পাবনা প্রতিনিধি
পাবনার সুজানগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল ওহাবকে গ্রেপ্তারের পর পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়েছে স্থানীয়রা। আজ রোববার সুজানগর পৌর সদরের মথুরাপুর মহল্লায় এ ঘটনা ঘটে। তবে পুলিশের দাবি, এলাকাবাসী হামলা চালিয়ে তাঁকে ছিনিয়ে নিয়ে গেছে।
সুজানগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মোস্তফা এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, সুজানগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও পৌর মেয়র আব্দুল ওহাব বাড়ির পাশে মসজিদ থেকে আছরের নামাজ পড়ে বের হন।
এ সময় পুলিশের একটি দল তাঁকে একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে গাড়িতে তুলে নিয়ে যাচ্ছিল। তখন স্থানীয় জনতার বাধার মুখে পড়ে পুলিশ। একপর্যায়ে পুলিশের গাড়ি আটকে ওহাবকে গাড়ি থেকে জোরপূর্বক বের করে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে।
পুলিশ বুঝিয়ে এলাকাবাসীকে থামানোর চেষ্টা করে। পুলিশ-জনতার ধাক্কাধাক্কিও হয়। কিন্তু পরে এলাকার অসংখ্য নারী-পুরুষ একত্রিত হয়ে পুলিশের গাড়ি থেকে আব্দুল ওহাবকে ছিনিয়ে নিয়ে চলে যান। এলাকাবাসীর তোপের মুখে অবশেষে ওহাবকে ছাড়াই ফিরে যেতে বাধ্য হয় পুলিশ।
এ বিষয়ে ওসি গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘সুজানগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল ওহাব বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। ঘটনার সময় আমরা তাঁকে গ্রেপ্তার করতে যাই। তাঁকে গ্রেপ্তার করে ফেরার সময় এলাকাবাসী প্রথমে বাধা দেয়। আমরা তাদের বিষয়টি বুঝিয়ে বলার চেষ্টা করি। কিন্তু স্থানীয়রা তা না মেনে পুলিশের ওপর হামলা করে তাঁকে ছিনিয়ে নিয়ে গেছে।’
এ ঘটনায় পাঁচ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছে দাবি করে ওসি আরও বলেন, ‘তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।’ আহত পুলিশ সদস্যদের নাম জানতে চাইলে পরে দিচ্ছি বলে জানান তিনি।
পাবনার সুজানগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল ওহাবকে গ্রেপ্তারের পর পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়েছে স্থানীয়রা। আজ রোববার সুজানগর পৌর সদরের মথুরাপুর মহল্লায় এ ঘটনা ঘটে। তবে পুলিশের দাবি, এলাকাবাসী হামলা চালিয়ে তাঁকে ছিনিয়ে নিয়ে গেছে।
সুজানগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মোস্তফা এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, সুজানগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও পৌর মেয়র আব্দুল ওহাব বাড়ির পাশে মসজিদ থেকে আছরের নামাজ পড়ে বের হন।
এ সময় পুলিশের একটি দল তাঁকে একটি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে গাড়িতে তুলে নিয়ে যাচ্ছিল। তখন স্থানীয় জনতার বাধার মুখে পড়ে পুলিশ। একপর্যায়ে পুলিশের গাড়ি আটকে ওহাবকে গাড়ি থেকে জোরপূর্বক বের করে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে।
পুলিশ বুঝিয়ে এলাকাবাসীকে থামানোর চেষ্টা করে। পুলিশ-জনতার ধাক্কাধাক্কিও হয়। কিন্তু পরে এলাকার অসংখ্য নারী-পুরুষ একত্রিত হয়ে পুলিশের গাড়ি থেকে আব্দুল ওহাবকে ছিনিয়ে নিয়ে চলে যান। এলাকাবাসীর তোপের মুখে অবশেষে ওহাবকে ছাড়াই ফিরে যেতে বাধ্য হয় পুলিশ।
এ বিষয়ে ওসি গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘সুজানগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল ওহাব বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হামলা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি। ঘটনার সময় আমরা তাঁকে গ্রেপ্তার করতে যাই। তাঁকে গ্রেপ্তার করে ফেরার সময় এলাকাবাসী প্রথমে বাধা দেয়। আমরা তাদের বিষয়টি বুঝিয়ে বলার চেষ্টা করি। কিন্তু স্থানীয়রা তা না মেনে পুলিশের ওপর হামলা করে তাঁকে ছিনিয়ে নিয়ে গেছে।’
এ ঘটনায় পাঁচ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছে দাবি করে ওসি আরও বলেন, ‘তাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।’ আহত পুলিশ সদস্যদের নাম জানতে চাইলে পরে দিচ্ছি বলে জানান তিনি।
‘যদি টাহা দিত তাইলে আমার বাবারে গুলি কইর্যা মারত না। আমার ছাওয়ালরে আইন্না দে রে... আমি টাহা চাই না রে...।’ এসব বলতে বলতে বিলাপ করছেন লিবিয়ায় নিহত আকাশ হাওলাদার ওরফে রাসেলের মা লিপিয়া বেগম।
২ ঘণ্টা আগেবইমেলার দ্বিতীয় দিন ছিল গতকাল। ঝকঝকে নতুন স্টল আর প্যাভিলিয়নগুলো এরই মধ্যে দর্শক-ক্রেতার পদচারণে মুখর। নতুন বইয়ের খোঁজখবর নিচ্ছেন বইপ্রেমীরা। নতুন বই অবশ্য আসা শুরু হয়েছে মাত্র। প্রকাশকদের ভাষ্য, সব বই মেলায়...
২ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন দাবিতে গতকাল রোববার রাজধানীর চারটি স্থানে সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন শিক্ষার্থী, জুলাই অভ্যুত্থানের আহত ছাত্র-জনতা এবং চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা। এতে মহানগরীর বড় এলাকাজুড়ে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নিয়েছেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহতরা। সুচিকিৎসা, পুনর্বাসন, ক্ষতিপূরণের দাবিতে রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১২টার দিকে পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে যমুনার সামনে তারা অবস্থান নেন। এর কয়েক মিনিট পরই আহতদের সঙ্গে কথা বলতে সেখানে উপস্থিত হন বৈষম্যবিরোধী
৩ ঘণ্টা আগে