চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক শাহনাজ খাতুন ১২ দিন কারাবরণের পরে জামিনে মুক্তি পেয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) দুপুরে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা কারাগার থেকে তিনি মুক্তি পান। জেল সুপার মো. আমজাদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে আজ রাত পৌনে ১১টার দিকে তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেল সুপার মো. আমজাদ হোসেন জানান, আজ সন্ধ্যা ৬টার দিকে শাহনাজ খাতুনের জামিনের কাগজপত্র কারাগারে পৌঁছায়। তা যাচাই-বাছাই করে কিছুক্ষণ পরেই তাঁকে মুক্তি দেওয়া হয়।
গত ২৮ জুন রাতে ভোলাহাট উপজেলার মেডিকেল মোড় এলাকা থেকে তাঁকে পুলিশ আটক করে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক শাহনাজ খাতুন ১২ দিন কারাবরণের পরে জামিনে মুক্তি পেয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) দুপুরে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা কারাগার থেকে তিনি মুক্তি পান। জেল সুপার মো. আমজাদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে আজ রাত পৌনে ১১টার দিকে তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেল সুপার মো. আমজাদ হোসেন জানান, আজ সন্ধ্যা ৬টার দিকে শাহনাজ খাতুনের জামিনের কাগজপত্র কারাগারে পৌঁছায়। তা যাচাই-বাছাই করে কিছুক্ষণ পরেই তাঁকে মুক্তি দেওয়া হয়।
গত ২৮ জুন রাতে ভোলাহাট উপজেলার মেডিকেল মোড় এলাকা থেকে তাঁকে পুলিশ আটক করে।
ভৌগলিকভাবে হাইমচরবাসী মেঘনা নদীর পূর্ব ও পশ্চিম দুই পাড়ে বিভক্ত। পূর্বপাড়ের লোকজন মূলত কৃষিকাজ এবং পশ্চিমের চরাঞ্চলের বাসিন্দারা মাছ ধরা ও কৃষিকাজ করে জীবিকা নির্বাহ করেন। যুগ যুগ ধরে এ অঞ্চলে মহানলী, চালতা কোঠা, নল ডোগ, সাচি জাতের পান চাষ করে পরিবার চালাচ্ছেন হাজারো মানুষ।
৮ মিনিট আগে৭০ লাখ ১২ হাজার টাকা ব্যয়ে ব্রিজটি নির্মাণ করেন পাশ্ববর্তী হাইমচর উপজেলার এক ঠিকাদার। যদিও ব্রিজের কাজ শেষ হয়েছে প্রায় এক বছর আগে, এবং ঠিকাদার চূড়ান্ত বিলও গ্রহণ করে গেছেন, তবে সংযোগ সড়ক অসম্পূর্ণ থাকায় ব্রিজটি এখনও যানবাহন চলাচলের উপযোগী হয়নি।
২৭ মিনিট আগেগত ১ জুলাই স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক আদেশে সদর হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্সচালক মো. জামাল হোসেন এবং সিভিল সার্জনের চালক মো. আবু বকর ছিদ্দিককে ভোলায় বদলি করা হয়। কিন্তু তাঁদের বদলির পর সদর হাসপাতালে কোনো বিকল্প চালক না দিয়ে আদেশ কার্যকর করায় হাসপাতালের জরুরি পরিবহনসেবা সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায়।
১ ঘণ্টা আগেসেদিনের সেই দুঃসহ স্মৃতি এখনো বয়ে বেড়ান স্বজনেরা। ছেলের ছবি বুকে নিয়ে নিরবে-নিভৃতে কাঁদেন গর্ভধারিণী মা। দিনটি এলেই শোকে বিহ্বল হয়ে পড়েন স্বজন, সহপাঠী ও শিক্ষকরা। এখন স্মৃতি বলতে শুধু ছবির সেই বাঁধানো ফ্রেম। পুত্রহারা বাবা-মা সেই ছবি নিয়ে বুক চাপড়াতে চাপড়াতে আহাজারি করেন।
১ ঘণ্টা আগে