির সিভিল সার্জন নূয়েন খীসা বলেন, ‘দুর্যোগকালীন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে প্রতিটি উপজেলায় একটি করে মেডিকেল টিম কাজ করছে। পাশাপাশি প্রস্তুত রাখা হয়েছে বিশেষায়িত মেডিকেল টিম। রাঙামাটি শহরের দুটি আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থানকারীদের জরুরি চিকিৎসাসেবা দেওয়া হচ্ছে।’
রাঙামাটিতে টানা চার দিনের ভারী বৃষ্টি কমলেও এখনো জনজীবন স্বাভাবিক হয়নি। নিচু এলাকা থেকে পানি নামতে শুরু করলেও অনেক স্থানে এখনো দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে স্থানীয়দের।
আজ সোমবার সকাল থেকে কিছুটা রোদ দেখা গেলেও দুপুরের পর আবারও গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি শুরু হয়। এর আগে বৃহস্পতিবার থেকে রোববার সন্ধ্যা পর্যন্ত টানা বৃষ্টিতে পাহাড় ধসের ঝুঁকি বেড়ে যায় এবং জেলার বিভিন্ন উপজেলার নিম্নাঞ্চল পাহাড়ি ঢলে প্লাবিত হয়।
টানা বৃষ্টিতে জেলার বিভিন্ন স্থানে ছোট আকারে পাহাড় ধস ও সড়ক ধসের ঘটনা ঘটে। কিছু এলাকায় সড়কের ওপর ধসের কারণে সাময়িকভাবে যান চলাচল বন্ধ হলেও সড়ক বিভাগ দ্রুত মাটি সরিয়ে চলাচল স্বাভাবিক করে। তবে কাউখালী ও জুরাছড়ি উপজেলায় দুটি সড়ক সম্পূর্ণ ধসে পড়ায় সেখানে এখনো যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।
বিশেষ করে কাউখালী-ঘিলাছড়ি সংযোগ সড়ক ধসে পড়ায় ওই এলাকায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। একইভাবে, জুরাছড়ি উপজেলার যক্ষা বাজার এলাকায় সড়ক ধসে পড়ায় উপজেলা সদরের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।
ভারী বর্ষণে কাপ্তাই হ্রদে পাহাড়ি ঢল নেমে জুরাছড়ি, বাঘাইছড়ি, বরকল ও বিলাইছড়ির কিছু অংশ প্লাবিত হয়। তবে বৃষ্টি কমে আসায় এসব এলাকার পানি নামতে শুরু করেছে।
রাঙামাটি জেলা প্রশাসনের তথ্য অনুযায়ী, জেলায় এখন পর্যন্ত ২৪৬টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। বৃষ্টিতে ৫৩টি বসতঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। ক্ষতি হয়েছে ৬ হাজার ২৮০ হেক্টর জমির। দুর্যোগ মোকাবিলায় ৫৪০ টন খাদ্যশস্য বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
রাঙামাটি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের সিনিয়র পর্যবেক্ষক কেচিনু মারসা জানান, গতকাল সকাল ৬টা থেকে আজ সকাল ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ৯১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
জুরাছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রুহুল আমিন বলেন, ‘পাহাড়ি ঢলে কিছু এলাকা প্লাবিত হয়েছিল, তবে পানি নামতে শুরু করেছে। যক্ষা বাজার এলাকায় সড়ক ধসে পড়ায় যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। ঢলের কারণে এখনই মেরামতের কাজ শুরু করা যাচ্ছে না।’
রাঙামাটির সিভিল সার্জন নূয়েন খীসা বলেন, ‘দুর্যোগকালীন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে প্রতিটি উপজেলায় একটি করে মেডিকেল টিম কাজ করছে। পাশাপাশি প্রস্তুত রাখা হয়েছে বিশেষায়িত মেডিকেল টিম। রাঙামাটি শহরের দুটি আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থানকারীদের জরুরি চিকিৎসাসেবা দেওয়া হচ্ছে।’
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপের প্রভাবে ভোলার চরফ্যাশন উপজেলায় কৃষি খাতে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। টানা কয়েক দিনের ভারী বর্ষণ ও জোয়ারের পানিতে ওই এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। এতে উপজেলার গ্রীষ্মকালীন সবজি, আউশ ধানের বীজতলা ও রোপা আউশ ধান চাষে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেউত্তরাঞ্চলের যোগাযোগের প্রধান সড়ক রংপুর-দিনাজপুর মহাসড়ক। এ মহাসড়কের রংপুরের পাগলাপীর থেকে মেডিকেল মোড় পর্যন্ত প্রায় ১০ কিলোমিটার অংশ এখন পথচারী ও যানবাহনের জন্য মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। হাজারো গর্তে ভরা এই মহাসড়কে প্রতিদিন চলাচল করতে হচ্ছে দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে। ভোগান্তির শেষ নেই যাত্রী ও চালকদের।
৫ ঘণ্টা আগেরাজধানী ঢাকার কোরবানির অস্থায়ী ও স্থায়ী পশুর হাটগুলোতে ক্রেতার অপেক্ষায় ব্যাপারীরা। গরু-ছাগলে হাটগুলো ভরে উঠলেও ক্রেতা কম। তাঁদের মধ্যেও বেশির ভাগ আসছেন দাম যাচাই করতে। ধারণা করা হচ্ছে, আজ বুধবার অফিস শেষে ঈদের সরকারি ছুটি শুরু হলে হাটে অনেক ক্রেতা আসবেন, মূল বেচাকেনা শুরু হবে।
৫ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোর ভয়াবহ বিস্ফোরণের তিন বছর পূর্ণ হচ্ছে আজ। এই তিন বছরে ডিপো এলাকায় আগের চিত্র ফিরলেও এখন পর্যন্ত থামেনি স্বজন হারানোর কান্না। ভয়াবহ এ বিস্ফোরণে যেনতেন বিচারে যেমন নিহত ব্যক্তিদের স্বজনদের মনে স্বস্তি ফেরেনি, তেমনি উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ না পাওয়ার...
৫ ঘণ্টা আগে