প্রতিনিধি
রাজশাহী: রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে মৃত্যুর মিছিল থামছেই না। এ মিছিলে যোগ হয়েছেন আরও ১৭ জন। শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় তাঁরা মারা গেছেন। এ নিয়ে হাসপাতালে চলতি মাসে মোট ২৮৮ জন প্রাণ হারালেন।
নতুন করে মারা যাওয়া ১৭ জনের মধ্যে নয়জনের বাড়ি রাজশাহী জেলায়। এছাড়া চাঁপাইনবাবগঞ্জের চারজন এবং নওগাঁ ও নাটোরের দুজন করে মারা গেছেন। এদের মধ্যে রাজশাহীর চারজন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের দুজন এবং নওগাঁ ও নাটোরের একজন করে করোনা পজিটিভ ছিলেন। বাকি নয়জনের মধ্যে রাজশাহীর পাঁচজন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের দুজন এবং নওগাঁ ও নাটোরের একজন করে উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন। তাঁদের নমুনা পরীক্ষা করা হয়নি।
শনিবার সকালে হাসপাতালের এক প্রতিবেদনে মৃত্যুর এ হিসাব তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদনে জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ১৭ জনের মধ্যে আটজন পুরুষ ও নয়জন নারী। বয়স বিবেচনায় ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে একজন নারী, ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে দুজন পুরুষ, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে দুজন পুরুষ ও চারজন নারী; ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে দুজন পুরুষ ও একজন নারী এবং ষাটোর্ধ্ব দুজন পুরুষ ও তিনজন নারী মারা গেছেন।
এর আগে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত সময়ের মধ্যে হাসপাতালে ১৪ জনের মৃত্যু হয়। এছাড়া ১, ২ ও ৭ জুন সাতজন করে, ৩ জুন নয়জন, ৪ ও ২৩ জুন ১৬ জন করে, ৫, ৮, ৯ ও ১০ জুন ৮ জন করে, ৬ জুন ছয়জন, ১১ জুন ১৫ জন, ১২ জুন চারজন, ১৩, ১৬, ২০, ২১ ও ২২ জুন ১৩ জন করে, ১৪, ১৫ ও ১৮ জুন ১২ জন করে এবং ১৭, ১৮ ও ১৯ জুন ১০ জন করে মারা গেছেন। এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ ১৮ জন মারা গেছেন ২৪ জুন।
হাসপাতালে করোনা রোগীর চাপও কমেনি। বর্তমানে করোনা ডেডিকেটেড শয্যার সংখ্যা এখন ৩৫৭। শনিবার সকালে সর্বোচ্চ ৪৩১ জন রোগী ভর্তি ছিলেন। গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালের করোনা ইউনিট থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৩৪ জন। আর নতুন করে ভর্তি হয়েছেন ৫২ জন। এর মধ্যে রাজশাহী থেকে ৩১ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে আটজন, নাটোর থেকে ছয়জন, নওগাঁ থেকে তিনজন এবং পাবনা থেকে চারজন করে রোগী ভর্তি হয়েছেন।
শনিবার সকালে হাসপাতালে রাজশাহীর ২৯৩ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৫৬ জন, নাটোরের ৩৩ জন, নওগাঁর ৩৪ জন, পাবনার নয়জন, কুষ্টিয়ার তিনজন এবং চুয়াডাঙ্গা, দিনাজপুর ও ঢাকার আরও একজন করে রোগী ভর্তি আছেন। এদের মধ্যে নমুনা পরীক্ষায় ১৮৮ জনের দেহে করোনাভাইরাসের উপস্থিতি মিলেছে। আর ১৯৭ জন আছেন করোনার উপসর্গ নিয়ে। এছাড়া করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক নানা জটিলতায় করোনা ইউনিটে আছেন ৪৬ জন।
রাজশাহী: রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের করোনা ইউনিটে মৃত্যুর মিছিল থামছেই না। এ মিছিলে যোগ হয়েছেন আরও ১৭ জন। শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে শনিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় তাঁরা মারা গেছেন। এ নিয়ে হাসপাতালে চলতি মাসে মোট ২৮৮ জন প্রাণ হারালেন।
নতুন করে মারা যাওয়া ১৭ জনের মধ্যে নয়জনের বাড়ি রাজশাহী জেলায়। এছাড়া চাঁপাইনবাবগঞ্জের চারজন এবং নওগাঁ ও নাটোরের দুজন করে মারা গেছেন। এদের মধ্যে রাজশাহীর চারজন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের দুজন এবং নওগাঁ ও নাটোরের একজন করে করোনা পজিটিভ ছিলেন। বাকি নয়জনের মধ্যে রাজশাহীর পাঁচজন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের দুজন এবং নওগাঁ ও নাটোরের একজন করে উপসর্গ নিয়ে মারা গেছেন। তাঁদের নমুনা পরীক্ষা করা হয়নি।
শনিবার সকালে হাসপাতালের এক প্রতিবেদনে মৃত্যুর এ হিসাব তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদনে জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ১৭ জনের মধ্যে আটজন পুরুষ ও নয়জন নারী। বয়স বিবেচনায় ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে একজন নারী, ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে দুজন পুরুষ, ৪১ থেকে ৫০ বছরের মধ্যে দুজন পুরুষ ও চারজন নারী; ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে দুজন পুরুষ ও একজন নারী এবং ষাটোর্ধ্ব দুজন পুরুষ ও তিনজন নারী মারা গেছেন।
এর আগে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত সময়ের মধ্যে হাসপাতালে ১৪ জনের মৃত্যু হয়। এছাড়া ১, ২ ও ৭ জুন সাতজন করে, ৩ জুন নয়জন, ৪ ও ২৩ জুন ১৬ জন করে, ৫, ৮, ৯ ও ১০ জুন ৮ জন করে, ৬ জুন ছয়জন, ১১ জুন ১৫ জন, ১২ জুন চারজন, ১৩, ১৬, ২০, ২১ ও ২২ জুন ১৩ জন করে, ১৪, ১৫ ও ১৮ জুন ১২ জন করে এবং ১৭, ১৮ ও ১৯ জুন ১০ জন করে মারা গেছেন। এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ ১৮ জন মারা গেছেন ২৪ জুন।
হাসপাতালে করোনা রোগীর চাপও কমেনি। বর্তমানে করোনা ডেডিকেটেড শয্যার সংখ্যা এখন ৩৫৭। শনিবার সকালে সর্বোচ্চ ৪৩১ জন রোগী ভর্তি ছিলেন। গত ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালের করোনা ইউনিট থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৩৪ জন। আর নতুন করে ভর্তি হয়েছেন ৫২ জন। এর মধ্যে রাজশাহী থেকে ৩১ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে আটজন, নাটোর থেকে ছয়জন, নওগাঁ থেকে তিনজন এবং পাবনা থেকে চারজন করে রোগী ভর্তি হয়েছেন।
শনিবার সকালে হাসপাতালে রাজশাহীর ২৯৩ জন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৫৬ জন, নাটোরের ৩৩ জন, নওগাঁর ৩৪ জন, পাবনার নয়জন, কুষ্টিয়ার তিনজন এবং চুয়াডাঙ্গা, দিনাজপুর ও ঢাকার আরও একজন করে রোগী ভর্তি আছেন। এদের মধ্যে নমুনা পরীক্ষায় ১৮৮ জনের দেহে করোনাভাইরাসের উপস্থিতি মিলেছে। আর ১৯৭ জন আছেন করোনার উপসর্গ নিয়ে। এছাড়া করোনা নেগেটিভ হলেও শারীরিক নানা জটিলতায় করোনা ইউনিটে আছেন ৪৬ জন।
১৯৯৯ সালে এক নিকটাত্মীয়ের মাধ্যমে কুয়েতপ্রবাসী হন। শুরুতেই কুয়েতের ‘সুয়েব’ শহরে মোটর গ্যারেজে চাকরি নেন। এরপর ধীরে ধীরে কর্মচারী থেকে গ্যারেজের মালিক হন। সুয়েব শহরে প্রতিটি বাড়িতে, রাস্তায় প্রায় সবখানে খেজুরগাছ দেখে উদ্বুদ্ধ হন জাকির। সেটা দেখে নিজের দেশে খেজুরবাগান করার পরিকল্পনা করেন...
২৮ মিনিট আগেসিলেটে পৌঁছার পর ঘুম ভাঙলে ওই কিশোরী হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ হয়ে বানিয়াচং যাওয়ার উদ্দেশে সিলেট-নবীগঞ্জ রুটে চলাচলকারী ‘মা এন্টারপ্রাইজ’ নামের একটি বাসে ওঠে। বাসটি বিভিন্ন স্টপেজ থেকে যাত্রী ওঠানো-নামানোর সময় ধীরে ধীরে ফাঁকা হয়ে পড়ে।
৩০ মিনিট আগেযশোরে একের পর এক হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটছে। ভাইয়ের হাতে ভাই খুন, বোমা কিংবা নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা আবার ধর্ষণ শেষে হত্যা করে পুকুরে ফেলে দেওয়ার মতো আলোচিত ঘটনাও রয়েছে। গত ১ মে থেকে চলতি মাসের ১৫ জুন পর্যন্ত দেড় মাসে জেলায় শিশুসহ ১৩ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।
৪৪ মিনিট আগেইউনিয়ন পরিষদের অপারেটর সজীব চাল বিতরণে অনিয়ম করছিলেন—এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। পরে সভাপতির পক্ষের লোকজন তাঁদের ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। রোববার দুপুরে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে বের হওয়ার সময় সভাপতি আমির হোসেন ব্যাপারী ও তাঁর অনুসারীরা তাঁদের ওপর অতর্কিত হামলা চালান।
১ ঘণ্টা আগে